|
{
|
|
"act_title": "মৎস্য হ্যাচারি আইন, ২০১০",
|
|
"act_no": "১৪",
|
|
"act_year": "2010",
|
|
"publication_date": "19/07/2025",
|
|
"sections": [
|
|
{
|
|
"section_content": "১। (১) এই আইনমৎস্য হ্যাচারি আইন, ২০১০নামে অভিহিত হইবে।(২) ইহা অবিলম্বে কার্যকর হইবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "২। বিষয় বা প্রসঙ্গের পরিপন্থী কোন কিছু না থাকিলে, এই আইনে-(১) 'অন্তঃপ্রজনন' (Inbreeding) অর্থ একই প্রজাতির নিকট সম্পর্কীয় মৎস্যের মধ্যে প্রজনন;(২) 'আর্টিমিয়া' (Artemia) অর্থ চিংড়ি ও মাছের পোনার জীবন্ত খাদ্য হিসাবে ব্যবহৃত ক্রাস্টাসিয়া শ্রেণীভুক্ত ক্ষুদ্রাকার প্রাণী;(৩) 'ডিম ফোটানোর জলাধার' (Hatching tank) অর্থ ডিম ফোটাইবার জন্য ব্যবহৃত চৌবাচ্চা বা জলাধার;(৪) 'নপ্লি' (Nauplii) অর্থ চিংড়ির ডিম হইতে সদ্য ফুটা চিংড়ি পোনা;(৫) 'নির্ধারিত' অর্থ বিধি দ্বারা নির্ধারিত;(৬) 'পরিপক্কন জলাধার' (Maturation tank) অর্থ মৎস্যের পরিপক্কতা আনয়নের জন্য ব্যবহৃত জলাধার অথবা চৌবাচ্চা;(৭) 'পোনা' অর্থ দেশীয় প্রজাতির ছোট মাছ ব্যতীত অন্যান্য মাছের রেণুর পরবর্তী অবস্থা হইতে ১২ সেন্টিমিটার পর্যন্ত ছোট মাছ;(৮) 'পিএল' (Post larvae) অর্থ চিংড়ির লার্ভি অবস্থা অতিক্রান্ত হইবার পর হইতে১৫ (পনের) দিন পর্যন্ত বয়সের চিংড়ি পোনা;(৯) 'প্রজনন জলাধার' (Breeding tank) অর্থ প্রণোদিত বা কৃত্রিম (Induced or Artificial) প্রজননের জন্য ব্যবহৃত জলাধার;(১০) 'প্রজননক্ষম মৎস্য' (Brood fish) অর্থ প্রজননের জন্য উপযুক্ত স্ত্রী ও পুরুষ মৎস্য;(১১) 'প্রজননোত্তর মৎস্য' (Spent fish) অর্থ প্রজনন কার্যে সদ্য ব্যবহৃত স্ত্রী ও পুরুষ মৎস্য;(১২) 'ফরম' অর্থ এই আইনের অধীন বিধি দ্বারা নির্ধারিত 'ফরম';(১৩) \"ফৌজদারী কার্যবিধি\" অর্থCode of Criminal Procedure, 1898(Act No. V of 1898);(১৪) 'বিধি' অর্থ এই আইনের অধীন প্রণীত বিধি;(১৫) 'ব্যক্তি' অর্থে হ্যাচারি ব্যবসার সহিত জড়িত কোন প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানীও অন্তর্ভুক্ত হইবে;(১৬) 'মহাপরিচালক' অর্থ মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক;(১৭) 'মৎস্য' (Fish) অর্থ সকল প্রকার কোমল অস্থি এবং কঠিন অস্থিবিশিষ্ট মাছ (Cartilaginous and bony fishes), স্বাদু ও লবণাক্ত পানির চিংড়ি (Prawn and shrimp), উভচর জলজ প্রাণী, কচ্ছপ ও কাঁকড়াজাতীয় (Crustacean), শামুক বা ঝিনুক জাতীয় (Mollusc) জলজ প্রাণী, একাইনোডার্মস জাতীয় সামুদ্রিক প্রাণী, ব্যাঙ (frogs) এবং উহাদের জীবনচক্রের যে কোন ধাপ এবং সরকার কর্তৃক প্রয়োজনবোধে, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, ঘোষিত অন্য কোন জলজ প্রাণী;(১৮) 'রেণু' (Spawn or Hatching) অর্থ ডিম হইতে ফুটিবার পর খাদ্যগ্রহণ শুরু করিবার পরবর্তী ৩ (তিন) হইতে ৫ (পাঁচ) দিন পর্যন্ত বয়সের মাছের পোনা;(১৯) 'লার্ভি' (Larvae) অর্থ চিংড়ি পোনা নপ্লি পর্যায় হইতে পোস্ট লার্ভি হইবার পূর্ব পর্যায় পর্যন্ত;(২০) 'সংকরায়ন' (Hybridization) অর্থ এক প্রজাতির মৎস্যের সহিত অন্য প্রজাতির মৎস্যের প্রজনন;(২১) 'হ্যাচারি' অর্থ প্রণোদিত বা কৃত্রিম পদ্ধতিতে (Induced or Artificial Breeding) মৎস্য রেণু উৎপাদনে ব্যবহৃত অবকাঠামো;(২২) 'ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা' অর্থ মহাপরিচালক বা তাহার নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত মৎস্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তা, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "৩। আপাততঃ বলবৎ অন্য কোন আইনে ভিন্নরূপ কিছু থাকিলে, এই আইনের বিধানাবলী প্রাধান্য পাইবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "৪। (১) এই আইনের অধীন হ্যাচারি নিবন্ধনের উদ্দেশ্যে মৎস্য অধিদপ্তরের অধীন সকল জেলা মৎস্য কর্মকর্তা নিবন্ধন কর্মকর্তা হইবেন।(২) এই আইন কার্যকর হইবার পর হ্যাচারি স্থাপনকারীগণ বা পরিচালনাকারীগণকে বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে, ফরমে এবং ফি পরিশোধ সাপেক্ষে, নিবন্ধন কর্মকর্তার নিকট হ্যাচারি নিবন্ধনের জন্য আবেদন করিতে হইবে।(৩) উপ-ধারা (২) এর অধীন পেশকৃত আবেদন সম্পর্কে নিবন্ধন কর্মকর্তা যদি এই মর্মে সন্তুষ্ট হন যে, আবেদনকারী এই আইন ও বিধি অনুযায়ী নিবন্ধনযোগ্য, তাহা হইলে তিনি আবেদন প্রাপ্তির ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে উহা মঞ্জুর করতঃ নিবন্ধন সনদ আবেদনকারী বরাবর ইস্যু করিবেন অথবা নামঞ্জুরের কারণ উল্লেখপূর্বক উক্ত সিদ্ধান্ত আবেদনকারীকে লিখিতভাবে অবহিত করিবেন।(৪) নিবন্ধনের তারিখ হইতে পরবর্তী এক বৎসর পূর্ণ হওয়ার অন্যূন ৩০(ত্রিশ) দিন পূর্বে বাৎসরিক ভিত্তিতে নির্ধারিত পদ্ধতিতে ও ফি পরিশোধ সাপেক্ষে, হ্যাচারি নিবন্ধন নবায়ন করিতে হইবে এবং অনুরূপ পদ্ধতিতে প্রতি বৎসর নিবন্ধন নবায়ন করিতে হইবে।(৫) এই ধারার উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, বিধি প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, নিবন্ধন ফি, নিবন্ধনের শর্তাদি ও নবায়ন ফি এর হার নির্ধারণ করিতে পারিবে :তবে শর্ত থাকে যে, উক্তরূপ প্রজ্ঞাপনের মেয়াদ এই আইন কার্যকর হইবার তারিখ হইতে ২ (দুই) বৎসরের অধিক হইবে না।(৬) উপ-ধারা (২) এ যাহা কিছুই থাকুক না কেন, এই আইন কার্যকর হইবার পূর্বে স্থাপিত ও চালু (Operationed) হ্যাচারির ক্ষেত্রে এই আইন কার্যকর হইবার পর ৬০ (ষাট) দিনের মধ্যে নির্ধারিত পদ্ধতিতে নিবন্ধন কর্মকর্তার নিকট নিবন্ধনের জন্য আবেদন করিতে হইবে।(৭) উপ-ধারা (৬) এর অধীন আবেদন প্রাপ্তির পর নিবন্ধন কর্মকর্তা উপ-ধারা (২) ও (৩) এ বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণ করিবেন।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "৫। কোন ব্যক্তি এই আইনের অধীন নিবন্ধন কর্মকর্তার নিকট হইতে নিবন্ধীকরণ ব্যতীত বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে হ্যাচারি স্থাপন বা পরিচালনা করিতে পারিবে না।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "৬। (১) সরকার কর্তৃক স্বীকৃত কোন মৎস্য গবেষণা ও সম্প্রসারণ কেন্দ্র বা প্রতিষ্ঠান ব্যতীত অন্য কোন ব্যক্তি মাছের সংকরায়ন করিতে পারিবে না।(২) মহাপরিচালক বা তাহার নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তার অনুমোদন ব্যতীত উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত উদ্ভাবিত সংকরায়ন জাতের মাছ উৎপাদন বা চাষের জন্য অবমুক্ত করা যাইবে না।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "৭। কোন হ্যাচারিতে প্রণোদিত বা কৃত্রিম প্রজননের ক্ষেত্রে অন্তঃপ্রজনন করা যাইবে না।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "৮। এই আইন কার্যকর হইবার তারিখ হইতে মহাপরিচালক বা তাহার নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তার পূর্বানুমোদন গ্রহণ ব্যতীত কোন ব্যক্তি বিদেশ হইতে কোন জীবিত মৎস্য, রেণু, পোনা বা পিএল আমদানী করিতে পারিবে না।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "৯। মহাপরিচালক বা তাহার নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তার পূর্বানুমোদন গ্রহণ ব্যতিরেকে কোন হ্যাচারিতে নিবন্ধন সনদে উল্লিখিত অনুমোদিত পোনা ব্যতীত অন্য কোন পোনা উৎপাদন করা যাইবে না।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "১০।(১) এই আইনের বিধানাবলী যথাযথভাবে পালিত হইয়াছে বা হইতেছে কি না তাহা নিশ্চিত করিবার উদ্দেশ্যে মহাপরিচালক বা তাহার নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, তদ্কর্তৃক সমীচীন ও প্রয়োজনীয় বলিয়া বিবেচিত হইলে, যে কোন সময়ে যে কোন মৎস্য হ্যাচারি ও উহার প্রাঙ্গন পরিদর্শন করিতে পারিবেন এবং উপকরণাদি ও রাসায়নিক দ্রব্যাদি যাচাই, প্রজননক্ষম মৎস্য, রেণু, পোনা ও পিএল, যন্ত্রপাতি, সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র ইত্যাদি পরীক্ষা করিতে পারিবেন এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে এতদ্সংক্রান্ত যে কোন লিখিত নির্দেশ প্রদান করিতে পারিবেন।(২) উপ-ধারা (১) এর অধীন পরিদর্শনকালে, মহাপরিচালক বা তাহার নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্তৃক প্রদত্ত নির্দেশ পালন করিতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বাধ্য থাকিবেন।(৩) মহাপরিচালক বা তাহার নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হ্যাচারি নিয়ন্ত্রণ, প্রজাতি সংরক্ষণ, মৎস্য উন্নয়ন এবং যন্ত্রপাতি সংরক্ষণের ক্ষেত্রে উদ্যোগী হইবেন এবং আধুনিক প্রযুক্তি ও বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির সাহায্যে হ্যাচারিতে রেণু উৎপাদনে হ্যাচারি মালিকগণকে সাহায্য ও সহযোগিতা করিবেন।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "১১। (১) কোন হ্যাচারিতে বিধি দ্বারা অনুমোদিত দ্রব্য বা দ্রব্যাদি ব্যতিরেকে অন্য কোন দ্রব্য ব্যবহার করা যাইবে না।(২) কোন ব্যক্তি বিধি দ্বারা অনুমোদিত দ্রব্য ব্যতিরেকে অন্য কোন দ্রব্য ব্যবহার করিলে উহা বাজেয়াপ্তযোগ্য হইবে।(৩) মহাপরিচালক বা তাহার নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা যদি এই মর্মে সন্তুষ্ট হন যে, উপ-ধারা (২) এর অধীন কোন দ্রব্য বা দ্রব্যাদি বাজেয়াপ্তযোগ্য, তাহা হইলে নির্ধারিত পদ্ধতিতে উক্ত দ্রব্য বা দ্রব্যাদি জব্দ করিয়া সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে যুক্তিসঙ্গত শুনানীর সুযোগ প্রদানপূর্বক বাজেয়াপ্তকরণের আদেশ দিতে পারিবেন অথবা উহা সংশ্লিষ্ট হ্যাচারিতে বা নিজস্ব এখতিয়ারে জিম্মায় রাখিতে পারিবেন।(৪) মহাপরিচালক বা তাহার নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা যদি এই মর্মে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন যে, এই ধারার অধীন বাজেয়াপ্তকৃত দ্রব্য বা দ্রব্যাদি ধ্বংস করা প্রয়োজন, তাহা হইলে নির্ধারিত সময় অতিবাহিত হইবার পর কর্তৃপক্ষ উহা ধ্বংস বা, ক্ষেত্রমত, নিলামে বিক্রয় করিতে পারিবেন।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "১২। (১) মহাপরিচালক বা তাহার নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রয়োজনে পরীক্ষার জন্য হ্যাচারির প্রজননক্ষম মৎস্য, মাছের আইশ, চিংড়ির খোলস, রেণু, পিএল, পোনা, মৎস্য দেহের যে কোন অংশ, মৎস্য খাদ্যসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য দ্রব্যের নমুনা সংগ্রহ করিতে পারিবেন।(২) হ্যাচারিতে ব্যবহৃত সকল প্রকার দ্রব্যের পরিচিতি এবং উহা সংগ্রহের উৎস প্রকাশ করিতে হ্যাচারির মালিক বা হ্যাচারি পরিচালনার সহিত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা ব্যক্তিগণ বাধ্য থাকিবেন।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "১৩। মহাপরিচালক এই আইনের অধীন তাহার যে কোন ক্ষমতা বা দায়িত্ব প্রয়োজনবোধে, লিখিত আদেশ দ্বারা, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বা তদূর্ধ্ব কোন কর্মকর্তাকে অর্পণ করিতে পারিবেন।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "১৪। এই আইনের অধীন যে কোন ক্ষমতা প্রয়োগ বা কার্য সম্পাদনের উদ্দেশ্যে মহাপরিচালক বা তাহার নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আইন প্রয়োগকারী সংস্থা বা অন্য কোন সরকারি বা সংবিধিবদ্ধ কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় সহায়তা করিবার জন্য অনুরোধ করিতে পারিবেন এবং এইরূপ অনুরোধ করা হইলে উক্ত সংস্থা বা কর্তৃপক্ষ উক্ত সহায়তা প্রদান করিবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "১৫।কোন হ্যাচারির মালিক বা হ্যাচারি পরিচালনার সহিত সংশ্লিষ্ট কোন ব্যক্তি কর্তৃক নিবন্ধনের কোন শর্ত ভঙ্গ করিলে বা এই আইনের অধীন কোন অপরাধের জন্য দন্ডিত হইলে, নিবন্ধন কর্মকর্তা তাহাকে কারণ দর্শাইবার সুযোগ প্রদান করিয়া উক্ত হ্যাচারির নিবন্ধন লিখিত আদেশ দ্বারা বাতিল করিতে পারিবেন।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "১৬। নিবন্ধন কর্মকর্তার নিকট যদি প্রতীয়মান হয় যে, কোন ব্যক্তি কর্তৃক নিবন্ধনের কোন শর্ত যথাযথভাবে পালন করা হইতেছে না বা উহার শর্তাবলী লঙ্ঘন করা হইতেছে বা এই আইনের কোন ধারা বা তদধীন প্রণীত বিধি অনুযায়ী কার্যক্রম বাস্তবায়নে অস্বীকৃতি জানাইয়াছে, তাহা হইলে, নিবন্ধন কর্মকর্তা, লিখিত আদেশ দ্বারা, এই আইনের অধীন অন্যান্য ব্যবস্থা গ্রহণ সাপেক্ষে, উক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন সনদ সাময়িকভাবে স্থগিত করিতে পারিবেন।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "১৭। (১) এই আইন বা বিধির অধীন প্রদত্ত কোন আদেশ বা নির্দেশ দ্বারা কোন ব্যক্তি সংক্ষুব্ধ হইলে তিনি, উক্ত আদেশ বা নির্দেশ প্রদানের তারিখ হইতে ৩০ (ত্রিশ) কর্মদিবসের মধ্যে সরকার কর্তৃক গঠিত আপীল কর্তৃপক্ষের নিকট উহার বিরম্নদ্ধে আপীল দায়ের করিতে পারিবেন এবং আপীলের উপর উক্ত কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলিয়া গণ্য হইবে এবং এইরূপ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আদালতে কোন মামলা দায়ের করা যাইবে না।(২) উপ-ধারা (১) এ বর্ণিত আপীল আবেদন নিষ্পত্তির জন্য সরকার কর্তৃক অনধিক ৩ (তিন) জন ব্যক্তির সমন্বয়ে আপীল কর্তৃপক্ষ গঠন করা হইবে এবং উহাদের মধ্য হইতে একজন উক্ত কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হইবেন।(৩) এই ধারার অধীন আপীল আবেদন দাখিলের তারিখ হইতে ৯০ (নব্বই) দিনের আপীল নিষ্পত্তি করিতে হইবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "১৮। (১) কোন ব্যক্তি এই আইনের ধারা ৫, ৬, ৭ এবং ৯ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে তাহা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসাবে গণ্য হইবে এবং অনুরূপ অপরাধের জন্য তিনি অনূর্ধ্ব ১ (এক) বৎসরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড বা ন্যূনতম ১,০০,০০০/-(এক লক্ষ) টাকা হইতে সর্বোচ্চ ৫,০০,০০০/-(পাঁচ লক্ষ) টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন।(২) নিবন্ধনকৃত হ্যাচারির মালিক বা হ্যাচারি পরিচালনার সহিত সংশ্লষ্টি ব্যক্তি এই আইনের ধারা ৫, ৬, ৭ এবং ৯ ব্যতীত অন্য কোন ধারা বা এই আইনের অধীন প্রণীত বিধি লঙ্ঘন করিলে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উক্ত ব্যক্তিকে সর্বনিম্ন ২৫,০০০/-(পঁচিশ হাজার) টাকা হইতে সর্বোচ্চ ১,০০,০০০/-(এক লক্ষ) টাকা আর্থিক জরিমানা করিতে পারিবেন।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "১৯। এই আইনের অধীন হ্যাচারি স্থাপনকারী বা পরিচালনাকারী নিগমিত (Incorporated) কোম্পানী হইলে উক্ত কোম্পানীর মালিক, পরিচালক বা কোন কর্মকর্তা যাহার জ্ঞাতসারে এবং অংশগ্রহণে এই আইনের অধীন কোন অপরাধ সংঘটিত হয়, তিনি উক্ত অপরাধের জন্য ব্যক্তিগতভাবে দায়ী হইবেন।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "২০। ফৌজদারী কার্যবিধিতে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, নিবন্ধন কর্মকর্তা, মহাপরিচালক বা তদ্কর্তৃক এতদুদ্দেশ্যে মনোনীত কোন কর্মকর্তার লিখিত অভিযোগ ব্যতীত কোন আদালত এই আইনের অধীন কোন মামলা বিচারার্থ গ্রহণ করিবে না।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "২১। এই আইনের অধীন অপরাধসমূহ অ-আমলযোগ্য (Non-cognizable) ও জামিনযোগ্য (Bailable) হইবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "২২। (১) ফৌজদারী কার্যবিধিতে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, এই আইনের অধীন অপরাধসমূহ প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট বা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক বিচার্য হইবে।(২) এই আইনে ভিন্নতর কিছু না থাকিলে, এই আইনের অধীন সংঘটিত অপরাধের বিচার সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হইবে এবং এতদুদ্দেশ্যে ফৌজদারী কার্যবিধির Chapter XXII তে বর্ণিত পদ্ধতি, যতদূর সম্ভব, প্রযোজ্য হইবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "২৩। এই আইনের অধীন অপরাধের তদন্ত, বিচার, আপীল ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট বিষয়ে এই আইনের বিধানাবলীর সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ না হওয়া সাপেক্ষে, ফৌজদারী কার্যবিধি প্রযোজ্য হইবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "২৪। ফৌজদারী কার্যবিধিতে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, এই আইনের অধীন কোন প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট বা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তিকে সংশ্লিষ্ট অপরাধের জন্য এই আইনে অনুমোদিত যে কোন দণ্ড আরোপ করিতে পারিবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "২৫। সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে বিধি প্রণয়ন করিতে পারিবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "২৬। এই আইন কার্যকরী হইবার পর সরকার, সরকারি গেজেট প্রজ্ঞাপন দ্বারা এই আইনের ইংরেজিতে অনূদিত একটি পাঠ প্রকাশ করিবে যাহা এই আইনের অনুমোদিত ইংরেজি পাঠ (Authentic English Text) নামে অভিহিত হইবে :তবে শর্ত থাকে যে, বাংলা ও ইংরেজি পাঠের মধ্যে বিরোধের ক্ষেত্রে বাংলা পাঠ প্রাধান্য পাইবে।"
|
|
}
|
|
],
|
|
"footnotes": [],
|
|
"copyright_info": {
|
|
"copyright_text": "Copyright©2019, Legislative and Parliamentary Affairs DivisionMinistry of Law, Justice and Parliamentary Affairs"
|
|
},
|
|
"source_url": "http://bdlaws.minlaw.gov.bd/act-print-1042.html",
|
|
"fetch_timestamp": "2025-07-19 02:31:33",
|
|
"csv_metadata": {
|
|
"act_title_from_csv": "মৎস্য হ্যাচারি আইন, ২০১০",
|
|
"act_no_from_csv": "১৪",
|
|
"act_year_from_csv": "২০১০",
|
|
"is_repealed": false
|
|
},
|
|
"token_count": 1809,
|
|
"language": "bengali",
|
|
"government_context": {
|
|
"govt_system": "Parliamentary Democracy (increasingly authoritarian)",
|
|
"position_head_govt": "Prime Minister",
|
|
"head_govt_name": "Sheikh Hasina",
|
|
"head_govt_designation": "Prime Minister of Bangladesh",
|
|
"how_got_power": "Democratic election (2009), subsequent controversial elections (2014, 2018, 2024)",
|
|
"period_years": "2009-2024",
|
|
"years_in_power": 15
|
|
},
|
|
"processing_info": {
|
|
"processed_timestamp": "2025-07-19 19:33:18",
|
|
"enhanced_with_reducer": true,
|
|
"enhanced_with_govt_context": true,
|
|
"language_detected": "bengali",
|
|
"token_count": 1695,
|
|
"legal_context_added": true,
|
|
"legal_context_timestamp": "2025-07-19 20:26:24",
|
|
"year_standardized": true,
|
|
"year_standardization_timestamp": "2025-07-19 20:35:48",
|
|
"legal_context_recovery_attempted": true,
|
|
"legal_context_recovery_timestamp": "2025-07-19 20:42:47",
|
|
"token_count_updated": true,
|
|
"token_count_update_timestamp": "2025-07-19 20:56:00",
|
|
"previous_token_count": 1695,
|
|
"accurate_token_count": 1809
|
|
},
|
|
"legal_system_context": {
|
|
"period_info": {
|
|
"period_name": "Awami League Dominance",
|
|
"year_range": "2008-2024",
|
|
"act_year": 2010
|
|
},
|
|
"legal_framework": {
|
|
"primary_laws": [
|
|
"15th Amendment (2011)",
|
|
"Cyber Security Act 2023",
|
|
"Digital Security Act",
|
|
"International Crimes Tribunal Act"
|
|
],
|
|
"court_system": [
|
|
"Supreme Court",
|
|
"High Court Division",
|
|
"Specialized Tribunals"
|
|
],
|
|
"legal_basis": "Constitutional parliamentary system",
|
|
"enforcement_mechanism": "Politicized judicial system"
|
|
},
|
|
"government_system": {
|
|
"type": "Parliamentary Democracy (increasingly authoritarian)",
|
|
"structure": "Single-party dominance",
|
|
"revenue_collection": "Modernized tax system",
|
|
"administrative_units": [
|
|
"8 Divisions",
|
|
"64 Districts",
|
|
"492 Upazilas",
|
|
"4,554 Unions"
|
|
]
|
|
},
|
|
"policing_system": {
|
|
"law_enforcement": "Politicized police force",
|
|
"military_police": "RAB, Police, Border Guards",
|
|
"jurisdiction": "Centralized political control"
|
|
},
|
|
"land_relations": {
|
|
"tenure_system": "Market-based with disputes",
|
|
"property_rights": "Development-focused acquisition",
|
|
"revenue_system": "Digital land records",
|
|
"peasant_status": "Modernization and displacement issues"
|
|
},
|
|
"key_characteristics": [
|
|
"Caretaker system abolition",
|
|
"War crimes tribunals",
|
|
"Digital governance initiatives",
|
|
"Authoritarian drift",
|
|
"Student movement repressions"
|
|
],
|
|
"context_added_timestamp": "2025-07-19 20:42:47",
|
|
"recovery_note": "Legal context added after year translation recovery"
|
|
}
|
|
} |