|
{
|
|
"act_title": "বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল আইন, ২০১৭",
|
|
"act_no": "৯",
|
|
"act_year": "2017",
|
|
"publication_date": "19/07/2025",
|
|
"sections": [
|
|
{
|
|
"section_content": "১। (১) এই আইনবাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল আইন, ২০১৭নামে অভিহিত হইবে।(২) ইহা অবিলম্বে কার্যকর হইবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "২। বিষয় বা প্রসঙ্গের পরিপন্থি কোন কিছু না থাকিলে, এই আইনে, -(১) ‘‘অ্যাক্রেডিটেশন’’ অর্থ কোন সরকারি বা বেসরকারি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক কার্যক্রমসমূহের জন্য প্রণীত কারিকুলাম এবং উক্ত কারিকুলাম অনুযায়ী শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য গৃহীত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও পর্যালোচনা করিবার পর উহা মানসম্মত ও ফ্রেমওয়ার্কের সহিত সঙ্গতিপূর্ণ উচ্চ শিক্ষা প্রদানে সক্ষম বলিয়া কাউন্সিল কর্তৃক প্রদত্ত স্বীকৃতি;(২) ‘‘অ্যাক্রেডিটেশন কমিটি’’ অর্থ কাউন্সিল কর্তৃক গঠিত সরকারি ও বেসরকারি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং উহাদের কার্যক্রমসমূহ পর্যালোচনা ও পর্যবেক্ষণপূর্বক মূল্যায়ন করিবার জন্য ধারা ১৩ এর অধীনে, সময়ে সময়ে, গঠিত অ্যাক্রেডিটেশন কমিটি;(৩) ‘‘উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান’’ অর্থ স্নাতক বা তদূর্ধ্ব ডিগ্রি প্রদানকারী কোন সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান;(৪) ‘‘কমিশন’’ অর্থUniversity Grants Commission of Bangladesh Order, 1973এর section 2 এর clause (b) তে সংজ্ঞায়িত বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন;(৫) ‘‘কনফিডেন্স সার্টিফিকেট’’ অর্থ ফ্রেমওয়ার্ক অনুযায়ী পর্যবেক্ষণাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রমিত মান অর্জনের লক্ষ্যে প্রদত্ত সাময়িক সনদ;(৬) ‘‘কাউন্সিল’’ অর্থ এই আইনের ধারা ৪ এর অধীন প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল;(৭) ‘‘কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স’’ অর্থ নির্দিষ্ট ক্ষেত্র ও মানদণ্ডের আলোকে কোন উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং উহার আওতাভুক্ত কার্যক্রমসমূহের মান নিরূপণ, উন্নয়ন ও নিশ্চিতকরণ;(৮) ‘‘চেয়ারম্যান’’ অর্থ কাউন্সিলের চেয়ারম্যান;(৯) ‘‘তহবিল’’ অর্থ কাউন্সিলের তহবিল;(১০) ‘‘প্রোগ্রাম’’ অর্থ কাঠামোবদ্ধ শিক্ষাক্রম দ্বারা পরিচালিত কোন সুনির্দিষ্ট কার্যক্রম;(১১) ‘‘প্রবিধান’’ অর্থ এই আইনের অধীন প্রণীত প্রবিধান;(১২) ‘‘ফ্রেমওয়ার্ক’’ অর্থ একাডেমিক কার্যক্রমসমূহের শর্তাবলিসহ, প্রমিত মানের শিক্ষা কাঠামো;(১৩) ‘‘বিধি’’ অর্থ এই আইনের অধীন প্রণীত বিধি;(১৪) ‘‘রেজিস্টার’’ অর্থ উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক কার্যক্রমসমূহ এবং অ্যাক্রেডিটেশন সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য-উপাত্ত সম্বলিত বহি;(১৫) ‘‘সদস্য’’ অর্থ কাউন্সিলের কোন সদস্য; এবং(১৬) ‘‘সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়’’ অর্থ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০ এর অধীন প্রতিষ্ঠিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ব্যতিত স্বতন্ত্র আইন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত কোন বিশ্ববিদ্যালয়।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "৩। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০ (২০১০ সনের ৩৫ নং আইন) এর ধারা ৩৮ এ যাহা কিছুই বলা থাকুক না কেন, উক্ত আইনের অধীন প্রতিষ্ঠিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের অ্যাক্রেডিটেশন সংক্রান্ত বিষয়াদির ক্ষেত্রেও এই আইনের বিধানাবলী প্রযোজ্য হইবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "৪। (১) এই আইন কার্যকর হইবার পর সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল নামে একটি কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করিবে।(২) কাউন্সিল একটি সংবিধিবদ্ধ সংস্থা হইবে এবং ইহার স্থায়ী ধারাবাহিকতা ও একটি সাধারণ সিলমোহর থাকিবে এবং এই আইনের বিধানাবলী সাপেক্ষে, ইহার স্থাবর ও অস্থাবর উভয় প্রকার সম্পত্তি অর্জন করিবার, অধিকারে রাখিবার ও হস্তান্তর করিবার ক্ষমতা থাকিবে, এবং কাউন্সিল স্বীয় নামে মামলা দায়ের করিতে পারিবে এবং উক্ত নামে ইহার বিরুদ্ধেও মামলা দায়ের করা যাইবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "৫। কাউন্সিলের কার্যালয় ঢাকায় থাকিবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "৬। (১) চেয়ারম্যান, ৪ (চার) জন পূর্ণকালীন সদস্য এবং ৮ (আট) জন খণ্ডকালীন সদস্য সমন্বয়ে কাউন্সিল গঠিত হইবে।(২) উপ-ধারা (১) এর উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, সরকার, ধারা ৮ এর বিধান সাপেক্ষে, সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অথবা সরকারের প্রশাসনিক কার্যে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ৪ (চার) জন ব্যক্তিকে কাউন্সিলের পূর্ণকালীন সদস্য হিসাবে নিয়োগ করিবে।(৩) উপ-ধারা (১) এর উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, কাউন্সিলের ৮ (আট) জন খণ্ডকালীন সদস্য হইবেন নিম্নরূপ, যথা: -(ক) কমিশন কর্তৃক মনোনীত উক্ত কমিশনের একজন পূর্ণকালীন সদস্য;(খ) সরকার কর্তৃক মনোনীত অন্যূন যুগ্ম-সচিব পদমর্যাদার একজন কর্মচারী;(গ) সরকার কর্তৃক স্বীকৃত অ্যাসোসিয়েশন অব প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিজ অব বাংলাদেশ এর প্রেসিডেন্ট বা তদ্কর্তৃক মনোনীত উক্ত অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাহী পরিষদের একজন সদস্য;(ঘ) সরকার কর্তৃক মনোনীত কোন স্বীকৃত বিদেশি কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স ও অ্যাক্রেডিটেশন সংস্থার একজন কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স ও অ্যাক্রেডিটেশন বিশেষজ্ঞ;(ঙ) সরকার কর্তৃক মনোনীত বিষয় সংশ্লিষ্ট পেশাজীবী সংস্থার একজন প্রতিনিধি;(চ) বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল কর্তৃক মনোনীত একজন চিকিৎসা শিক্ষাবিদ;(ছ) সরকার কর্তৃক মনোনীত শিক্ষা প্রশাসনে অভিজ্ঞ একজন শিক্ষানুরাগী;(জ) সরকার কর্তৃক মনোনীত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ে অভিজ্ঞ একজন ব্যক্তি।(৪) কাউন্সিলের চেয়ারম্যান এবং পূর্ণকালীন সদস্যগণ কাউন্সিলে সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করিবেন।(৫) সদস্যপদে কেবল শূন্যতা বা কাউন্সিল গঠনে ত্রুটি থাকিবার কারণে কাউন্সিলের কোন কার্য বা কার্যধারা অবৈধ হইবে না এবং তদ্সম্পর্কে কোন আদালতে প্রশ্নও উত্থাপন করা যাইবে না।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "৭। (১) কাউন্সিলের চেয়ারম্যান এবং সার্বক্ষণিক সদস্যগণ সরকার কর্তৃক নিযুক্ত হইবেন এবং তাহাদের নিয়োগ ও কর্মের শর্তাবলী সরকার কর্তৃক স্থিরীকৃত হইবে।(২) কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বা কোন সদস্য, তিনি যে পদেই অধিষ্ঠিত থাকুন না কেন, ২ (দুই) মেয়াদের অধিক সময়ের জন্য কাউন্সিলে নিয়োগপ্রাপ্ত হইবেন না।ব্যাখ্যা। - এই উপ-ধারার উদ্দেশ্য পূরণকল্পে ‘‘মেয়াদ’’ বলিতে পূর্ণকালীন বা খণ্ডকালীন সদস্য পদে অতিবাহিত অসমাপ্ত মেয়াদকেও বুঝাইবে।(৩) চেয়ারম্যানের পদ শূন্য হইলে কিংবা অনুপস্থিতি, অসুস্থতা বা অন্য কোন কারণে তিনি তাহার দায়িত্ব পালনে অসর্ম হইলে উক্ত শূন্য পদে নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান কার্যভার গ্রহণ না করা পর্যন্ত সরকার কর্তৃক মনোনীত কাউন্সিলের কোন পূর্ণকালীন সদস্য চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করিবেন।(৪) কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ও পূর্ণকালীন সদস্যগণ, যথাক্রমে, কমিশনের চেয়ারম্যান ও পূর্ণকালীন সদস্যগণের পদমর্যাদার সমতুল্য হইবেন।(৫) সরকার, প্রয়োজনে, যে কোন সময় কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বা কোন সদস্যের নিয়োগ বাতিল করিতে পারিবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "৮। (১) কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স ও অ্যাক্রেডিটেশন বিষয়ে বিশেষ জ্ঞানসম্পন্ন এবং প্রশাসনিক বিশেষত উচ্চশিক্ষার প্রশাসনিক কার্যে অভিজ্ঞতাসহ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে কমপক্ষে ২৫ (পঁচিশ) বৎসরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কোন অধ্যাপক, যিনি অধ্যাপক হিসাবে কমপক্ষে ১০ (দশ) বৎসর অতিবাহিত করিয়াছেন, তিনি কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হইবার যোগ্য হইবেন।(২) সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে কমপক্ষে ২০ (বিশ) বৎসরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কোন অধ্যাপক, যিনি অধ্যাপক হিসাবে কমপক্ষে ১০ (দশ) বৎসর অতিবাহিত করিয়াছেন, অথবা সরকারের প্রশাসনিক কাজে কমপক্ষে ২৫ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন যে কোন ব্যক্তি, তিনি কাউন্সিলের পূর্ণকালীন সদস্য হইবার যোগ্য হইবেন।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "৯। (১) চেয়ারম্যান এবং পূর্ণকালীন সদস্যগণের সদস্য পদের মেয়াদ হইবে তাহাদের নিয়োগের তারিখ হইতে ৪ (চার) বৎসর এবং খণ্ডকালীন সদস্যগণের সদস্য পদের মেয়াদ হইবে তাহাদের নিয়োগের তারিখ হইতে ২ (দুই) বৎসর।(২) চেয়ারম্যান ও পূর্ণকালীন সদস্যগণ সরকারের নিকট এবং খণ্ডকালীন সদস্যগণ চেয়ারম্যানের নিকট লিখিত স্বাক্ষরযুক্ত পত্রযোগে স্বীয় পদত্যাগ করিতে পারিবেন।(৩) মেয়াদ অবসান, পদত্যাগ বা অন্য কোন কারণে সৃষ্ট শূন্য পদ সরকার নিয়োগের মাধ্যমে পূরণ করিতে পারিবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "১০। কাউন্সিলের দায়িত্ব ও কার্যাবলী হইবে নিম্নরূপ, যথা:-(ক) উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত উচ্চশিক্ষার গুণগতমান নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে কনফিডেন্স সার্টিফিকেট বা, ক্ষেত্রমত, অ্যাক্রেডিটেশন সার্টিফিকেট প্রদান, স্থগিত বা বাতিলকরণ;(খ) উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ এবং উক্ত প্রতিষ্ঠানের উচ্চশিক্ষা কার্যক্রম অ্যাক্রেডিটকরণ;(গ) কোন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রত্যেক ডিসিপ্লিনের জন্য পৃথক পৃথক অ্যাক্রেডিটেশন কমিটি গঠন;(ঘ) কাউন্সিল কর্তৃক প্রদত্ত অ্যাক্রেডিটেশন ও কনফিডেন্স সার্টিফিকেট প্রদানের শর্তাবলী নির্ধারণ;(ঙ) যৌক্তিক কারণে কোন প্রতিষ্ঠান বা উহার অধীন কোন ডিগ্রি প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন ও কনফিডেন্স সার্টিফিকেট শুনানীঅন্তে বাতিলকরণ;(চ) অ্যাক্রেডিটেশন বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে উৎসাহ সৃজনসহ উক্ত কার্যক্রমের উন্নয়ন, বিস্তার, প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, সেমিনার ও সিম্পোজিয়াম আয়োজন এবং অ্যাক্রেডিটেশন সম্পর্কিত তথ্য বহুল প্রচারের ব্যবস্থা গ্রহণ;(ছ) আন্তঃরাষ্ট্রীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সংস্থাসমূহের সহিত পারস্পরিক আলোচনা ও সহায়তার মাধ্যমে অ্যাক্রেডিটেশনের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির ব্যবস্থা গ্রহণ;(জ) ফ্রেমওয়ার্ক বাস্তবায়ন; এবং(ঝ) সরকার কর্তৃক নির্দেশিত বা কাউন্সিল কর্তৃক প্রয়োজনীয় বলিয়া বিবেচিত অন্যান্য কার্যসম্পাদন।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "১১। (১) এই ধারার অন্যান্য বিধানাবলী সাপেক্ষে কাউন্সিল উহার সভার কার্যপদ্ধতি নির্ধারণ করিতে পারিবে।(২) চেয়ারম্যান কর্তৃক নির্ধারিত স্থান, তারিখ ও সময়ে কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হইবে:তবে শর্ত থাকে যে, প্রতি ৪ (চার) মাসে কাউন্সিলের কমপক্ষে একটি সভা অনুষ্ঠিত হইবে।(৩) চেয়ারম্যান কাউন্সিলের সভায় সভাপতিত্ব করিবেন এবং তাহার অনুপস্থিতিতে তদ্কর্তৃক মনোনীত কাউন্সিলের কোন পূর্ণকালীন সদস্য সভায় সভাপতিত্ব করিবেন।(৪) কাউন্সিলের সভার কোরামের জন্য কাউন্সিলের ৭ (সাত) জন সদস্যদের উপস্থিতির প্রয়োজন হইবে।(৫) কাউন্সিলের সভায় কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে উক্ত সভায় উপস্থিত সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের সম্মতির প্রয়োজন হইবে।(৬) কাউন্সিলের সভায় চেয়ারম্যান ও প্রত্যেক সদস্যের একটি করিয়া ভোট থাকিবে এবং ভোটের সমতার ক্ষেত্রে সভায় সভাপতিত্বকারীর দ্বিতীয় বা নির্ণায়ক ভোট প্রদানের ক্ষমতা থাকিবে।(৭) সভায় উপস্থিত চেয়ারম্যান ও সদস্যদের প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত হারে সম্মানী প্রদান করা যাইবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "১২। (১) কাউন্সিলের একজন সচিব থাকিবেন, যিনি সরকার কর্তৃক নির্ধারিত শর্তে নিয়োগপ্রাপ্ত হইবেন।(২) সচিবের দায়িত্ব ও কার্যাবলী হইবে নিম্নরূপ, যথা :―(ক) চেয়ারম্যানের নির্দেশনা অনুযায়ী কাউন্সিলের সভার আলোচ্যসূচি, তারিখ, সময় ও স্থান নির্ধারণ;(খ) কাউন্সিলের সকল সভায় সাচিবিক দায়িত্ব পালন;(গ) কাউন্সিলের সিদ্ধান্তের আলোকে সভার কার্যবিবরণী প্রস্তুত;(ঘ) চেয়ারম্যান ও সদস্যগণ কর্তৃক সম্পাদিত কার্যাবলীর বিবরণও সংশ্লিষ্ট নথি সংরক্ষণ;(ঙ) কাউন্সিল পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন; এবং(চ) কাউন্সিল কর্তৃক নির্দেশিত অন্যান্য দায়িত্ব পালন।(৩) কাউন্সিল উহার কার্যাবলী সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের স্বার্থে, সরকার কর্তৃক অনুমোদিত সাংগঠনিক কাঠামো অনুযায়ী, বিভিন্ন গ্রেডের প্রয়োজনীয় সংখ্যক কর্মচারী নিয়োগ করিতে পারিবে এবং উক্ত কর্মচারীদের চাকরির শর্তাবলী প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত হইবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "১৩। (১) এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, অ্যাক্রেডিটেশন গ্রহণের উদ্দেশ্যে দাখিলকৃত প্রত্যেকটি আবেদনের বিপরীতে, বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে, অ্যাক্রেডিটেশন কমিটি গঠন করিতে হইবে:তবে শর্ত থাকে যে, বিধি প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত সরকার, সরকারি আদেশ দ্বারা, অ্যাক্রেডিটেশন কমিটি গঠন করিতে পারিবে।(২) উপ-ধারা (১) এর অধীন গঠিত অ্যাক্রেডিটেশন কমিটির প্রধান ও সদস্যদের সম্মানী বা ভাতাদি সংক্রান্ত অন্যান্য বিষয়াদি প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত হইবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "১৪। (১) কাউন্সিল উহার কাজে সহায়তা প্রদানের জন্য এক বা একাধিক বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করিতে পারিবে।(২) উপ-ধারা (১) এর অধীন গঠিত কমিটির দায়িত্ব ও কার্যাবলী কাউন্সিল কর্তৃক নির্ধারিত হইবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "১৫। (১) কমিশন কাউন্সিলের সহিত পরামর্শক্রমে এবং সরকারের অনুমোদনক্রমে ফ্রেমওয়ার্ক প্রণয়ন করিবে।(২) কাউন্সিল উপ-ধারা (১) এর অধীন প্রণীত ফ্রেমওয়ার্ক বাস্তবায়ন করিবে।(৩) এই আইনের ধারা ১৪ এর অধীন বিশেষজ্ঞ কমিটি, সময় সময়, কাউন্সিলের নিকট ফ্রেমওয়ার্ক সংশোধনের জন্য সুপারিশ প্রদান করিতে পারিবে এবং উক্তরূপ সুপারিশ প্রাপ্তির পর কাউন্সিল উহা কমিশনের নিকট উপস্থাপন করিবে।(৪) উপ-ধারা (৩) এর অধীন প্রাপ্ত সুপারিশের আলোকে কমিশন, কাউন্সিলের সহিত পরামর্শক্রমে, ফ্রেমওয়ার্ক সংশোধনের প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করিতে পারিবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "১৬। (১) কনফিডেন্স সার্টিফিকেট ও অ্যাক্রেডিটেশন সার্টিফিকেটের আবেদন প্রক্রিয়া, আবেদন মঞ্জুর বা না মঞ্জুর, ফি, সার্টিফিকেটের বৈধতা, সার্টিফিকেট প্রাপ্তির শর্ত, নিরীক্ষা ও অ্যাসেসমেন্ট এবং সার্টিফিকেট বাতিলসহ আনুষঙ্গিক বিষয়াদি বিধি দ্বারা নির্ধারিত হইবে।(২) উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের কনফিডেন্স ও অ্যাক্রেডিটেশন সার্টিফিকেট সর্বসাধারণের অবগতির জন্য কাউন্সিলের ওয়েবসাইটে উন্মুক্ত থাকিবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "১৭। (১) অ্যাক্রেডিটেশন সার্টিফিকেট গ্রহণ ব্যতিরেকে কোন উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উহাকে অ্যাক্রেডিটেশন সার্টিফিকেটপ্রাপ্ত বলিয়া বিজ্ঞাপন প্রচার এবং তথ্য নির্দেশিকা বা পুস্তিকা প্রস্তুত ও প্রকাশ করিতে পারিবে না।(২) উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ, ফ্রেমওয়ার্ক দ্বারা নির্ধারিত প্রমিত মানের শিক্ষা কাঠামোর ব্যত্যয় ঘটাইয়া, স্বনির্ধারিত কোন শিক্ষা কাঠামোর আলোকে ডিগ্রি প্রদান করিতে পারিবে না।(৩) কোন উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অ্যাক্রেডিটেশন সার্টিফিকেট স্থগিত, বাতিল বা প্রত্যাহার করা হইলে উক্ত প্রতিষ্ঠান কাউন্সিল কর্তৃক নির্ধারিত সময়ের মধ্যে উক্ত সার্টিফিকেট সমর্পণ করিতে বাধ্য থাকিবে।(৪) কাউন্সিল কর্তৃক মনোনীত কোন ব্যক্তি কোন উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনকালে তাহার নিকট কোনরূপ ভুল তথ্য উপস্থাপন বা কোন তথ্য গোপন করা যাইবে না।(৫) উপ-ধারা (১), (২), (৩) এবং (৪) এর বিধান লঙ্ঘন করিলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কনফিডেন্স সার্টিফিকেট বাতিল বা, ক্ষেত্রমত, অ্যাক্রেডিটেশন সনদপত্র স্থগিত, প্রত্যাহার বা বাতিল এবং উহার অতিরিক্ত হিসাবে প্রশাসনিক জরিমানা আরোপ করা যাইবে।(৬) প্রশাসনিক জরিমানার অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা প্রদান করিতে হইবে।(৭) উপ-ধারা (৫) এর অধীন ধার্যকৃত জরিমানার অর্থ অভিযুক্ত উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিশোধ না করিলে উহাPublic Demands Recovery Act, 1913(Ben. Act No. III of 1913) অনুযায়ী সরকারি দাবী হিসাবে আদায়যোগ্য হইবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "১৮। (১) কোন উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কাউন্সিল কর্তৃক অ্যাক্রেডিটেশন সার্টিফিকেট স্থগিত বা বাতিল বা প্রত্যাহার বা নামঞ্জুর বা অন্য কোন কারণে সংক্ষুদ্ধ হইলে উক্ত সংক্ষুদ্ধতার বিরুদ্ধে প্রতিকার চাহিয়া কাউন্সিলের চেয়ারম্যানের নিকট লিখিতভাবে উহা পুনর্বিবেচনার আবেদন করিতে পারিবে।(২) উপ-ধারা (১) এর অধীন প্রাপ্ত আবেদন পুনর্বিবেচনার জন্য কাউন্সিল একটি কমিটি গঠন করিবে এবং উক্ত কমিটি অনধিক ১৫ (পনের) দিনের মধ্যে পুনর্বিবেচনার আবেদন নিষ্পত্তি করিয়া আদেশ প্রদান করিবে।(৩) উপ-ধারা (২) এর অধীন প্রদত্ত পুনর্বিবেচনার আদেশ চূড়ান্ত বলিয়া গণ্য হইবে এবং উহার বিরুদ্ধে কোন আপিল দায়ের করা যাইবে না।(৪) পুনর্বিবেচনা কমিটি গঠন এবং উহার কার্যপদ্ধতি বিধি দ্বারা নির্ধারিত হইবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "১৯। (১) কাউন্সিলের দায়িত্ব ও কার্যাবলী সম্পাদনের ব্যয়ভার সংস্থানের জন্য উহার একটি তহবিল থাকিবে।(২) নিম্নবর্ণিত উৎস হইতে প্রাপ্ত অর্থ তহবিলে জমা হইবে, যথা:―(ক) সরকার কর্তৃক প্রদত্ত এককালীন থোক বরাদ্দ এবং বার্ষিক আর্থিক মঞ্জুরি;(খ) কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত অনুদান; এবং(গ) কাউন্সিল কর্তৃক প্রদত্ত সেবা হইতে প্রাপ্ত আয়।(৩) তহবিলের অর্থ কোন তফসিলি ব্যাংকে জমা রাখিতে হইবে এবং ব্যাংক হইতে উক্ত অর্থ উত্তোলনের পদ্ধতি প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত হইবে :তবে শর্ত থাকে যে, প্রবিধান প্রণয়নের পূর্ব পর্যন্ত অর্থ উত্তোলনের পদ্ধতি সরকার, সরকারি আদেশ দ্বারা, নির্ধারণ করিতে পারিবে।(৪) উপ-ধারা (৬) এর অধীন বিধি প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত সরকারের নিয়ম-নীতি ও বিধি-বিধান অনুসরণক্রমে তহবিলের অর্থ হইতে কাউন্সিলের প্রয়োজনীয় ব্যয় নির্বাহ করিতে হইবে।(৫) সংশ্লিষ্ট অর্থ বৎসরে কাউন্সিলের ব্যয় নির্বাহের পর কাউন্সিলের তহবিলে কোন অর্থ উদ্বৃত্ত থাকিলে সরকারের নির্দেশনা অনুসারে উহার সম্পূর্ণ বা অংশ বিশেষ সরকারের কোষাগারে জমা করিতে হইবে।(৬) তহবিলের অর্থ ব্যয় সংক্রান্ত অন্যান্য আনুষঙ্গিক বিষয়াদি বিধি দ্বারা নির্ধারিত হইবে।ব্যাখ্যা।- এই ধারার উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, ‘‘তফসিলি ব্যাংক’’ অর্থBangladesh Bank Order, 1972(P.O. No. 127 of 1972) এর Article 2(j) তে সংজ্ঞায়িত Schedled Bank ।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "২০। (১) কাউন্সিল প্রত্যেক বৎসর সরকার কর্তৃক নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরবর্তী অর্থ বৎসরের জন্য প্রয়োজনীয় বার্ষিক বাজেট বিবরণী সরকারের নিকট পেশ করিবে এবং উহাতে উক্ত অর্থ বৎসরে সরকারের নিকট হইতে কাউন্সিলের কি পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন হইবে উহার উল্লেখ থাকিবে।(২) উপ-ধারা (১) এর অধীন বাজেট বিবরণী প্রস্তুতের ক্ষেত্রে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত পদ্ধতি অনুসরণ করিতে হইবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "২১। (১) কাউন্সিল, যথাযথভাবে উহার হিসাবরক্ষণ এবং বার্ষিক বিবরণী প্রস্তুত করিবে।(২) বাংলাদেশের মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক প্রতি বৎসর কাউন্সিলের হিসাব নিরীক্ষা করিবেন এবং নিরীক্ষা প্রতিবেদনের প্রয়োজনীয় সংখ্যক অনুলিপি সরকার ও কাউন্সিলের নিকট পেশ করিবেন।(৩) উপ-ধারা (২) এ উল্লিখিত নিরীক্ষা প্রতিবেদনের উপর কোন আপত্তি উত্থাপিত হইলে উহা নিষ্পত্তির জন্য কাউন্সিল অবিলম্বে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করিবে।(৪) উপ-ধারা (২) এ উল্লিখিত নিরীক্ষা ছাড়াওBangladesh Chartered Accountants Order, 1973(P.O. No. 2 of 1973) এর Article 2(1)(b) এ সংজ্ঞায়িত চার্টার্ড অ্যাকাউনটেন্ট দ্বারা কাউন্সিলের হিসাব নিরীক্ষা করা যাইবে এবং এতদুদ্দেশ্যে কাউন্সিল এক বা একাধিক চার্টার্ড অ্যাকাউনটেন্ট নিয়োগ করিতে পারিবে এবং এইরূপ নিয়োগকৃত চার্টার্ড অ্যাকাউনটেন্ট সরকার কর্তৃক নির্ধারিত হারে পারিতোষিক প্রাপ্য হইবেন।(৫) কাউন্সিলের হিসাব নিরীক্ষার উদ্দেশ্যে মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক কিংবা তাহার নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন ব্যক্তি বা উপ-ধারা (৪) এর অধীন নিয়োগকৃত চার্টার্ড অ্যাকাউনটেন্ট কাউন্সিলের সকল রেকর্ড, দলিলাদি, বার্ষিক ব্যালেন্স সিট, নগদ বা ব্যাংকে গচ্ছিত অর্থ, জামানত, অন্যবিধ সম্পত্তি, ইত্যাদি পরীক্ষা করিয়া দেখিতে পারিবেন এবং চেয়ারম্যান, সদস্য বা কাউন্সিলের যে কোন গ্রেডের কর্মচারীকে জিজ্ঞাসাবাদ করিতে পারিবেন।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "২২। (১) কাউন্সিল, প্রত্যেক অর্থ বৎসর সমাপ্তির পর, তদ্কর্তৃক সম্পাদিত কার্যাবলীর বিবরণ সম্বলিত একটি বার্ষিক প্রতিবেদন প্রস্তুত করিবে।(২) কাউন্সিল উপ-ধারা (১) এর অধীন প্রস্তুতকৃত প্রতিবেদন প্রত্যেক অর্থ বৎসর শেষ হইবার পরবর্তী ৩ (তিন) মাসের মধ্যে সরকারের নিকট পেশ করিবে।(৩) সরকার প্রয়োজনবোধে, যে কোন সময় কাউন্সিলের নিকট হইতে কোন বিষয়ের উপর প্রতিবেদন, বিবরণী, হিসাব, পরিসংখ্যান বা অন্যান্য তথ্য চাহিতে পারিবে এবং কাউন্সিল উহা সরকারের নিকট উপস্থাপন করিবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "২৩। (১) কাউন্সিল অ্যাক্রেডিটেশন রেজিস্টার নামে একটি রেজিস্টার প্রস্তুত ও সংরক্ষণ করিবে।(২) উপ-ধারা (১) এর অধীন সংরক্ষিত রেজিস্টারে একাডেমিক প্রোগ্রাম এবং উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের অ্যাক্রেডিটেশন সংক্রান্ত তথ্যাদি লিপিবদ্ধ থাকিবে।(৩) উক্ত রেজিস্টার উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের রেফারেন্স হিসাবে কাজ করিবে।(৪) উক্ত রেজিস্টার সর্বসাধারণের অবগতি ও ব্যবহারের জন্য কাউন্সিলের ওয়েবসাইটে উন্মক্তু থাকিবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "২৪। এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে কাউন্সিল, কোন অ্যাক্রেডিটেশন প্রদানকারী সংস্থা, বিদেশি সরকার বা সংস্থার সহিত, সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে, চুক্তি সম্পাদন করিতে পারিবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "২৫। এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, বিধি প্রণয়ন করিতে পারিবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "২৬। এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে কাউন্সিল, সরকারের সহিত পরামর্শক্রমে, প্রবিধান প্রণয়ন করিতে পারিবে।"
|
|
},
|
|
{
|
|
"section_content": "২৭। (১) এই আইন প্রবর্তনের পর, সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, এই আইনের ইংরেজিতে অনূদিত একটি নির্ভরযোগ্য পাঠ (Authentic English Text) প্রকাশ করিতে পারিবে:(২) বাংলা ও ইংরেজি পাঠের মধ্যে বিরোধের ক্ষেত্রে বাংলা পাঠ প্রাধান্য পাইবে।"
|
|
}
|
|
],
|
|
"footnotes": [],
|
|
"copyright_info": {
|
|
"copyright_text": "Copyright©2019, Legislative and Parliamentary Affairs DivisionMinistry of Law, Justice and Parliamentary Affairs"
|
|
},
|
|
"source_url": "http://bdlaws.minlaw.gov.bd/act-print-1209.html",
|
|
"fetch_timestamp": "2025-07-19 02:36:31",
|
|
"csv_metadata": {
|
|
"act_title_from_csv": "বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল আইন, ২০১৭",
|
|
"act_no_from_csv": "৯",
|
|
"act_year_from_csv": "২০১৭",
|
|
"is_repealed": false
|
|
},
|
|
"token_count": 2349,
|
|
"language": "bengali",
|
|
"government_context": {
|
|
"govt_system": "Parliamentary Democracy (increasingly authoritarian)",
|
|
"position_head_govt": "Prime Minister",
|
|
"head_govt_name": "Sheikh Hasina",
|
|
"head_govt_designation": "Prime Minister of Bangladesh",
|
|
"how_got_power": "Democratic election (2009), subsequent controversial elections (2014, 2018, 2024)",
|
|
"period_years": "2009-2024",
|
|
"years_in_power": 15
|
|
},
|
|
"processing_info": {
|
|
"processed_timestamp": "2025-07-19 19:33:19",
|
|
"enhanced_with_reducer": true,
|
|
"enhanced_with_govt_context": true,
|
|
"language_detected": "bengali",
|
|
"token_count": 2234,
|
|
"legal_context_added": true,
|
|
"legal_context_timestamp": "2025-07-19 20:26:25",
|
|
"year_standardized": true,
|
|
"year_standardization_timestamp": "2025-07-19 20:35:52",
|
|
"legal_context_recovery_attempted": true,
|
|
"legal_context_recovery_timestamp": "2025-07-19 20:42:51",
|
|
"token_count_updated": true,
|
|
"token_count_update_timestamp": "2025-07-19 20:56:02",
|
|
"previous_token_count": 2234,
|
|
"accurate_token_count": 2349
|
|
},
|
|
"legal_system_context": {
|
|
"period_info": {
|
|
"period_name": "Awami League Dominance",
|
|
"year_range": "2008-2024",
|
|
"act_year": 2017
|
|
},
|
|
"legal_framework": {
|
|
"primary_laws": [
|
|
"15th Amendment (2011)",
|
|
"Cyber Security Act 2023",
|
|
"Digital Security Act",
|
|
"International Crimes Tribunal Act"
|
|
],
|
|
"court_system": [
|
|
"Supreme Court",
|
|
"High Court Division",
|
|
"Specialized Tribunals"
|
|
],
|
|
"legal_basis": "Constitutional parliamentary system",
|
|
"enforcement_mechanism": "Politicized judicial system"
|
|
},
|
|
"government_system": {
|
|
"type": "Parliamentary Democracy (increasingly authoritarian)",
|
|
"structure": "Single-party dominance",
|
|
"revenue_collection": "Modernized tax system",
|
|
"administrative_units": [
|
|
"8 Divisions",
|
|
"64 Districts",
|
|
"492 Upazilas",
|
|
"4,554 Unions"
|
|
]
|
|
},
|
|
"policing_system": {
|
|
"law_enforcement": "Politicized police force",
|
|
"military_police": "RAB, Police, Border Guards",
|
|
"jurisdiction": "Centralized political control"
|
|
},
|
|
"land_relations": {
|
|
"tenure_system": "Market-based with disputes",
|
|
"property_rights": "Development-focused acquisition",
|
|
"revenue_system": "Digital land records",
|
|
"peasant_status": "Modernization and displacement issues"
|
|
},
|
|
"key_characteristics": [
|
|
"Caretaker system abolition",
|
|
"War crimes tribunals",
|
|
"Digital governance initiatives",
|
|
"Authoritarian drift",
|
|
"Student movement repressions"
|
|
],
|
|
"context_added_timestamp": "2025-07-19 20:42:51",
|
|
"recovery_note": "Legal context added after year translation recovery"
|
|
}
|
|
} |