id
stringlengths
11
7.6k
text
stringlengths
90
444k
8779644___http://www.sharebazarnews.com/archives/tag/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%B2%E0%A6%B8%E0%A6%BF/page/2
August 17, 2017 on কোম্পানি সংবাদ, শীর্ষ সংবাদ, সর্বশেষ নিউজ by Mmsany শেয়ারবাজার রিপোর্ট: মার্কেন্টাইল ব্যাংকের মালিকানায় থাকা শেয়ারের মধ্যে ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ৫০৮টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইডিএলসি'র শেয়ার বর্তমান বাজার মূল্যে বিক্রি করবে। গতকাল বুধবার অনুষ্ঠিত ব্যাংকটির পর্ষদ সভায় এমন সিদ্ধান্ত হয়েছে। মার্কেন্টাইল ব্যাংক জানায়, তাদের পোর্টফোলিও-তে ২ কোটি ৮২ লাখ ৭৮ হাজার ৮০৭টি আইডিএলসি'র শেয়ার রয়েছে। তার মধ্যে ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ৫০৮টি শেয়ার বিক্রি করা হবে।… শেয়ারবাজার রিপোর্ট: পোর্টফোলিও বিনিয়োগকারীদের কাছে আইডিএলসি'র ৪৫ কেটি ৫৪ লাখ ৬২ হাজার টাকা ঋণাত্বক অবস্থায় রয়েছে। আর্থিক খাতের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির প্রকাশ হওয়া ২০১৭ বছরের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে এমন তথ্য দেওয়া হয়েছে। একই সাথে কোম্পানিটির প্রধান ব্যবসা সুদ আয় ৩ কোটি টাকা কমেছে। তা সত্ত্বেও আগের বছর একই সময়ের তুলনায় কোম্পানিটির ইপিএস প্রথম প্রান্তিকে… শেয়ারবাজার ডেস্ক: সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক একচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে আর্থিক খাতের প্রাধান্য দেখা গেছে। আজ লেনদেনে শীর্ষ ৬ কোম্পানির মধ্যে ৪টি আর্থিক খাতের। কোম্পানিগুলো হরো: সিটি ব্যাংক, আইডিএলসি, লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স এবং ওয়ান ব্যাংক। তবে আজ লেনদেনের শীর্ষে অবস্থান করছে বেক্সিমকো লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আজ বৃহষ্পতিবার বেক্সিমকোর ১ কোটি ৬৯ লাখ ১১ হাজার ১২৪টি শেয়ার ৫ হাজার…
8779645___http://www.chilahatiweb.com/2018/10/30_34.html
বদরগঞ্জে চাকুরি দেয়ার নামে অধ্যক্ষ ও শিক্ষকের বিরুদ্ধে ৫ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ - চিলাহাটি ওয়েব ডট কম | Home » রংপুর » বদরগঞ্জে চাকুরি দেয়ার নামে অধ্যক্ষ ও শিক্ষকের বিরুদ্ধে ৫ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ বদরগঞ্জে চাকুরি দেয়ার নামে অধ্যক্ষ ও শিক্ষকের বিরুদ্ধে ৫ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ চিলাহাটি ওয়েব ডটকম : 30 October, 2018 | 11:38:00 PM আকাশ রহমান, বদরগঞ্জ প্রতিনিধি,চিলাহাটি ওয়েব : রংপুরের বদরগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ ও এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিক্ষক নিয়োগের নামে এক ব্যক্তির ৫ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে। শুধু তাই নয় ওই আবেদনকারি যুবকের সকল সনদের মুল কপি ফেরৎ না দেয়া, হুমকি দেয়া সহ মারধরেরও অভিযোগ পাওয়া গেছে ওই অধ্যক্ষ ও কলেজ শিক্ষকের বিরুদ্ধে। অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, ২০১৫সালে বদরগঞ্জ ডিগ্রি কলেজে বাংলা বিভাগের শিক্ষক নিয়োগের একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় বদরগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মাজেদ আলি ও বাংলা বিভাগের শিক্ষক মমিনুল হক বদরগঞ্জ ডিগ্রি কলেজে চাকুরি দেয়ার নাম করে রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার ইসমাইলপুর গ্রামের আঃ ফাত্তাহ্র ছেলে রাশেদুল ইসলাম দুলুর কাছে চাকুরি দেয়ার বিনিময়ে ১০লক্ষ টাকা চুক্তি হয়। এর মধ্যে রাশেদুল ইসলাম নগদ ৫ লক্ষ টাকা অধ্যক্ষ ও ওই শিক্ষককে প্রদান করেন। শুধু তাই নয় অবশিষ্ট ৫ লক্ষ টাকার পরিবর্তে ওই যুবকের কাছ হতে তার সকল সনদের মুল কপি তারা (অধ্যক্ষ ও শিক্ষক) নিজ জিম্মায় নেয়। দীর্ঘদিন অতিবাহিত হয়ে গেলেও ওই যুবকের চাকুরিতো হয়নি উপরন্তু তার সকল সনদের মুল কপি চাইতে গেলে তাকে মারধোর সহ হুমকি ধামকি দেয়া হয়। ভুক্তভোগি রাশেদুল ইসলাম জানান, তারা (অধ্যক্ষ ও শিক্ষক) আমার জীবনটাকে শেষ করে দিয়েছে। আমার বাড়ি থাকলেও সেখান হতে আমাকে বের করে দেয়া হয়েছে। এমনকি বৌ-বাচ্চার মুখও আমি দেখতে পারিনা। আমার মুল সনদগুলো ফেরৎ না দেয়ার কারনে আমি অন্য কোথাও চাকুরির আবেদন পর্যন্ত করতে পারছি না। এ বিষয়ে ভুক্তভোগি রাশেদুল ইসলাম বদরগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এ বিষয়ে কলেজ অধ্যক্ষ মাজেদ আলি জানান, আমি এ ঘটনার সাথে জড়িত নই। অভিযোগকারি বলতে পারবে সে কাকে টাকা দিয়েছে। শিক্ষক মমিনুল হক টাকা নেয়া বিষয়টি অস্বীকার করে জানান, আমাকে বিব্রত করার জন্য সে (রাশেদুল) এ কাজগুলো করছে। বদরগঞ্জ থানার ওসি আনিছুর রহমান অভিযোগ প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, দুই পক্ষকে নিয়ে বিষয়টি সুরাহার চেষ্টা করা হচ্ছে।
8779647___https://abcbangla71.com/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A7%88%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AB-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%81-%E0%A6%86%E0%A6%B0-%E0%A6%A8/
ভাষা সৈনিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাংবাদিক মোহাম্মদ ইউসুফ কালু আর নেই। তিনি সোমবার বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটে বরিশাল শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ইউসুফ কালুর মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছেন পা‌নি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জা‌হিদ ফারুক শামীম, বরিশাল সিটি করপোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ, বরিশালের জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দিন হায়দার, বরিশাল জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মইদুল ইসলাম, আওয়ামী লীগ নেতা বলরাম পোদ্দার, বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটি, শহীদ আব্দুর রব সের‌নিয়াবাত বরিশাল প্রেসক্লাব সহ সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। সর্বস্তরের মানুষ শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য মঙ্গলবার সকাল ১০টায় এস‌সি‌জিএম বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ইউসুফ কালুর মরদেহ রাখা হবে। সেখানে তাকে গার্ড অব অনার দেয়া হবে। এরপর জানাজা শেষে তার গ্রামের বাড়ি ঝালকাঠি জেলার রাজাপুর উপজেলার কানুদাসকা‌ঠি গ্রামের মিঞা বাড়িতে তা‌কে দাফন করা হবে। ১৯৩১ সালের ১৭ জানুয়ারি বর্তমান ঝালকাঠি জেলার রাজাপুরের কানুদাসকাঠী মিয়াবাড়িতে ইউসুফ কালুর জন্ম। তার পড়ালেখার প্রথম পাঠ গ্রামের পাঠশালায়। এরপর এসে ভর্তি হন বরিশাল ব্রজমোহন বিদ্যালয়ে। ১৯৪৮ সালে অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র থাকাকালীন সময়ে দেখেছেন বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার আন্দোলন তুঙ্গে থাকার বিষয়টি। । এরপর মেট্রিকুলেশন পাস করে ১৯৫১ সালে আইএ ভর্তি হন বিএম কলেজে কমার্স বিভাগে। তখন থেকে ভাষা সংগ্রামে তার সম্পৃক্ততা আরও বেড়ে যায়।
8779649___https://proshikkhok.com/5524
June 8, 2020 February 26, 2021 আরিফুল ইসলাম শাওন 1 Comment 1,912 বার পড়া হয়েছে। আমাদের মধ্যে শতকরা ৯৫ জনের বিজনেস সম্পুর্নরূপে ফেসবুক পেজ নির্ভর। এর মধ্যে অনেকেই আছেন যাদের তারা ফেসবুক পেজ সাজানো বলতে কি কি সাজানো বা সেটআপ করাতে বুঝায় তা বুঝে উঠতে পাচ্ছেন না। আমার অভিজ্ঞতা থেকে সেগুলো লিস্ট আকারে শেয়ার করলাম। ফেসবুক পেজ সাজাতে অনেক কাজ করা লাগে। যেমনঃ ২। পেজের কভার ব্যানার / ভিডিও ৩। সার্ভিস / শপ সেকশনে ইনফো দিতে হবে ৪। এ্যাবাউট পেজে কনটেন্ট/ইনফো দিতে হবে + কভার ফটো অ্যাড করতে হবে ৭। অটো ম্যাসেজ রেস্পন্ডার সেটআপ করুণ ৮। পেজের সাথে সামজস্যা রেখে শুরুর দিকে প্রতিদিন ৩-৫টা করে পোস্ট দিতে হবে ৯। আপনার ফ্রেন্ডলিস্টের সবাইকে পেজে ইনভাইট করুণ ১০। পেজ থেকে ব্র্যান্ড নামে গ্রুপ তৈরি করে পেজের সবাইকে ইনভাইট করুণ এবং পোস্ট পেজের প্রোফাইল থেকে পোস্ট দিতে হবে। ১। ফেসবুক পেজ বুস্ট করা লাগবে ৩। ফেসবুকে লাইভে এসে কথা বলুন ৫। অফার দিন + প্রোডাক্ট নিয়ে মতামত দেয়ানেয়া করুণ ৩। বাজেটে সমস্যা হলে বেসিক একটা সাইট ডেভেলপমেন্ট করে রাখুন, নয়তো প্রফেশনাল কাউকে দিয়ে ইকমার্স সাইট করে ফেলুন। ৪। পেজ থেকেই ওয়েবসাইট প্রমোট করুণ। আশা করি আপনার বুঝতে সহজ হবে এবার। ← ইকমার্স বিজনেসের নামে ডোমেইনঃ ডোমেইনের নাম নির্বাচন ইকমার্স বিজনেসের নামে ডোমেইনঃ জেনে নিন ১০টি সুবিধা/উপকারিতা! → March 5, 2021 আরিফুল ইসলাম শাওন 0 June 3, 2012 আরিফুল ইসলাম শাওন 9 January 22, 2012 আরিফুল ইসলাম শাওন 0 One thought on "বিজনেসের জন্য ফেসবুক পেজ সাজাতে করনীয় সমূহ" Dear Sir, The steps you have shown here is really right on track. People used to avoid these and end up getting failed with their page traffic and rank. If someone follow this I think he/she will be able to create a great business page in facebook. I have written one article on facebook boost where I mentioned how a person can boost his page successfully.
8779650___https://www.news24bd.tv/details/50215/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%81%E0%A6%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%A8-%E0%A6%A4%E0%A6%82-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A7%87-%E0%A6%89%E0%A6%A0%E0%A6%B2-%E0%A7%A9-%E0%A6%AC%E0%A6%9B%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE
পায়ে হেঁটে মারায়ন তং পাহাড়ে উঠল ৩ বছরের জারা! | News24 TV | Twenty-Four Hour Bangladeshi News Channel বাবা-মায়ের সঙ্গে বেড়াতে গিয়ে পায়ে হেঁটে বান্দরবানের ১৬৬০ ফুট উচ্চতার মারায়ন তং পাহাড়ে উঠে সবাইকে অবাক করে দিয়েছে পাবনার চাটমোহরের তিন বছরের শিশু সাবিলা মোস্তাফিজ জারা। জারার পায়ে হেঁটে পাহাড়ে ওঠানামার বিষয়টিতে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন সেখানকার পর্যটক গাইডরা। তারা জানিয়েছেন, এর আগে এত কম বয়সী শিশু পায়ে হেঁটে পাহাড়ে ওঠেনি। নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত সংবাদকর্মী মো. বুরহান উদ্দিন মুজাক্কির হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন গণমাধ্যমকর্মীরা। শনিবার বেলা সাড়ে ১০টায় গুরুদাসপুর উপজেলায় কর্মরত সকল সাংবাদিকদের আয়োজনে থানা চত্বরে এ কর্মসূচি পালিত হয়। প্রবীণ সাংবাদিক ও দৈনিক নয়াদিগন্তের উপজেলা প্রতিনিধি মোঃ আতাহার হোসেনের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে সাংবাদিক হত্যাকান্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে সংবাদকর্মীরা বলেন, সাংবাদিক মো. বোরহান উদ্দিন মুজাক্কির হত্যাকান্ডের এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও হত্যাকারীরা গ্রেফতার হয়নি। দ্রুত দায়ীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। উল্লেখ্য, গত শুক্রবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চাপরাশিরহাট বাজারে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এই সংবাদ কর্মী না ফেরার দেশে চলে যান। মানববন্ধনে গুরুদাসপুর মডেল প্রেসক্লাবের সভাপতি প্রভাষক মোঃ মাজেম আলী মলিনের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, দৈনিক কালেরকণ্ঠের প্রতিনিধি এম এম আলী আক্কাছ, দৈনিক ইত্তেফাকের প্রতিনিধি রাশিদুল ইসলাম, একাত্তর টেলিভিশনের প্রতিনিধি নাজমুল হাসান, দৈনিক সমাচারের প্রতিনিধি সাজেদুর রহমান সাজ্জাদ, দৈনিক মানবকণ্ঠের প্রতিনিধি জালাল উদ্দিন, দৈনিক আমাদের সময়ের প্রতিনিধি আখলাকুজ্জামান, দৈনিক আমার সংবাদ প্রতিনিধি আব্দুস সালাম, দৈনিক গণকন্ঠের প্রতিনিধি মেহেদী হাসান তানিমসহ কর্মরত সকল সাংবাদিকবৃন্দ।
8779651___https://www.banglamagazines.com/3957/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A6%A8%E0%A6%BE/
প্রচ্ছদ আওয়ামী লীগ পাওনা টাকা চেয়ে ঢাবি ছাত্রলীগ নেতার মারধরের শিকার দোকানদার অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি নাহিদ হাসান সুজন - সংগৃহীত ছাত্রলীগ নেতার মারধরের শিকার ভূক্তভোগী ব্যবসায়ী পলাশী বাজারের 'সিটি কনফেকশনারি' নামক দোকানের মালিক ও বাজার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাহবুব। অভিযুক্ত নাহিদ হাসান সুজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি এবং ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীর অনুসারী। এর আগে বৈদ্যুতিক ক্যাবল চুরির এক মামলার আসামি করা হয়েছে ছাত্রলীগের ওই নেতাকে। পাওনা টাকা চেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রলীগ নেতার মারধরের শিকার হয়েছেন এক দোকান মালিক ও বাজার সমিতির সাধারণ সম্পাদক। অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতার নাম নাহিদ হাসান সুজন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি এবং ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীর অনুসারী। এদিকে পাওনা টাকার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতা নাহিদ হাসান সুজন। বুধবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন পলাশী বাজারে এ ঘটনা ঘটে। পলাশী বাজারের সিসিটিভি ফুটেজ থেকে এ তথ্যের সত্যতা পাওয়া যায়। এই বিষয়ে জানতে চাইলে ছাত্রলীগ নেতা নাহিদ হাসান সুজনের মারধরের শিকার ব্যবসায়ী মাহবুব সাংবাদিকদের বলেন, ছাত্রলীগ নেতা নাহিদ আমার দোকানে প্রায় চার মাস যাবত বাকিতে খায়। তার কাছে পাওনা টাকা চাইলে সে দিতে অস্বীকার করে। আরও পড়ুন: ক্যা*সিনোর মালিক যুবলীগ নেতা খালেদ অ*স্ত্র-ই*য়াবা সহ গ্রে*প্তার তিনি অভিযোগ করেন, আজকে (বুধবার) ছাত্রলীগ নেতা নাহিদ আবারো খাবার চাইতে আসে। আমি বাকিতে খাবার দিতে অস্বীকার করায় তিনি ও তার অনুসারীরা মিলে আমাকে মারধর করেন। এছাড়া নাহিদ প্রায়ই দোকানে ফাও খান বলেও অভিযোগ করেন তিনি। তিনি আরো বলেন, ছাত্রলীগ নেতা নাহিদ প্রায় প্রতিদিন আমার দোকান থেকে ২০০/৩০০ টাকার খাবার খেয়ে টাকা না দিয়ে চলে যান। চার মাস ধরে তিনি এভাবে খেয়ে টাকা দিচ্ছেন না। তার কাছে সব মিলিয়ে আমি ৫ হাজারের বেশি টাকা পাই। দুদিন আগে তিনি এক ছেলে পাঠিয়ে খাবার বাকিতে দিতে বলেন। তখন আমি বাকিতে খাবার দেব না বলে জানাই। এর জেরেই তিনি জসিমউদ্দীন হলের এক ছাত্রকে নিয়ে এসে আমাকে মারধর করেন। আরও পড়ুন: সম্মেলনের নেতৃত্ব নির্বাচন করতে হবে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের ভোটের মাধ্যমে এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতা নাহিদ পাওনা টাকা ও ফাও খাওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করলেও ব্যবসায়ী মাহবুবকে মারধরের কথা তিনি স্বীকার করেন। তিনি বলেন, খাবার পরিবেশনের সময় খারাপ ব্যবহার করায় ওই দোকানীকে চড়-থাপ্পর দেই। পাওনা টাকা ও ফাও খাওয়ার বিষয়টি 'মিথ্যা ও ভিত্তিহীন'। এ বিষয়ে ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীর সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ কারার চেষ্টা করেও তার মন্তব্য পাওয়া যায়নি। উল্লেখ্য, এর আগে গত বছরের ১৯ অক্টোবর ভোর রাতে ক্যাবল চুরির ঘটনায় পুলিশ বাদি হয়ে ওই ছাত্রলীগ নেতা নাহিদসহ ঢাবির হলের তিন ক্যান্টিন বালকের নামে মামলা করে। পরে আটককৃতদের কোর্টে চালান ও রিমান্ডেও নেয়া হয়। তবে এখনো অজানা কারণে ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছেন এই ছাত্রলীগ নেতা।
8779652___https://www.1newsbd.net/2018/01/06/241237
খাগড়াছড়িতে চলছে ইউপিডিএফ'র ডাকা সকাল-সন্ধ্যা সড়ক অবরোধ | 1 News BD | One News BD | 1 NEWS | ONE NEWS আল-মামুন, খাগড়াছড়ি: পাহাড়ে আঞ্চলিক রাজনৈতিক সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) সংগঠক মিঠুন চাকমার শেষকৃত্য অনুষ্ঠান সাংগঠনিক ভাবে করতে বাধা এবং হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফর ডাকা সকাল-সন্ধ্যা সড়ক অবরোধ চলছে। ভোর থেকে জেলার অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। বেলা বাড়ার সাথে শহর কেন্দ্রিক পরিবহনের সংখ্যা বাড়ছে।
8779653___https://www.tarokasongbad.com/%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%AB%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A6-%E0%A6%B9%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8/
তারকা সংবাদ ডেস্ক December 14, 2018 No Comments আমজাদ হোসেন অবশেষে চলে গেলেন ররেণ্য চলচ্চিত্রকার আমজাদ হোসেন। আজ শুক্রবার বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টা ৫৭মিনিটে ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইনালিল্লাহ… রাজিউন)। এ কিংবদন্তির মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। তিনি স্ত্রী এবং চার ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন। ১৮ নভেম্বর আমজাদ হোসেন ব্রেইন স্ট্রোক করে খাট থেকে পড়ে গেলে তাকে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের ইমপালস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তাকে আইসিইউতে রাখা হয়। অসুস্থতার তিনদিনের মাথায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার চিকিৎসার দায়িত্ব নেন। তিনি তার পরিবারকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ২০ লাখ এবং এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের ভাড়া বাবদ ২২ লাখ টাকা দেন। প্রধানমন্ত্রীর সহায়তায় ২৭ নভেম্বর মধ্যরাতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে ব্যাংককে নিয়ে যাওয়া হয়। জামালপুরে ১৯৪২ সালের ১৪ আগস্ট জন্ম নেন আমজাদ হোসেন। 'হারানো দিন' চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্যে দিয়ে ১৯৬১ সালে রুপালি পর্দায় তার আগমন। পরে চিত্রনাট্য রচনা ও পরিচালনায় তিনি বেশি সময় দেন। ১৯৬৭ সালে মুক্তি পায় তার নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র 'খেলা'। বিখ্যাত চলচ্চিত্র 'জীবন থেকে নেয়া'র চিত্রনাট্য লেখায় জহির রায়হানের সঙ্গে আমজাদ হোসেনও ছিলেন। গান লেখায়, চিত্রনাট্যে ও পরিচালনায় চারবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান তিনি। এছাড়া সরকার তাকে একুশে পদকেও ভূষিত করে। 'নয়নমনি', 'ভাত দে', 'গোলাপী এখন ট্রেনে', 'সুন্দরী', 'জন্ম থেকে জ্বলছি', 'দুই পয়সার আলদা', 'কসাই' প্রভৃতি তার পরিচালিত বিখ্যাত চলচ্চিত্র। তিনি চিত্রপরিচালক ছাড়া একাধারে একজন লেখক, গীতিকার ও চিত্রনাট্যকার ও অভিনয়শিল্পী ছিলেন।
8779654___http://archive1.ournewsbd.com/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A6%BE/
'পরিস্থিতি সামলাতে না পারলে গণবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে সরকার' – আওয়ার নিউজ চলমান ভয়াবহ পরিস্থিতিতে শক্ত হাতে লাগাম টেনে না ধরলে সরকারকে গণবিচ্ছিন্ন ও করুণ পরিণতির সম্মুখীন হতে হবে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী ওলামা লীগ নেতৃবৃন্দ। শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে আওয়ামী ওলামা লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি হাফেজ মাওলানা আব্দুস সাত্তার, সাধারণ সম্পাদক কাজী মাওলানা আবুল হাসান শেখ শরিয়তপুরী ও গবেষণা পরিষদের যুগ্ম সম্পাদক মাওলানা শহীদুল ইসলাম এ মন্তব্য করেন। বিবৃতিতে ওলামা লীগ নেতৃবৃন্দ বলেন, সোনার বাংলাকে জঘন্য অপকর্মের লীলাভূমি ও ধর্মহীন জাতি বানানোর জন্য লাখো শহীদদের রক্ত ও মা-বোনদের ইজ্জতের বিনিময়ে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন করা হয়নি। চলমান ভয়াবহ পরিস্থিতির লাগাম শক্ত হাতে টেনে না ধরলে সরকার গণবিচ্ছিন্ন হবে এবং করুণ পরিণতির সম্মুখীন হতে হবে। তারা বলেন, সন্ত্রাস, দুর্নীতি, সুদ-ঘুষ, মাদকের অপব্যবহার, নারী ধর্ষণ, নারী ও শিশু পাচার করে হত্যা, যৌতুকের দাবিতে নারী নির্যাতন, স্ত্রী হত্যা, বেপরোয়া গাড়ি চালকদের খামখেয়ালীপনার কারণে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনায় অসংখ্য মানুষের প্রাণহানী, পঙ্গুত্ববরণ, অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায় ও জঘন্যভাবে হত্যা, চাঁদাবাজি, তদবীরবাজি, সুযোগ বুঝে নিরীহ মানুষদের হয়রানী, চিকিৎসক কর্তৃক রোগীর সতিত্বহরণ, শিক্ষক কর্তৃক শিক্ষার্থীর ইজ্জত নষ্ট, ইভটিজিং, ছাত্র কর্তৃক শিক্ষক লাঞ্ছিত, জোরপূর্বক ধরে নিয়ে হিজরা বানানো, নামে-বেনামে বিভিন্ন অপকৌশলে সাইনবোর্ড টাঙ্গিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন, ভূয়া সত্যায়ন, ভূয়া সার্টিফিকিট প্রদানের প্রতিযোগিতা, ভূয়া চিকিৎসক, ভূয়া ক্লিনিক, জাল টাকার কারখানা, জাল ভিসা তৈরির কারখানা, বিভিন্ন হোটেল ও ফ্ল্যাট বাড়িতে দেহ ব্যবসা, ফেন্সিডিল, ইয়াবা, প্যাথডিন, গাঁজা, মদ-জুয়া, ইত্যাদি ঘটনা অহরহ প্রচারিত হচ্ছে। তাছাড়া পুরুষদের পাশাপাশি একশ্রেনির অসৎ মহিলাও এসব অপকর্মে লিপ্ত হচ্ছে। র‌্যাব পুলিশকে ম্যানেজ করে, ঘুষ প্রদান করে এসব অপকর্ম করা হচ্ছে বলে অভিযোগ আছে। এভাবে দেশ ও জাতির শত্রুরা নির্বিগ্নে বেপরোয়াভাবে এসব অপকর্ম চালিয়ে দেশ এবং সরকারকে অকার্যকর করার ষড়যন্ত্র করে চলেছে। বিবৃতিতে তারা আরো বলেন, ডিবি-র‌্যাব- গোয়েন্দা-বিজিবি এবং পুলিশের পোশাক পরে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের প্রতিটি সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, জেলা-উপজেলায় ভয়ভীতি দেখিয়ে রীতিমত নিয়মিত চাঁদা আদায়ের সংবাদ প্রচারিত হচ্ছে। তাই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নিকট অনুরোধ 'শক্ত হউন। ছাড় দেবেন না। সিন্ডিকেটকে প্রশ্রয় দিবেন না। ওলামা লীগ নেতৃবৃন্দ বলেন, কিছু দলীয় লোকসহ সরকারি দলের নাম ভাঙ্গিয়ে যারা এসব অপকর্ম প্রতিনিয়ত চালিয়ে যাচ্ছে তাদের ছাড় দেয়ার কোনো সুযোগ রাখা যাবেনা। প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের নীতি-নির্ধারক, প্রভাবশালী ব্যক্তিবর্গের নিকট আমাদের প্রশ্ন 'অপকর্মের খলনায়কেরা সকলেই কি সরকার সমর্থিত কর্মী? নাকি অন্যান্য সংগঠন থেকে অনুপ্রবেশকারী সুবিধাবাদী ? এদের বিষয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে হবে। এখন থেকে যদি অপকর্মের বিষয়গুলোকে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সুনির্দিষ্ট বিচারের ব্যবস্থা করা না হয়- তাহলে অদূর ভবিষ্যতে সরকার এবং আইনের প্রতি এই দেশের মানুষ শ্রদ্ধা হারিয়ে ফেলবে। রাজনীতি Comments Off on 'পরিস্থিতি সামলাতে না পারলে গণবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে সরকার' সংবাদটি প্রিন্ট করুন
8779655___https://aamarsakal.com/aamar-sokal-march-20-number-of-corona-attacks-in-the-country-is-142-now-an-indian-army-infected-with-covid-19/
আমার সকাল : দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১৪২, এবার কোভিড-১৯-তে আক্রান্ত এক ভারতীয় সেনা নিজস্ব প্রতিনিধি : গোটা বিশ্ব সহ ভারতে দিন দিন বেড়েই চলেছে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা। যেখানে সোমবার পর্যন্ত ভারতে করোনা আক্রান্তের সখ্যাটা ছিল ১১০। আর আজ সেই সংখ্যাটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪২। তাহলে মাত্র এই দুই দিনে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে ৩২। ইতিমধ্যে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৩। আর এবার করোনা আক্রান্ত হল লেহ-তে কর্মরত এক ভারতীয় সেনা। তার শরীরের করোনা সংক্রমণ পাওয়া গিয়েছে। সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, লাদাখ স্কাউটের এই জওয়ান স্নো ওয়ারিয়র রেজিমেন্টে কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে তাঁকে ভর্তি করা হয়েছে লাদাখের SNM হাসপাতালে। তাঁর বাবার শরীরেও করোনাভাইরাস পাওয়া গিয়েছে। ২৯ ফেব্রুয়ারি থেকে তাঁকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছিল লাদাখ হার্ট ফাউন্ডেশনে। ৬ মার্চ টেস্ট পজিটিভ আসায় তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয় SNM হাসপাতালে। সেনা জওয়ানের বোন, স্ত্রী এবং দুই সন্তানকেও কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে এসএনএম হার্ট ফাউন্ডেশনে। জানা যাচ্ছে সম্প্রতি ইরান থেকে তীর্থ করে ফিরেছেন ওই জওয়ানের বাবা। Army sources: First positive case of #COVID19 confirmed of an Indian Army jawan (from Ladakh Scouts). Jawan's father has travel history to Iran. Jawan is being treated while his family including sister&wife have been put in quarantine. Jawan's father has also tested positive. এদিকে ভারতের মহারাষ্ট্রে সংখ্যাটা সবথেকে বেশি। মহারাষ্ট্রে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৪১ জন। ১৪৭ জনের মধ্যে ২৫ জন আক্রান্ত বিদেশি নাগরিক। পশ্চিমবঙ্গেও মঙ্গলবার প্রথম করোনা আক্রান্তের সন্ধান মিলেছে। এখনও পর্যন্ত ১৪ জনকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। আমার সকাল : একদিনে তৃণমূলের দু'প্রাপ্তি! আব্দুল মান্নানের ভাই সহ তৃণমূলে যোগ দিল ৫০০ নেতা-কর্মী আমার সকাল: কারা বিদেশ থেকে এসেছেন, কারা এদেশে নেই! তথ্য খুঁজে বের করতে মুখ্যসচিবদের চিঠি দিল কেন্দ্রের আমার সকাল : করোনা সংক্রান্ত মিথ্যা খবর ছড়ালেই কড়া শাস্তি : পুলিশ কমিশনার, বেলেঘাটা আইডিতে ভর্তি উচ্চপদস্থ আমলার ছেলে
8779656___https://www.fns24.com/article/142083/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%20%E0%A6%A8%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A7%87%20%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%20%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%20%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A6%9F/
এফএনএস (বরিশাল প্রতিবেদক) : | আপডেট: ২৫ মার্চ, ২০২০, ৪:৩৫ পিএম গ্রীস্ম মৌসুমের শুরুতেই বরিশাল নগরীর বিভিন্নঅংশে তীব্র পানির সঙ্কট দেখা দিয়েছে। চাহিদার বিপরীতে অর্ধেকেরও কম পানি সরবরাহ করতে পারছে বরিশাল সিটি কর্পোরেশন। অন্যদিকে পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় গভীর নলকূপ থেকেও পর্যাপ্ত পানি পাচ্ছেন না নগরবাসী। এ অবস্থা অব্যাহত থাকলে বর্ষা মৌসুম শুরুর আগ পর্যন্ত নগরবাসীর দুর্ভোগ আরও প্রকট হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের পানি শাখার দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে, নগরীতে দৈনিক পানির চাহিদা ছয় কোটি গ্যালন। যার বিপরীতে সরবরাহ করা যাচ্ছে মাত্র দুই কোটি ৭০ লাখ গ্যালন। যা চাহিদার বিপরীতে অর্ধেকেরও কম। সরবরাহ করা ওই পানিও নগরীর সব বাসিন্দারা পাচ্ছেন না। কারণ নগরীর প্রায় ৫৫ শতাংশ এলাকায় এখনও কর্পোরেশনের পানি সরবরাহ লাইন স্থাপিত হয়নি। নগরীর ২২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আবদুল মতিন জানান, গত ১৯ মার্চ সকালে কর্পোরেশন থেকে তাদের এলাকায় পানি সরবরাহ করা হয়নি। একই অভিযোগ করেছেন, পার্শ¦বর্তী ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা রবিউল ইসলাম। আবদুল মতিন ও রবিউল ইসলামের অভিযোগ, গ্রীস্ম মৌসুম শুরু হওয়ার পর থেকে ২-৩ দিন পর পরই কর্পোরেশনের পানি সরবরাহ কোন ঘোষণা ছাড়াই বন্ধ থাকে। এতে এলাকাবাসীর দুর্ভোগের শেষ থাকেনা। অব্যবহৃত দুই পানি শোধনাগার ॥ নগরবাসীর বিশুদ্ধ পানি সঙ্কট দূর করতে ৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০০৯-১০ অর্থবছরে নগরীর বেলতলা ও রূপাতলীতে দুটি ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট (পানি শোধনাগার) স্থাপন করা হয়। কিন্তু নির্মাণে ব্যাপক অনিয়ম ও ত্রুটি থাকায় বরিশাল সিটি কর্পোরেশন কর্তৃপক্ষ ওই প্লান্ট দুটি এখনও গ্রহণ করেনি। বেলতলার প্লান্টটির একাংশ ইতোমধ্যে কীর্তনখোলায় বিলীন হয়ে গেছে। আর রূপাতলীর প্লান্টটিতে বড় ধরনের নির্মাণ ত্রুটির কারণে সেটিও চালু করা যাচ্ছেনা। বেলতলা ও রূপাতলীতে ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট দুটি নির্মানের দায়িত্বে ছিলো বরিশাল জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগ। ২০১৬ সালের জুন মাসে নির্মাণ কাজ শেষের পর পরই কীর্তনখোলার ভাঙ্গনের কবলে পরে বেলতলার প্লান্টটি। ভাঙ্গনে প্লান্টের ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ চলে যায় নদীতে। ফলে চালু হওয়ার আগেই অনেকটা সক্ষমতা হারিয়েছে ওই প্লান্টটি। রূপাতলীর প্লান্টটিতে বিদ্যুতের যে সাব স্টেশন বসানো হয়েছে তার ক্ষমতা ২৫০ কেভিএ। অথচ প্লান্টের তিন স্তর একসাথে চালাতে দরকার ৪৫০ কেভি বিদ্যুত। ফলে রূপাতলী প্লান্টটি চালু করাও সম্ভব হচ্ছেনা।
8779657___https://ajkerjamalpur.com/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%95/
ইংরেজি নববর্ষের প্রথম দিন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছিলেন, নতুন বছরে শেখ হাসিনা সরকারের পতন হবে। সব দলের ঐক্যের মাধ্যমে গণ অভ্যূস্থান ঘটানো হবে এবছরই। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহল মনে করেন এটা তার দিবা স্বপ্নর বহিঃপ্রকাশ। এখন পর্যন্ত বিএনপি আওয়ামী লীগ সরকার বিরোধী আন্দোলনে তেমন কার্যকর কোন কিছু দেখাতে পারে নি। বরং সারাদেশে বিক্ষোভ বা সমাবেশ করতে তারা রাজপথে দাড়াতে পারেন না। তৃণমূল নেতা থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় অধিকাংশ নেতা কোনো না কোনো মামলার আসামি। সেসব মামলায় তারা গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে যেতে চান না। অন্যদিকে অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে কোন বিশেষ ইস্যুতে ঐক্য গড়ে ওঠার আপাতত সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। অন্যদিকে রাজনীতির মাঠে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিদ্ব›দ্বী বিএনপি। তবে সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচনের মত তৃণমূলের নির্বাচনের ফলাফলে দেখা যাচ্ছে পুরোপুরি ভিন্ন রূপ। একচেটিয়া ভোট পড়েছে নৌকায়। বিপরিতে ধানের শীষের প্রাথীরা জামানত হারাচ্ছেন। অবশ্য ভোটের এই ফলাফল বাস্তবতার সাথে সংগতিপূর্ণ নয় বলে মনে করেন অনেক বিশ্লেষক। বিভিন্ন জায়গায় ভোটারদের অনেকেই অভিযোগ করেছেন, তারা মেয়র পদে নিজের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেননি। আবার বিএনপি প্রার্থীদের বেশিরভাগ নির্বাচনী প্রচারে যতটা তৎপর ছিলেন ভোট দিনে কেন্দ্রে শক্ত অবস্থান নেওয়া, এজেন্ট রাখা এবং ভোটার আনার ব্যাপারে তাদের ততটা সক্রীয় দেখা যায়নি। গত ১৬ জানুয়ারি দ্বিতীয় ধাপে দেশের ৬০টি পৌরসভায় ভোট গ্রহণ হয়। এর মধ্যে ৪টি পৌরসভায় প্রতিদন্ধি না থাকায় মেয়র পদে ভোট হয় নি। বাকি ৫৬টি পৌরসভার মধ্যে ৩০টিতে জামানত হারিয়েছেন বিএনপি প্রার্থীরা। বিপরীতে বিপুল বিজয়ের মধ্যেও একটি পৌরসভায় নৌকার প্রার্থী জানামন হারিয়েছেন। নির্বাচন কমিশনের হিসাব অনুয়ায়ী দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে ফলাফল বিশ্লেষনে দেখা যায়, মোট প্রদত্ত ভোটের ৬০ শাতাংশ পড়েছ নৌকায়। এর মধ্যে ১৪টি পৌরসভায় আওয়ামী লীগ ৮০ থেকে ৯৫ শতাংশ ভোট পেয়েছে। মাত্র ৮ টি পৌরসভায় বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধে প্রতিদ্ব›দ্বীতা হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপে ভোটের হার প্রথম ধাপের চেয়ে সামান্য কমেছে। এই ধাপে ভোট পড়েছে ৬১.৯২ শতাংশ। প্রথম ধাপে ভোট পড়েছিলো ৬৫ শাতংশ। প্রথম ধাপের নির্বাচনে আওয়মী লীগ পেয়েছিলো ৬৪ শতাংশ ভোট আর বিএনপি পেয়েছিলো সারে ১৩ শতাংশ ভোট। বিএনপি বলছে, আওয়ামী লীগ উন্নয়নের নামে দেশে দুর্নীতির মহোৎসব করছে। দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করে অনেকে আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়েছেন। সবচেয়ে বড় তারা গণতন্ত্রের প্রধান অনুষঙ্গ নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেয় নির্বাচনকে বিতর্কিত করার জন্য। জয়ী হবার জন্য নয়। তাদের অপরাজনীতির করণে জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার মাধ্যমে বিএনপি প্রকারান্তরে নিজেরাই নিজেদের পায়ে কুঠার মেরেছে। আওয়ামী লীগ মনে করে দেশে এখন কোন দুর্দিন নেই। ভয়াবহ দুর্দিন চলছে বিএনপর রাজনীতিতে। বিএনপি রাজনীতিক মনুস্তত্ব দুর্দশাগ্রস্ত। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন দেশের উন্নয়ন অগ্রগতির জন্য রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের প্রশংসায় উদ্বেলিত আর গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মিটিং-সিটিং ও প্রকল্প উদ্বোধন করছেন তখন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়র জেলেরঘানী টেনে ঘরে অসুস্থতায় চিকিৎসায় ব্যস্ত। কোন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে তিনি এ পর্যন্ত যোগদেন নি। যদিও সরকার বলছে, আইনগত ভাবে তিনি কোন রাজনৈতিক কর্মকাÐে অংশ নিতে পারবেন না। বিএনপি ভিন্নমত পোষণ করলেও এখন পর্যন্ত তারা কোনো কর্মসূচিতে তাকে সামনে আনতে পারেননি। এদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের বর্তমান মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস তার পদের থাকার যোগ্যতা হারিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন। এ বির্তকে একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছেন। অন্যদিকে তাপসের পক্ষে দুজন মানহানির মামলাও ঠুকে দিয়েছেন। তবে তাপস মামলা তুলে নেওয়ার আহŸান জানানোর পর সাঈদ খোকনও নিরব হয়ে গেছেন। সরকারদলীয় দুই নেতার মধ্যে এ বাগযুদ্ধ থেকে ফায়দা তুলতে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রিজভী আহমেদ বলেছেন, সাবেক ও বর্তমান দুই মেয়ের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ একে অপরকে করছেন। দুদক কি করছে? তারা তদন্ত না করে কি তামাশা দেখছেন! কিন্তু না সাইদ খোকন ও শেখ ফজলে নূর তাপস নিরব হয়ে গেছেন। দলের মধ্যেও এনিয়ে কোন আলোচনা নেই। ফলে বিএনপিও এখন আর এ নিয়ে উচ্চবাচ্য করছেন না। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ দলের সাধারণ সম্পাদকের ছোট ভাই আবব্দুর কাদের মির্জার বিভিন্ন বক্তব্যে আওয়ামী লীগের মধ্যে তোলপাড় চলছে। এ নিয়ে ওবায়দুল কাদের তার ভাইকে ধমক দিয়েছেন বলে গণমাধ্যমে খবর বের হলেও তার ছোট ভাই নিরব হননি। আব্দুল কাদের মির্জা ও তাপস-খোকনের বির্তকে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের কেউ কেউ মনে করেন ব্যক্তি স্বার্থ থেকেই এই ধরনের দ্ব›দ্ব প্রকাশ্যে আসছে। এজন্য মাঠ পর্যায়ে তাদের নানা প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। তবে তাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ থেকে কোনো ফায়দা নিতে পারবে না। সোশ্যাল মিডিয়ায় সরকার বিরোধী ও সরকার প্রধান শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নানা প্রচার প্রপাগান্ডা চললেও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের শিকলে তা আটকে দেয়া হচ্ছে। স¤প্রতি দলের সাধারণ সম্পাদক, দলের অঙ্গ-সংগঠন ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের সোশ্যাল মিডিয়ায় তৎপর হতে বলেছেন এবং যে কোন অভিযোগের জবাব দিতে আহবান জানিয়েছেন। অন্যদিকে সরকারি সব গোয়েন্দা সংস্থা ও যথেষ্ঠ তৎপর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও তার ব্যক্তিগন উদ্যগে দলিও নেতা কর্মিদের মাধ্যমে খোঁজ খবর রাখছেন। আর গোয়েন্দারা সরকার বিরোধী কোনো তৎপরতার গন্ধ পেলেই সজাগ দৃষ্টি রাখছেন। কাজেই বিএনপি যদি রাজপথে শক্ত অবস্থান নিয়ে আন্দোলন করতে না পারে তার সরকারে ভিত নাড়াতে পারবে না।
8779660___https://www.dw.com/bn/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AC%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF-%E0%A6%AB%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A6%AC%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0/g-39939642
বিশ্বের সবচেয়ে দামি ফুটবলার: নেইমার | মাল্টিমিডিয়া | DW | 03.08.2017 ২২২ মিলিয়ন ইউরো বা ২৫৮ মিলিয়ন ডলার: ফ্রান্সের পিএসজি ক্লাব নাকি নেইমারকে পাবার জন্য তাও দিতে রাজি – যা কিনা হালের ট্রান্সফার রেকর্ডের ডবলের বেশি! কাজেই প্রশ্ন ওঠে: কে এই ফুটবলের কোহিনূর? এফসি সান্তোসে মাত্র ১৭ বছর বয়সে সকলের নজর কাড়তে শুরু করেন নেইমার৷ ছবিতে ক্লাবের শতবর্ষ পূর্তি উপলক্ষ্যে তাঁকে দেখা যাচ্ছে ফুটবলের কিংবদন্তি পেলের সঙ্গে৷ ব্রাজিলের নতুন সুপারস্টার হয়ে উঠতে নেইমারের বেশি সময় লাগেনি৷ ওদিকে সান্তোসের হয়ে ১৩৪টি খেলায় ৭০টি গোল করার পর স্বভাবতই ইউরোপ থেকে ডাক আসে...৷ বার্সেলোনার ফ্যানরা নেইমারকে পেয়ে আহ্লাদে আটখানা! নেইমারকে আনার জন্য বার্সেলোনাকে ৮০ মিলিয়ন, মানে আটকোটি ইউরো খসাতে হয়েছিল বলে শোনা যায়৷ নেইমার যে সরাসরি পাঁচ বছরের কনট্র্যাক্ট পান, সেটাও তাঁর উপর বার্সেলোনার আস্থার নজির৷ মেসি-নেইমার দ্বয়ীকে সামনে রেখে এর পর যখন বার্সেলোনা সম্মুখসমরে নামবে, তখন মনে হবে যেন গ্রিক মহাকাব্যের কোনো দৃশ্য...৷ এক বছর পরেই লিওনেল মেসি ও নেইমারের সঙ্গে যোগ দেন লুইস সুয়ারেজ – বার্সেলোনার ফরোয়ার্ড লাইন হয় আণবিক থেকে পারমাণবিক৷ শুধু ইউরোপের নয়, বিশ্বের যে কোনো ক্লাবের ডিফেন্স ছিন্নভিন্ন করার ক্ষমতা রাখে এই ত্রয়ী৷ কাজেই ২০১৪/১৫-র মরশুমে 'ট্রিপল' জেতে বার্সেলোনা – পরের বছর আবার স্পেনের চ্যাম্পিয়নশিপ৷ বার্সেলোনার থ্রি মাস্কেটিয়ার্সে নেইমারের ভূমিকা নিয়ে এরপর থেকে আর কোনো প্রশ্ন ওঠেনি৷ কিন্তু নেইমার যদি পিঠের চোট নিয়ে মাঠে থাকতে না পারেন, তাহলে কী হবে? স্বদেশে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ঘটলও তাই৷ জার্মান একাদশের কাছে গো-হারা হারল ব্রাজিল৷ তাহলে কি নেইমারের মেসির দশা হতে চলেছে? তাঁর ব্রাজিলকে নিয়ে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হবার আশা কি আর্জেন্টিনার মেসিকে নিয়ে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হবার আশার মতোই একটা মরীচিকা থেকে যাবে? ব্রাজিলকে নিয়ে অলিম্পিক ফুটবলের সোনা জিতলেন নেইমার – এমনকি জার্মানির বিরুদ্ধে চূড়ান্ত পেনাল্টি শটটি নিয়ে যেন বেলো ওরিজোন্তে শহরে সেই লজ্জাকর ৭-১ গোলে পরাজয়ের স্মৃতিও কিছুটা ভুলতে পারলেন৷ আর ২০১৮ সালে রাশিয়ার বিশ্বকাপ তো রয়েছেই...৷ প্রথমে কাতারে পিএসজি-র হর্তাকর্তাদের সঙ্গে নেইমারের মোলাকাত হবার খবর; তারপর বার্সেলোনার নেইমারকে ট্রেনিং থেকে ছাড়; এবার নাকি বার্সা নেইমারের পিএসজি-তে বদলির কথা স্বীকার করেছে৷ নেইমারের দাম তো বার্সেলোনা আগে থেকেই ঠিক করে রেখেছে: ২২২ মিলিয়ন ইউরো৷ এখন নেইমার পিএসজি-তে আসার জন্য ও পিএসজি-তে থাকার জন্য – সেই সঙ্গে তাঁর বাবা নেইমারের উপদেষ্টা হিসেবে কী পেলেন অথবা না পেলেন, সে হিসেব করে কোনো লাভ আছে?
8779661___https://bn.mtnews24.com/binodon/409403/%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD-%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD-%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD-%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD-%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD-%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD-%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD
বিনোদন ডেস্ক: শৈশব পেরিয়ে তারুণ্যে পা দিতেই জড়িয়ে পড়েন প'র্ন জগতে। হয়ে ওঠেন নী'ল সিনেমার তারকা। বিশ্বজুড়ে প'র্নস্টা'র হিসেবে বিপুল পরিচিতি পান। এরপর সেই অ'ন্ধ'কার জগত ছে'ড়ে আসেন বলিউডে। অদম্য ল'ড়া'ইয়ের মাধ্যমে নিজেকে মূল ধারার অভিনেত্রী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। তিনি সানি লিওন। তার জীবনটাই যেন একটা সিনেমা। নানা না'টকীয়তা আর বা'ধা-বি'পত্তি পেরিয়ে মুম্বাই ইন্ডাস্ট্রিতে থি'তু হয়েছেন। ২০১১ সালে বিয়ে করে সংসার পাতেন। ড্যানিয়েল ওয়েভারের সঙ্গে এখনো সেই সংসার সুখেই চলছে। সানির মতো ড্যানিয়েলও ছিলেন প'র্নতা'রকা। কীভাবে সানির সঙ্গে তার পরিচয় হয়, কীভাবে তাদের প্রেম ও যে কারণে ড্যানিয়েলকে বিয়ে করেন সানি লিওন, সে গল্পটা চলুন জেনে নেওয়া যাক। এরপর সানি সিদ্ধান্ত নেন, ড্যানিয়েলের সঙ্গে একদিন দেখা করবেন। উদ্দেশ্যটা ছিল মনটাকে হালকা করা। কারণ ওই সময়ে তিনি তার মাকে হা'রান। মা'নসি'কভাবে ভে'ঙে পড়েছিলেন অভিনেত্রী। সেজন্যই ড্যানিয়েলের সঙ্গে ডে'টে যান। সেদিন প্রায় ৫ ঘণ্টা একসঙ্গে কা'টিয়েছিলেন তারা। বর্তমানে তিন সন্তান নিয়ে সানি ও ড্যানিয়েলের সুখের সংসার। এর মধ্যে প্রথম সন্তান নিশাকে তারা দ'ত্তক নেন। এরপর দুই জমজ সন্তান আশির ও নোয়াহ'র জন্ম হয়েছে সা'রো'গে'সির মাধ্যমে।
8779662___https://www.kolkata24x7.com/nirbala-congresss-adhir-ranjan-chowdhury-attacks-nirmala/
অর্থমন্ত্রীকে 'নির্বলা' সীতারামণ বলে আক্রমণ অধীরের - Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper নয়াদিল্লি: বরাবরই কংগ্রেসের দাপুটে নেতা অধীর চৌধুরী। বর্তমানে তিনি কংগ্রেসের সংসদীয় নেতা। আর বিরোধীদের একটু ছেড়ে কথা বলেন না তিনি। একের পর এক কড়া মন্তব্যে বারবার শিরোনামে বাংলার এই নেতা। নরেন্দ্র মোদী, অমিত শাহকে অনুপ্রবেশকারী বলে সম্প্রতি আক্রমণ শানিয়েছিলেন তিনি। লোকসভায় কংগ্রেসের নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামী। সোমবার আবারও শাসক দলের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানাতে গিয়ে বিতর্কে জড়ালেন তিনি। এবার তাঁর আক্রমণের মুখে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। নির্মলা সীতারামনকে 'নির্বলা' বলে কটাক্ষ করেন তিনি। সোমবার অর্থমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, 'আপনাকে আমি সম্মান করি। কিন্তু মাঝে মাঝে মনে হয় আপনাকে নির্মলা সীতারামণ না বলে 'নির্বলা' সীতারামণ বলি। কারণ আপনি মন্ত্রী তো বটে, তবে আপনার মনে যা আছে তা কি আপনি বলতে পারেন?' এর আগে অধীর বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহ নিজেরাই অনুপ্রবেশকারী। তাঁরা গুজরাতের বাসিন্দা হয়ে দিল্লিতে পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেছেন। এনআরসি চালু হলে সবার আগে তাঁদেরই দিল্লি ছাড়া হতে হবে। কারণ কয়েকদিন আগেই রাজ্য সভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমতি শাহ ঘোষণা করেন গোটা দেশে এনআরসি চালু করা হবে।' তারপরেই পশ্চিমবঙ্গে উপনির্বাচনে ধরাশায়ী হতে হয় বিজেপিকে। তিনটি আসনের মধ্যে একটিও জোটেনি তাদের। অধীর চৌধুরীর একের পর এক এই আক্রমণের পাল্টা জবাব দিয়েছেন ইস্পাতমন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। তিনি অভিযোগ করেছেন অধীর চৌধুরী যেভাষায় কথা বলছেন সেটা চলতে পারে না। এর জবাব তিনি পাবেন।
8779663___https://www.thebarta.com/archives/80650
নেইমারকে সপ্তাহে সাড়ে ৬ লাখ পাউন্ড দিতে চায় ম্যানইউ | thebarta.com Home Picture নেইমারকে সপ্তাহে সাড়ে ৬ লাখ পাউন্ড দিতে চায় ম্যানইউ দলবদল মৌসুম শুরু হতে এখনও ঢের বাকি। আপাতত বিশ্বকাপেই মনোযোগ সবার। তবে বসে নেই ইউরোপিয়ান জায়ান্ট ক্লাবগুলো। এখনই ঘর গোছাতে নেমে পড়েছেন তারা। এ তালিকার সামনের দিকে আছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। এবার ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা হাতছাড়া হয়েছে দলটির। এফএ কাপও ঘরে তুলতে পারেনি। এ ব্যর্থতার চক্র থেকে বের হয়ে আসতে চাচ্ছে রেড ডেভিলসরা। তাই শক্তিশালী দল গঠন করতে কোমর বেঁধে নেমেছে তারা। আসছে মৌসুমে একঝাঁক তারকা খেলোয়াড় ডেরায় ভেড়াতে মরিয়া ম্যানইউ। সেই লিস্টে আছেন প্যারিস সেন্ট জার্মেই (পিএসজি) তারকা নেইমার। এ জন্য কাঁড়ি কাঁড়ি ইউরো খরচ করতেও পিছপা নয় ইংলিশ ক্লাবটি। স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম ডন ব্যালনের দাবি, ২৬ বছর বয়সী ফরোয়ার্ডকে পেতে সপ্তাহে সাড়ে ৬ লাখ ব্রিটিশ পাউন্ড গুনতে প্রস্তুত ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। এরই মধ্যে তাকে সেই প্রস্তাবও দিয়েছে ক্লাবটি। এখন বাকিটুকু নির্ভর করছে ব্রাজিল যুবরাজের ওপর। নেইমারে চোখ আছে রিয়াল মাদ্রিদেরও। তাকে পেতে দৌড়ঝাঁপ করছে লস ব্লাঙ্কোজরা। এখন দেখার বিষয় কোনো জায়ান্ট বেছে নেন তিনি। যদি ম্যানইউর প্রস্তাব মেনে নেন তা হলে আবারও বিশ্বের সবচেয়ে পরিশ্রমিকধারী খেলোয়াড় হবেন হালের ক্রেজ।
8779664___https://www.deshrupantor.com/sports/2018/11/11/110582
মুমিনুল আর মুশফিকের জোড়া শতকে ঢাকা টেস্টের প্রথম দিনটি ছিল স্বাগতিকদের। ছবি: দেশ রূপান্তর প্রথম আধ ঘণ্টায় ৩ উইকেট হারিয়ে রীতিমত কাঁপছিল বাংলাদেশ। কাইল জার্ভিসের জোড়া আঘাতে সাজঘরে ফিরে যান দুই ওপেনার ইমরুল কায়েস (০) এবং লিটন দাস (৯)। অভিষিক্ত মোহাম্মদ মিঠুনও পারলেন না শুরুর চাপ সামলাতে, রানের খাতা না খুলেই ডোনাল্ড তিরিপানোর শিকার হন ডানহাতি ব্যাটসম্যান। প্রয়োজন ছিল শুরুর ধাক্কা সামলান; প্রয়োজন ছিল ফর্মে ফেরার পাহাড়সম চাপ জয় করা। এমন প্রতিকূল পরিস্থিতিতে উইকেটে আসেন মুমিনুল হক এবং মুশফিকুর রহিম। টেস্ট ঘরানায় দলের সবচেয়ে আদর্শ দুই ব্যাটসম্যান আস্থার প্রতিদান দেন চা বিরতির আগেই। মমিনুলের সপ্তম টেস্ট শতক আর মুশফিকের অর্ধশতকে স্বাগতিকদের আকাশ থেকে কেটে যেতে থাকে কালো মেঘ। রোববার মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টের প্রথম ইনিংসে প্রথম দিন শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ দাঁড়িয়েছে ৫ উইকেটে ৩০৫ রান। মুশফিক ১১১ রান, মাহমুদউল্লাহ ০ রানে অপরাজিত আছেন। অসম্ভব রকম চাপ নিয়ে মাঠে নেমেছিলেন মুমিনুল ও মুশফিক। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বছরের শুরুতে চট্টগ্রাম টেস্টে রেকর্ড দুই ইনিংসের (১৭৬ এবং ১০৫) পর যেন হারিয়ে গিয়েছিলেন মুমিনুল। একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে ঢাকায় দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে শূন্যের পর দ্বিতীয় ইনিংসে করেন ৩৩। রান খরা কাটাতে পারেননি ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দুই টেস্টেও (১, ০ এবং ০, ১৫)। সিলেটেও হাসেনি তার ব্যাট, দলের বাজে সময়ে দুবারই ফিরেছেন ১১ আর ৯ রান করে। রোববার সব কালো দূরে ঠেলতেই যেন মাঠে নেমেছিলেন মুমিনুল। পাশে পেয়েছেন মুশফিকের মতো বিশ্বস্ত সঙ্গী। তাদের সুবাদে নির্ভার হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের ড্রেসিং রুম। টেস্টে সপ্তম শতকের দেখা পাওয়া মুমিনুল দিনের শেষ দিকে এসে মনোযোগ হারান। টেন্ডাই চাতারার বল খেলতে গিয়ে পয়েন্টে ক্যাচ তুলে দেন ব্রায়ান চারির হাতে। ভাঙে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের রেকর্ড রানের (২৬৬) জুটি। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে বাংলাদেশের সেরা জুটির রেকর্ডটি এতদিন ছিল তামিম ইকবাল ও ইমরুল কায়েসের অধীনে। ২০১৪ সালে চট্টগ্রামে দুই বাঁহাতি উদ্বোধনী জুটিতে তুলেছিলেন ২২৪ রান। উইকেট ছাড়ার আগে ১৬১ রান করেন মুমিনুল। বাঁ হাতি এই ব্যাটার টেস্টে নিজের তৃতীয় সর্বোচ্চ ইনিংসটি খেলেন ২৪৭ বলে, হাঁকান ১৯টি চার। চাপটা কম ছিল না মুশফিকের উপর। এই টেস্টের আগে খেলা ৯টি ইনিংসে পাননি অর্ধশতকের দেখা। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৯২ এর পর ৩১ রানের বেশি করতে পারেননি কোনো ইনিংসে। তামিম-সাকিবের অনুপস্থিতিতে সিলেটে যখন সবার চোখ ছিল দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যানের দিকে, তখনও হতাশ করেছেন তিনি ৩১ এবং ১৩ রানের ইনিংস খেলে। বাজে সময় পেছনে ফেলে মুশফিক টেস্টে তার ষষ্ঠ সেঞ্চুরিটি তুলে নেন। ২৩১ বলে খেলা তার অপরাজিত ১১১ রানের ইনিংটিতে আছে নয়টি চারের মার। জিম্বাবুয়ের বোলারদের মধ্যে ৪৮ রানে ৩ উইকেট নেন জার্ভিস। একটি করে উইকেট নেন টেন্ডাই চাতারা ও তিরিপানো। বাংলাদেশ ১ম ইনিংস: ১ম দিন শেষে ৯০ ওভারে ৫ উইকেটে ৩০৫; (লিটন ৯, ইমরুল ০, মুমিনুল ১৬১, মিঠুন ০, মুশফিক ১১১*, তাইজুল ৪, মাহমুদউল্লাহ ০*; জার্ভিস ১৯-৫-৪৮-৩, চাতারা ১৮-১০-২৮-১, তিরিপানো ১৫-৩-৩৩-১, সিকান্দার ১২-১-৬৩-০, উইলিয়ামস ৮-০-৩১-০, মাভুটা ১৬-০-৭৯-০, মাসাতাদজা ২-০-৭-০)
8779665___https://www.goomzoom.com/entertainment-news/tollywood/shreemoyee-chattarajs-old-video-gone-viral-5089
'পোলা রে পোলা তুই অপরাধী রে' গান শ্রীময়ীর কণ্ঠে, কাঞ্চন কী এত অপরাধ করলেন? - GoomZoom 'পোলা রে পোলা তুই অপরাধী রে' গান শ্রীময়ীর কণ্ঠে, কাঞ্চন কী এত অপরাধ করলেন? জি বাংলার অন্যতম জনপ্রিয় ধারাবাহিক 'কৃষ্ণকলি'র সুবাদে রাধারানীকে সকলেই চেনেন। তাঁর আসল নাম শ্রীময়ী চট্টরাজ। 'কৃষ্ণকলি'-তে তিনি খলনায়িকার চরিত্রে অভিনয় করছেন। বেশ জনপ্রিয়তাও পেয়েছেন তিনি। জি বাংলার ধারাবাহিকে অভিনয়ের সুবাদে বেশ ভালোই খ্যাতি পেয়েছেন শ্রীময়ী। তবে বর্তমানে তিনি এখন চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে। তাঁর সঙ্গে নাম জড়িয়েছে অভিনেতা-বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিকের। কিছুদিন আগেই গুঞ্জন ওঠে তিনি নাকি কাঞ্চন মল্লিকের সঙ্গে প্রেম করছেন। ক্লাবের ফুর্তি ও ভোট পেতে শিক্ষিত বেকারদের চোখের জলের টাকা… বন্ধুত্ব দিবসে এই দুই বিশেষ বন্ধুর ছবি পোস্ট মীরের! হেসে… ভোটে হেরেছেন বাজে ভাবে, টলিউডেও মিলছে না কাজ! তাই সম্মান… কাঞ্চনের স্ত্রী পিঙ্কি বন্দ্যোপাধ্যায়ের জীবনে বাস্তব খলনায়িকা হয়ে উঠেছেন শ্রীময়ী। কাঞ্চন ও শ্রীময়ী, দুজনের বিরুদ্ধেই থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন পিঙ্কি। অভিযোগ, শ্রীময়ী নাকি পিঙ্কিকে চেতলার কাছে গাড়ি থামিয়ে হুমকি দিয়েছেন। কাঞ্চনের বিরুদ্ধে অভিযোগ হেনস্থার। তবে সমস্ত অভিযোগই অস্বীকার করেছেন শ্রীময়ী। এই নিয়েই চলছে কাঞ্চন-শ্রীময়ী-পিঙ্কির ত্রিপাক্ষিক দ্বন্দ। এমন একটি ঘটনায় শ্রীময়ীর কেরিয়ারেও ছাপ ফেলতে পারে। তবে কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি এখনও অব্যাহত। এরই মধ্যে শ্রীময়ীর একটি পুরনো ভিডিও বেশ ভাইরাল হয়েছে। জনসাধারণ অভিনেত্রীকে নিয়ে উৎসাহ প্রকাশ করেছেন। অনেকেরই প্রশ্ন শ্রীময়ী যদি নির্দোষই হবেন, তিনি যদি কিছু নাই করে থাকেন, তাহলে বারবার তাঁর নাম কেন জড়িয়ে পড়ছে? এসবের মধ্যেই শ্রীময়ীর পুরনো একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে শ্রীময়ী 'পোলা রে পোলা রে তুই অপরাধী রে', এই গানটি করছেন। এরই সঙ্গে 'কৃষ্ণকলি' ধারাবাহিকের সংলাপও বলতে শোনা গিয়েছে তাঁকে। ভিডিও দেখে বোঝা যাচ্ছে যে এটি কোনও একটি শো-এর ভিডিও। কেউ কেউ এই পুরনো ভিডিওর সঙ্গে নতুন চর্চিত বিষয় জুড়ে দিয়েছেন। কেউ কেউ বলেছেন, কে তাঁকে ধোঁকা দিল? কাঞ্চন নাকি? আবার অনেকেই বলেছেন যে আসল অপরাধী তিনি নিজেই। হঠাৎ ফের শেয়ার হওয়া ভিডিওটি বেশ ভাইরাল হয়ে গিয়েছে এই মুহূর্তে। showShreemoyee ChattarajSocial MediasongViral পরনে নেই প্যান্ট, উপরে স্বচ্ছ জামা, ঠোঁটে সিগারেট! শ্রীলেখার এই উ'ষ্ণ অবতারে মন না দিয়ে কীসে চোখ গেল এই পরিচালকের?
8779666___http://www.dhaka18.com/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A0%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%96%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%95-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%8B%E0%A6%97-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE/
ঢাকা১৮প্রতিবেদক: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পর প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নেয়া হবে। এ জন্য প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) মহাপরিচালক আলমগীর মুহাম্মদ মনসুরুল আলম। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) মহাপরিচালক আলমগীর মুহাম্মদ মনসুরুল আলম জানান, করোনা পরিস্থিতি ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের কারণে নিয়োগ পরীক্ষা শুরু করা সম্ভব হয়নি। এ অবস্থাতেও নিয়োগ সংক্রান্ত টেকনিক্যাল কাজ আমরা এগিয়ে রেখেছি। ইতোমধ্যে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের কাজ শেষ। পরীক্ষার বিষয়ে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সঙ্গে চুক্তিও সম্পন্ন হয়েছে। গত ২৪ নভেম্বর আবেদন প্রক্রিয়া শেষে জানুয়ারি অথবা ফেব্রুয়ারিতে পরীক্ষা নেয়ার পরিকল্পনা করেছিল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। তবে করোনা পরিস্থিতি ও প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে পোষ্য কোটা ২০ শতাংশ বাতিলের দাবিতে রিট করা করায় প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নিয়ে চাকরি প্রত্যাশীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে সংশয় । এ বিষয়ে ডিপিই মহাপরিচালক বলেন, আমরা নিয়োগ পরীক্ষার মত মহাযজ্ঞ আয়োজনের প্রস্তুতি হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সঙ্গেই নিয়োগ পরীক্ষার তারিখ ও সময় জানিয়ে দেয়া হবে। প্রসঙ্গত, এবার প্রাথমিক শিক্ষক হিসেবে ৩২ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেবে সরকার। যার মধ্যে প্রাক-প্রাথমিক পর্যায়ে নিয়োগ পাবে ২৫ হাজার ৬৩০ জন। এই নিয়োগে ১৩ লাখ ৫ হাজারের বেশি আবেদন জমা হয়। অনলাইন আবেদন করতে গিয়ে নানা ধরনের ভুল সংশোধন করার সুযোগ দেয় ডিপিই।
8779668___https://dailysangram.com/section/bangladesh/emigration/3
স্টাফ রিপোর্টার: করোনাভাইরাসে সৌদি আরবে এ পর্যন্ত ১০ হাজার ৪৯০ জন আক্রান্ত হয়েছে, তাদের মধ্যে সৌদি নাগরিক ও অভিবাসী মিলিয়ে ১০৯ জন মৃত্যুবরণ করেছেন বলে জানিয়েছেন সৌদি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। মৃতদের মধ্যে ৩৫ জন প্রবাসী বাংলাদেশি। এছাড়া আক্রান্ত এবং মৃত ব্যক্তিদের মধ্যে ৮০ শতাংশ অভিবাসী। সৌদি আরবে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস কাউন্সিল ফখরুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। স্টাফ রিপোর্টার: করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) প্রাদুর্ভাবের কারণে আজ বুধবার তৃতীয় দফায় ভারতের চেন্নাইয়ে আটকে পড়া ... ... স্টাফ রিপোর্টার: ভারতের চেন্নাইয়ে চিকিৎসায় গিয়ে লকডাউনের কারণে আটকে পড়া আরও ১৬৪ জনকে ফিরিয়ে এনেছে ইউএস-বাংলা ... ... স্টাফ রিপোর্টার: করোনাভাইরাস আক্রান্ত দেশগুলোর মধ্যে তুরস্কের অবস্থা খারাপ। সেখানে করোনা রোগীর সংখ্যা প্রায় ৮০ হাজার। ওইদেশে আটকে পড়া ৯ বাংলাদেশি সুস্থ আছেন। কোয়ারেন্টিন শেষে বর্তমানে তারা ইস্তান্বুলে একটি ভাড়া করা অ্যাপার্টমেন্টে অবস্থান করছেন। এ বিষয়ে রাষ্ট্রদূত এম আল্লামা সিদ্দিকী বলেন, আটকে পড়া সবাই সুস্থ আছেন এবং তাদের থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা আমরা করেছি। স্টাফ রিপোর্টার: করোনা ভাইরাস মহামারির পরিস্থিতিতে যুক্তরাজ্য এবং আয়ারল্যান্ডে ঘোষিত লকডাউনের পর থেকেই এ দুই দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে লন্ডনের বাংলাদেশ হাইকমিশন। এবার তাদের সেবায় গঠন করেছে একটি মেডিক্যাল প্যানেল। চালু করেছে একটি হেল্পলাইনও। সংগ্রাম অনলাইন ডেস্ক: সৌদি আরবের জেদ্দায় বাংলাদেশ মিশনের শ্রম কাউন্সেলর এম আমিনুল ইসলাম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বলে শনিবার জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।খবর ইউএনবি'র। সংগ্রাম অনলাইন: উচ্চ শিক্ষা গ্রহণে ভারতের পাঞ্জাবে যাওয়া ৩০০ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী মানবেতর জীবন যাপন করছেন। সংগ্রাম অনলাইন ডেস্ক: বিশ্বব্যাপী দ্রুত ছড়িয়ে পড়া নভেল করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) মধ্যপ্রাচ্যের কাতারে পাঁচ শতাধিক ... ... স্টাফ রিপোর্টার: করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের কারণে সৌদি আরবে কারফিউ শুরু হওয়ায় সমস্যায় পড়া প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ শুরু করেছে রিয়াদের বাংলাদেশ দূতাবাস। গত সোমবার স্থানীয় সময় সকালে রিয়াদের বাথা এলাকায় দশজন অভিবাসী বাংলাদেশির হাতে এ ফুড বাস্কেট তুলে দেয়া হয়। স্টাফ রিপোর্টার: করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত যে কোনো বিদেশি নাগরিকের জন্য অন অ্যারাইভাল ভিসা স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ। একই সময় পর্যন্ত ফ্লাইট চলাচল স্থগিত রাখার সিদ্ধান্তের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র। ঢাকায় সকল বিদেশি মিশনে এই তথ্য পাঠিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সিলেট ব্যুরো: করোনা ভাইরাসে লন্ডভন্ড হয়ে পড়েছে গোটা বিশ^। করোনা ঝড়ে বিধ্বস্ত সকল জনপদ।
8779670___http://www.targetsscbangla.com/tag/%E0%A6%89%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%A4-%E0%A6%B0%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A6%BE
বিভিন্ন লেখক তাদের অনেক রচনাই অন্য কোনো লেখক বা বন্ধু বা আত্মীয় স্বজনকে উৎসর্গ করে থাকেন। আমরা সমগ্র বাংলা সাহিত্য থেকে যতটা পেরেছি তথ্য সংগ্রহ করে এই পেজে তুলে ধরেছি। বাংলা সাহিত্যে উৎসর্গ... Read more রবীন্দ্রনাথের উৎসর্গীকৃত রচনার তালিকা – এই আলোচনার ভূমিকায় বলি, সাহিত্যে কোন সৃষ্টি বিশিষ্ট কোন ব্যক্তিকে উৎসর্গ করার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। বাংলা সাহিত্যেও এমন অনেক গ্রন্থ আছে যা কোন... Read more
8779671___https://www.bangladeshtoday.net/%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87/
প্রকাশিত: ১২:১৩ অপরাহ্ণ, আগস্ট ৩০, ২০১৯ | আপডেট: ১২:১৩:অপরাহ্ণ, আগস্ট ৩০, ২০১৯ ঠিক ৩৪ সেকেন্ড পর অস্বস্তি বোধ করতে থাকেন তিনি। ওই সময় কপাল, গাল, নাক-মুখ ও চোখে হাত দিতে দেখা যায় তাকে। অস্বস্তির মাত্রা তীব্রতর হতে থাকে গহরের। বার বার কপালে হাত দিচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু সামনে থাকা ওই নারী গ্রাহক গহর জাহানের অসু'স্থতার বিষয়টি একদমই খেয়াল করছিলেন না। এর মধ্যে পাশে রাখা গ্লাস থেকে তিনবার পানি পান করেন তিনি। এরপর ঠিক ১২টা ৩৫ মিনিটে আরেকবার পানি পানের সময়ই মৃ'ত্যু'র দিকে ঝুঁ'কে যান গহর জাহান। সে সময়ই তার মাথা সামনের দিকে ঝুঁকে যায়। টেবিলে মাথা রেখে নুয়ে পড়ে গহর। সঙ্গে সঙ্গে সামনে বসে থাকা নারী তার মাথায় হাত দিয়ে অন্য সহ'কর্মীদের ডাকতে থাকেন। তখন তার সহক'র্মীরাও জড়ো হন। ব্যাংকার গহর জাহান। নিজের ঘর ছিল না, ছিল না স্বামী কিংবা সন্তান। সোমবার (২৬ আগস্ট) কর্মরত অবস্থায় হঠাৎ চেয়ারে ঢলে পড়েন। সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যু হয় তার। প্রাইম ব্যাংকের উত্তরার জসীমউদ্দীন রোড শাখা কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। এই মৃত্যু ব্যথিত করেছে বহু মানুষকে। তার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শোক জানিয়েছেন অনেকে। জানা গেছে, ওপেন হার্ট সার্জারি হয়েছিল গওহর জাহানের। এমন নাজুক শারীরিক অবস্থা নিয়েও ব্যাংকে নিয়মিত কাজ করছিলেন তিনি। গওহরের নিজের কোনো বাড়িঘর ছিল না। থাকতেন ভাইয়ের বাড়িতে। গওহর জাহানের ভাই মো. মারুফ নাওয়াজ বলেন, ওপেন হার্ট সার্জারি হয়েছিল গওহরের। এ কথা শুনলে পাত্রপক্ষ পিছিয়ে যেত। তাই কখনো বিয়ে করবেন না বলে সিদ্ধান্ত নেয় আমার বোন। তিনি বলেন, বিয়ে করেননি বলে নিজেকে মাদার তেরেসার সঙ্গে মেলাতেন। বিভিন্ন সামাজিক সেবামূলক কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলেন গওহর। দিনে রাতে যে কারো কোনো বিপদে ছুটে যেতেন। গওহরের সহায়তায় একাধিক এতিম ছাত্র কোরআনে হাফেজ হয়েছেন। অনেককে লেখাপড়া করিয়েছেন।
8779672___https://www.amadershomoy.com/bn/2020/04/28/1132356.html
[১] যুক্তরাজ্যে বেশ কিছু শিশু করোনার লক্ষণ নিয়ে বিরল রোগে মারা গেছেন, সতর্ক করেছেন চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা | আমাদের সময়.কম – AmaderShomoy.com [১] যুক্তরাজ্যে বেশ কিছু শিশু করোনার লক্ষণ নিয়ে বিরল রোগে মারা গেছেন, সতর্ক করেছেন চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা শাহনাজ বেগম : [২] শিশুদের পেটে ব্যথা, জ্বর, ত্বকের ফুসকুড়ি, গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল লক্ষণ এবং কার্ডিয়াক প্রদাহের লক্ষণ দেখা গেছে, যার সঙ্গে করোনার সম্পর্ক থাকতে পারে বলে দেশটির স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা ও শিশু বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন। সিএনএন [৩] মঙ্গলবার যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ম্যাট হ্যানকক এলবিসি রেডিও সাক্ষাৎকারে বলেছেন, বিরল উপসর্গ নিয়ে কিছু শিশু মারা গেছে যাদের স্বাস্থ্যগত তেমন কোন লক্ষণ এখনও জানা যায়নি। [৪] তিনি জানান, এটি একটি নতুন রোগ বা করোনা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে, তবে শতভাগ নিশ্চিত নয়। কারন মারা যাওয়া শিশুদের করোনা পরীক্ষা করা হয়নি। এ নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন এবং প্রচুর গবেষণা করা হচ্ছে। তবে কতজন শিশু মারা গেছে তা তিনি উল্লেখ করেননি। রয়টার্স [১] পুরো মাসের রেশন দিয়ে ৫শ' পরিবারকে সহায়তা করল বাড্ডা থানা পুলিশ ≣ [১] বরিশালে তিনটি ব্যাংকের শাখা লকডাউন ≣ আমানতের সুদহার ৬ শতাংশ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর [৫] রোববার পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার সোসাইটি ইউকে (পিআইসিএস) টুইট বার্তায় জাতীয় স্বাস্থ্যসেবাকে 'জরুরি সতর্কতা' জানিয়ে বলেছে শিশুদের বিষাক্ত শক সিন্ড্রোম এবং অ্যাটিপিকাল কাওয়াসাকির রোগের লক্ষণ দেখা যায় এবং তাদের করোনা শনাক্ত করা হয়েছে। [৬] দ্য হেলথ সার্ভিস জার্নালে সোমবার প্রথম একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে এতে ইউকে জেনারেল প্র্যাকটিশনারদের কাছে ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস (এনএইচএস) ইংল্যান্ড হুঁশিয়ারি করে যে, গত তিন সপ্তাহ ধরে, লন্ডন এবং যুক্তরাজ্যের অন্যান্য অঞ্চলে এ ধরনের রোগীর সংখ্যা আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে এবং হাসপাতালে তাদের নিবিড় যত্নের প্রয়োজন হয়। [৮] ব্রিটেনের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস জানিয়েছে, প্রতি বছরে ১ লাখ শিশুর মধ্যে প্রায় আটজনের সিন্ড্রোম প্রভাবিত করে যাদের বেশিরভাগ বয়স ৫ বছরের কম।
8779673___http://www.sandwipnews24.com/index.php?page-id=7&news-id=8487&date=2019-11-14%2009:45:42&id=26
14,2019 Thursday at 09:45:42 Share অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ :: ১৪ নবেম্বর বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস। জনসাধারণকে ডায়াবেটিস সম্পর্কে সচেতন করার লক্ষ্যেই ১৯৯১ সাল থেকে প্রতিবছর সারা বিশ্বে দিবসটি পালন করা হয়। ২০১৯ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় 'পরিবার ও ডায়াবেটিস।' মানুষের কিছু কিছু অসংক্রামক দীর্ঘস্থায়ী রোগ দেখা দেয়, তার মধ্যে ডায়াবেটিস অন্যতম। সোজা কথায় ডায়াবেটিসে একবার আক্রান্ত হলে সারাজীবন এই রোগ পালতে হবে। তাই সবচেয়ে সহজ উপায় হলো, এই রোগ যাতে না হয় সেই ব্যবস্থা করা। আর কেউ যদি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়েই থাকে, তাহলে তাকে অবশ্যই জানতে হবে এর নিয়ন্ত্রণ কিভাবে করা উচিত, না করলে কি কি জটিলতা হবে ইত্যাদি। মনে রাখতে হবে, একবার জটিল হয়ে গেলে তা থেকে মুক্তি পাওয়া অত্যন্ত দুরূহ। ডায়াবেটিস নামক ঘাতক রোগটি দিন দিন বেড়েই চলেছে। সারা পৃথিবীতে ২৮৫ মিলিয়ন মানুষ এই নীরব ঘাতক ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত এবং এর শতকরা ৭০ ভাগই দরিদ্র ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে। ২০৩০ সালে নাগাদ এই সংখ্যা দ্বিগুণ হতে পারে। আগে মানুষের গড় আয়ু ছিল অনেক কম। কলেরা, ডায়রিয়া, বসন্ত ইত্যাদি সংক্রামক রোগের আক্রমণে মানুষ মারা যেত বেশি, উজাড় হতো গ্রামের পর গ্রাম। চিকিৎসাবিজ্ঞানের উন্নতি, উন্নতর চিকিৎসা, নিরাপদ পানি ও খাদ্যের সরবরাহ, বিভিন্ন রোগের টিকাদান কর্মসূচী বাস্তবায়নের ফলে সংক্রামক ব্যাধি থেকে আমাদের মুক্ত করার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের গড় আয়ু বেড়েছে অনেক। তাই বয়সজনিত জটিলতা, যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, ক্যান্সার ইত্যাদি এখন হয়ে উঠেছে বড় ঘাতক। বাংলাদেশসহ উন্নয়নশীল দেশে খুব দ্রুত নগরায়ন হচ্ছে। মানুষের ওজন বৃদ্ধি পাচ্ছে, কায়িক শ্রম ও ব্যায়াম কমে যাচ্ছে, মানসিক চাপ বাড়ছে, খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন হচ্ছে- ইত্যাদি কারণে আনুপাতিক হারে ডায়াবেটিসের রোগীর সংখ্যাও বেড়ে যাচ্ছে। অধিক ক্যালরিসমৃদ্ধ ও অধিক চর্বি-শর্করা জাতীয় খাদ্য গ্রহণের অভ্যাস শিশু-কিশোরদের স্থূলতা বাড়াচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে খেলার মাঠের অভাব, বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা বা খেলাধুলার সংস্কৃতির বিলোপ, টেলিভিশন আর কম্পিউটার গেম ও ফেসবুক, শহুরে অলস জীবন, গাড়িলিফট ও চলন্ত সিঁড়ি ব্যবহারের প্রবণতা। বাচ্চাদের বেলায় ছেলেবেলা থেকেই পড়াশোনার অত্যধিক প্রতিযোগিতা, মাত্রাতিরিক্ত মানসিক চাপ, খেলাধুলার প্রতি অনীহা বা পড়াশোনার ব্যাস্ততায় সময়ের অভাব ইত্যাদি কারণে আরও বেশি অলস জীবনযাপনে অভ্যস্ত করে তুলছে আর বাড়াচ্ছে রোগ-ব্যাধি। গ্রামের শিশুদের ছেলেবেলার অপুষ্টি এবং বড় হয়ে শহরে অভিবাসনের পর অধিক পুষ্টির মন্দ চক্রও ডায়াবেটিসের জন্য দায়ী। সর্বোপরি চিকিৎসাবিজ্ঞানের উন্নতির ফলে বেশি সংখ্যায় এই রোগ শনাক্ত হচ্ছে, যা কয়েক দশক আগেও এত সহজ ছিল না। ডায়াবেটিসের কিছু টিপস : আপনার ডায়াবেটিস হয়েছে কিনা অথবা ডায়াবেটিস হয়ে গেলে তা নিয়ন্ত্রণে আছে কিনা তা বোঝার জন্য কিছু টিপস জেনে রাখুন। যে কোন সময় নিচের কিছু লক্ষণ অনুভূত হলে দ্রুত রক্তের সুগারটি মেপে নিন। * ডায়াবেটিসের মূল লক্ষণ যেমন অতিরিক্ত পিপাসা, ঘন ঘন প্রস্রাব, রাত্রে উঠে প্রস্রাব করা, প্রচুর খিদে পাওয়া এবং ঘন ঘন খেতে ইচ্ছে করা ইত্যাদি। * সব সময় সুস্থ ছিলেন কিন্তু হঠাৎ মনে হচ্ছে ওজন কমে যাচ্ছে, অথচ খাওয়া দাওয়া ঠিকই চলছে এবং রুচি বা ক্ষুধাও বেশি বেশি, অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত। * যদি এমন হয় দ্রুত ওজন হারাচ্ছে শরীর, অথচ তার কোন চেষ্টা করা হয়নি যেমন হাঁটা-চলা, ব্যায়াম কিছুই হচ্ছে না বা খাদ্য নিয়ন্ত্রণের কোন চেষ্টা চলছে না, অযথা অকারণে ওজন কমছে, তাহলে ধরে নিতে পারেন রক্তের সুগার বেড়েও যেতে পারে। * শরীর বা স্বাস্থ্যটা ভালই ছিল অথচ বেশ কিছুদিন যাবত বাড়তি ক্লান্তি বা অবসাদ বোধ করছেন। * বার বার ছোটখাটো অসুখ হচ্ছে, যেমন ঘন ঘন শরীরে ফোঁড়া হচ্ছে, বার বার প্রস্রাবে ইনফেকশন হচ্ছে, জিহ্বায় সাদা সাদা ক্যানডিডার আক্রমণ, মহিলাদের যৌনাঙ্গে ঘন ঘন ছত্রাক জাতীয় রোগের আক্রমণ ইত্যাদি। * কোথাও সামান্য কাটা-ছেঁড়া বা ঘা হওয়ার পর তা দ্রুত শুকাচ্ছে না। * কারণে অকারণে হাত-পা অবশ হয়ে আসে বা ভারি ভারি লাগে। এগুলোকে মেডিক্যাল টার্মে নিউরোপ্যাথি বলে, যার অন্যতম কারণ ডায়াবেটিস। * যারা গ্রামে গঞ্জে খোলা জায়গায় প্রস্রাব করে, সেখানে দেখা যায় পিঁপড়া আসছে। ডায়াবেটিস থেকে বাঁচার জন্য প্রতিরোধ করাটা জরুরী : ডায়াবেটিসের কারণে সমাজ হারাতে পারে কর্মক্ষম ও সম্ভাবনাময় এক তরুণ যুবা প্রজন্মকে, যার সামাজিক ও অর্থনৈতিক মন্দ প্রভাব গোটা জাতিকে স্থবির করে দিতে পারে। আরও যোগ হবে অন্ধত্ব, স্নায়ুর রোগ, কিডনি ও হৃদযন্ত্র বিকল হওয়া, পা কাটা যাওয়া ইত্যাদি। এতে হাজার হাজার রোগী নিজেদের কর্মক্ষমতা হারিয়ে, পরিবারের ও সমাজের ওপর অর্থনৈতিক চাপ সৃষ্টি করে পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলতে পারে। তাই এই ব্যাধিকে প্রতিহত করতে হবে এবং প্রতিরোধ করার উপযুক্ত ব্যবস্থা করতে হবে। ডায়াবেটিসজনিত কারণে অকালমৃত্যু ও পঙ্গুত্বকে প্রতিরোধ করতে হলে গোড়ায় ঠেকানো ছাড়া কোন বিকল্প নেই। শুধু জীবনযাত্রার একটু পরিবর্তন, একটু সচেতনতা আর সদিচ্ছাই শতকরা প্রায় ৬০ ভাগ ক্ষেত্রে ডায়াবেটিসকে প্রতিরোধ করতে পারে। কিভাবে প্রতিরোধ করতে হবে : রোগটি যেহেতু চিরজনমের, তাই এই রোগে যাতে আক্রান্ত না হতে পারে সে লক্ষ্যে রোগ হওয়ার আগেই একে প্রতিরোধ করাটাই জরুরী। অর্থাৎ রোগটি আদতে না হতে দেয়া। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের মূলমন্ত্র সুশৃঙ্খল জীবনযাপন। এর মাধ্যমে রোগকে দূরে রাখা সম্ভব। নিচের কিছু কিছু টিপস মেনে চললে এ দানব থেকে মুক্তি সম্ভবÑ * খাদ্যাভ্যাস : ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য খাদ্যাভ্যাসের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সময়মতো এবং পরিমাণমতো খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। ছোটবেলা থেকেই বেশি বেশি সবুজ শাক-সবজির সঙ্গে প্রয়োজন অনুযায়ী মাছ খেতে হবে। কম চর্বি ও কম শর্করাযুক্ত খাদ্য গ্রহণে উদ্বুদ্ধ হতে হবে। অধিক ক্যালরিযুক্ত খাবার, ফাস্টফুড, কোমল পানীয়, প্রক্রিয়াজাত খাবার, চকোলেট, আইসক্রিম ইত্যাদি পরিহার বা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। চিনি ও মিষ্টিজাতীয় খাবার যেমন মিষ্টি, শরবত, গ্লুকোজ, পায়েস ইত্যাদি কম খেতে হবে। ধূমপানের বিরুদ্ধে যেমন গণসচেতনতা গড়ে উঠেছে, তেমনিভাবে মন্দ খাদ্যাভ্যাসের বিরুদ্ধেও সচেতনতা গড়ে তোলা দরকার। * কায়িক শ্রম ও ব্যায়াম : ডায়াবেটিসের রোগীর ব্যায়ামের বিকল্প নেই। অবশ্যই রোগীদের নিয়মিত কায়িক শ্রম এবং যত অল্পই হোক, সামর্থ্য অনুযায়ী ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। সকাল-সন্ধ্যা নিয়মিত হাঁটা-চলা, হাটে-বাজারে কোথাও গেলে অল্প দূরত্বে রিকশা বা গাড়ি ব্যবহার না করা, অল্প কয়েক তলার জন্য লিফট ব্যবহার না করা ইত্যাদি। সম্ভব হলে সাঁতার বা জগিং করা, ব্যায়ামাগারে গিয়ে সুশৃঙ্খল ব্যায়াম করা। মোটকথা, নিজেকেই ঠিক করে নিতে হবে তিনি কি ধরনের ব্যায়াম করবেন, কি করতে পারবেন। শিশু-কিশোর ও বয়স্ক- সবার মধ্যেই কায়িক শ্রমের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। খেলার মাঠ ছাড়া কোন স্কুল-কলেজ থাকতে পারবে না। পাড়ায় পাড়ায় থাকবে পার্ক বা খোলা জায়গা, হাঁটার উপযোগী ফুটপাথ এবং সর্বোপরি নিরাপদে হাঁটার পরিবেশ। জেনে রাখা ভাল, ব্যায়াম মাংসপেশীর জড়তা দূর করে, রক্ত চলাচলে সাহায্য করে, ইনসুলিনের কার্যকারিতা এবং নিঃসরণ বাড়ায়। ডায়াবেটিসের রোগীর রক্তের ভাল কোলেস্টেরল কম থাকে, যা করোনারি হার্ট ডিজিজের একটি বড় ঝুঁকি বলে স্বীকৃত। ব্যায়ামের মাধ্যমে একে বাড়ানো যায়। * শিক্ষা ও সচেতনতা ; একবার ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়ে গেলে তা হয়ে যাবে আজীবনের রোগ। একবার এই রোগে আক্রান্ত হয়ে গেলে সারাজনম একে নিয়েই রোগীকে বাঁচতে হয়। তাই এই রোগটি যাতে না হয়, তার জন্যই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। এ জন্যই প্রয়োজন রোগটি সম্পর্কে জানার জন্য যথাযথ শিক্ষা। একবার ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়ে গেলে সচেতন রোগীকে নিজেই রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখার দক্ষতা অর্জন করতে হবে। পরবর্তী সময়ে জীবন প্রণালী সহজভাবে গ্রহণ এবং যে কোন জরুরী অবস্থা সম্পর্কে মোটামুটি জ্ঞান রাখতে হবে। রোগের লক্ষণ ও ঝুঁকি সম্পর্কে অবগতি, কখন কেন রক্তের চিনি পরীক্ষা করা জরুরী, শনাক্তকরণ পরীক্ষার সহজলভ্যতা ও ব্যয় সঙ্কোচন- এই বিষয়গুলো সবার জানা উচিত। এ বিষয়ে সচেতনতা গড়ে তুলতে পাঠ্যপুস্তকে সঠিক জীবনাচরণ সম্পর্কে তথ্য অন্তর্ভুক্তি, মিডিয়ার ব্যবহার, শিক্ষক, ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব এবং সামাজিক নেতাদের প্রশিক্ষণ, সমাজকর্মীদের সচেতন করে তোলা, সচেতনতা ক্যাম্প ইত্যাদির ব্যবস্থা করা যেতে পারে। * শৃঙ্খলা : ডায়াবেটিস রোগীর জীবনকাঠি হলো শৃঙ্খলা। এর মানে সবকিছু নিয়মমাফিক মেনে চলা, যেমন খাওয়া দাওয়া, ঠিকমতো হাঁটা-চলা বা ব্যায়াম, ওষুধপত্র নিয়মমাফিক ব্যবহার করা ইত্যাদি। যারা শৃঙ্খলা মেনে চলে তারা যেমন ডায়াবেটিস হওয়া থেকেও মুক্ত থাকতে পারবেন। এমনকি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে একে নিয়ন্ত্রণে রাখাও খুবই সহজসাধ্য ব্যাপার হবে। ফলে স্বাভাবিক জীবনযাপন যেমন সম্ভব, তেমনি অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিসের রোগীর জন্য প্রতিনিয়ত বয়ে আনে সমস্যাগুলো থেকেও বাঁচা সম্ভব। মনে রাখতে হবে, প্রাথমিক অবস্থায় রোগের জটিলতা সম্পর্কে ভালভাবে জেনে এবং এগুলো শনাক্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করলে বাড়তি সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আছে কি না, তা দেখার জন্য মাঝেমধ্যে রক্তের সুগার টেস্ট করাতে হয়। গ্লুকোমিটার দিয়ে বাড়িতে বসে সহজেই তা করা যায়। এসব ছোট মেশিন অল্প দামে আমাদের দেশেও পাওয়া যায়। অভুক্ত অবস্থায় রক্তের সুগারের পরিমাণ ৬ মিলিমোল এবং খাওয়ার পরে ৮ মিলিমোল কাছাকাছি হলে ভালো নিয়ন্ত্রণে আছে বলে মনে করতে হবে। রক্তের HbA1c মেপেও নিয়ন্ত্রণের ধারণা করা যায়। HbA1c ৭% নিচে হলে তিন মাস ধরে সুগার ভাল নিয়ন্ত্রণে আছে বলে ধরা যায়। চল্লিশপরবর্তী সবাইকেই মাঝেমাঝে রক্তের সুগার পরীক্ষা করা জরুরী। স্থূলতা, পারিবারিক ইতিহাস ইত্যাদি ঝুঁকি থেকে থাকলে তাদের এ ব্যাপারে আরও সচেতন হওয়া জরুরী। গর্ভবতী হলে অবশ্যই রক্তের সুগার পরীক্ষা করাতে হবে। চিকিৎসা পদ্ধতি : একবার আক্রান্ত হয়ে গেলে রোগী যেমন চিকিৎসা সম্পর্কে ভাল ধারণা রাখবেন, মাঝে মাঝে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসাও গ্রহণ করবেন। রোগীদের মনে রাখতে হবে, বারডেমের প্রতিষ্ঠাতা এবং এ দেশে ডায়াবেটিস চিকিৎসার পথিকৃৎ প্রফেসর মোহাম্মদ ইব্রাহিম স্যারের মূল তিনটি বিখ্যাত উপদেশই আপনার চিকিৎসার মূলমন্ত্র। তা হলো ইংরেজীতে তিনটি 'ডি' * প্রথম 'ডি'- ডায়েট বা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ, ৬০ থেকে ৮০ ভাগ রোগী এতেই ভাল থাকেন। * দ্বিতীয় 'ডি'- ডিসিপ্লিন বা শৃঙ্খলা (সুশৃঙ্খল জীবনযাপনই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের মূল চাবিকাঠি)। * তৃতীয় 'ডি'- ড্রাগ বা ওষুধ, খুব অল্প সংখ্যক রোগীরই এর প্রয়োজন পড়বে। আবারও মনে রাখতে হবে, প্রথম ও দ্বিতীয় 'ডি' অর্থাৎ শৃঙ্খলা ও খাদ্য নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমেই ডায়াবেটিসকে ৮০ ভাগ নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব, ওষুধের ভূমিকা এখানে কম। আবার প্রথম দুটিকে বাদ দিয়ে শুধু ওষুধের মাধ্যমে চিকিৎসা করতে গেলে ডায়াবেটিসকে নিয়ন্ত্রণ করা দুরূহ হয়ে পড়ে। ডায়াবেটিস প্রতিরোধ ও চিকিৎসা একটি সমন্বিত, সামাজিক পদক্ষেপ। সরকার, চিকিৎসক, কোনো প্রতিষ্ঠান বা কারও একার পক্ষে কখনও এই বিপুল কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব নয়। সমাজের প্রতি স্তরে, পরিবার থেকে শুরু করে রাষ্ট্র পর্যন্ত সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করতে হবে একে প্রতিরোধ করার জন্য। পরিশেষে বলতে চাই, আধুনিক পদ্ধতিতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রেখে সুস্থ, স্বাভাবিক, কর্মময় জীবনযাপন করা সম্ভব। তাই আসুন, ডায়াবেটিস সম্পর্কে জানি, এ সম্পর্কে সঠিক শিক্ষা গ্রহণ করি, সুশৃঙ্খল জীবনযাপন করি।
8779674___https://www.dailyinqilab.com/article/162801/%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A3-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%A6-%E0%A6%8F%E0%A6%95-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
ছালাহউদ্দিন, আরব আমিরাত থেকে : | প্রকাশের সময় : ১ নভেম্বর, ২০১৮, ১২:০৩ এএম গত ১ আগস্ট থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত আরব আমিরাত সরকারের তিন মাসব্যাপী সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার মেয়াদ শেষে আরো এক মাস বাড়িয়ে আগামী ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে দেশটির সরকার। এতে গত মঙ্গলবার আরব আমিরাতের ফেডারেল অথরিটি ফর আইডেন্টিটি অ্যান্ড সিটিজেনশীপ-এর ভারপ্রাপ্ত ডাইরেক্টর জেনারেল অফ ফরেনার্স অ্যান্ড পোর্টস অ্যাফেয়ার্স ব্রিগেডিয়ার সাঈদ রাকান আল রাশিদী বলেছেন, এ সময়সীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্তের কারণ হচ্ছে আরব আমিরাতে বসবাসকারী অবৈধদের সম্পূর্ণ বৈধতা দেয়া অথবা আরব আমিরাত ত্যাগে সহায়তা করা। তিন মাস ক্ষমার মেয়াদ শেষে আবারও এক মাস বাড়িয়ে দেয়া একটি বিশেষ উপহার। এদিকে আরব আমিরাতে অবৈধভাবে অবস্থানকারী প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে যারা সময়মতো পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারেননি বা দেশ থেকে পুলিশ প্রতিবেদনসহ বিভিন্ন কাগজপত্র অথবা আরব আমিরাতের ইমিগ্রেশন থেকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করতে না পারায় বৈধ হতে পারেননি তাদের জন্য এই সাধারণ ক্ষমার মেয়াদ বৃদ্ধিতে অপূর্ব সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এতে খুশি বৈধতাপ্রত্যাশী প্রবাসী বাংলাদেশিরা। তবে বৈধতা প্রত্যাশীদের কথা চিন্তা করে এক মাস সময় বাড়ানোর পেছনে আরব আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরানের বিশেষ অবদান রয়েছে বলে বাংলাদেশ দূতাবাস ও কনস্যুলেট সূত্রে জানা গেছে। অন্যথায় দেশটিতে অবৈধভাবে অবস্থানরত অনেক প্রবাসী বাংলাদেশিকেই বৈধ হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়ে দেশে ফিরে যেতে হতো। এ জন্য রাষ্ট্রদূত ও আমিরাত সরকারকে মোবারকবাদ জানিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। তাই বিশেষ বিবেচনায় আমিরাত সরকারের বাড়িয়ে দেয়া গুরুত্বপূর্ণ এই সময়কে অবহেলা না করে যত দ্রুত সম্ভব বৈধ হওয়ার অথবা আউট পাস নিয়ে দেশে ফিরে যেতে হবে। তাতে দেশেরও ভাবমর্যাদা উজ্জ্বল হবে। অন্যথায় ক্ষমার মেয়াদ শেষে আমিরাত সরকারের চিরুনী অভিযানে ভয়াবহ পরিণতির সম্মুখীন হতে হবে বলেও মনে করেন দূতাবাস ও কনস্যুলেট কর্তৃপক্ষ।
8779675___https://www.kalerkantho.com/print-edition/news/2020/10/13/964989
আজ মধ্যরাত থেকে ইলিশ ধরা ও বিক্রি নিষিদ্ধ | 964989 | কালের কণ্ঠ | kalerkantho মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশের সুরক্ষার স্বার্থে আগামীকাল বুধবার থেকে মোট ২২ দিন (১৪ অক্টোবর থেকে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত) ইলিশ ধরা, বিক্রি, মজুদ ও পরিবহন নিষিদ্ধ থাকবে। গতকাল সোমবার সচিবালয়ে 'মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান-২০২০' উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান মন্ত্রী। তিনি বলেন, মা ইলিশ রক্ষায় ইলিশের বিজ্ঞানভিত্তিক প্রজনন সময় বিবেচনায় নিয়ে আশ্বিন মাসের পূর্ণিমাকে ভিত্তি ধরে মৎস্য সংরক্ষণ আইন সংশোধন করে ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধের সময়সীমা ২২ দিন করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, গত বছর থেকে ছয় দিন পিছিয়ে এবার ১৪ অক্টোবর থেকে অভয়াশ্রমগুলোতে সব ধরনের মাছ ধরা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আমাদের বরিশাল অফিস জানায়, বরিশাল বিভাগের ছয় জেলার ৪১ উপজেলায় দুই লাখ ৮২ হাজার ৫০০ জেলে পরিবারের জন্য পাঁচ হাজার ৬৫০ মেট্রিক টন ভিজিএফের চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এদিকে সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী বলেন, 'ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধকালে কোনোভাবেই দেশের জলসীমায় ইলিশ আহরণের অবৈধ চেষ্টা সফল হতে দেওয়া হবে না। এ সময় ইলিশের প্রজননক্ষেত্রে কোনোভাবেই মা ইলিশ আহরণ করতে দেওয়া হবে না। মা ইলিশ থাকতে পারে—এমন নদীতে কাউকে মাছ ধরতে দেওয়া হবে না। নৌ পুলিশ ও কোস্ট গার্ডের টহলের পাশাপাশি অত্যাধুনিক উপায়ে মনিটর করা হবে যেন কোনো নৌকা বা জাহাজ ইলিশ ধরতে না পারে। এমনকি বিদেশ থেকে কোনো মাছ ধরার যান্ত্রিক নৌযান এলে সেটাকেও আইনানুগ প্রক্রিয়ায় আটক করা হবে।
8779678___https://matribhumirkhobor.com/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A3%E0%A6%97%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6/
নারায়ণগঞ্জে 'বন্দুকযুদ্ধে' মাদক মামলার আসামি নিহত নারায়ণগঞ্জে 'বন্দুকযুদ্ধে' মাদক মামলার আসামি নিহত – MatribhumirKhobor নারায়ণগঞ্জে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সঙ্গে তথাকথিত বন্দুকযুদ্ধে বিপ্লব (৩১) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। সোমবার দিনগত রাত আড়াইটার দিকে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডের মাইক্রোবাস স্ট্যান্ডের পাশে এই ঘটনা ঘটে। তবে পুলিশ তাকে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীদের একজন বলে দাবি করেছে। পুলিশের আরো দাবি, নিহত বিপ্লবের বিরুদ্ধে শুধু ফতুল্লাতেই ১৪টি মাদকের মামলা রয়েছে। নিহত বিপ্লব নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লার চাঁদমারি এলাকার সুলতান মিয়ার ছেলে। ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জেলা ডিবির উপ-পরিদর্শক (এসআই) কামরুল জানান, রাত আড়াইটার দিকে বিপ্লবকে গ্রেপ্তারের জন্য লিংক রোডের পাশে মাইক্রোবাস স্ট্যান্ডের দিকে অভিযানে যায় ডিবি পুলিশ। এসময় পুলিশকে লক্ষ্য করে কয়েকজন সন্ত্রাসী গুলি করে। আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি ছোড়ে পুলিশও। পরে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে গেলে ঘটনাস্থলে বিপ্লবের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। এ ঘটনায় উপ-পরিদর্শক (এসআই) ওসমান, সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) সোহেল এবং দুই কনস্টেবল আহত হয়েছে। তাদের চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
8779679___https://www.bd-pratidin.com/country/2019/11/15/474878
দুই শিশুকে ধর্ষণের পর দশ টাকা দিল ধর্ষক! | 474878|| Bangladesh Pratidin ক্যানসারের ভয় দেখিয়ে একাধিক নারীকে ধর্ষণ, লন্ডনে দোষী ভারতীয় চিকিৎসক কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা সদর ইউনিয়নের ডুমুরিয়া গ্রামে ২য় শ্রেণীতে পড়ুয়া দুই স্কুলছাত্রীকে একই স্থানে পর পর ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই সময় সেখানে থাকা ৩য় শিশুর হাতে দশ টাকা ধরিয়ে দিয়ে কাউকে বিষয়টি জানাতে নিষেধ করেন ধর্ষক। ধর্ষণে অভিযুক্ত সুমন মিয়া (২৯) ডুমুরিয়া গ্রামের সিদ্দিক মিয়ার ছেলে। এই ঘটনায় শিশুর মা বাদী হয়ে মুরাদনগর থানায় মামলা দায়ের করেছেন। আসামি সুমন মিয়াকে গ্রেফতার করে শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। শিশুটির মা জানান, তার মেয়ে (৭) ও তার ভাগ্নি (৮) স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ে ২য় শ্রেণীর ছাত্রী। বুধবার বিকেলে তার মেয়ে, ভাগ্নি ও পাশের বাড়ির সমবয়সী এক শিশু অভিযুক্ত সুমনের বাড়ির পাশে খেলা করছিল। সুমন কৌশলে ওই তিন শিশুকে পাশের বাড়ির একটি ঘরে নিয়ে প্রথমে তার ভাগ্নিকে ধর্ষণ করে, তারপর তার মেয়েকে ধর্ষণ করে। এসময় তৃতীয় শিশুটিকে এই ঘটনা কাউকে না বলার জন্য দশ টাকা দিয়ে সুমন ঘটনাস্থল থেকে চলে যায়। বাড়ি ফিরে মেয়ে ও ভাগ্নি এ বিষয়ে তার মাকে জানালে শিশুটির মা পরদিন বৃহস্পতিবার মুরাদনগর থানায় এসে অভিযুক্ত সুমন মিয়ার বিরুদ্ধে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। এ বিষয়ে মুরাদনগর থানার ওসি একেএম মনজুর আলম বলেন, এ ঘটনায় শিশুটির মা বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছে। অভিযুক্ত সুমন মিয়াকে গ্রেফতার করে শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
8779680___http://71shadhinota.com/article/60722/%E0%A6%9C%E0%A7%9F%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E2%80%8C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%81-%E0%A6%AF%E0%A7%8C%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%80%E0%A7%9C%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%86%E0%A6%9F%E0%A6%95
জয়পুরহাটে র‌্যাবের বিশেষ অভিযানে একজন শিশু যৌন নিপীড়নকারীকে আটক করেছে র‌্যাবের। আটককৃত আসামি, জয়পুরহাট জেলার সদর থানাধিন উত্তর-জয়পুর এলাকার মৃত আব্দুল সামাদ এর ছেলে মোঃ আনোয়ার হোসেন (৫৫)। র‌্যাব জানায়, মাদকসহ সকল প্রকার সামাজিক অপরাধ দমনে র‌্যাব র্সবদা প্রস্তুত। গত ১৩জুন ২০২০ইং জয়পুরহাট জেলার সদর থানাধীন উত্তর-জয়পুর নিবাসী মোঃ আনোয়ার হোসেন নামের এক ব্যক্তি প্রতিবেশী ০৪ বছরের কন্যা শিশু, বাড়ির বাইরে খেলা করার জন্য আসলে তাকে আম খাওয়ানোর লোভ দেখিয়ে সে তার নিজ বাড়ীর ভিতরে গোপন স্থানে নিয়ে যায় এবং যৌন নিপীড়ন ও ধর্ষণের চেষ্টা করে। শিশুটি তার মায়ের কাছে ঘটনাটি জানায় ও প্রতিবেশীদের মাঝেও জানাজানি হয়। এমতাবস্থায় অপরাধী মোঃ আনোয়ার হোসেন ঘটনাটি ধামাচাপা দেবার উদ্দেশ্যে ভিকটিমের পরিবারের উপর প্রচন্ড চাপ সৃষ্টি করে। পরবর্তীতে ২৪জুন ২০২০ইং বুধবার র‌্যাব ঘটনাটি জানতে পারে এবং তাৎক্ষণিকভাবে র‌্যাবের একটি আভিযানিক দল কোম্পানী কমান্ডার এম. এম. মোহাইমেনুর রশিদ এর নেতৃত্বে আভিযান পরিচালনা করে একইদিন রাতে জয়পুরহাট জেলার সদর থানাধীন উত্তর-জয়পুর এলাকা থেকে উক্ত ঘৃণিত যৌন নিপীড়নকারী কে আটক করে। র‌্যাব আরো জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামি আনোয়ার হোসেন শিশুকন্যার সাথে এমন জঘন্য অপরাধের বিষয়টি স্বীকার করেছে। স্থানীয় সচেতন জনগণের সাথে কথা বলে র‌্যাব জানতে পারে ইতোপূর্বে উক্ত আসামি আরো অনেক শিশুর সাথে এ ধরণের যৌন নিপীড়ন করেছে এবং ইতোপূর্বে কখনোই তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব হয়নি।
8779682___http://www.dainikshiksha.com/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%B0%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B9-%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B0/162484/
মাদরাসা শিক্ষকের বাড়ি থেকে ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার - মাদরাসা - Dainikshiksha যশোরের শার্শা উপজেলার গোগা গাজিপাড়া গ্রামে মাদরাসা শিক্ষকের বাড়ি থেকে শাহাপরাণ (১১) নামে এক ছাত্রের গলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সে গত দু'দিন ধরে নিখোঁজ ছিল বলে জানা গেছে। রোববার (২ জুন) রাত সাড়ে ৮টার দিকে ওই শিক্ষকের বসতবাড়ির খাটের নিচ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। খুনের শিকার ছাত্র বেনাপোলের কাগজপুকুর খেদাপাড়া হেফজুল কোরান হাফিজিয়া মাদরাসার ছাত্র ও কাগজপুকুর গ্রামের শাহাজান আলীর ছেলে। পুলিশ ও মাদরাসা সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার (৩১ মে) সকালে মাদরাসা শিক্ষক হাফিজুরের সঙ্গে বের হয় শাহাপরান। পরে তাদের আর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিলো না। দুদিন পর মাদরাসা থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে শিক্ষক হাফিজুরের বাড়িতে পচা কিছুর দুর্গন্ধ পায় প্রতিবেশীরা। এসময় তারা পুলিশকে খবর দিলে ওই বাড়ির ঘরের খাটের নিচ থেকে শাহাপরানের গলিত মরদেহ বের করা হয়। শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মশিউর রহমার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িতদের আটকের চেষ্টা চলছে।
8779683___https://www.amarrajshahi.com/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%97%E0%A7%83%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A6%A7%E0%A7%82-%E0%A6%B9%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80-%E0%A6%93-%E0%A6%B8%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%A8-%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0/22536
রাজশাহীর দুর্গাপুরে স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামী ও সতীনকে আটক করেছে দুর্গাপুর থানা পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরন করেছে দুর্গাপুর থানা পুলিশ। রোববার ভোররাতে উপজেলার শ্রীধরপুর আংরার বিল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সকাল ৯ টারদিকে থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শনে গিয়ে নিহতের স্বামী আব্দুল লতিফ (৫০) ও আব্দুল লতিফের চতুর্থ স্ত্রী মৃতের সতীন আসমাকে (৩২) আটক করে। দুর্গাপুর থানার ওসি হাশমত আলী জানান, পারিবারিক কলহের জেরে স্বামী লতিফ (৪৫) তার স্ত্রী ও মৃতের সতীন আসমা (৩৮) সাথে যোগসাজশ করে শাস্বরুদ্ধ করে এই হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। এঘটনায় থানায় ইউডি মামলা হয়েছে। ময়না তদন্তের রিপোর্ট পেলে তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
8779684___http://www.snn24.com/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%9F%E0%A6%A4-%E0%A6%AC%E0%A7%9C%E0%A6%9B-%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%B8%E0%A6%9F%E0%A6%95-%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A6%9C%E0%A6%B0sn-35544
১১:১৯ পিএম, ১৭ জানুয়ারী ২০১৯, বৃহস্পতিবার | | ১০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪০ এসএনএন২৪.কম : অর্থনৈতিক ও নান্দনিকতার কারণে দেশজুড়ে আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনে কাঠের বিকল্প হিসেবে অনেকেই এখন প্লাস্টিকের দরজা ব্যবহার করছেন। কাঠের দরজার দাম বেশি হওয়ায় এখন অনেকেই আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনে কাঠের বিকল্প হিসেবে প্লাস্টিকের দরজা (আনপ্লাস্টিসাইজড পলিভিনাইল ক্লোরাইড—ইউপিভিসি) ব্যবহার করছেন। অন্যদিকে প্লাস্টিক দরজার উৎপাদনও বাড়ছে। কারণ বছর দশেক আগেও দেশে প্লাস্টিকের দরজার বাজার ছিল পুরোপুরি আমদানিনির্ভর। কিন্তু গত পাঁচ-ছয় বছরে চিত্রটি পাল্টে গেছে। এ দরজার ৯০ শতাংশই এখন দেশে তৈরি হয়। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, দেশে এখন পাঁচটি প্রতিষ্ঠান বড় পরিসরে স্বয়ংক্রিয় প্রযুক্তিতে প্লাস্টিকের দরজা তৈরি করছে। এর মধ্যে আছে প্রাণ-আরএফএল, পারটেক্স, ন্যাশনাল পলিমার, ইউনাইটেড ডোরস ও স্বপন ডোরস। আরও কয়েকটি প্রতিষ্ঠান শিগগিরই এমন দরজা তৈরি শুরু করার অপেক্ষায় আছে। পাশাপাশি নিজস্ব যন্ত্রপাতি দিয়ে ছোট আকারের আরও ২৫টির বেশি প্রতিষ্ঠান প্লাস্টিকের দরজা তৈরি করছে। এর বাইরে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান আমদানি করা প্লাস্টিকের দরজা বিক্রি করে। রিহ্যাবের কর্মকর্তা লিয়াকত আলী ভূঁইয়া বলেন, 'সাশ্রয়ী মূল্য, প্রতিস্থাপন সুবিধা এবং যুগের চাহিদা মিটিয়ে নিত্যনতুন নকশার কারণে প্লাস্টিকের দরজা ব্যবহারে আবাসন খাতের ব্যবসায়ী ও গ্রাহক সবাই আগ্রহী হয়ে উঠছেন। আমাদের চলমান প্রকল্পগুলোর ৮০ ভাগ ক্ষেত্রেই এই দরজা ব্যবহৃত হচ্ছে। সামনের দিনগুলোতে এটি আরও বাড়বে। প্লাস্টিক খাতের ব্যবসায়ীরা বলছেন, প্রতি মাসে দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর তৈরি এক লাখের বেশি প্লাস্টিকের দরজা বিক্রি হয়, যার বাজারমূল্য প্রায় ৪০ থেকে ৪৫ কোটি টাকা। আমদানি হওয়া দরজার বিক্রি মিলে মাসে তা ৫০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায়। সে হিসাবে বছরে কমপক্ষে ৬০০ কোটি টাকার প্লাস্টিকের দরজা বিক্রি হয়। এই বাজার প্রতিবছর ১৫ থেকে ২০ শতাংশ হারে বাড়ছে। ন্যাশনাল পলিমার প্লাস্টিকের দরজা ('এনপলি' ব্র্যান্ড) বানানো শুরু করে ২০১৩ সালে। দেড় বছরের মধ্যেই এই বাজারের বড় একটি অংশ দখল করে নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এই দরজা বিক্রি হয় দুই হাজার ২০০ টাকা থেকে চার হাজার ৮০০ টাকায়। ন্যাশনাল পলিমারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রিয়াদ মাহমুদ বলেন, 'সম্ভাবনাময় হওয়ায় প্লাস্টিকের দরজার ওপর আমরা এখন বাড়তি গুরুত্ব দিচ্ছি। মান ভালো হওয়ায় ক্রেতাদের কাছেও খুব ভালো সাড়া পাচ্ছি। উৎপাদন ক্ষমতা দিয়ে আমরা বাজার চাহিদার সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ পূরণ করতে পারছি। চাহিদা মেটাতে তাই এ বছর শুরু করতে যাচ্ছি আরও একটি কারখানার উৎপাদন। ' তিনি জানান, দেশব্যাপী চার হাজার ২০০ পরিবেশকের মাধ্যমে তাঁরা দরজা বিক্রি করছেন। এই মুহূর্তে প্রাণ-আরএফএল কসমিক, পপুলার, গোল্ড, সলিড, প্লাটিনাম, গ্লাস- মূলত ছয় ধরনের বিভিন্ন নকশা, রং ও আকারের প্লাস্টিকের দরজা বিপণন করছে। খুচরা পর্যায়ে দুই হাজার ২০০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ সাত হাজার ৭০০ টাকায় এসব দরজা কিনতে পাওয়া যায়। এ খাত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চার-পাঁচ বছর আগেও প্লাস্টিক দরজার চাহিদার ৫০ শতাংশই মিটত আমদানি হওয়া দরজায়। ১০ বছর আগে পুরো বাজারই ছিল আমদানিনির্ভর। আর এখন দেশীয় উৎপাদকেরাই এই বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে। এমনকি বড় প্রতিষ্ঠানগুলো ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে প্লাস্টিকের দরজা স্বল্প পরিসরে রপ্তানি করছে। উদ্যোক্তারা বলছেন, তাঁদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো বিদ্যুৎ। প্লাস্টিক উৎপাদন প্রক্রিয়ায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের প্রয়োজন হয়। বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে একবার উৎপাদন বন্ধ হলে আবার তা চালু করতে যেমন সময় নষ্ট হয়, তেমনি উৎপাদন খরচও বেড়ে যায়। এভাবে দিনে চার থেকে পাঁচবার বিদ্যুৎ বিভ্রাটের শিকার হলে আর্থিক ক্ষতি কাটিয়ে কম পুঁজির ব্যবসায়ীদের টিকে থাকা কঠিন হয়ে যায়।
8779685___https://newscamp24.com/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%A4-%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%AB%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A6%93%E0%A6%AD%E0%A6%BE/
নিহত আবরারের নামে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণে মেয়রের প্রতিশ্রুতি – নিউজক্যাম্প২৪ March 20, 2019 newscamp24 নিউজ ডেস্ক: রাজধানীর প্রগতি সরণিতে সুপ্রভাত পরিবহনের একটি বাস বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) শিক্ষার্থী আবরার আহমেদ চৌধুরীকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় ঘাতক বাস চালক সিরাজুলকে (২৯) আটক করা হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম ইতিমধ্যে নিহত শিক্ষার্থী আবরার আহমেদ চৌধুরীর নামে তিন মাসের মধ্যে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তিনি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দেখা করে বলেন, "আগামী দুই মাস কিংবা সর্বোচ্চ তিন মাসের মধ্যে এ জায়গায় আবরার চৌধুরীর নামে ফুটওভার ব্রিজ করে দেবো। আপনারা আমাকে একটু সময় দেন।" মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে প্রগতি সরণির রোডের নর্দ্দা এলাকার দুর্ঘটনা স্থল পরিদর্শনে যান মেয়র। এ সময় বিইউপির অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী মেয়রের সঙ্গে কথা বলেন এবং লিখিতভাবে ১২ দফা দাবি পেশ করেন। মেয়র আরও বলেন, এ ঘটনায় আপনাদের মাঝে থেকে ২/৫ জনকে নিয়ে আমরা একটি কমিটি গঠন করবো। প্রয়োজনে আপনাদের সঙ্গে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাবো। আপনাদের দাবি-দাওয়া নিয়ে আলোচনা করবো। উল্লেখ্য, বাস চাপায় বিইউপি ছাত্র নিহতের ঘটনায় সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের অবরোধে বিমানবন্দর থেকে বাড্ডা হয়ে রামপুরা-গুলিস্তান রুটের যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। রাধানীর কুড়িল মোড়ে বিমানবন্দর থেকে বাড্ডা হয়ে রামপুরা-গুলিস্তান রুটের যান অন্যদিকে ঘুরিয়ে দিচ্ছে ট্রাফিক পুলিশ। আবার নতুন বাজার মোড় থেকে গুলিস্তান থেকে ছেড়া আসা যান অন্য রুটে ঘুরিয়ে দেয়া হচ্ছে। এতে এসব এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
8779686___https://cniasia.news/post/120677
ইউক্রেন ছেড়ে পালানো ২০ লাখ মানুষের মধ্যে প্রায় ৮ লাখই শিশু নিউজ ডেস্কঃ ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান শুরুর পর দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন ২০ লাখ ইউক্রেনীয়। সর্বাত্মক হামলার মুখে প্রাণ বাঁচাতে ঘর-বাড়ি ছেড়ে প্রতিবেশী দেশগুলোতে শরণার্থী হওয়া এসব মানুষের মধ্যে প্রায় ৮ লাখই শিশু বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক বেসরকারি সংস্থা সেভ দ্য চিলড্রেন। বুধবার (৯ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। সংস্থাটি বলছে, দেশ ছেড়ে শরণার্থী হওয়া বিপুল সংখ্যক এই শিশুদের অনেকেই কোনো সঙ্গী ছাড়াই একা ভ্রমণ করছেন এবং প্রতিবেশী দেশগুলোতে পৌঁছেছেন। আন্তর্জাতিক বেসরকারি এই সংস্থাটি বিশ্বব্যাপী শিশুদের কল্যাণ ও সুরক্ষা নিশ্চিতে কাজ করে থাকে। সেভ দ্য চিলড্রেনের ইরিনা সাগোইয়ান বলছেন, '(রুশ হামলার মুখে) পিতা-মাতারা তাদের সন্তানদের জীবন বাঁচাতে সবচেয়ে মরিয়া। এমনকি সন্তানদের রক্ষা করতে তাদের অনেকে হৃদয়বিদারক নানা পন্থা অবলম্বন করছেন। এর মধ্যে নিরাপত্তা ও নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য প্রতিবেশী ও বন্ধুদের সঙ্গে সন্তানদেরকে ইউক্রেনের বাইরে পাঠিয়ে দেওয়ার বিষয়টিও রয়েছে এবং নিজের বাড়ি রক্ষার জন্য তারা সেখানেই অবস্থান করছেন।' তিনি আরও বলেন, গতকালই এমন একটি ঘটনা ঘটেছে। রাশিয়ার সামরিক অভিযানের মধ্যে প্রাণ বাঁচাতে হাসান নামে ১১ বছর বয়সী এক ছেলে শিশু গতকাল জাপোরিঝিয়া শহরের বাড়ি ছেড়েছে। কারণ তার মা তার দাদীকে বাড়িতে একা ছেড়ে যেতে চাননি। অবশ্য ১১ বছর বয়সী ওই শিশু ১২ কিলোমিটার ট্রেন ভ্রমণ করে নিরাপদে স্লোভাকিয়ায় পৌঁছেছে। দীর্ঘ এই ভ্রমণে ছোট ওই শিশুর কাছে মাত্র দু'টি ছোট ব্যাগ, তার পাসপোর্ট এবং হাতে তার আত্মীয়দের ফোন নাম্বার লেখা ছিল। বিবিসি জানিয়েছে, ইউক্রেন ছেড়ে পোল্যান্ডে যাওয়া অর্ধেকেরও বেশি শরণার্থী দেশটি থেকে হাঙ্গেরি ও স্লোভাকিয়ায় যাচ্ছে।
8779688___https://bengali.oneindia.com/news/india/jammu-and-kashmir-government-forfeits-sher-i-kashmir-medal-of-arrested-dsp-davinder-singh-071463.html?utm_source=articlepage-Slot1-4&utm_medium=dsktp&utm_campaign=similar-topic-slider
জঙ্গি কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত থাকায় ধৃত ডিএসপির পদক বাজেয়াপ্ত করল কাশ্মীর সরকার | jammu and kashmir government forfeits sher i kashmir medal of arrested dsp davinder singh - Bengali Oneindia | Updated: Thu, Jan 16, 2020, 10:52 [IST] ডিএসপি দবিন্দর সিংকে সাহসিকতার জন্যে দেওয়া শের-ই-কাশ্মীর পদকটি বাজেয়াপ্ত করল জম্মু ও কাশ্মীর প্রশাসন। কয়েকদিন আগেই দক্ষিণ কাশ্মীরে একটি গাড়িতে তাঁকে দুই কুখ্যাত জঙ্গির সঙ্গে হাতেনাতে ধরা পড়েন দবিন্দর সিং। এরপর থেকেই তাঁর জঙ্গিযোগের বিষয়ে নিশ্চিত হতে জেরা করা হচ্ছে দবিন্দরকে। এরই মাঝে তাঁর সেই পদক ফেরত নেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানায় সরকার। এক হিজবুল ও লস্কর জঙ্গিকে সঙ্গে নিয়ে কাশ্মীরের আইপিএস অফিসার তথা ডিএসপি পদাধিকারী দবিন্দর সিং গতকালই ধরা পড়েছেন। আর তারপরই পুলিশ জানিয়ে দিয়েছে, দবিন্দর সিংকে 'জঙ্গি' র মতো করেই দেখছে ভারতীয় পুলিশ প্রশাসন। এদিকে ইতিমধ্যেই জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ দবিন্দরকে বরখাস্ত করার সুপারিশ জানিয়েছে। পাশাপাশি তাকে তদন্তের স্বার্থে এনআইএ-র হাতে তুলে দেওয়ার কথাও হচ্ছে। নাভিদ ও আলতাফ নামের দুই জঙ্গির সঙ্গে তিনি যাচ্ছিলেন কোনও জঙ্গি প্রশিক্ষণ শিবিরের দিকে, বলে খবর ছিল পুলিশের কাছে। প্রসঙ্গত, পুলিশের কাছে খবর ছিল ওই গাড়িতে জঙ্গিরা রয়েছে। তবে তারমধ্যে যে পুলিশ কর্তা থাকবেন, তা হতবাক করে পুলিশকে। এরপর ডিএসপির বাড়িতে তল্লাসি চালিয়ে একাধিক গ্রেনেড ও একে ৪৭ উদ্ধার করা হয়। এদিকে কাশ্মীরের ধৃত ডিএসপির সঙ্গে ২০০১-র সংসদ হামলার যোগ থাকার সম্ভাবনা ফের ভাবাচ্ছে গোয়েন্দাদের। এর আগে ২০১৩ সালে আফজল গুরুর লেখা একটি চিঠিতে সেই যোগ প্রথমবার সামনে এলও তখন সেটিকে ষড়যন্ত্র বলে মনে করা হয় এবং দবিন্দর ছাড় পেয়ে যান। ২০১৩ সালে আফজল গুরু একটি চিঠিতে লিখেছিলেন দেবেন্দ্র তাঁকে এক পাকিস্তানি নাগরিক মহম্মদকে সঙ্গে রাখতে বলেছিলেন। দিল্লিতে ওই পাকিস্তানি নাগরিকের থাকার জন্য একটি ভাড়ার বাড়ির বন্দোবস্ত করে দিতে বলেছিলেন দবিন্দর সিং। এমন কী মহম্মদের জন্য একটি গাড়ি কিনে দেওয়ার দায়িত্বও দিয়েছিলেন আফজলের উপর।
8779689___https://www.nobobarta.com/latest-news/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%96%E0%A6%AC%E0%A6%B0/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AC%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%96%E0%A7%80-%E0%A6%B6%E0%A6%B9%E0%A6%B0/
শুধু উচু উচু দালান ও সবচেয়ে দ্রুতগতির পুলিশের গাড়ি নয়, দুবাই এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী শহর হিসেবে নাম লেখাতে চায়। মরুদেশের এ শহর তার লক্ষ্য অর্জনের জন্য বসিয়েছে হ্যাপিনেস মিটার অর্থাৎ সুখ মাপার যন্ত্র। তাই শহরের প্রতিটি কোণায় তারা বসিয়েছে এই অদ্ভূত বাক্স। প্রতিটি বাক্সে তিনটি ভঙ্গিমা দেওয়া। হাসি মুখ, উদাসীন এবং দুঃখী মুখ। প্রতিদিনের সেবা পেয়ে প্রত্যেকে কি পরিমাণ সন্তুষ্ট হয়েছে তা তারা এর মাধ্যমে প্রকাশ করবে। এই বাক্স থেকে ফলাফল শহরের সুখ সূচকে যোগ হয়। একেকটি ভঙ্গিমার সংখ্যার ওপর নির্ভর করে ফলাফল। শহরের মানুষ কতটা সুখী তা এখান থেকে কর্তৃপক্ষ জানতে পারে। সুখ পরিমাপের এ যন্ত্র বসানোর পরিকল্পনা ও তা বাস্তবায়ন করেছে দুবাইয়ের স্থানীয় সরকার। দুবাইকে ছিমছাম ও স্মার্ট শহর করাই তাদের মূল উদ্দেশ্য। তারা বিশ্বাস করে মানুষ সুখী জীবন যাপন তখনই করতে পারবে যখন তারা নিজেদের বিচ্ছিন্ন অনুভব করবে না এবং সুন্দর অভিজ্ঞতা অর্জন করবে। স্মার্ট দুবাই প্রকল্পের ড: আয়েশা বিন বাশার মার্কিন সংবাদ মাধ্যম সিএনএনকে জানান, আমরা জানি শহরকে সুখী বানাতে হলে শহরের বর্তমান সেবা নিয়ে সবার কথা শোনার একটা পথ খুঁজে বের করতে হবে এবং তাদের সুখের মাত্রা সম্পর্কে জানতে হবে।
8779690___https://www.bdpressrelease.com/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%88%E0%A6%A6%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%96%E0%A6%BE/
নিজস্ব প্রতিবেদক :: পবিত্র ঈদুল আজহা। ত্যাগের মহিমায় উদ্বুদ্ধ হয়ে মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে পশু কোরবানি দেয়ার দিন। কিন্তু কোরবানি কি শুধুই পশু জবাই, নাকি প্রিয় বস্তু উৎসর্গ করা? এ প্রশ্ন রেখে কোরবানির প্রকৃত তাৎপর্য এবং মাহাত্ম্য বর্ণনায় গান লিখেছেন মাহবুবুল খালিদ। তার লেখা 'কোরবানি কি শুধুই জবাই' এবং 'বছর ঘুরে এলো ফিরে' গান দুটি ঈদুল আযহার প্রকৃত অর্থ তুলে ধরে।দুটি গানেরই সুর দিয়েছেন প্রয়াত সুরকার আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল। 'কোরবানি কি শুধুই জবাই' গানে কণ্ঠ দিয়েছেন মেহেদি হাসান এবং টিনা মোস্তারী। আর 'বছর ঘুরে এলো ফিরে' গেয়েছেন দিনাত জাহান মুন্নি এবং সাব্বির। সম্প্রতি দুটি গানই ভিডিও আকারে মাহবুবুল খালিদের ইউটিউব চ্যানেল 'খালিদ সংগীত'-এ মুক্তি দেয়া হয়েছে। এছাড়াও, তার নিজস্ব ওয়েবসাইট 'খালিদ সংগীত'-এ প্রকাশিত হয়েছে।এ প্রসঙ্গে কবি, গীতিকার ও সুরকার মাহবুবুল খালিদ বলেন, বছর ঘুরে আবার এসেছে খুশির ঈদ। মহিমান্বিত এই দিনটি ধনী-গরিবের ব্যবধান দূর করে সৃষ্টিকর্তার নৈকট্য লাভে সবাইকে এক কাতারে দাঁড় করায়। শত্রু-মিত্র ভুলে সবাইকে বুকে টেনে নেয়ার আহ্বান জানায়। শুধু পশু জবাই নয় বরং অহং ভুলে প্রিয় বস্তু উৎসর্গ করার মাঝেই কোরবানির প্রকৃত মাহাত্ম্য । কোরবানি নিয়ে লেখা গান দুটিতে এই বার্তা দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। আশা করছি সবার কাছেই তা গ্রহণযোগ্যতা পাবে।শ্রোতাদের জন্য গান দুটি ওয়েলকাম টিউন হিসেবে সেট করার সুযোগ আছে। 'কোরবানি কি শুধুই জবাই' গানটি ওয়েলকাম টিউন হিসেবে মোবাইলে সেট করতে রবির গ্রাহকদের ডায়াল করতে হবে *8466*545#। আর এয়ারটেল গ্রাহকদের *788*545#। 'বছর ঘুরে এলো ফিরে' গানটি ওয়েলকাম টিউন হিসেবে মোবাইলে সেট করতে রবি ব্যবহারকারীদের ডায়াল করতে হবে *8466*546#। আর এয়ারটেল গ্রাহকরা *788*546#।
8779691___https://jagratabangla.net/%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%85%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%AC%E0%A6%9B%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AC/
চলতি অর্থবছর জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৭.২% আশা অর্থমন্ত্রীর | জাগ্রত বাংলা 01-Jul-2022 : 01:48:35 অনলাইন ডেস্ক: চলতি ২০১৬-১৭ অর্থবছর শেষে দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের প্রবৃদ্ধি (জিডিপি) ৭ দশমিক ২ শতাংশ হবে বলে দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগর এনইসি সম্মেলনকক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকরা প্রবৃদ্ধি নিয়ে বিশ্বব্যাংকের দেওয়া প্রাক্কলন সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'আগের তুলনাায় আমাদের সাফল্য অব্যশই এখন বেশি। এজন্য আশা করি সেপ্টেম্বর-অক্টোবর নাগাদ আমরা যখন চূড়ান্ত হিসাব পাবো, তখন দেখা যাবে প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক ২ শতাংশ হয়ে গেছে।' এ সময় অর্থমন্ত্রী তার বক্তব্যে বলেন, আগে আমাদের জিডিপির ৮ শতাংশ ছিল বৈদেশিক সহায়তা। ১৯৯১ সালে ভ্যাট বাস্তবায়নের পর এটা কমতে শুরু করে। বর্তমানে বৈদেশিক সহায়তার পরিমাণ জিডিপির ১ দশমিক ৫ শতাংশ মাত্র।বাংলাদেশ অত্যন্ত সফলভাবে বৈদেশিক সহায়তা ব্যবহার করে থাকে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
8779692___https://www.chattolarkhabor.com/38798/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%97%E0%A6%A4-%E0%A7%AB%E0%A7%A6-%E0%A6%AC%E0%A6%9B%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%93-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%95/
বিগত ৫০ বছরেও স্বাধীনতাকে মেনে নেয়নি মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতাকারীরা-অনুপম সেন - খবরের সাথে সারাক্ষণ চট্টলার খবর - খবরের সাথে সারাক্ষণ | CHATTOLAR KHABOR ডেস্ক নিউজ : বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্ঠা ও একুশে পদকপ্রাপ্ত সমাজ বিজ্ঞানী ডঃ অনুপম সেন বলেছেন, যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতা করেছিল তারা স্বাধীনতাকে মেনে নেয়নি বিগত পঞ্চাশ বছরেও। তারাই বঙ্গবন্ধুর কালজয়ী নেতৃত্বে বাঙালির জাতীয় জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন স্বাধীনতাকে বিনষ্ট করার অপচেষ্টা চালিয়ে আসছে অব্যাহতভাবে। "মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রদীপ্ত শিখায় দূরীভূত হোক সকল অন্ধকার "এ'প্রত্যয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম জেলা ও মহানগর সেক্টর কমান্ডার্স ফোরাম আয়োজিত স্মরণানুষ্ঠান ও সুর্যাস্তের পর প্রদীপ প্রজ্জ্বলন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথাগুলো বলেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর ভাষ্কর্যে আঘাত করে তারা চরম ধৃষ্টতা দেখিয়েছে। এদের বিরুদ্ধে একাত্তরের মতো মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। তিনি আইন করে স্বাধীনতা বিরোধীদের সকল কর্মকান্ড নিষিদ্ধের দাবী জানিয়ে বলেন, মুক্তিযুদ্ধে অর্জিত বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধুর প্রশ্নে কোনো আপস হতে পারেনা। আজ রবিবার চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সংগঠনের জেলা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল আলম মন্টুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নূরে আলম সিদ্দিকীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক বেদারুল আলম চৌধুরী বেদার। অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ সরফরাজ খান চৌধুরী বাবুল, নারী নেত্রী দিলোয়ারা ইউসুফ, মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ডা. জাহিদ হোসেন শরীফ, মুক্তিযোদ্ধা ফজল আহমেদ, মুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র বিশ্বাস, ফোরকান উদ্দিন আহমেদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যায়ের শিক্ষক হিমু হামিদ, ড. ওমর ফারুক রাসেল ও মোহাম্মদ আলী প্রমুখ। এসময় মুক্তিযোদ্ধা গৌরীশংকর চৌধুরী, মুক্তিযোদ্ধা বাদশা মিয়া, মুক্তিযোদ্ধা বাদশা মিয়া, মুক্তিযোদ্ধা লেয়াকত হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা নুরুল আমীন, প্রকৌশলী রথিন সেন, এড.ইফতেখার রাসেল, সাহেদ মুরাদ শাকু, এডঃ সাইফুন্নাহার খুশী, জসীম উদ্দিন, ইঞ্জিনিয়ার পলাশ বড়ুয়া, মনোয়ার জাহান মনি, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোক্তার বেগম মুক্তা, হাজী সেলিম রহমান, এডঃ জাহাঙ্গীর আলম, এডঃ কামরুল আজম, নুরুল হুদা চৌধুরী, নাজিম উদ্দিন,পংকজ রায়, মঈনুল আলম খান, মোজাম্মেল মানিক, নবী হোসেন সালাউদ্দিন, সরোয়ার আলম মনি, এডঃ রিক্তা বড়ুয়া, চট্টগ্রাম নারী শ্রমিক লীগ সভাপতি নাসরীন আকতার, পারুল আকতার, এড. সৈকত দাশগুপ্ত, জাহাঙ্গীর সুমন, সাধন দাশ, সেলিম হোসেন, মুহাম্মদ আইয়ুব, কামাল উদ্দিন, দীপন দাশ, মোরশেদ আহমেদ, রাজীব চন্দ, আবু তালেব সানী, নাসির পান্না, ইব্রাহিম চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার এয়াকুব মুন্না, মো ফয়সাল, এমএ হাসান, সোহেল ইকবাল, ইসমে আজিম আসিফ, ইমরান মুন্না, এস এম রাফি, আমানউল্লাহ মানিক, কোহিনুর আকতার কনা, সাবিহা সুলতানা, মফিজুর রহমান, প্রবীর দাশ সুমন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
8779693___https://citynewsdhaka.com/bn/reading/10339-tren_thamano_sei_mhanaykke_bzbsar_punnji_dilen_soiyd_atik
ট্রেন থামানো সেই মহানায়ককে ব্যবসার পুঁজি দিলেন সৈয়দ আতিক - সিটি নিউজ ঢাকা শুধু ক্ষমতা কিংবা অর্থ নয়। সততা আর সদিচ্ছা থাকলেও সমাজের জন্য কল্যাণকর কাজ করা সম্ভব। এমনটাই প্রমাণ করলেন জয়পুরহাটের পাঁচবিবি এলাকার হতদরিদ্র নাজির হোসেন। তার একটি সদিচ্ছার কারণে বেঁচে গেছে তিন শতাধিক প্রাণ। শুক্রবার (২০ আগস্ট) সকালে পাঁচবিবি-হিলি স্টেশনের মাঝামাঝি কোকতারা নামক স্থানে রেললাইন দিয়ে হাঁটছিলেন নাজির হোসেন। হঠাৎ তার চোখে পড়ে রেললাইনের একটি অংশ ভাঙা। নাজিরের মাথায় আসে কিছুক্ষণের মধ্যে ট্রেন আসবে এবং এখানে একটা ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা ঘটবে। তিনি ভাবতে থাকেন কিভাবে এই দুর্ঘটনা ঠেকানো যায়। এর মাঝেই এসে পড়ে 'পঞ্চগড় এক্সপ্রেস' ট্রেন। ভাতিজাকে বাড়িতে পাঠিয়ে লাল গামছা নিয়ে আসেন নাজির। রেললাইনের মাঝখানে দাঁড়িয়ে উড়াতে থাকেন গামছা। তার নিশান উড়ানো চোখে পড়ে ট্রেন চালকের। ট্রেন থামান তিনি। নেমে এসে নাজিরের কাছে কারণ জানতে চান। তিনি ভাঙা রেললাইন দেখালে তাকে বুকে জড়িয়ে ধরেন চালক। নাজিরের বিচক্ষণতায় দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে যান ট্রেনের তিন শতাধিক যাত্রী। তার এই বুদ্ধিমত্তার কথা প্রকাশিত হয় সিটি নিউজ ঢাকাসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে। এই সংবাদ চোখে পড়ে সিটি নিউজ ঢাকার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মানবিক মানুষ সৈয়দ আতিকের। এই মহানায়ককে সম্মান জানানোর জন্য ঢাকা অফিস থেকে একটি টিম পাঠানোর নির্দেশনা দেন তিনি। শুক্রবার রাতেই সিনিয়র রিপোর্টার মোশাহিদ রনির নেতৃত্বে একটি টিম রওনা হয় জয়পুরহাটের উদ্দেশ্যে। সিটি নিউজ টিম জয়পুরহাট প্রতিনিধি আকতার হোসেন বকুলকে সঙ্গে নিয়ে শনিবার (২১ আগস্ট) সকালে পৌঁছে নাজির হোসেনের বাড়িতে। দেখতে পায় তিন সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে ছোট্ট একটি কুঁড়েঘরে বাস করেন তিনি। নিজের বলতে ভিটেটুকু ছাড়া আর কিছুই নেই নাজিরের। ইটভাঙার কাজ আর অন্যের জমিতে দিনমজুরি করে কোনো মতে দিন কাটে তার। করোনাকালীন সময়ে ঠিকমতো কাজ না থাকায় অনাহারে-অর্ধাহারে সময় পার হয় তার। অর্থের অভাবে ঠিকমতো খেতে দিতে না পারায় দুই সন্তানকে রেখেছেন এতিমখানায়। সিটি নিউজ টিম নাজিরের কষ্টের কথা জানায় প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে। বুকের ভেতরটা মোচড় দিয়ে ওঠে সৈয়দ আতিকের। অসহায় মানুষের কষ্ট সহ্য করতে না পারা এ মানুষটি মুহূর্তেই ঘোষণা দেন নাজিরকে এককালীন ক্ষুদ্র ব্যবসা করার পুঁজি দেবেন তিনি। যেই কথা সেই কাজ। টিম ওখানে থাকতেই টাকা পাঠান তিনি। সিটি নিউজ ঢাকার পক্ষ থেকে সিনিয়র রিপোর্টার মোশাহিদ রনি নগদ ৩০ হাজার টাকা তুলে দেন নাজির হোসেন ও তার স্ত্রী শম্পার হাতে। ক্ষুদ্র কোনো ব্যবসা করে স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য তাকে এককালীন এই অর্থ দেয় সিটি নিউজ ঢাকা। আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন নাজির। তিনি অশ্রুসজল চোখে বলেন, 'আমি অশেষ কৃতজ্ঞতা জানাই সৈয়দ আতিক স্যারকে। আমার ক্ষুদ্র ব্যবসা শুরুর অর্থায়ন করায় এবার আমি আশার আলো দেখছি। আমি এই টাকা দিয়ে ব্যবসা করে স্বাবলম্বী হব। আমার সন্তানদের পড়ালেখা করাতে পারব, দুবেলা দুমুঠো খাবার দিতে পারব। আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন। আমি সৈয়দ আতিক স্যারের প্রতি কৃতজ্ঞ। সিটি নিউজ ঢাকার জন্য অনেক অনেক দোয়া করি।' বালিঘাটা ইউপি চেয়ারম্যান নুরুজ্জামান চৌধুরী বিপ্লব বলেন, 'নাজির একজন সচেতন ও দায়িত্বশীল নাগরিকের পরিচয় দিয়েছেন। তাৎক্ষণিক তার পাশে দাঁড়ানোর জন্য সিটি নিউজ ঢাকার ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ আতিক সাহেবের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা জানাই। আমি জীবনে প্রথমবার দেখলাম কোনো গণমাধ্যম সংবাদ সংগ্রহ করতে এসে সহযোগিতার হাত বাড়ায়। সিটি নিউজের এই অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে।' স্থানীয় ইউপি সদস্য আবু হোসেন বলেন, 'এত দ্রুত নাজিরের পাশে দাঁড়ানোর জন্য সিটি নিউজ ঢাকার এমডি সৈয়দ আতিক সাহেবকে অশেষ ধন্যবাদ। এবার নাজির তার ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। আমি আতিক সাহেবসহ সিটি নিউজ ঢাকার সাফল্য কামনা করি।' উপস্থিত প্রতিবেশীরা জানান, গ্রামের মানুষ ১০-১৫ হাজার টাকা ঋণ নিতে বিভিন্ন এনজিওর পেছনে ঘোরে। চরা সুদে ঋণ নেয়। সেখানে সিটি নিউজ ঢাকার এমডি নাজিরকে ৩০ হাজার টাকা এককালীন সহায়তা করলেন- এটা নজিরবিহীন ঘটনা। প্রতিবেশীরা আশাবাদ ব্যক্ত করেন, নাজির হোসেন এই পুঁজি দিয়ে ভালো কিছু করতে পারবেন। তার দুঃখের সংসারে আশার আলো ফুটবে এই অর্থের মাধ্যমে।
8779694___https://vnewsbd.com/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A7%87/
| ১২:৫৩ অপরাহ্ণ | সোমবার | ১৮ জানুয়ারি ২০২১ | Home Lid 3 করোনা সংকটে পাকিস্তানকে ১৪০ কোটি ডলার সহায়তা করোনাভাইরাসের হামলায় বিপন্ন পাকিস্তানের অর্থনীতি। বিদেশি মুদ্রার তহবিল প্রায় শূন্য। পাশাপাশি, দেখা দিয়েছে খাদ্য সংকট। এমন সময়ে বিশ্বের কাছে বকেয়া ঋণ মওকুফ এবং আর্থিক সহায়তার আবেদন জানিয়েছিলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। এবার তাতে সাড়া দিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। করোনার জেরে উৎপন্ন আর্থিক সঙ্কট মোকাবিলায় প্রায় ১৪০ কোটি মার্কিন ডলার মঞ্জুর করেছে তারা। খবর সংবাদ প্রতিদিন এর। এর আগে গত বছর জুলাই মাসে আইএমএফ পাকিস্তানকে ৬০০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। ইসলামাবাদকে ঋণ দেওয়ার সপক্ষে যুক্তি দিয়ে আইএমএফ-এর অন্যতম শীর্ষ কর্তা জেফরি ওকামোটো বলেন, করোনা মহামারির ব্যাপক প্রভাব পড়েছে পাকিস্তানের অর্থনীতিতে। বর্তমান পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের সার্বিক উন্নয়ন ও সে দেশের নাগরিকদের উন্নতির জন্য এই অর্থ প্রদান করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, করোনার প্রকোপ রুখতে ও সংক্রমণ ঠেকাতে যথাযত ব্যবস্থা নিচ্ছে পাকিস্তান সরকার। স্বাস্থ্য পরিষেবা উন্নত করতে বর্তমান পরিস্থিতিতে বিশেষ প্যাকেজ ঘোষণাও করেছে ইসলামাবাদ। উল্লেখ্য, পাকিস্তানের বিদেশি মুদ্রার তহবিল প্রায় শূন্য। গত বছরের জুলাই মাসে ইসলামাবাদ জানিয়েছিল তাদের ভাণ্ডারে বিদেশি মুদ্রা বলতে রয়েছে মাত্র ৮০০ কোটি মার্কিন ডলার। প্রায় দু'মাসের আমদানির বকেয়া মেটাতেই তা শেষ হয়ে যাবে। তারপরই আমেরিকার শরণাপন্ন হয়েছিল ইমরান সরকার।
8779695___https://www.roddure.com/nature/on-europe/
ইউরোপ উত্তর ও পূর্ব গোলার্ধে অবস্থিত পৃথিবীর একটি মহাদেশ - রোদ্দুরে মূলপাতা > প্রকৃতি > ইউরোপ উত্তর ও পূর্ব গোলার্ধে অবস্থিত পৃথিবীর একটি মহাদেশ ইউরোপ বা ইউরোপা (ইংরেজি: Europe) হচ্ছে পুরোপুরি উত্তর গোলার্ধে এবং বেশিরভাগ পূর্ব গোলার্ধে অবস্থিত পৃথিবীর একটি মহাদেশ। আয়তনের দিক থেকে ক্ষুদ্রতমদের অন্যতম হওয়া সত্ত্বেও ইউরােপ বিশ্বের জনবহুল অঞ্চলগুলির অন্তর্গত। ১৯৮০ সালে ইউরোপের মোট জনসংখ্যা ছিলো ৬৭.৮ কোটি এবং একই বছর জনসংখ্যার ঘনত্ব এখানে বর্গকিলােমিটার প্রতি ছিলো ৬৪ জন এবং এই হিসাবে ইউরােপ বিশ্বে প্রথম স্থান দখল করেছে। জনাধিক্যে এশিয়ার পরই ইউরােপের স্থান। পথিবীর এক-পঞ্চমাংশেরও কম জনসংখ্যা সত্ত্বেও ইউরােপ সারা দুনিয়ার ৫০ ভাগের বেশি শিল্পপণ্যের উৎপাদক। ইউরােপের জনসংখ্যার ৫০ ভাগেরও বেশি শহরবাসী। এই মহাদেশ নগরসমৃদ্ধ। লণ্ডন, মস্কো, লেনিনগ্রাদ, প্যারিস, বুদাপেস্ট সহ এখানে ১০ লক্ষাধিক বাসিন্দার ৩০টিরও বেশি শহর রয়েছে। ইউরােপীয় শহরগুলি প্রধান শিল্পকেন্দ্র এবং শ্রমিক শ্রেণী অধ্যুষিত। ইউরােপের রাজনৈতিক মানচিত্রে রাষ্ট্রসংখ্যা ৩০। এগুলির কয়েকটি খুবই ছােট। এসব দেশের সামাজিক-রাজনৈতিক ব্যবস্থা অভিন্ন নয়। ইউরােপের ৬০ শতাংশেরও বেশি অংশ মধ্য, পূর্ব, দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের সমাজতান্ত্রিক দেশ ও সােভিয়েত ইউনিয়নের ইউরােপীয় ভাগের অন্তর্গত। ইউরােপীয় ভূখণ্ডের তিন-পঞ্চমাংশের অধিকারী এসব দেশেই মহাদেশের ৫০ শতাংশের বেশি মানুষ বসবাস করে এবং ইউরােপের শিল্পপণ্যের অর্ধেকের বেশি উৎপন্ন হয়। সমাজতান্ত্রিক ইউরােপ বিশ্বের অন্যতম অত্যুন্নত ও গুরুত্বপূর্ণ শিলপাঞ্চল। উন্নয়নের হার, অর্থনীতির কাঠামােগত পরিবর্তন ও শিল্পােৎপাদনের স্তর অনুসারে ইউরােপীয় সমাজতান্ত্রিক দেশগলি বহু, উন্নত পজিবাদী দেশ থেকেও বহুদূর প্রাগ্রসর। পশ্চিম ইউরােপ পুঁজিবাদী বিশ্বের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ শিল্পপণ্যের উৎপাদক ও সাম্রাজ্যবাদী সামরিক সামর্থ্যের এক উল্লেখ্য অংশের শরিক। আয়তন ও জনসংখ্যায় পশ্চিম ইউরােপের এক-চতুর্থাংশের কম হওয়া সত্ত্বেও সেখানকার অর্থনৈতিকভাবে উন্নত ছােট দেশগুলি ইউরােপের একচতুর্থাংশ বা বৃটেনের সমপরিমাণ শিল্পপণ্য উৎপাদন করে। অর্থনৈতিক সূচক অনুসারে, দৃষ্টান্ত হিসাবে মাথাপিছু, মেশিন টুলস তৈরিতে বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডস ও সুইজারল্যাণ্ড ইতিমধ্যেই ব্রিটেনকে অতিক্রম করে গেছে অথবা অন্যান্য প্রধান পশ্চিম ইউরােপীয় দেশগুলির সমপর্যায়ে পৌছে যাচ্ছে। অবশ্য সব মিলিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পর জার্মানি, ব্রিটেন ও পশ্চিম ইউরােপীয় অন্যান্য শক্তিবর্গই সাম্রাজ্যবাদী বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ শক্তিকেন্দ্র। আরো পড়ুন: অস্ট্রেলিয়া পৃথিবীর দক্ষিণ ও পূর্ব গোলার্ধে অবস্থিত একটি মহাদেশ আন্তঃসাম্রাজ্যবাদী অন্তঃর্দ্বন্দ্ব প্রশমনের প্রচেষ্টায় পশ্চিম ইউরােপীয় দেশগুলির একচেটিয়া চক্র দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সমন্বয়ের, অর্থাৎ পুঁজিবাদী রাষ্ট্রগুলির অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সমাবন্ধনের সাহায্য নেয়। এরই অন্যতম রূপ হল ইউরােপীয় অর্থনৈতিক গােষ্ঠী বা সাধারণ বাজার। ১৯৫৭ সালে গঠিত এই গােষ্ঠীতে ছ'টি দেশ – ফ্রান্স, পশ্চিম জার্মানি, ইতালি, বেলজিয়ম, নেদারল্যান্ডস ও লক্সেমবুর্গ অন্তর্ভুক্ত ছিল। পরবর্তীকালে সাধারণ বাজারে ইংলণ্ড, ডেনমার্ক, আয়ারল্যান্ড ও গ্রীস যোগ দেয়। এর ফলে ইউরােপীয় অর্থনৈতিক গােষ্ঠীর অবস্থান মজবুত এবং আক্রমণাত্মক ন্যাটো জোটের অর্থনৈতিক ভিত্তি সম্প্রসারিত হয়। এর সঙ্গে সাধারণ বাজারভুক্ত দেশ বিশেষ করে ইংলণ্ড, পশ্চিম জার্মানি ও ফ্রান্সের মধ্যেকার অন্তদ্বন্দ্ব তীব্রতর হয়ে ওঠে। জাতিগুলির ভবিষ্যতের দিকে লক্ষ্য রেখে সমাজতান্ত্রিক দেশগুলি ইউরােপে একটি নির্ভরযােগ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা তৈরির কথা বলে থাকে। মৈত্রী, সহযােগিতা ও পারস্পরিক সহায়তাভিত্তিক গঠিত ওয়ারস চুক্তিভুক্ত দেশগুলি বহু আগেই ন্যাটোর সঙ্গে অনাক্রমণ চুক্তি সম্পাদনের প্রস্তাব দিয়েছিল। শান্তিপূর্ণ সহযােগিতা বৃদ্ধি, ইউরােপে ও সারা দুনিয়ায় নিরাপত্তা দৃঢ়করণের এই নীতি সকল প্রগতিশীল শক্তি ও বৃহত্তর জনসাধারণের সমর্থন লাভ করে। ১৯৭৫ সালে সমাজতান্ত্রিক সহমিতালীর রাষ্ট্রগুলির উদ্যোগে অনুষ্ঠিত সারা ইউরােপের রাষ্ট্রসমূহের অধিবেশন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের রাজনৈতিক ফলাফল বিবেচনা করে শক্তি প্রয়ােগের নীতি ও 'ঠাণ্ডা লড়াইয়ের নিন্দা করেছিল। এই অধিবেশনের ফলে ইউরােপে শান্তি ও নিরাপত্তা দঢ়করণের পক্ষে এবং অর্থনীতি, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, পরিবেশ সংরক্ষণ ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ইউরােপীয় রাষ্ট্রগুলির মধ্যেকার সহযােগিতা প্রসারের জন্য নতুন সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। ১. কনস্তানতিন স্পিদচেঙ্কো, অনুবাদ: দ্বিজেন শর্মা: বিশ্বের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ভূগোল, প্রগতি প্রকাশন, মস্কো, বাংলা অনুবাদ ১৯৮২, পৃ: ১৮-২০।
8779697___https://www.ebanglatravel.com/tag/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A7%9C%E0%A6%BF/
'দাঁড়াও পথিকবর জন্ম যদি তব বঙ্গে তিষ্ঠ ক্ষণকাল…' সাগরদাঁড়িতে মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মভিটায় শ্বেতপাথরে তাঁর এই কবিতার পঙিক্ত পড়লেই ক্ষণকাল দাঁড়াতেই হয়। ঘুরে ঘুরে দেখতে ইচ্ছা করে বাংলা কবিতায় অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক মাইকেল মদুসদন দত্তের এই পেত্রিক ভিটা। যার পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে কপোতাক্ষ নদ।মহাকবির ১৮৭তম জন্মবার্ষিক উপলক্ষে যশোরের কেশবপুর উপজেলার সাগরদাঁড়িতে এখন চলছে […] কবির বাড়ির পুকুর। নবগঙ্গা নদীর কাছে যাওয়ার পর মনে হলো যশোর আর বেশি দূরে নয়। মাগুরার সেই নবগঙ্গার তীরে কিছুটা সময় কাটিয়ে আবার যশোরের পথ ধরা। উদ্দেশ্য, যশোর রোড ও সাগরদাঁড়িতে গিয়ে কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি দেখা। প্রকৃতিতে বিকেলের ভাবটা আসতে না আসতেই এক পশলা বৃষ্টি। যশোরে পৌঁছাতে পৌঁছাতে প্রায় সন্ধ্যা হয়ে গেল। একটি […] কার কাছে যেন শুনেছিলাম গল্পটা। এক আগন্তুক বাংলার কোনো এক গাঁয়ে গিয়ে এক লোকের কাছে জানতে চাইলেন, এখানে কপোতাক্ষ নদ কোথায়। লোকটি আগন্তুককে বললেন, যে নদীতে দেখবেন কোনো পালতোলা নৌকা চলে না, ধরে নেবেন সেটাই কপোতাক্ষ নদ।' কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের স্মৃতিবিজড়িত সেই নদ দেখব, এমন আশা অনেক দিনের। 'সতত হে নদ, তুমি পড় মোর […]
8779698___https://www.shatgambujbarta.com/out-of-city/61210
উত্তর বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা বায়ুচাপ পার্থক্যের আধিক্য বিরাজ করছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং সমুদ্র বন্দরসমূহের উপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ কারণে মোংলা সমুদ্র বন্দরে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এদিকে দূর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও একটানা ভারী বৃষ্টিপাতে মোংলা বন্দরে অবস্থানরত ১৯ টি বাণিজ্যিক জাহাজে পণ্য খালাস বন্ধ রয়েছে। সোমবার সকাল থেকে এসব জাহাজে পণ্য খালাস বন্ধ রাখে সংশ্লিষ্টরা। বন্দর কর্তৃপক্ষের হারবার মাষ্টার ও সচিব (ভারপ্রাপ্ত) কমান্ডার শেখ ফখর উদ্দিন দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, মোংলা বন্দরে পণ্য খালাসের অপেক্ষায় এই মুহুর্তে ২০ টি বিদেশি বাণিজ্যিক জাহাজ বন্দরে অবস্থান করছে। কিন্তু সোমবার সকাল থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে বন্দর চ্যানেল ও বর্হিনোঙ্গরে ১৯ টি জাহাজে পণ্য খালাস বন্ধ রয়েছে। এসব জাহাজে কয়লা, সার, পাথর, চাউল, মেশিনারী ও ক্লিংকারসহ (সিমেন্টের কাঁচামাল) বিভিন্ন পণ্য রয়েছে। তবে বন্দরের জেটিতে অবস্থান করা "ফেসকো আর্লিশ" নামে বিদেশি জাহাজ থেকে মেশিনারী পণ্য খালাস হচ্ছে বলেও জানান তিনি। কমান্ডার শেখ ফখর উদ্দিন আরও বলেন, দূর্যোগ কেটে গেলে জাহাজে বন্ধ থাকা পণ্য খালাস ফের যথানিয়মে শুরু হবে।
8779700___http://onlineviralnews24.com/tag/%E0%A6%8F%E0%A6%A8%E0%A6%86%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%BF/
এনআরসি Archives - News | | Latest Popular Bangla Newspaper || Online || viral || News|| এনআরসি, সিএএ-র চেয়ে ভারতের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ: মন্ত্রী আজ রবিবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, বাংলাদেশ তার জাতীয় নাগরিক নিবন্ধক (এনআরসি) এবং নাগরিকত্ব সংশোধন আইন (সিএএ) নিয়ে ভারতের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। সংসদে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আশিম …
8779701___http://chalomannoakhali.com/news/3071/
দৈনিক চলমান নোয়াখালী | Chaloman Noakhali | সোনাগাজীতে ছাত্রলীগের প্রতিবাদ সমাবেশ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তুহিনের ওপর হামলার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করে শুক্রবার সোনাগাজী উপজেলা ছাত্রলীগের উদ্যেগে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলার ছাত্রলীগের আহবায়ক ছায়দুল হকের সভাপত্বিতে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপ কমিটির সহ-সম্পাদক জহির উদ্দিন মাহমুদ লিপটন। বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম খোকন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন বাহার, ইউপি চেয়রম্যান জহিরুল আলম জহির, উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্মআহবায়ক আনোয়ার, রবিন, সদস্য তৌহিদুল ইসলাম, ছাত্রলীগ নেতা মাসরাফি, উপজেলা যুবলীগের যুগ্মআহবায়ক জামাল উদ্দিন, যুবলীগ নেতা দীন মোহাম্মদ প্রমুখ। সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে বাজারের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে আওয়ামীলীগ কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।
8779702___https://www.bn.bangla.report/post/36443-bF4bwkFbA
আপডেট ৫ months ৩ দিন ৪ ঘণ্টা ৩৩ মিনিট আগে রোমানিয়ার চতুর্থ বিভাগ ফুটবল লিগের খেলায় মুখোমুখি হয়েছে অ্যাথলেটিকো অরেদা ও দায়োসিগ স্পোর্টিং। তবে খেলা শুরুর আগে ফটোসেশনে তিন রেফারি। কিন্তু মাঠে হঠাৎ কাণ্ড ঘটিয়ে ফেললেন রেফারি মারিয়াস মাতিয়া। নারী রেফারির জর্জি দুমারকে চমকে দিয়ে মাঠেই প্রেম নিবেদন করেন বন্ধু মাতিয়া। গত ১০ এপ্রিল রোমানিয়ার ফুটবল লিগে ঘটা এই কাণ্ডের ভিডিও এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
8779704___https://www.khabarpratidin.com/rnegregre-regreg-regreg-rgregre-gregreg-rgregreg-rgregre/
বাড়িতেই আটার রুটি বলের মতো ফোলানো ও দীর্ঘক্ষন নরম রাখার দারুণ সিক্রেট, রইলো পদ্ধতি! - khabarpratidin.com প্রথম পাতা খেলা ফুটবলনিউজ খেলা ফুটবলবাড়িতেই আটার রুটি বলের মতো ফোলানো ও দীর্ঘক্ষন নরম রাখার দারুণ সিক্রেট, রইলো পদ্ধতি! নিজস্ব প্রতিবেদন :- আজকের এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে আপনাদেরকে যে রেসিপির কথা বলতে চলেছি সেটি প্রত্যেক বাড়ির মহিলারা জানেন কিভাবে তৈরি করতে হয় । তাহলে আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতেই পারে যে তাহলে কেন বলছি? বলছি এই কারণে কারণ বাড়ির মধ্যে এমন অনেক মেয়ে বর্তমান যুগে রয়েছে যারা নতুন ধরনের রান্না শিখতে চান বা রান্নার হাতেখড়ি করতে চান। তাদের জন্য আজকের এই প্রতিবেদনটি। আমরা হয়তো অনেকেই অনেক ধরনের রান্না করে থাকি কিন্তু যারা একদম প্রথম রান্না করছেন তাদের জন্য কোন নির্দিষ্ট প্লাটফর্ম নেই যেখানে তারা সেই ধরনের রান্না শিখতে পারবে ইউটিউব সেই সমস্ত মানুষদের জন্য এক নতুন পথ খুলে দিয়েছে । এমনটা বলা যেতে পারে । কত আর বাড়ির মাকে জিজ্ঞেস করে করে রান্না করবেন তার থেকে ভালো ইউটিউবে এই ভিডিওগু-লি দেখে আপনি অনায়াসে শিখে যেতে পারেন কিভাবে তৈরি করতে হয় রান্না ।তাই আজকের এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে জানাব কিভাবে গমের আটার রুটি করতে হয় ।
8779705___https://m.banglanews24.com/election-comission/news/bd/766472.details
তাবিথের পক্ষে ভোট চাইতে মাঠে নামছেন ফখরুল :: BanglaNews24.com mobile ঢাকা: ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়ালের প্রতীক ধানের শীষের পক্ষে ভোট চাইতে গণসংযোগে নামছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তাবিথ আউয়ালের মিডিয়া কো-অর্ডিনেটর মাহমুদ হাসান রোববার (১৯ জানুয়ারি) রাতে বাংলানিউজকে জানান, সোমবার (২০ জানুয়ারি) বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাবিথ আউয়ালের সঙ্গে গণসংযোগ করবেন। তিনি বলেন, সোমবার সকাল ১০টায় মিরপুর ২ নম্বর সেকশনে শেরেবাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামের পাশে বাইতুল মোশাররফ জামে মসজিদ থেকে এই গণসংযোগ শুরু হবে। এটি ঢাকা উত্তরের ৭ নম্বর ওয়ার্ড। এ সময় দলীয় মহাসচিব ভোটারদের কাছে লিফলেট বিতরণ ও ভোট চাইবেন। এ সময় দলের অন্যান্য সিনিয়র নেতারাও তাদের সঙ্গে থাকবেন বলে জানান মাহমুদ হাসান। গত ১০ জানুয়ারি সিটি নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পর ঢাকা উত্তরে তাবিথ আউয়াল ও ঢাকা দক্ষিণে ইশরাক হোসেনের আনুষ্ঠানিক গণসংযোগ উদ্বোধন করেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তবে তিনি এই প্রথম ভোট চাইতে মাঠে নামছেন।
8779706___http://boishakhionline.com/38601/%E0%A6%88%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%93-%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A7%80-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%B2-%E0%A6%86%E0%A7%9F%E0%A7%8B%E0%A6%9C%E0%A6%A8
প্রকাশিত: ০২:৪৭ , ০৭ জুন ২০১৯ আপডেট: ০৬:৩৪ , ০৭ জুন ২০১৯ নিজস্ব প্রতিবেদক: ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে বৈশাখী টেলিভিশনের সাতদিনের অনুষ্ঠানমালার তৃতীয় দিনেও রয়েছে বর্ণিল আয়োজন। সাজানো হয়েছে কমেডি নাটক, ধারাবাহিক নাটক, নতুন প্রজন্মের শিল্পীদের কণ্ঠে জনপ্রিয় গান এবং বাংলা চলচ্চিত্র দিয়ে। যা দর্শক হৃদয়কে তৃপ্ত করবে। বৈশাখী টেলিভিশনের ঈদের অনুষ্ঠানমালার তৃতীয় দিনের সূচনা হয় গানে-গানে। গাইলেন তরুণ সঙ্গীত তারকা চম্পা বনিক। এরপর ছিলো ধারাবাহিক নাটক 'নায়িকার বিয়ে টু', 'আয়নামতি' এবং একক নাটক 'বরিশাল টু ঢাকা'। আর 'গানে গানে ঈদ আনন্দে' ছিলো কণ্ঠশিল্পী লিজা ও মুহিনের পরিবেশনা। বৈশাখীর দুপুরের আয়োজনের শুরুতেই 'বউয়ের দোয়া পরিবহন টু' নাটকটির পুনঃপ্রচার। এরপর 'শুধু সিনেমার গান' এবং ধারাবাহিক নাটক 'ঈদ বোনাসের' পুনঃপ্রচার। সেই সাথে মেগা নাটক 'বউয়ের দোয়া পরিবহন'। বিকাল ৫টা ১৫ মিনিটে রয়েছে ধারাবাহিক নাটক 'কিপ্টা দুলাভাই'। আর সন্ধ্যায় ধারাবাহিক নাটক 'হাইপ্রেসার' এবং 'নায়িকার বিয়ে টু'। রাতে রয়েছে 'বউয়ের দোয়া পরিবহন টু', একক নাটক 'মন্টু মিয়ার সাইকেল', ধারাবাহিক নাটক 'আয়নামতি' ও 'ঈদ বোনাস' এবং 'নায়িকার বিয়ে টু' এর পুনঃপ্রচার।
8779708___https://www.newstangail.com/category/%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2-%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2/page/39/
বাসাইল Archives - Page 39 of 46 - News Tangail এনায়েত করিম বিজয়: টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলা কৃষক লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার(২১ নভেম্বর) উপজেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্ত্বরে আয়োজিত অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন টাঙ্গাইল জেলা কৃষক লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা জহিরুল ইসলাম মাস্টার। অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, পায়রা ও বেলুন উড়িয়ে সম্মেলনের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করা হয়। নিউজ টাঙ্গাইল ডেস্ক : '১২ বছর আগে স্বামীর বাড়ি ছেড়ে বাবার বাড়িতে ঠাঁই নিয়েছিলাম, ঘর সংসার করছিলাম এখানেই। কিন্তু সেই ঘরবাড়িও টিকলো না। সব ভেঙে পড়লো খাদে। ড্রেজার দিয়ে অপরিকল্পিতভাবে বালু উত্তোলন করায়ই আমাদের বাড়ির পাশে গভীর খাদের সৃষ্টি হয়। প্রবল বর্ষণের মধ্যে ঘরটি কাঁপতে থাকে। আমরা ঘর থেকে বের হয়ে যাই। বাসাইল প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার কাউলজানী ইউনিয়নের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার ( ৪ নভেম্বর) দুপুরে কাউলজানী ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উদ্বোধক হিসেবে বক্তব্য রাখেন আব্দুল গফুর (বীরপ্রতিক)। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিবেবে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ডা: নাজির আহমেদ চৌধুরী রনজু। টাঙ্গাইলে অদম্য ইচ্ছা নিয়ে প্রতিবন্ধী সম্রাটের জেএসসি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ নিউজ টাঙ্গাইল ডেস্ক: টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলায় প্রতিবন্ধী জীবনে অদম্য উৎসাহ আর মনোবলকে পুজি করে আলোকিত জীবন গড়ার স্বপ্ন নিয়ে দুর্গম পথ পারি দিয়ে চলমান জেএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে সম্রাট(১৩)। উপজেলার আব্দুল্লাহেল বাকী উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সম্রাট তাঁর অদম্য ইচ্ছা শক্তি নিয়ে প্রতিবন্ধকতাকে পিছনে ঠেলে এবার জেএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে । নভেম্বর ৩, ২০১৭ কালিহাতী, গোপালপুর, ঘাটাইল, টাঙ্গাইল জেলা, টাঙ্গাইল সদর, দেলদুয়ার, ধনবাড়ী, নাগরপুর, বাসাইল, ভুয়াপুর, মধুপুর, মির্জাপুর, রাজনীতি, সখিপুর 4,005 Views বাসাইল প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের বাসাইলে ট্রাকে অতিরিক্ত মালামাল পরিবহন করার অপরাধে এক ট্রাক ড্রাইভারকে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে ৫হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। রোববার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে বাসাইল-কাউলজানী সড়কে ট্রাকে অতিরিক্ত মালামাল পরিবহন করার অপরাধে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামছুন নাহার স্বপ্না ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে হাছিনুর আলী নামের এক ট্রাক ড্রাইভারকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন। এনায়েত করিম বিজয় (বাসাইল): "সকলের জন্য স্যানিটেশন, নিশ্চিত হোক উন্নত জীবন" এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে টাঙ্গাইলের বাসাইলে জাতীয় স্যানিটেশন মাস উপলক্ষে র‌্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষে সোমবার (৩০ অক্টোবর) সকালে উপজেলা প্রশাসন, উপজেলা পরিষদ ও উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের আয়োজনে এবং ব্র্যাকের সহযোগীতায় র‌্যালীটি উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে বের হয়ে পৌর এলাকার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। বাসাইলে ১৫টি অবৈধ ড্রেজার মেশিনে বালু উত্তোলন; হুমকির মুখে শতাধিক বসতবাড়িসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এম সাইফুল ইসলাম শাফলু : টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া বংশাই ও ঝিনাই নদীতে অবৈধভাবে ১৫টি ড্রেজার মেশিন বসিয়ে প্রভাবশালীরা অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। নদীতে বালু উঠানোয় তীরবর্তী শতাধিক বসতবাড়িসহ বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ধর্মী প্রতিষ্ঠান আজ ধ্বংসের সম্মুখিন। নদীর বুকে হারাতে চলেছে শত শত একর আবাদি জমি। এনায়েত করিম বিজয় (বাসাইল): প্রায় এক যুগ পর টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৫ অক্টোবর বুধবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হলরুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এনায়েত করিম বিজয় : টাঙ্গাইলের বাসাইলে প্রাথমিক পর্যায়ের ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সামাজিক সংগঠন "ঠিকানা"র উদ্যোগে প্রায়াত আবুল খায়ের স্মৃতি বৃত্তি পরীক্ষা শুক্রবার (২৭ অক্টোবর) উপজেলার কাউলজানী ইউনিয়নের কলিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষায় কাউলজানী ইউনিয়নের ১১টি বিদ্যালয়ের ৩য়, ৪র্থ ও ৫ম শ্রেণীর ১শ' ১৬ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।
8779709___https://swapnochash24.com/%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9C-%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%86%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%B2/
পেঁয়াজ রসুন আদার দাম কমলেও চালের বাজার ঊর্ধ্বমুখী | swapnochash24.com করোনাভাইরাসে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে লকডাউনের শুরু থেকে নিত্যপণ্যেও দাম বাড়তে শুরু করে। তবে সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটি বাতিল করার পর থেকে আবার পাইকারি বাজারে পেঁয়াজ, রসুন, আদা, চালের দম কমেছে। সপ্তাহ ব্যবধানে পাইকারি বাজারে পেঁয়াজে দাম কমেছে প্রায় ১০ টাকা, রসুনের ২৫-৩০ ও আদায় কেজিতে কমেছে ৩০ টাকা। অপরদিকে ভরা মৌসুম হলেও চালের বাজার ঊর্ধ্বমুখী। দেশের বৃহৎ ভোগ্যপণ্যের পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জের একাধিক আড়তদারের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঈদের আগে পাইকারি বাজারে ৩০-৩২ টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রয় হলেও বর্তমানে ১৮-১৯ টাকায় বিক্রয় হচ্ছে। আড়তদাররা জানান, ভারত থেকে প্রচুর পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে। এতে পেঁয়াজের দাম আরও কমবে। একই সঙ্গে চায়না রসুনের দাম কমেছে ৩০ টাকা। এক সপ্তাহ আগে ১০০ টাকা পাইকারি বাজারে দাম থাকলেও বর্তমানে বিক্রিয় হচ্ছে ৭০-৭৫ টাকা। পাইকাররা জানান, রসুনের আমদানি বেড়েছে। একই সঙ্গে আমদানি মূল্যও কমেছে। আর অনেক নটকীয়তার পর আদার দামও কমেছে। লকডাউনের শুরুতে ভোগ্যপণ্যটি ২৮০ টাকা পর্যন্ত সিন্ডিকেট করে দাম বাড়ায় আমদানিকারকরা। তবে ঈদের আগে ১৫০ টাকা পাইকারি বাজারে বিক্রয় হলেও বর্তমানে বিক্রয় হচ্ছে ১২৫-১৩০ টাকা করে। এ বিষয়ে খাতুনগঞ্জ পাইকারি বাজারে আড়তদার উত্তম কুমার শাহ বলেন, 'বর্তমানে ভারত থেকে পণ্য সরবরাহ বৃদ্ধি পেয়েছে। একই সঙ্গে চট্টগ্রাম বন্দরেও খালাসের অপেক্ষায় আছে প্রচুর পরিমাণে ভোগ্যপণ্য। এসব পণ্য বাজারে আসলে পণ্যে দাম আরেক দফা কমতে পারে।' পাহাড়তলী বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এসএম নিজাম উদ্দিন বলেন, 'নতুন ধান উঠার কারণে মোকামগুলোতে ধান চালের সরবরাহ বেড়েছে। তবে সরকার ধান কেনার মিল কোটা রাখার কারণে দাম বৃদ্ধির পেয়েছে। কারণ এতে মধ্যস্বত্বভোগীরা সুযোগ নিচ্ছে। সরকার যদি সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান কেনে তবে কৃষক উপকৃত হবে।' চট্টগ্রাম রাইস মিল মালিক সমিতির সভাপতি শান্ত দাস গুপ্ত বলেন, চালেন দাম বাড়েনি। লকডাউন খুলে দেওয়ার ও নতুন ধান উঠার কারণে উল্টো চালের দাম বস্তায় ৮০ থেকে ১০০ টাকা কমেছে। তিনি বলেন, সরকার চট্টগ্রাম জেলায় চাল কিনার পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ হাজার টন। এর মধ্যে মাত্র ১০০ টনের মতো চাল মিল মালিকরা সরকারি গুদামে সরবরাহ করতে পেরেছে। এখনও পুরো চাল সংগ্রহ বাকি রয়েছে। সরকার মিল মালিকদের কাছ থেকে ৩৫ টাকা করে আতপ, ৩৬ টাকা করে সিদ্ধ ও ২৬ টাকা করে ধান সংগ্রহ করছে।
8779710___https://sherpureralo.com/?p=9541
শ্রীবরদীতে পারিবারিক শত্রুতার জের ধরেই খুন হন শ্রমিকলীগ নেতা : গ্রেফতার দুই জন – SherpurerAlo | শেরপুরের সর্বশেষ সংবাদ শেরপুরের শ্রীবরদীতে পারিবারিক পূর্বশত্রুতার জের ধরে প্রতিপক্ষের হামলায় একজন আসবাবপত্র ব্যবসায়ী ও শ্রমিকলীগ নেতা আব্দুর রহিম (৫৫) খুন হয়েছেন। আব্দুর রহিমের বাড়ি উপজেলার রাণীশিমুল ইউনিয়নের বিলভরট গ্রামে। তিনি রাণীশিমুল ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড শ্রমিক লীগের সাবেক সভাপতি ছিলেন। গত মঙ্গলবার ভোরে কয়েকজন দুর্বৃত্ত বিলভরট গ্রামের বসতঘরে প্রবেশ করে আব্দুর রহিমের ওপর হামলা করে। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মারা যান তিনি। এ ঘটনায় নিহতের ছেলে রমজান আলী বাদী হয়ে ফিরোজ মিয়াকে প্রধান আসামি করে আটজনের নাম সুনির্দিষ্টভাবে ও অজ্ঞাতনামা আরও ৪-৫ জনকে আসামি করে শ্রীবরদী থানায় হত্যা মামলা করেছেন। ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ মামলার এজাহার নামীয় আসামি জুনি বেগম ও আক্তার হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে। পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন যাবত বিভিন্ন পারিবারিক বিষয় নিয়ে উপজেলার বিলভরট গ্রামের ফিরোজ মিয়ার সাথে আব্দুর রহিমের পূর্বশত্রæতা চলে আসছিল। এর জের ধরে মঙ্গলবার ভোরে ফিরোজ মিয়া ও তাঁর কয়েকজন সহযোগী বিলভরট গ্রামের বসতঘরে প্রবেশ করে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আব্দুর রহিমের মাথা ও শরীরের বিভিন্নস্থানে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। এ সময় তাঁর ডাকচিৎকারে প্রতিবেশী ও স্বজনেরা ছুটে এলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। পরে তাঁর স্বজনেরা আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে জেলা সদর হাসপাতাল ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (মমেক) নিয়ে ভর্তি করেন। মমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তাঁর মৃত্যু হয়। শ্রীবরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রুহুল আমিন তালুকদার বলেন, বুধবার বিকেলে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে নিহতের লাশের ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। নিহতর ছেলে বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছে। এজাহার নামীয় দুই জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকী আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যাহত আছে।
8779711___https://www.kalerkantho.com/print-edition/priyo-desh/2022/01/25/1114051
পাকুন্দিয়ায় হামলা ভাঙচুর অব্যাহত | 1114051 | কালের কণ্ঠ | kalerkantho ষষ্ঠ ধাপে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলায় ৩১ জানুয়ারি ৯টি ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) নির্বাচন। এই নির্বাচনে ৯টি ইউপিতেই চেয়ারম্যান পদে রয়েছেন আওয়ামী লীগের একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী। এতে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। একপক্ষ সমর্থন দিচ্ছে নৌকার প্রার্থীকে, অন্যপক্ষ মনোনয়নবঞ্চিত বিদ্রোহী প্রার্থীকে। ফলে এই নির্বাচন ঘিরে প্রতিটি ইউনিয়নেই উত্তপ্ত অবস্থা বিরাজ করছে। বিদ্রোহী প্রার্থী ও নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে প্রায় প্রতিদিনই হচ্ছে মারামারি, নির্বাচনী কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনা। গতকাল সন্ধ্যা ৭টার দিকে এগারসিন্দুর ইউনিয়নের থানাঘাট বাজারে বিদ্রোহী প্রার্থী আসাদুজ্জামানের সমর্থক মুদি দোকানি সুমন মিয়াকে মারধর ও দোকান ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে নৌকা প্রতীকের কর্মী রুবেল মিয়ার বিরুদ্ধে। এর আগে ১৭ জানুয়ারি মজিতপুর এলাকায় নৌকার কর্মীদের মারধর ও আটটি মোটরসাইকেল ভাঙচুরের অভিযোগ ওঠে বিদ্রোহী প্রার্থীর নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে থানাসহ বিভিন্ন দপ্তরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করা হয়েছে।
8779712___https://dailyamarbangla.com/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%B7-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A6%BE/
নিজামীর পক্ষে দোষ স্বীকার করা হয়নি: অ্যাডভোকেট মাহবুব হোসেন | Daily Amar Bangla Home জাতীয় নিজামীর পক্ষে দোষ স্বীকার করা হয়নি: অ্যাডভোকেট মাহবুব হোসেন ঢাকা: জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর শুনানিতে অপরাধ স্বীকার করেননি বলে দাবি করেছেন তার আইনজীবী অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন। তিনি বলেন, অপরাধ প্রমাণিত হলেও বয়স বিবেচনায় মতিউর রহমান নিজামীর মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমানোর আবেদন করা হয়েছে। নিজামীর যুদ্ধাপরাধ আপিল শুনানিতে স্বীকার করেছেন কি না-এমন প্রশ্নে খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, আমাদের কি মাথা খারাপ হয়ে গেছে? বুধবার আপিল শুনানির নবম দিনে নিজামীর আইনজীবীরা তাদের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেন। এরপর রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল যুক্তি উপস্থাপন শুরু করেন। এর আগে অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট মাহবুবে আলম বলেছেন, নিজামীর আইনজীবীর তার মৃত্যুদণ্ডের পরিবর্তে সাজা কামানোর আবেদনের মধ্য দিয়ে তার মানবতাবিরোধী অপরাধের দোষ স্বীকার করে নিয়েছেন। বুধবার নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে তিনি এই কথা বলেন। মাহবুবে আলম বলেন, সাজা কমানো সম্পূর্ণ আদালতের বিষয়। চারটি অপরাধে নিজামীর মৃত্যুদণ্ডের আদেশ হয়েছে। এইসব অভিযোগে মৃতু্দণ্ড মওকুফ হয়ে যাবে এটা আমি বিশ্বাস করি না। অপরাধ স্বীকারের এ রকম স্পষ্ট বক্তব্য এটাই প্রথম বলেও দাবি করেন তিনি। এ বিষয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব বলেন, অ্যাটর্নি জেনারেল সাহেবের যে বক্তব্য আমি টিভিতে শুনলাম, তা দায়িত্বজ্ঞানহীন এবং ফৌজদারী আইন সম্পর্কে অজ্ঞতাপূর্ণ। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষ যে সাক্ষ্য-প্রমাণ হাজির করেছে তাতে জামায়াত আমিরের অপরাধ প্রমাণিত হয় না। শেষ প্রান্তে বলেছি, অনেকগুলো অভিযোগের কোনোটিতে যদি মনে হয়, অপরাধ প্রমাণিত হয়েছে, সেক্ষেত্রেও আসামির বয়স ও স্বাস্থ্যের অবস্থা বিবেচনা করে তিনি লঘুদণ্ড পাওয়ার যোগ্য। ২০১০ সালের ২৯ জুন ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের একটি মামলায় গ্রেপ্তারের পর ওই বছরের ২ অগাস্ট নিজামীকে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। তখন থেকেই তিনি কারাগারে। আপিল শুনানির নবম কার্যদিবসে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে যুক্তিতর্ক শেষ করেন আসামিপক্ষ। এরপর রাষ্ট্রপক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। আগামী ০৭ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করার দিন ধার্য রয়েছে।
8779714___http://www.spainbanglanews.com/2018/08/blog-post_94.html
কবির আল মাহমুদ : আনন্দ উৎসব সহযোগে স্পেনের মাদ্রিদ ও এর আশেপাশের শহরে বসবাসরত চট্টগ্রামবাসীদের নিয়ে ঈদ পুনর্মিলনী ও বার্ষিক বনভোজন "চাটগাঁইয়া পিকনিক" অনুষ্ঠিত হয়েছে। মাদ্রিদের চট্টগ্রাম সমিতির উদ্যোগে ২৫ আগষ্ঠ, শনিবার সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে তৈরি স্পেনের ভ্যালেন্সিয়া অঞ্চলের কাস্তিয়্যান মারিনাদর সমুদ্র সৈকতে এ বনভোজন ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়। স্পেনে প্রবাসী চট্টগ্রামবাসী ও তাদের পরিবারের প্রায় ২ শতাধিক সদস্যদের প্রাণবন্ত ও স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে এটি চট্টগ্রামবাসীর মিলনমেলা তথা এক খন্ড বাংলাদেশে পরিণত হয়। অংশগ্রহণকারীরা মাদ্রিদের গ্লরিয়েতা এম্বাখাদোরেসে সমবেত হয়ে সকাল ৬ টায় ৪টি বাসযোগে রওনা হয়ে প্রায় ৫ ঘণ্টা পর ৪৫৫ কিলোমিটার দূরের গন্তব্যস্থলে পৌঁছান। ঈদ পুনর্মিলনী ও চাটগাঁইয়া পিকনিকে অংশগ্রণকারী সকলকে শুভেচ্ছা ও স্বাগত জানান চট্টগ্রাম সমিতি মাদ্রিদ , স্পেনের সভাপতি কাজী এনায়েতুল করিম তারেক। তিনি তার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, প্রবাসী চট্টগ্রামবাসীর মধ্যে সেতু বন্ধনের উদ্দেশ্যে এই আয়োজন। লং জার্নির সময় বাসে মাইক্রফোনের সাহায্যের সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন জাহিদুল আলম মাসুদ। গান, কৌতুক, রম্য ধাঁধাঁ পরিবেশন করে মাতিয়ে রাখেন শিল্পী লোকমান হাকিম, মোরশেদ আলম ও রমিজ উদ্দিন সরকার। চট্টগ্রাম সমিতি মাদ্রিদ, স্পেনের সাধারন সম্পাদক সাঈদুল আলম মামুনের সঞ্চালনায় যাদের সরব উপস্থিতিতে এই মিলন মেলা মুখরিত হয়ে ওঠে তারা হলেন অ্যাসোসিয়েশন দে ভালিয়েন্তে বাংলার সভাপতি মোঃ ফজলে এলাহী,সাংগঠনিক সম্পাদক রমিজ উদ্দিন সরকার, গাজীপুর জেলা অ্যাসোসিয়েশনের মোরশেদ আলম তাহের, চট্টগ্রাম সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী পারভেজ, আলাউদ্দীন বাবুল, বদরুল ইসলাম মিল্লাত, লোকমান হাকিম, সরোয়ার হোসেন, নারীনেত্রী তানিয়া সুলতানা ঝর্ণা, সেলিম আলম, এমআই আমিন প্রমুখ। পিকনিকে নারী ও শিশুদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। অংশগ্রহণকারীরা সমুদ্র সৈকতে দুপুরের খাবার খান।হরেক পদের মুখরোচক বাঙালি খাবার খেয়ে সবাই তৃপ্তির ঢেকুর তুলতে থাকেন। যারা রান্না করেছেন, তাদের ভূয়সী প্রশংসা করে ধন্যবাদ জানান। খাওয়া শেষে তারা লবণাক্ত পানিতে সাঁতার কেটে, হই হুল্লোড়, খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সময় কাটান। দিনব্যাপী সমুদ্র সৈকত ভ্রমণ ও বনভোজনের আনন্দ উপভোগ করতে করতে সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসে। ফেরার সময় অংশগ্রহণকারীরা নিয়ম-শৃঙ্খলার ভূয়সী প্রশংসা করে আয়োজকদের ধন্যবাদ জানান। স্পেনে চট্টগ্রামবাসীর বার্ষিক বনভোজন ও ঈদ পূনর্মিলনী অনুষ্ঠিত Reviewed by spain bangla news on August 25, 2018 Rating: 5
8779715___http://banglanewsus.com/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A7%9F/
করোনা দুর্গতদের সহায়তায় লন্ডনের রাস্তায় হাঁটছেন শতবর্ষী দবিরুল – BANGLANEWSUS.COM যুক্তরাষ্ট্র যুবদলের উদ্যোগে শহীদ জিয়াউর রহমানের ৩৯ তম শাহাদত বার্ষিকী পালন ডেস্ক রিপোর্ট: করোনাভাইরাসের কারণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়া মানুষদের সহায়তার জন্য যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনের রাস্তায় হেঁটে তহবিল জোগাড় করে চলেছেন এক শতবর্ষী। দবিরুল চৌধুরী নামের এই বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিকের সংগ্রহ করা অর্থ যুক্তরাজ্য, বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে পাঠানো হবে। ইতোমধ্যে তিনি প্রায় ৯২ হাজার ৭০০ ডলার জোগাড় করে ফেলেছেন। আরও অর্থ সংগ্রহ করতে রোজা রেখে প্রতিদিনই হেঁটে চলেছেন তিনি। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এই খবর জানিয়েছে। দবিরুল চৌধুরীর জন্ম বাংলাদেশে ১৯২০ সালের ১ জানুয়ারি। ইংরেজি সাহিত্য পড়তে তিনি ১৯৫৭ সালে লন্ডনে পাড়ি জমান। পরে সেখানেই স্থায়ী হন। বর্তমানে বসবাস করেন পূর্ব লন্ডনের সেইন্ট আলবানসে। একসময় কমিউনিটি নেতা ছিলেন তিনি। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়ও তিনি দেশের জন্য তহবিল সংগ্রহ করেছিলেন। দবিরুল চৌধুরীর এবারের তহবিল সংগ্রহের অনুপ্রেরণা যুক্তরাজ্যের আরেক শতবর্ষী টম মুরি। সামরিক বাহিনীর এই সাবেক কর্মকর্তা লন্ডনের রাস্তায় হেঁটে প্রায় চার কোটি ১০ লাখ ডলার সংগ্রহ করে ফেলেন। এর সবই যুক্তরাজ্যের জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগকে (এনএইচএস) দিয়ে দেওয়া হয়। আর সেখান থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে গত ২৬ এপ্রিল থেকে হাঁটা শুরু করেন দবিরুল চৌধুরী। দবিরুলের তহবিল সংগ্রহের পেজ জাস্টগিভিং। এতে তিনি বলেছেন, দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া না হলে ৫০ কোটিরও বেশি মানুষ দারিদ্রের মধ্যে পড়বে। বাংলাদেশ ও তৃতীয়বিশ্বের দেশগুলিই সবচেয়ে বেশি ভুক্তভোগী হবে- শিশু আর অসহায় মানুষেরা চরম ক্ষুধার মুখে পড়বে।' মঙ্গলবার ইউরোপের সবচেয়ে বেশি করোনাদুর্গত দেশে পরিণত হয়েছে যুক্তরাজ্য। এদিন ইতালিকে মৃতের সংখ্যায় ছাড়িয়ে গেছে দেশটি। সরকারি হিসাব অনুযায়ী দেশটিতে ৩২ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আর বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত ১৮৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে বিশ্বের অন্যতম জনবহুল এই দেশটিতে মহামারি ছড়িয়ে পড়ার মারাত্মক আশঙ্কা রয়েছে। আর তা হলে অসংখ্য মানুষের মৃত্যুর পাশাপাশি অর্থনৈতিক সংকটের মুখে পড়তে পারে।
8779716___https://www.uttarbangasambad.com/bratya-lata-mangeshkar-in-the-in-memory-section/
'ইন মেমোরিয়ম' বিভাগে ব্রাত্য লতা মঙ্গেশকর - Uttarbanga Sambad | Latest news and happening about North Bengal today ডিজিটাল ডেস্ক: বরাবরই অস্কার মঞ্চে 'ইন মেমোরিয়ম' এর গুরুত্ব অনেক বেশি থাকে। কার্যত এই বিভাগে শ্রদ্ধা জানানো হয় সারা বিশ্বের প্রয়াত শিল্পীদের। কিন্তু এবার অস্কারের মঞ্চে 'ইন মেমোরিয়ম' বিভাগে বিভিন্ন শিল্পীদের স্মরণ করা হলেও স্মরণ করা হয়নি প্রবাদপ্রতিম সঙ্গীতশিল্পী লতা মঙ্গেশকরকে(Lata Mangeshkar)। আর তাই নিয়েই ব্যাপক ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন নেটিজেনরা। প্রসঙ্গত, গত বছরেও 'ইন মেমোরিয়ম' বিভাগে শ্রদ্ধা জানানো হয়েছিল ভারতীয় অভিনেতা ইরফান খান, ঋষি কাপুর এবং সুশান্ত সিং রাজপুতকে। কিন্তু এবছর 'ইন মেমোরিয়ম' সেকশনে লতা মঙ্গেশকর বাদ পড়লেন। কার্যত প্রশ্ন উঠেছে, কেন লতা মঙ্গেশকরকে ট্রিবিউট জানালো না অ্যাকাডেমি কর্তৃপক্ষ? তবে এ নিয়ে এখনো পর্যন্ত অস্কার কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে কিছু জানানো হয়নি। Tags: Angryin memoriamLata Mangeshkarnetizenoscartribute ডিজিটাল ডেস্ক: সুর হল জীবনের আধার, সুখ দুঃখের সাথী। আর সুরকে ধরে রাখে সঙ্গীত। মন খারাপে শান্তির খোঁজ দেয় গান।
8779717___https://www.khaboronline.com/news/national/donald-trump-requests-pm-narendra-modi-to-release-anti-malarial-drug-to-fight-covid-19/
কোভিড ১৯-এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নরেন্দ্র মোদীকে বিশেষ অনুরোধ ডোনাল্ড ট্রাম্পের - KhaborOnline ওয়াশিংটন: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে কোভিড-১৯ (COVID-19)-এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য অ্যান্টি-ম্যালেরিয়াল ওষুধ দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন শনিবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন ট্যাবলেট সরবরাহ করার জন্য অনুরোধ করেছেন। যা কোভিড-১৯ রোগীদের চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। হোয়াইট হাউসে করোনাভাইরাস টাস্কফোর্স ব্রিফিংয়ে সময় ট্রাম্প বলেন, "ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে আজকের আলোচনার সময় হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইনের সরবরাহ সংক্রান্ত ছাড়পত্র নিয়ে কথা হয়েছে। আমেরিকার জন্য এই ওষুধ সরবরাহের বিষয়টিকে গুরুত্ব সহকারে দেখছে ভারত"। ট্রাম্প আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে তিনি হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন ট্যাবলেটের জন্যও অনুরোধ করেছেন। ট্রাম্প এ কথা জানাতেও দ্বিধা করেননি যে তিনি শনিবার মোদীর সঙ্গে টেলিফোন‌ে কথোপকথনের সময় ওই ওষুধের উপর মার্কিন আদেশকে ধরে রাখার পাশাপাশি ট্যাবলেটের জন্যও অনুরোধ জানিয়েছেন। তিনি বলেন, "আমি এটাও (হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন ট্যাবলেট) নিতে পারি, আমার ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলতে হবে"। আরও পড়ুন: ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে কথা নরেন্দ্র মোদীর, যৌথ লড়াইয়ের সম্মতি একই সঙ্গে তিনি বলেন, "আমি জানি ভারতীয়দের জন্য অ্যান্টি-ম্যালেরিয়াল ওষুধের প্রয়োজন রয়েছে। তবুও আমরা যে আবেদন জানিয়েছিলাম, তা যদি বরাদ্দ করা হয়, তা হলে আমি তাঁর প্রতি প্রসংশা করতে বাধ্য থাকব"। প্রসঙ্গত, বর্তমান পরিস্থিতিতে ভারত সরকার অ্যান্টি-ম্যালেরিয়াল ড্রাগ হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন এবং অন্যান্য যৌঘগুলি বিদেশে রফতানি বন্ধ করে রেখেছে।
8779718___https://www.ekushey-tv.com/country/news/118520
দমদম-পাঁচপোতা বাজার থেকে নৌখালের দুই ধারের বেড়িবাঁধটি এখন আর নেই বললে চলে। সাতক্ষীরার কলারোয়ায় নৌখালের বেড়িবাঁধ-এর মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে ইটভাটা, মাছের ঘেরে, নিচ জমিতে ও বাড়ীতে। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকালে এলাকাবাসীর দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে সরেজমিনে উপজেলার দমদম-পাঁচপোতার নৌখালের বেড়িবাঁধ ঘুরে এমন দৃশ্যই দেখা গেছে। সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ড কলারোয়ায় ধান চাষীদের চাষাবাদের কথা চিন্তা করে উপজেলার প্রতিটি নৌ-খালের পলি মাটি কেটে খালের দুই ধারে বড় করে বেড়িবাঁধ দিয়ে দেন। যাতে করে বর্ষা মৌসুমে খালের পানি ফসলী খেতে ঢুকে ফসল নষ্ট না করতে পারে সে জন্য। গত ২১ জানুয়ারী ২০১৯ কলারোয়া উপজেলায় নৌখালের পুনঃখনন কাজ করেন তারা। ওই কাজটি করেন- সাতক্ষীরার কাটিয়া এলাকার ঠিকাদার খন্দকার আলী হায়দার। সেময় কাজটির দেখাশোনার দায়িত্বে ছিলেন সংশ্লিষ্ট শাখার কর্মকর্তা এসএম সাইদুজ্জামান ও নির্বাহী প্রকৌশলী আবুল খায়ের। এই কাজটির সাত-১-ডব্লিউ-০/২০১৮-১৯ প্যাকেজের প্রাক্কলিত মূল্য ছিলো ২৩৪ কোটি ৮২ লাখ ৬ হাজার ৬৮৬ টাকা। আর চুক্তির মূল্য ছিলো ২৩০ কোটি ৩ লাখ ২২ হাজার ৮৮ টাকা। এই প্যাকেজের কাজটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান সুন্দরভাবে করলেও এক শ্রেণীর অসাধু ব্যক্তি নৌখালের বেড়িবাঁধের মাটি কেটে ইটভাটায় নিয়ে যাচ্ছে। এতে করে বর্ষা মৌসুমে নৌখালের পানি ফসলী মাঠে ঢুকে ফসল নষ্ট করে দেবে। এতে এলাকার হাজার হাজার কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। উপজেলার দমদম-পাঁচপোতা বাজার থেকে নৌখালের দুই ধারের বেড়িবাঁধটি এখন আর নেই বললে চলে। যে যেমন পারছে সে তেমন করে মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে। মনে হচ্ছে- এখানে মাটি কাটার প্রতিযোগিতা চলছে। দেখার কেউ নেই, বলারও কেউ নেই। এমনই অভিযোগ করেন এলাকার ১০/১২ জন সচেতন কৃষক। এছাড়া ওই এলাকার কৃষক নাজমুল হোসেন বলেন- এক্ষুনি এই মাটি কাটা বন্ধ না করা হলে বর্ষা মৌসুমে তারা ফসল করতে পারবেন না। মাঠ পানিতে তলিয়ে যাবে। তিনি বিষয়টি নিয়ে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ও উপজেলা প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেন।
8779720___https://satkhiravision.com/2018/10/26/%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A6%9F-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%87%E0%A6%A4/
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে ইতিবাচক ও গঠনমূলক ভূমিকা পালন করবে চীন রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে ইতিবাচক ও গঠনমূলক ভূমিকা পালন করবে চীন : Undefined index: category-background in /home/comsatkhira/public_html/wp-content/themes/creativenews/header.php on line 219 রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে ইতিবাচক ও গঠনমূলক ভূমিকা পালন করবে চীন এসভি ডেস্ক: রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে চীন ইতিবাচক ও গঠনমূলক ভূমিকা পালন করবে বলে জানিয়েছেন চীনের স্টেট কাউন্সিলর ও জননিরাপত্তা মন্ত্রী ঝাও কেজি। বৃহস্পতিবার (২৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতকালে এ আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। খবর বাসস। বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের জানান, 'চীনের মন্ত্রী সাইবার অপরাধ মোকাবেলায়ও বাংলাদেশকে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানের আশ্বাস করেছেন।' চীনের মন্ত্রী ঝাও কেজি এর উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, 'সাইবার অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে কারিগরি সহায়তা প্রদান করতে আমরা প্রস্তুত রয়েছি।' বৈঠকে চীনা মন্ত্রী বাস্তুচ্যুত ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে মানবিক কারণে বাংলাদেশে আশ্রয় প্রদানের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন। এসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারের নাগরিকদের ফেরত নিতে সেদেশের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে চীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। শেখ হাসিনা চীনের মন্ত্রীকে জানান, বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে মিয়ানমারের সঙ্গে আলোচনা করেছে এবং মিয়ানমার তাদের নাগরিকদের ফিরিয়ে নিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু মিয়ানমার কথা অনুযায়ী কাজ করছে না। বৈঠকে বাংলাদেশের উন্নয়নে চীনের চলমান সহযোগিতার প্রশংসা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। চীনে সমুদ্রের ওপর বিশ্বের দীর্ঘতম সেতু উদ্বোধনের কথা উল্লেখ করে একে 'বিস্ময়ের' বলে অভিহিত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ এবং বিভিন্ন নদীর ওপর আমাদের সেতু নির্মাণ প্রয়োজন। এ জন্য আমরা চীনের সহযোগিতা চাই।'
8779721___https://shobujbangladesh24.com/date/2021/10/01/
স্বাস্থ্য ডেস্ক: সেপ্টেম্বর মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭ হাজার ৮৪১ জন, যা চলতি বছরে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ। এর আগে আগস্টে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন সাত হাজার ৬৯৮ জন। অন্যদিকে সেপ্টেম্বর মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২২ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম। আগস্টে ডেঙ্গুতে মারা গিয়েছিলেন ৩৪ জন। শুক্রবার (১ অক্টোবর) […] নিউজ ডেস্ক: কক্সবাজারের টেকনাফে তিন কেজি ওজনের ব্যয়বহুল মাদক ক্রিস্টাল মেথসহ আব্দুল লফিত (৬৪) নামের এক কারবারিকে আটক করেছে র‌্যাব। শুক্রবার (১ অক্টোবর) টেকনাফ পৌরসভার শাপলা চত্বর এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। র‌্যাব জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ওই এলাকায় অভিযান চালায় র‌্যাব। এসময় র‌্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে আব্দুল লফিত (৬৪) পালানোর সময় ধাওয়া দিয়ে তাকে আটক করে র‌্যাব। এসময় […] আন্তর্জাতিক ডেস্ক: সৌদি আরবে বিমান বা অন্য কোনো গণপরিবহনে ভ্রমণকারীদের অনুমোদিত করোনা প্রতিরোধী টিকার দুই ডোজ গ্রহণ করতে হবে বলে জানিয়েছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। নিয়মটি ১০ অক্টোবর থেকে কার্যকর হবে। যে কোনো সাংস্কৃতিক, বৈজ্ঞানিক, সামাজিক বা বিনোদনমূলক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের জন্যও এ নিয়মটি প্রযোজ্য হবে। শুক্রবার (১ অক্টোবর) আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। যারা করোনা প্রতিরোধী দুই ডোজ […] এস এম আবু সামা আল ফারুকীঃ সম্প্রতি এক গবেষণায় ঢাকায় রাস্তার ধূলিকণায় ভারী ধাতুর উপস্থিতি পাওয়া গেছে। এই গবেষণায় ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গার রাস্তা থেকে ধূলিকণা সংগ্রহ করে তাতে ক্ষতিকর ভারী ধাতুর উপস্থিতি নির্ণয় করা হয়েছে। ঢাকার আবাসিক এলাকা, শিল্প এলাকা, বাণিজ্যিক এলাকা, সবুজ আবাসিক এলাকা থেকে নমুনা সংগ্রহ করে সেগুলোর কোনটিতে কি পরিমান ভারী ধাতু দূষণ হচ্ছে তার তুলনামূলক […] গ্রাহকের লেনদেন আরও সাশ্রয়ী করতে ক্যাশ আউট চার্জ কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিকাশ। বিকাশ গ্রাহকরা এখন মাসে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত হাজারে ১৪ টাকা ৯০ পয়সা খরচে একটি প্রিয় এজেন্ট নম্বরে ক্যাশ আউট করতে পারবেন। বিকাশের এই চার্জের মধ্যে ভ্যাটসহ সব খরচ অন্তর্ভুক্ত থাকবে, গ্রাহককে ক্যাশ আউটের জন্য বাড়তি কোনো টাকা খরচ করতে হবে না। শুক্রবার (১ অক্টোবর) সকালে গণমাধ্যমে পাঠানো […] নিউজ ডেস্কঃ দৌলতদিয়া-পাটুরিয়ায় দ্বিতীয় পদ্মা সেতু করার ঘোষণা দিয়েছিল সরকার। এরইমধ্যে এই অবস্থান থেকে সরে আসছে ক্ষমতাসীনরা। নদীর নাব্য ধরে রাখতে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া টানেল করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। শুক্রবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশে (আইইবি) এক সেমিনারে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এ তথ্য দেন। 'বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা শেখ হাসিনার উন্নয়নের সংগ্রাম, নিরবচ্ছিন্ন স্বপ্নের মহাসড়কে খুলনা থেকে চট্টগ্রাম' শীর্ষক এ […] আন্তর্জাতিক ডেস্ক: বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব পড়েছে ভারতেও। শুক্রবার (১ অক্টোবর) থেকে দেশটির ইতিহাসের সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হচ্ছে পেট্রল ও ডিজেল। ভারতীয় রাজধানী নয়া দিল্লিতে প্রতি লিটার পেট্রলের দাম ২৫ পয়সা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০১ দশমিক ৮৯ রুপি এবং ডিজেলের দাম ৩০ পয়সা বেড়ে হয়েছে ৯০ দশমিক ১৭ রুপি। অবশ্য অঞ্চলভেদে ভারতে জ্বালানি তেলের দামে বেশ পার্থক্য রয়েছে। ইন্ডিয়ান অয়েল […] নিউজ ডেস্ক: রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে বিভিন্ন ধরনের মাদক জাতীয় দ্রব্যসহ ৪৬ জনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। বৃহস্পতিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকাল ৬টা থেকে আজ শুক্রবার সকাল ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ গণমাধ্যম শাখার ডিএমপির অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার ইফতেখায়রুল ইসলাম শুক্রবার (১ অক্টোবর) সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করে […] আন্তর্জাতিক ডেস্ক: প্রায় ১৮ মাস বন্ধ থাকার পর অবশেষে সীমান্ত খুলছে অস্ট্রেলিয়া। আগামী নভেম্বর থেকে দেশটিতে বিদেশিদের প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন অস্ট্রেলীয় প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন। তবে প্রথম পর্যায়ে অস্ট্রেলীয় নাগরিকরা বিদেশে যাওয়ার সুযোগ পাবেন। পরবর্তীতে বিধিনিষেধ আরও শিথিল হলে তবেই বিদেশিরা দেশটিতে ঢুকতে পারবেন। অবশ্য সীমান্ত খোলার জন্য নির্দিষ্ট কোনো দিনক্ষণ ঘোষণা করেননি অজি প্রধানমন্ত্রী। শুধু জানিয়েছেন, […] রোহান ইসলাম, নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আজ শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে। এবছর করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরীক্ষার আসন বরাদ্দ নিশ্চিত করার জন্য ঢাকার বাইরেও বিভিন্ন জায়গায় ভর্তির পরীক্ষা কেন্দ্র করা হয়েছে। ঢাবি ছাড়াও অন্যান্য কেন্দ্র গুলো হলোঃ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (ময়মনসিংহ), রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও […]
8779722___https://www.dailyjanakantha.com/print-media/2015-05-26/quadruple/
বাংলাদেশের অগ্রগতি আধুনিক অর্থনীতিবিদদের কাছে বিস্ময়কর। অন্তত এই মুহূর্তে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ডজনখানেক বিশ্ববিদ্যালয় বা ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের এই অগ্রগতি নিয়ে গবেষণা করছে বলে প্রমাণ দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে সন্ত্রাসীরা আবারও বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। দেশে কোথায় কি ঘটছে, বর্তমান ডিজিটাল যুগে পত্রপত্রিকা ও বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের মাধ্যমে মুহূর্তের মধ্যে রংপুর কারমাইকের বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শতবর্ষের সুমধুর স্মৃতিচারণে লেখিকার কলমে সততই উঠে এসেছে সে সময়ের পারিপার্শ্বিকতা, পরিবেশ-পরিস্থিতি, রাজনীতি, '৬৯-এর গণআন্দোলন, স্বাধীনতা সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ ইত্যাদি। এ প্রসঙ্গে
8779723___https://www.ajkerbangladesh.com.bd/country-news/2021/06/27/78851
মহিনুল সুজন: জমে থাকা বৃস্টির পানিতে মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে তৌফিকুল হাসান(১২) নামে এক পঞ্চম শ্রেনীর ছাত্র নিহত হয়েছে। শনিবার(২৬ জুন) দুপুরে নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের সিপাইগঞ্জ বাঁশতলীপাড়ায় ঘটনাটি ঘটে। নিহত তৌফিকুল সৈয়দপুর ডাকঘরের পিয়ন ও বাঁশতলীপাড়ার বাসিন্দা আব্দুস সোবহানের ছেলে।
8779724___https://www.prothomalo.com/entertainment/bollywood/%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%8F%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A6%BF%E0%A6%B2-%E0%A6%85%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AD-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A7%9F
বলিউড তারকাদের বাড়ির আশপাশে সব সময় কড়া নিরাপত্তাবেষ্টনী থাকে। সব সময় পাহারা দেয় অতন্দ্র প্রহরী। তাঁদের বাড়িতে বাইরের মানুষ তো দূরের কথা, একটা মাছি পর্যন্ত ঘেঁষতে পারে না। তবে চোরের দুঃসাহস মাঝেমধ্যে তাঁদের নিরাপত্তাবেষ্টনী ভেদ করে পেরিয়ে যায়। কড়া পাহারা পার হয়ে চোরেরা হানা দিয়েছে বেশ কিছু বলিউড তারকার বাসায়। এমনকি তাঁদের বাসা থেকে অর্থ, মূল্যবান জিনিসপত্রসহ অনেক কিছু হাতসাফাই করেছে চোরেরা। অনেকে আবার বাসার বাইরে চোরের খপ্পরে পড়েছেন। এবার জানা যাক সেসব বলিউড তারকার কথা, যাঁরা চুরির শিকার হয়েছেন। বলিউডের শাহেনশাহ অমিতাভ বচ্চনের বাসাতে চুরির দুঃসাহস দেখিয়েছিল এক চোর। বিগ বির বাংলো 'জলসা'তে সর্বক্ষণ কড়া নিরাপত্তা থাকে। এই বাংলোর আশপাশে ঘেঁষতে পারে না সাধারণ মানুষ। তবে এক চোর কড়া নিরাপত্তা পার করে বেমালুম ঢুকে পড়েছিল জলসার অন্দরে। তবে বেশি কিছু হাতাতে পারেনি সেই চোর। মাত্র ২৫ হাজার রুপি পকেটে পুরেছিল। তবে সেদিন তার ভাগ্য সহায় ছিল না। অমিতাভ বচ্চনের নিরাপত্তারক্ষীরা ধরে ফেলেন তাকে। এরপর সেই চোরকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। বলিউড তারকা ক্যাটরিনা কাইফও একবার চুরির শিকার হয়েছিলেন। ছবির শুটিং সেরে অস্ট্রেলিয়া থেকে দেশে ফিরছিলেন তিনি। আর সেই সময় তাঁর এক স্যুটকেস চুরি হয়ে যায়। এই স্যুটকেসে ৮৫টির মতো পোশাক ছিল। সব মিলিয়ে যার মূল্য ৭২ লাখ রুপির মতো। স্যুটকেস চুরি হওয়াতে মনমরা হয়ে গিয়েছিলেন ক্যাটরিনা। অনেক চেষ্টা করেও তিনি সেই স্যুটকেস ফেরত পাননি। তাঁর বাসায়ও একবার বড় রকমের চুরির ঘটনা ঘটেছে। কয়েক বছর আগে চোরের কবলে পড়েছিলেন বলিউড নায়িকা সোনম কাপুর। সোনমের বাসায় একবার এক চোর ঢুকে তাঁর হিরের দামি হার চুরি করে নেয়। এই হারের দাম প্রায় পাঁচ লাখ রুপি। সোনম হিরের হারটি এক পার্টিতে পরেছিলেন। বাসায় এসে খুলে রেখেছিলেন তিনি। তারপর হারটি গায়েব হয়ে যায়। 'সিংহাম' ছবিতে অজয় দেবগণের দাপটে বাঘে–গরুতে একঘাটে জল খায়। পর্দায় তাঁকে সব সময় দাপুটে চরিত্রে দেখা যায়। এই বলিউড তারকার 'ঢিশুম ঢিশুম' মার অগ্রাহ্য করে তাঁর বাসাতেও চোরেরা চুরির সাহস দেখিয়েছিল। অজয় আর কাজল সাফাইকর্মীদের দিয়ে তাঁদের বাসার সাফসুতরা করিয়েছিলেন। আর এমন সময় তাঁরাই কাজলের ১৭টি সোনার চুড়ি চুরি করে নেন, যার মূল্য ছিল পাঁচ লাখ রুপি। তবে এই চোরেরা ধরা পড়েছিল। পুলিশ এই সাফাইকর্মীদের গ্রেপ্তার করেছিল। সাবেক বিশ্বসুন্দরী ও বলিউড তারকা সুস্মিতা সেন একবার গ্রিসে ছুটি কাটাতে গিয়ে মহাবিপাকে পড়েছিলেন। ২০১২ সালে তিনি গ্রিসে গিয়েছিলেন। দেশে ফেরার জন্য এথেন্স বিমানবন্দরে পা রাখামাত্রই সুস্মিতার জিনিসপত্র চুরি হয়ে যায়। এথেন্স থেকে তাঁকে খালি হাতে ভারতে ফিরতে হয়েছিল। শুধু তাঁর পরনের কাপড়টুকু ছিল। মুম্বাইয়ের জুহুর সমুদ্রসৈকতে এক বাংলোতে থাকেন বলিউড অভিনেত্রী শিল্পা শেঠি। এই বলিউড নায়িকা তাঁর বাংলো যত্ন করে প্রাচীন মূল্যবান জিনিসপত্র দিয়ে সাজিয়েছিলেন। এসব ঘরসজ্জার জিনিসের দাম লাখ রুপি। ২০১৩ সালে একবার এক চোর শিল্পার বাসায় হানা দেয়। তবে বেশি কিছু নিতে পারেনি। তাঁর বাসা থেকে দামি মিউজিক সিস্টেম আর আইপড সরিয়ে নিয়েছিল ওই চোর। সুপারস্টার সালমান খানের বোন হিসেবে অর্পিতাকে বলিউডপাড়ার সবাই চেনেন। সালমানের এই আদরের বোনের বাসায় একবার চোর চুরি করার স্পর্ধা দেখিয়েছিল। অর্পিতা তাঁর স্বামী আয়ুশ শর্মার সঙ্গে দেশের বাইরে ছুটি কাটাতে গিয়েছিলেন। আর সেই ফাঁকে চোর ঢুকে পড়ে তাঁদের বাসায়। অর্পিতা-আয়ুশের বাসা থেকে চোর পাঁচ লাখ রুপির বেশি দামি জিনিসপত্র, সোনার কয়েন আর পোশাক চুরি করেছিল।
8779725___https://archive.surmatimes.com/2015/12/30/29323.aspx/
খাদিমনগরে ধর্ষণের শিকার তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রী | Sylhet News | সুরমা টাইমস ডেস্ক রিপোর্টঃ সিলেট সদরের খাদিমনগরে ধর্ষণের শিকার হয়েছে প্রাইমারি স্কুলের এক এতিম ছাত্রী। দুই নরপশু শিশুটিকে নিজ কাপড় দিয়ে হাত-পা বেধে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ করে তার পরিবার। মঙ্গলবার ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওসিসি বিভাগ থেকে চিকিৎসা শেষে মেয়েটি বাড়ি ফিরেছে। ধর্ষণের অভিযোগে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের এয়ারপোর্ট থানায় অভিযোগ করেছেন নির্যাতিতার বড় ভাই। সোমবার বিকালে সদর উপজেলার খাদিমনগর ইউনিয়নের পিঠাকরা গ্রামের এ ঘটনায় এলাকাবাসী ধর্ষকদের গ্রেফতার দাবি করেছেন। অভিযোগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার বিকালে পিঠাকরা গ্রামের পিতৃমাতৃহীন শিশু স্থানীয় স্কুলের ৩য় শ্রেণীর ছাত্রী (এবার ৪র্থ শ্রেণিতে) জ্বালানী সংগ্রহ করতে বাড়ির পাশের মাঠে যায়। ওই সময় পাশের খাগড়িয়া গ্রামের সমুজ আলীর ছেলে জামিল ও তার এক সহযোগী শিশুটিকে ধরে একটি বাউন্ডারির ভেতর নিয়ে যায়। বখাটেরা ওড়না ও শরীরের কাপড় দিয়ে তার হাত-পা বেধে ধর্ষণ করে। ওই সময় শিশুটির ফুফু সাজেদা কান্না শুনে এগিয়ে গেলে ধর্ষকরা পালিয়ে যায়। এক ধর্ষককে চিনতে পারলেও অপরজনকে চিনতে পারেননি তিনি। পরে তাকে উদ্ধার করে রক্তাক্ত অবস্থায় ওসমানী হাসপাতালে ভর্তি করেন। গতকাল ওসমানী হাসপাতালের ওসিসি থেকে চিকিৎসা শেষে বাড়ি পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি এয়ারপোর্ট থানার ওসি বরাবরে দরখাস্তও প্রেরণ করা হয়। থানার ডিউটি অফিসার জোসনা বেগাম দরখাস্ত গ্রহণ করলেও থানার ওসি গৌছুল হোসেন ধর্ষণের বিষয়টি তার জানা নেই বলে দাবি করেন। এদিকে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গ্রামের লোকজন জড়ো হয়ে ধর্ষকদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান। গ্রামের মুসলিম আলী, মইন উদ্দিন, ফরিদ আহমদসহ অনেকেই ঘটনার বিচার দাবি করেন। তারা জানান, ঘটনার পর ধর্ষকদের পক্ষে গ্রামের মুরব্বিদের দিয়ে সমঝোতার চেষ্টা করা হচ্ছে। এতিম মেয়েটি ২ ভাই ও ৩ বোনের মধ্যে সবার ছোট। তার মা বাবা কেউ নেই। গ্রামবাসী অবিলম্বে ধর্ষকদের গ্রেফতার দাবি করেছেন।
8779726___http://www.sharebarta24.com/archives/11068.html
শেয়ারবার্তা ২৪ ডটকম, ঢাকা: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩৬১টি কোম্পানির মধ্যে ৪২টি কোম্পানির সম্মিলিত শেয়ার ৩০ শতাংশ নেই। কোম্পানিগুলোকে সম্মিলিত শেয়ার ৩০ শতাংশ ধারণ করার কঠোর নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। শেয়ার ধারণের জন্য কোম্পানিগুলোকে আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়সীমাও বেঁধে দিয়েছে বিএসইসি। এই নির্দেশনা দেয়ার আগে ৪২টি কোম্পানির প্রায় সবগুলোই ফ্লোর প্রাইসে ক্রেতাশুন্য ছিল। নির্দেশনাটি জারির পরেরদিন থেকেই কোম্পানিগুলোর শেয়ার দরে উল্লম্ফন দেখা দেয়। তিন সপ্তাহের ব্যবধানের কোম্পানিগুলোর মধ্যে অন্তত ২০টি কোম্পানির শেয়ার দর দ্বিগুণের কাছাকাছি হয়ে যায়। তবে গেল সপ্তাহে দর উল্লম্ফনের কোম্পানিগুলোর প্রায় সবগুলোরই প্রাইস কারেকশন হয়। এতে দর দ্বিগুণের কাছাকাছি থাকা কোম্পানির সংখ্যাও কমে যায়। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, মূলত শেয়ার ধারণের নির্দেশনাকে কেন্দ্র করেই কোম্পানিগুলোর শেয়ার দরে উল্লম্ফন দেখা দেয়। কোম্পানিরগুলোর মধ্যে বেশি শেয়ার কিনতে হবে এমন কোম্পানি যেমন আছে, নামমাত্র শেয়ার কিনতে হবে-এমন কোম্পানিও আছে। কিন্তু শেয়ার দর বেড়েছে সমানতালে। এদিকে, শেয়ার বেশি কিনতে হবে এবং পিই রেশিও কম রয়েছে, এমন কয়েকটি শেয়ার দরে কোন ছোঁয়াই লাগেনি দেখা যায়। অন্যদিকে, কোম্পানিগুলোর মধ্য মার্জিন শেয়ার যেমন রয়েছে, নন-মার্জিন এবং জেড গ্রুপের শেয়ারও রয়েছে। কিন্তু দর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে মার্জিন ও নন-মার্জিন শেয়ারের তেমন একটা তারতম্য দেখা যায় না। মার্জিন শেয়ারের পজিশন: ৪২টি কোম্পানির মধ্যে মার্জিনেবল কোম্পানি রয়েছে ১৫টি। সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী কোম্পনিগুলোর মধ্যে সম্মিলিত শেয়ার রয়েছে ফুওয়াং ফুডের ৫.৩৩ শতাংশ, অগ্নি সিষ্টেমের ৯.৩৯ শতাংশ, সুহ্নদ ইন্ডাষ্ট্রিজের ১২.০১ শতাংশ, একটিভ ফাইনের ১২.০৪ শতাংশ, বেক্সিমকো ফার্মার ১৩.১৯ শতাংশ, বারাকা পাওয়ারের ১৮.০১ শতাংশ, বিজিআইসির ১৯.৯১ শতাংশ, বেক্সিমকো লিমিটেডের ২০.১৫ শতাংশ, মেঘনা লাইফের ২৪.৭৩ শতাংশ, নর্দার্ন জুটের ২১.৮৭ শতাংশ, ফার্মা এইডের ২৪.২২ শতাংশ, সাউথইস্ট ব্যাংকের ২৫.১৩ শতাংশ, এপেক্স ফুটওয়ারের ২৫.৪৮ শতাংশ, অলিম্পিক ইন্ডাষ্ট্রিজের ২৭.৭৭ শতাংশ, কন্টিনেন্টাল ইন্সুরেন্সের ২৭.৮৫% শতাংশ, সিটি ব্যাংকের ২৭.৯২ শতাংশ এবং বে-লিজিংয়ের ২৯.৬৪ শেয়ার। মার্জিন শেয়ারের দর বেড়েছে : সর্বশেষ দর অনুযায়ী বেক্সিমকো শেয়ারের দর বেড়েছে ১০১.৫৪ শতাংশ, পিপলস ইন্সুরেন্সের ১০১.৩২ শতাংশ, বেক্সিমকো ফার্মার ৮৪.০১%, বারাকা পাওয়ারের ৬৪.৬৫ শতাংশ, ফুওয়াং ফুডের ৫১.৭২ শতাংশ, ফাইন ফুডের ৪২.৪৮ শতাংশ, মেঘনা লাইফের ৪৪.৮৪ শতাংশ, বিজিআইসির ৪০.১৩ শতাংশ, সিটি ব্যাংকের ৩৮.৮৮ শতাংশ, কন্টিনেন্টাল ইন্সুরেন্সের ৩৭.৮৬ শতাংশ, ফার্মা এ্ইডের ২৭.৩৪ শতাংশ, সাউথইস্ট ব্যাংকের ২৩.০৮ শতাংশ, অলিম্পিক ইন্ডাষ্ট্রিজের ২১.৩০ এবং সুহ্নদ ইন্ডাষ্ট্রিজের ৫.৭৩ শতাংশ। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সুহ্নদ ইন্ডাষ্ট্রিজ কম পিইর শেয়ার। শেয়ারও কিনতে হবে বেশি। কিন্তু দর বৃদ্ধিতে কোন প্রভাব দেখা যায়নি। মার্জিন শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস : একটিভ ফাইনের ফ্লোর প্রাইস ১২.৩০ টাকা, অগ্নি সিষ্টেমের ১৩.৪০ টাকা, বেক্সিমকোর ১৩ টাকা, বেক্সিমকো ফার্মার ৬০.৭০ টাকা, বারাকা পাওয়ারের ১৯.৮০ টাকা, বিজিআইসির ২৩.৯০ টাকা, সিটি ব্যাংকের ১৬.২০ টাকা, কন্টিনেন্টাল ইন্সরেন্সের ১৮.৩০ টাকা, নর্দার্ন জুটের ৩২৪.৯০ টাকা, ফুওয়াং ফুডের ১১.৬০ টাকা, ফাইন ফুডের ৪১.৯০ টাকা, অলিম্পিক ইন্ডাষ্টিজের ১৫০.২০ টাকা, ফার্মা এইডের ৩৭১.৮০ টাকা এবং সুহ্নদ ইন্ডাষ্ট্রিজের ২১.৭০ টাকা। নন-মার্জিন শেয়ারের পজিশন: ৪২টি কোম্পানির মধ্যে নন-মার্জিন কোম্পানি রয়েছে ২৪টি। এর মধ্যে এ এবং বি গ্রুপের কোম্পানি ১১টি এবং জেড গ্রুপের ১৬টি। এ এবং বি গ্রুপের কোম্পানিগুলোর মধ্যে সম্মিলিত শেয়ার রয়েছে- ফাইন ফুড ৫.০৯ শতাংশ, ফাস ফাইন্যান্স ১৩.২০ শতাংশ, আফতাব অটোমোবাইল ২৮.৪২ শতাংশ, এপেক্স ফুটওয়ার ২৫.৪৯ শতাংশ, বে-লিজিং ২৯.৬৪ শতাংশ, সেন্ট্রাল ফার্মা ২৫.৮৯ শতাংশ, আইএসএন ২১.৬২ শতাংশ, কেএন্ডকিউ ২৭.৩২ শতাংশ, মেট্রো স্পিনিং ২৬.২০ শতাংশ, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক ২৮.৫০ শতাংশ এবং ম্যাকসন্স স্পিনিং ২৯.৪৬ শতাংশ। জেড শেয়ারের পজিশন : ইনটেকের শেয়ার রয়েছে ৩.৯৭ শতাংশ, ফ্যামিলি টেক্সের ৪.০২ শতাংশ, ফুওয়াং সিরামিকের ৫.৩৩ শতাংশ, এ্যাপোলে ইস্পাতের ২০.৪০ শতাংশ, বিডি থাইয়ের ২৮.৩৮ শতাংশ, সিএন্ডএ টেক্সটাইলের ২২.১৪ শতাংশ, ডেল্টা স্পিনার্মের ১৮ শতাংশ, ফ্যামিলি টেক্সের ৪.০২ শতাংশ, ফুওয়াং সিরামিকের ৫.৩৩ শতাংশ, জেনারেশন নেক্সটের ১৩.৮২ শতাংশ, ইমাম বাটনের ১৯.৩৩ শতাংশ, ইনটেকের ৩.৯৭ শতাংশ, মিথুন নিটিংয়ের ১৭.২০ শতাংশ, অলিম্পিক এক্সেসরিজের ২০.৬৮ শতাংশ, সালভো ক্যামিকেলের ২২.১৪ শতাংশ এবং ইউনাইটেড এয়ারের ৪.১৬ শতাংশ। নন-মার্জিন শেয়ারের দর বেড়েছে : এ্যাপেলো ইস্পাতের দর বেড়েছে ১২১.৪৩ শতাংশ, জেনারেশন নেক্সটের ৯০.৯০ শতাংশ, মিথুন নিটিংয়ের ৮১.৮২ শতাংশ, ডেল্টা স্পিনার্মের ৭৩.৭৪ শতাংশ, ফ্যামিলি টেক্সের ৭২.২২ শতাংশ, আলহাজ্ব টেক্সটাইলের ৫৭.৩৬ শতাংশ, ইমাম বাটনের ৫২.৮৮ শতাংশ, ফাস ফাইন্যান্সের ৫২.৫০ শতাংশ, ফুওয়াং সিরামিকের ৪৪.৭৭ শতাংশ, সিএন্ডএ টেক্সটাইলের ৪১.১৮ শতাংশ, বিডি থাইয়ের ৩৩.৬৬ শতাংশ, ইনটেকের ৩১.১৮ শতাংশ, বে-লিজিংয়ের ২৯.৭৩ শতাংশ, সেন্ট্রাল ফার্মার ২৮.৭৩ শতাংশ, সালভো কেমিক্যালের ২৬.৭২ শতাংশ, অলিম্পিক এক্সেসরিজের ২২.০৬ শতাংশ, আইএসএনের ২১.৮২ শতাংশ, ম্যাকসন্স স্পিনিংয়ের ২১.৫৭ শতাংশ এবং আফতাব অটোমোবাইলের ১৯.৫২ শতাংশ। নন-মার্জিন শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস : এ্যাপেলো ইস্পাত ২.৮০ টাকা, আলহাজ্ব টেক্সটাইল ২৬.৫০ টাকা, ডেল্টা স্পিনার্স ৩ টাকা, ডেল্টা স্পিনার্স ৩ টাকা, ফাস ফাইন্যান্স ৪ টাকা, ফ্যামিলি টেক্স ১.৮০ টাকা, জেনারেশন নেক্সট ২.২০ টাকা, ফুওয়াং সিরামিক ৬.৭০ টাকা, বিডি থাই ১০.১০ টাকা, সিএন্ডএ টেক্সটাইল ১.৭৯ টাকা, সেন্ট্রাল ফার্মা ১২ টাকা, ইমাম বাটন ১৯.১০ টাকা, ইনটেক ১৮.৬০ টাকা, মিথুন নিটিং ৬.৬০ টাকা, ম্যাকসন্স স্পিনিং ৫.২০ টাকা, অলিম্পিক এক্সেসরিজ ৬.৮০ টাকা, সালভো ক্যামিকেল ১০.১০ টাকা এবং ইউনাইটেড এয়ার ১.৪০ টাকা।
8779728___https://amaze24x7.in/the-owner-of-the-fastest-century-in-the-world-is-an-indian-who-achieved-this-feat-with-just-20-balls/
বিশ্বের দ্রুততম সেঞ্চুরির মালিক হলেন একজন ভারতীয়, ২০ বলে এই কৃতিত্ব অর্জন করেন - Amaze24x7.in বিশ্বের দ্রুততম সেঞ্চুরির মালিক হলেন একজন ভারতীয়, ২০ বলে এই কৃতিত্ব অর্জন করেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির মালিক বর্তমানে দক্ষিণ আফ্রিকার বিখ্যাত ব্যাটসম্যান এবি ডি ভিলিয়ার্স। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে মাত্র ৩১ বলে সেঞ্চুরি করে এই কৃতিত্ব অর্জন করেন। এই রেকর্ড আজ পর্যন্ত কারো ভাঙ্গা সম্ভব হয়নি। তবে ঘরোয়া ক্রিকেটে এক ভারতীয় মাত্র ২০ বলে সেঞ্চুরি করে সবাইকে অবাক করে দিয়েছেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ওডিআই ম্যাচে দ্রুততম সেঞ্চুরির মালিক হলেন দক্ষিণ আফ্রিকার বিস্ফোরক ব্যাটসম্যান এবি ডি ভিলিয়ার্স। ২০১৫ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিরুদ্ধে মাত্র ৩১টি বল খেলে সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন। ক্রিস গেইলকে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের বাদশা বলা হয়। আইপিএলের ষষ্ঠ আসরে পুনে ওয়ারিয়ার্স এর বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে মাত্র ৩০ বলে সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত তিনি ১৭৫ রান করেন – যা আইপিএলের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত স্কোর। ২০১৭ সালের ডিসেম্বর, পাকিস্তান ক্রিকেট দলের তরুণ ব্যাটসম্যান বাবর আজম ক্রিকেট ইতিহাসের দ্বিতীয় দ্রুততম সেঞ্চুরি করেন। শাহীদ আফ্রিদি ফাউন্ডেশনের T-10 দাতব্য ম্যাচে ২৬ বলে সেঞ্চুরি করে ইতিহাস গড়েন বাবর আজম। এই তালিকায় সবার উপরে রয়েছেন ভারতীয় উইকেট রক্ষক ব্যাটসম্যান ঋদ্ধিমান সাহা। একটি ঘরোয়া ম্যাচে মোহনবাগানের হয়ে খেলতে নেমে মাত্র ২০ বলে ১০২ রান করেছিলেন। তার এই ইনিংসের সাজানো ছিল ৪টি চার এবং ১৪টি ছয়। সব ফরম্যাট মিলিয়ে এটি এখন বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুততম সেঞ্চুরি, যার ধারেকাছে কেউ নেই।
8779729___http://biswanathnews24.com/2018/10/61325/
বিশ্বনাথ নিউজ ২৪ ডট কম : অক্টোবর ১২, ২০১৮ | সংবাদটি 535 বার পঠিত বিশ্বনাথনিউজ২৪ :: শান্তির প্রতিক কবুতর উড়িয়ে দেওয়ার মধ্য দিয়ে শুরু করে বর্ণাঢ্য আয়োজনে সিলেটের বিশ্বনাথ ডেফোডিল এসোসিয়েশনের যুগপূর্তি অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে সংগঠনের যুগপূর্তি উপলক্ষে উপজেলা বিআরডিবি মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অমিতাভ পরাগ তালুকদার। যুগপূর্তি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা করেন ডেফোডিল এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ। তিনি বলেন, তারুণ্যদীপ্ত এক ঝাঁক যুবকের সমন্বয়ে গড়া বিশ্বনাথ ডেফোডিল এসোসিয়েশন তাদের সমাজ সেবামূলক কর্মধারা অব্যহত রাখার মধ্য দিয়ে এক যুগ পেরিয়েছে। উপজেলা পর্যায়ে তা এক বিশাল অর্জন। বিশ্বনাথের সামাজিক, সাংস্কৃতিক, মানবিক, শিক্ষা ও ক্রীড়া উন্নয়নে যেসব যুগান্তকারী অবদান রেখে যাচ্ছে তা প্রশংসার দাবীদার। তিনি ডেফোডিল এসোসিয়েশনের জয়যাত্রা শত বছরের দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন। আলোচনা সভার পূর্বে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে অতিথিবৃন্দকে সাথে নিয়ে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য বৃক্ষরোপন করেন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। সভা শেষে যুগপূর্তির স্মৃতিকে ধরে রাখতে অতিথিবৃন্দ ও ডেফোডিল এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ ১২ পাউন্ডের কেক কাটেন। এসময় 'ডেফোডিলের স্বপ্ন পূরণ' প্রকল্পের আওতায় উপজেলার দূর্যাকাপন গ্রামের সুমা বেগম'কে একটি সেলাই মেশিন প্রদান করা হয়। আলোচনা সভার শুরুতেই সংগঠনের সদ্য প্রয়াত সভাপতি কামরুল ইসলাম রেজা' স্মরণে দাঁড়িয়ে ১মিনিট নিরবতা পালন করেন নেতৃবৃন্দ। বিশ্বনাথ ডেফোডিল এসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এমদাদ হোসেন নাঈমের সভাপতিত্বে ও সদস্য মোশাহিদ আলীর পরিচালনায় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সংগঠনের উপদেষ্ঠা ও উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক আলতাব হোসেন, বিশ্বনাথ বন্ধুসভার সভাপতি ডাঃ প্রবীর কান্তি দে পিংকু, বিশ্বনাথ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক প্রনঞ্জয় বৈদ্য অপু, বিশ্বনাথ অনলাইন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আব্বাস হোসেন ইমরান, প্রচার সম্পাদক ফজল খান, বিশ্বনাথ থিয়েটারের সভাপতি আনহার আলী, বিশ্বনাথ ক্রীড়া কল্যাণ সংস্থার সভাপতি দিলশাদ আহমদ। সভার শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত করেন ডেফোডিল এসোসিয়েশনের সংগঠনের সদস্য আবুল কালাম আজাদ ও স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাংগঠনিক সম্পাদক বকুল আহমদ এবং সংগঠনের পক্ষে বক্তব্য রাখেন শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক ইলিয়াস আলী। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রামসুন্দর সরকারী অগ্রগামী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হুমায়ুন কবীর, বিশ্বনাথ থিয়েটারের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কামাল মুন্না, বিশ্বনাথ বন্ধুসভার সাধারণ সম্পাদক নবীন সোহেল, বিশ্বনাথ সাংবাদিক ইউনিয়নের সদস্য পাভেল সামাদ, জেলা ধ্রুবতারা ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক আবদুল বাতিন, ডেফোডিল এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি কাওছার আহমদ বাপ্পী, তন্ময় দেবরায়, বর্তমান যুগ্ম সম্পাদক পাভেল আহমদ, অর্থ সম্পাদক রাজেক আহমদ, প্রচার সম্পাদক রাসেল মিয়া, সদস্য সাহেদ আহমদ প্রিন্স, সৌমিত্র ধর, কামরান আহমদ, বিজয় দেব, শাহজাহান আলী, আবদুল হামিদ, মিজানুর রশিদ, শেখ হৃদয়, যতীন্দ্র সরকার, পরিতোষ পাল, পিন্টু দে, শুভ দেব, সাবেল আহমদ খান, রায়হান আহমদ, দশঘর ইউনিয়ন শাখার সভাপতি সোয়েব আহমদ, সাধারণ সম্পাদক আক্তার আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক জুমন আহমদ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
8779731___https://dinajpurnews.com/211223.html
হাকিমপুরে শখের বসে ছাগল পালন করে বাজিমাত | দিনাজপুর নিউজ হাকিমপুর (দিনাজপুর) সংবাদদাতাঃ নাম শিবলী নোমান। ২০০১ সালে এসএসসি পাশের পর নানা প্রতিবন্ধকতায় বন্ধ হয়ে গেল পড়াশোনা। জীবিকার তাগিদে ডিশের ব্যবসা থেকে শুরু করে কৃষিক্ষেত, বাদ দেয়নি কিছুৃই। কিন্তু অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা কিছুতিই পাচ্ছিলেন না। ভুগছিলেন হতাশায়। ২০১৬ সালে ছাগল পালনের মতো মামুলী এক শখে বদলে গেল শিবলীর জীবন। তিন বছর পর তিনি এখন ১৫ লাখেরও বেশী মূল্যের বড়সড় এক খামারের মালিক। তিনি আরো জানান, দেশের বাজারে ছাগলের চাহিদার পাশাপাশি প্রতিবেশী দেশ ভারতে ব্যপক চাহিদা রয়েছে। তাই ছাগল রপ্তানী করে প্রচুর বৈদেশিক মূদ্রা উপার্জন করা সম্ভব।
8779733___https://breakbd24news.com/2020/09/27/%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%A6%E0%A6%BF-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4-%E0%A6%AA/
'মোদি সরকারের আমলে ভারত-পাকিস্তান সিরিজ সম্ভব নয়' – www.breakbd24news.com ব্রেকবিডি২৪নিউজ johir September 27, 2020 38 Views গত সাত বছর ধরে দ্বিপাক্ষিক সিরিজে মুখোমুখি হয় না প্রতিবেশী দেশ দুটি। বহুল আকাঙ্ক্ষিত সিরিজ দেখার স্বাদ সহসাই দর্শকদের মিটছে না বলে মত শহীদ আফ্রিদির। সাবেক পাকিস্তান অধিনায়ক মনে করেন নরেদ্র মোদি সরকারের আমলে পাক-ভারত দ্বিপাক্ষিক সিরিজ অসম্ভব।
8779735___https://www.ntvbd.com/world/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%9A-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%8F%E0%A6%95-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%87-920885
ভারতে পাঁচ মিনিটের ব্যবধানে এক নারীকে দুই কোম্পানির টিকা | NTV Online ভারতে এক নারীকে পাঁচ মিনিটের ব্যবধানে পৃথক দুই কোম্পানির করোনাভাইরাসের টিকা দেওয়া হয়েছে। বিহার রাজ্যের পাটনা জেলার আওয়াধপুর গ্রামের বাসিন্দা সুনীলা দেবীকে (৬৩) কোভিশিল্ড ও কোভ্যাক্সিন টিকা দেওয়া হয়। ভারতীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, গত বুধবার স্থানীয় একটি স্কুলে বসানো স্বাস্থ্য শিবিরে টিকা নিতে গিয়েছিলেন সুনীলা দেবী। সেখানেই তাঁকে পাঁচ মিনিটের ব্যবধানে কোভিশিল্ড ও কোভ্যাক্সিন টিকা দেওয়া হয়। গতকাল শনিবার আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেদিন ওই স্বাস্থ্য কেন্দ্রে সুনীলা দেবীকে প্রথমে কোভিশিল্ড টিকা ও পরে কোভ্যাক্সিন টিকা দেওয়া হয়। বলা হচ্ছে, তাঁকে 'ভুল করে' পরপর দুবার দুই কোম্পানির টিকা দিয়ে দেওয়া হয়েছে। ঘটনার পর থেকে তাঁকে একটি মেডিকেল টিমের পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। তবে সুনীলা দেবী এখন পর্যন্ত সুস্থ আছেন বলে জানিয়েছে চিকিৎসা কর্মকর্তারা। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের। জানা গেছে, ওই স্কুলের একটি রুমে এক লাইনের লোকদের কোভিশিল্ড ও অন্য লাইনের লোকদের কোভ্যাক্সিন দেওয়া হচ্ছিল। আর রুমের বাইরে সবার নাম নথিবদ্ধ করা হচ্ছিল। গ্রামের একজন বাসিন্দা সংবাদমাধ্যমকে বলেন, 'নাম নথিবদ্ধ করার পর তিনি রুমে প্রবেশ করে লাইনে দাঁড়িয়ে কোভিশিল্ড টিকা নেন, চলে যাওয়ার আগে তাঁকে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে বলা হয়েছিল। তিনি পাঁচ মিনিটের মতো অপেক্ষা করার পর আরেক লাইনে গিয়ে দাঁড়ানোর পর তাঁকে কোভ্যাক্সিন টিকা দেওয়া হয়।' টিকা দেওয়ার প্রক্রিয়ার বিষয়ে সুনীলা দেবীর কোনও ধারণা না থাকায় এ ঘটনা ঘটেছে বলে মনে করা হচ্ছে। পরে তাঁর পরিবারের সদস্যরা ও অন্য গ্রামবাসী টিকা কেন্দ্রে এসে সেখানে থাকা স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে হৈ চৈ শুরু করলে তারা ঘটনা জানতে পারেন। উপস্থিত মেডিকেল কর্মকর্তা তাৎক্ষণিভাবে টিম গঠন করে সুনীলা দেবীকে তাদের পর্যবেক্ষণে রাখেন।
8779737___http://chattogramsomoy.com/entertainment/2168/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9B-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87/
প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে উপহার পাচ্ছেন 'গাল্লিবয়' রানা - Chattogram Somoy কামরাঙ্গীরচরের ৮ নম্বর গলিতে বেড়ে ওঠা রানাকে নিয়ে প্রথম 'গাল্লিবয়' নামের একটি গান সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মাহমুদ হাসান তবীব। তারপর থেকে 'গাল্লিবয়' রানা ইন্টারনেট জুড়ে ভাইরাল। খবরের শিরোনাম হয়েছে বিবিসি থেকে আল জাজিরার।
8779738___https://joydhakweb.in/bhromon8101/
ভ্রমণ-পরিব্রাজক (১০ম পর্ব)-স্বামী বিবেকানন্দ (সম্পাদনা: অরূপ বন্দ্যোপাধ্যায়)-বর্ষা ২০২২ | বাংলাভাষায় প্রথম ছোটোদের পূর্ণাঙ্গ ওয়েবজিন। ২০০৭ থেকে ছোটোদের সঙ্গে পরিব্রাজক(প্রথম পর্ব),পরিব্রাজক (২য় পর্ব) পরিব্রাজক (৩য় পর্ব), পরিব্রাজক (৪র্থ পর্ব), পরিব্রাজক (৫ম পর্ব) পরিব্রাজক (৬ষ্ঠ পর্ব) পরিব্রাজক (৭ষ্ঠ পর্ব), পরিব্রাজক অষ্টম পর্ব, পরিব্রাজক নবম পর্ব এবার ভূমধ্যসাগর। ভারতবর্ষের বাহিরে এমন স্মৃতিপূর্ণ স্থান আর নেই। এশিয়া, আফ্রিকা—প্রাচীন সভ্যতার অবশেষ। একজাতীয় রীতিনীতি খাওয়া-দাওয়া শেষ হল, আর এক প্রকার আকৃতি-প্রকৃতি, আহার-বিহার, পরিচ্ছদ, আচার-ব্যবহার আরম্ভ হল—ইওরোপ এল। নানা বর্ণ, জাতি, সভ্যতা, বিদ্যা ও আচারের বহুশতাব্দীব্যাপী যে মহা-সংমিশ্রণের ফলস্বরূপ এই আধুনিক সভ্যতা, সে সংমিশ্রণের মহাকেন্দ্র এইখানে। যে ধর্ম, যে বিদ্যা, যে সভ্যতা, যে মহাবীর্য আজ ভূমণ্ডলে পরিব্যাপ্ত হয়েছে, এই ভূমধ্যসাগরের চতুষ্পার্শ্বই তার জন্মভূমি। ঐ দক্ষিণে—ভাস্কর্যবিদ্যার আকর, বহুধনধান্যপ্রসূ অতি প্রাচীন মিশর। পূর্বে ফিনিসিয়ান, ফিলিষ্টিন, য়াহুদী, মহাবল বাবিল, আসির ও ইরানী সভ্যতার প্রাচীন রঙ্গভূমি—এশিয়া মাইনর। উত্তরে—সর্বাশ্চর্যময় গ্রীকজাতির প্রাচীন লীলাক্ষেত্র। দেশ নদী পাহাড় সমুদ্রের কথা তো অনেক শুনলে, এখন প্রাচীন কাহিনী কিছু শোন। এ প্রাচীন কাহিনী বড় অদ্ভুত। গল্প নয়—সত্য, মানবজাতির যথার্থ ইতিহাস। এই সকল প্রাচীন দেশ কালসাগরে প্রায় লয় হয়েছিল। যা কিছু লোকে জানত, তা প্রায় প্রাচীন যবন ঐতিহাসিকের অদ্ভুত গল্পপূর্ণ প্রবন্ধ অথবা বাইবেল নামক য়াহুদী পুরাণের অত্যদ্ভুত বর্ণনা মাত্র। এখন পুরানো পাথর, বাড়ী, ঘর, টালিতে লেখা পুথি, আর ভাষাবিশ্লেষ শত মুখে গল্প করছে। এ গল্প এখন সবে আরম্ভ হয়েছে, এখনই কত আশ্চর্য কথা বেরিয়ে পড়েছে, পরে কী বেরুবে কে জানে? দেশ-দেশান্তরের মহা মহা পণ্ডিত দিনরাত এক টুকরো শিলালেখ বা ভাঙা বাসন বা একটা বাড়ী বা একখান টালি নিয়ে মাথা ঘামাচ্চেন, আর সেকালের লুপ্ত বার্তা বার করছেন। যখন মুসলমান নেতা ওসমান কনস্টান্টিনোপল দখল করলে, সমস্ত পূর্ব ইওরোপে ইসলামের ধ্বজা সগর্বে উড়তে লাগল, তখন প্রাচীন গ্রীকদের যে সকল পুস্তক, বিদ্যাবুদ্ধি তাদের নির্বীর্য বংশধরদের কাছে লুকানো ছিল, তা পশ্চিম-ইওরোপে পলায়মান গ্রীকদের সঙ্গে সঙ্গে ছড়িয়ে পড়ল। গ্রীকেরা রোমের বহুকাল পদানত হয়েও বিদ্যা-বুদ্ধিতে রোমকদের গুরু ছিল। এমনকি, গ্রীকরা ক্রিশ্চান হওয়ায় এবং গ্রীক ভাষায় ক্রিশ্চানদের ধর্মগ্রন্থ লিখিত হওয়ায় সমগ্র রোমক সাম্রাজ্যে ক্রিশ্চান ধর্মের বিজয় হয়। কিন্তু প্রাচীন গ্রীক, যাদের আমরা যবন বলি, যারা ইওরোপী সভ্যতার আদিগুরু, তাদের সভ্যতার চরম উত্থান ক্রিশ্চানদের অনেক পূর্বে। যেমন হিন্দুদের ঘরে পূর্বপুরুষদের বিদ্যা-বুদ্ধি কিছু কিছু রক্ষিত আছে, তেমনি ক্রিশ্চান গ্রীকদের কাছে ছিল, সেই সকল পুস্তক চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ল। তাতেই ইংরেজ, জার্মান, ফ্রেঞ্চ প্রভৃতি জাতির মধ্যে প্রথম সভ্যতার উন্মেষ। গ্রীকভাষা, গ্রীকবিদ্যা, শেখবার একটা ধুম পড়ে গেল। প্রথমে যা কিছু ঐ সকল পুস্তকে ছিল, তা হাড়সুদ্ধ গেলা হল। তারপর যখন নিজেদের বুদ্ধি মার্জিত হয়ে আসতে লাগল এবং ক্রমে ক্রমে পদার্থবিদ্যার অভ্যুত্থান হতে লাগল, তখন ঐ সকল গ্রন্থের সময়, প্রণেতা, বিষয়, যাথাতথ্য ইত্যাদির গবেষণা চলতে লাগল। ক্রিশ্চানদের ধর্মগ্রন্থগুলি ছাড়া প্রাচীন অ-ক্রিশ্চান গ্রীকদের সমস্ত গ্রন্থের উপর মতামত প্রকাশ করতে তো আর কোনও বাধা ছিল না, কাজেই বাহ্য এবং আভ্যন্তর সমালোচনার এক বিদ্যা বেরিয়ে পড়ল। আমাদের দেশে বলে, পায়ে চক্কর থাকলে সে লোক ভবঘুরে হয়। আমার পায়ে বোধহয় সমস্তই চক্কর। বোধহয় বলি কেন? পা নিরীক্ষণ করে, চক্কর আবিষ্কার করবার অনেক চেষ্টা করেছি, কিন্তু সে চেষ্টা একেবারে বিফল। সে শীতের চোটে পা ফেটে খালি চৌ-চাকলা, তার চক্কর-ফক্কর বড় দেখা গেল না। যা হোক—যখন কিংবদন্তি রয়েছে তখন মেনে নিলুম যে, আমার পা চক্করময়। ফল কিন্তু সাক্ষাৎ—এত মনে করলুম যে, পারি-তে বসে কিছুদিন ফরাসী ভাষা ও সভ্যতা আলোচনা করা যাবে। পুরানো বন্ধু-বান্ধব ত্যাগ করে, এক গরীব ফরাসী নবীন বন্ধুর বাসায় গিয়ে বাস করলুম। তিনি জানেন না ইংরেজী, আমার ফরাসী—সে এক অদ্ভুত ব্যাপার! বাসনা যে, বোবা হয়ে বসে থাকার না-পারকতায়। কাজেই চললুম ভিয়েনা, তুর্কী, গ্রীস, ইজিপ্ত, জেরুসালেম পর্যটন করতে। ভবিতব্য কে ঘোচায় বল! তোমায় পত্র লিখছি মুসলমান-প্রভুত্বের অবশিষ্ট রাজধানী কনস্টান্টিনোপল হতে। সঙ্গের সঙ্গী তিন জন—দুজন ফরাসী, একজন আমেরিক। আমেরিক তোমাদের পরিচিতা মিস ম্যাক‍লাউড, ফরাসী পুরুষ বন্ধু মস্যিয় জুল বোওয়া—ফ্রান্সের একজন সুপ্রতিষ্ঠিত দার্শনিক ও সাহিত্যলেখক, আর ফরাসিনী বন্ধু জগদ্বিখ্যাত গায়িকা মাদ‍‍মোয়াজেল কালভে। ফরাসী ভাষায় 'মিষ্টর' হচ্ছেন 'মস্যিয়', আর 'মিস' হচ্ছেন 'মাদ‍‍মোয়াজেল'—'জ'টা পূর্ববাঙলার 'জ'। মাদ‍‍মোয়াজেল কালভে আধুনিক কালের সর্বশ্রেষ্ঠা অপেরা গায়িকা। এঁর গীতের এত সমাদর যে, এঁর তিন লক্ষ, চার লক্ষ টাকা বাৎসরিক আয়, খালি গান গেয়ে। এঁর সহিত আমার পরিচয় পূর্ব হতে। পাশ্চাত্য দেশের সর্বশ্রেষ্ঠা অভিনেত্রী মাদাম সারা বার্নহার্ড, আর সর্বশ্রেষ্ঠা গায়িকা কালভে—দুজনেই ফরাসী, দুজনেই ইংরেজী ভাষার সম্পূর্ণ অনভিজ্ঞা, কিন্তু ইংল্যান্ড ও আমেরিকায় মধ্যে মধ্যে যান ও অভিনয় করে আর গীত গেয়ে লক্ষ লক্ষ ডলার সংগ্রহ করেন। ফরাসী ভাষা সভ্যতার ভাষা—পাশ্চাত্য জগতের ভদ্রলোকের চিহ্ন—সকলেই জানে, কাজেই এদের ইংরেজী শেখবার অবকাশ এবং প্রবৃত্তি নাই। মাদাম বার্নহার্ড বর্ষীয়সী। কিন্তু সেজে মঞ্চে যখন ওঠেন, তখন যে বয়স, যে লিঙ্গ [স্ত্রী বা পুরুষ চরিত্র] অভিনয় করেন, তার হুবহু নকল! বালিকা বালক, যা বল তাই—হুবহু। আর সে আশ্চর্য আওয়াজ! এরা বলে তাঁর কণ্ঠে রূপার তার বাজে! বার্নহার্ডের বিশেষ অনুরাগ ভারতবর্ষের উপর। আমায় বারংবার বলেন, তোমাদের দেশ 'ত্রেজাঁসিএন, ত্রেসিভিলিজে'—অতি প্রাচীন, অতি সুসভ্য। এক বৎসর ভারতবর্ষ সংক্রান্ত এক নাটক অভিনয় করেন, তাতে মঞ্চের উপর বিলকুল এক ভারতবর্ষের রাস্তা খাড়া করে দিয়েছিলেন—মেয়ে, ছেলে, পুরুষ, সাধু, নাগা—বিলকুল ভারতবর্ষ! অভিনয়ান্তে আমায় বলেন, 'আমি মাসাবধি প্রত্যেক মিউজিয়ম বেড়িয়ে ভারতের পুরুষ, মেয়ে, পোষাক, রাস্তা, ঘাট পরিচয় করেছি'। বার্নহার্ডের ভারত দেখবার ইচ্ছা বড়ই প্রবল—'সে মঁ র‍্যাভ, সে মঁ র‍্যাভ'—সে আমার জীবনস্বপ্ন। আবার প্রিন্স অব ওয়েলস তাঁকে বাঘ হাতি শিকার করাবেন প্রতিশ্রুত আছেন। তবে বার্নহার্ড বললেন—সে দেশে যেতে গেলে, দেড় লাখ দুলাখ টাকা খরচ না করলে কী হয়? টাকার অভাব তাঁর নাই, স্পেশাল ট্রেন ভিন্ন গতায়াত নেই। সে ধুম বিলাস, ইওরোপের অনেক রাজারাজড়া পারে না। যাঁর থিয়েটারে মাসাবধি আগে থেকে দুনো দামে টিকিট কিনে রাখলে তবে স্থান হয়, তাঁর টাকার বড় অভাব নেই। তবে সারা বার্নহার্ড বেজায় খরচে। কাজেই তাঁর ভারতভ্রমণ এখন রইল। মাদ‍‍মোয়াজেল কালভে এ শীতে গাইবেন না, বিশ্রাম করবেন। ইজিপ্ত প্রভৃতি নাতিশীত দেশে চলেছেন। আমি যাচ্ছি এঁর অতিথি হয়ে। কালভে যে শুধু সঙ্গীতের চর্চা করেন, তা নয়—তাঁর বিদ্যা যথেষ্ট। তিনি দর্শনশাস্ত্র ও ধর্মশাস্ত্রের বিশেষ সমাদর করেন। অতি দরিদ্র অবস্থায় তাঁর জন্ম হয়। ক্রমে নিজের প্রতিভাবলে, বহু পরিশ্রমে, বহু কষ্ট সয়ে, এখন প্রভূত ধন, রাজা-বাদশার সম্মানের ঈশ্বরী। মাদাম মেলবা, মাদাম এমা এমস প্রভৃতি বিখ্যাত গায়িকাসকল আছেন—জাঁ দ্য রেজকি, প্লাঁস প্রভৃতি অতি বিখ্যাত গায়কসকল আছেন। এঁরা সকলেই দুই তিন লক্ষ টাকা বাৎসরিক রোজগার করেন। কিন্তু কালভে বিদ্যার সঙ্গে সঙ্গে এক অভিনব প্রতিভা। অসাধারণ রূপ, যৌবন, প্রতিভা আর দৈবী কণ্ঠ—এসব একত্র সংযোগে কালভে-কে গায়িকামণ্ডলীর শীর্ষস্থানীয়া করেছে। কিন্তু দুঃখ দারিদ্র্য অপেক্ষা শিক্ষক আর নেই! সে শৈশবের অতি কঠিন দারিদ্র্য দুঃখ কষ্ট—যার সঙ্গে দিনরাত যুদ্ধ করে কালভের এই বিজয়লাভ, সে সংগ্রাম তাঁর জীবনে এক অপূর্ব সহানুভূতি, এক গভীর ভাব এনে দিয়েছে। আবার এ দেশে উদ্যোগ যেমন, উপায়ও তেমন। আমাদের দেশে উদ্যোগ থাকলেও উপায়ের একান্ত অভাব। বাঙালীর মেয়ের বিদ্যা শেখবার সমধিক ইচ্ছা থাকলেও উপায়াভাবে বিফল। বাঙলা ভাষায় আছে কী শেখবার? বড়জোর পচা নভেল-নাটক! আবার বিদেশী ভাষায় বা সংস্কৃত ভাষায় আবদ্ধ বিদ্যা, দু-চার জনের জন্য মাত্র। এসব দেশে নিজের ভাষায় অসংখ্য পুস্তক। তার উপর যখন যে ভাষায় একটা নূতন কিছু বেরুচ্চে, তৎক্ষণাৎ তার অনুবাদ করে সাধারণের সমক্ষে উপস্থিত করছে। মস্যিয় জুল বোওয়া প্রসিদ্ধ লেখক। ধর্ম ও কুসংস্কারসকলের ঐতিহাসিক তত্ত্ব-আবিষ্কারে বিশেষ নিপুণ। মধ্যযুগে ইওরোপে যে সকল শয়তানপূজা, জাদু, মারণ, উচাটন, ছিটেফোঁটা মন্ত্রতন্ত্র ছিল এবং এখনও যা কিছু আছে, সে সকল ইতিহাসবদ্ধ করে এঁর এক প্রসিদ্ধ পুস্তক। ইনি সুকবি এবং ভিক্তর হ্যুগো, লা মার্টিন, প্রভৃতি ফরাসী মহাকবি এবং গ্যেটে, শিলার প্রভৃতি জার্মান মহাকবিদের ভেতর যে ভারতের বেদান্তভাব প্রবেশ করেছে, সেই ভাবের পোষক। ইনি অতি নিরভিমান, শান্তপ্রকৃতির এবং অতি যত্ন করে আমায় নিজের বাসায় প্যারিসে রেখেছিলেন। এখন একসঙ্গে ভ্রমণে চলেছেন। কনস্টান্টিনোপল পর্যন্ত পথের সঙ্গী আর এক দম্পতি—পেয়র হিয়াসান্থ এবং তাঁর সহধর্মিণী। পেয়র (অর্থাৎ পিতা) হিয়াসান্থ ছিলেন ক্যাথলিক সম্প্রদায়ের এক কঠোর তপস্বী-শাখাভুক্ত সন্ন্যাসী। পাণ্ডিত্য ও অসাধারণ বাগ্মিতাগুণে এবং তপস্যার প্রভাবে ফরাসী দেশে এবং সমগ্র ক্যাথলিক সম্প্রদায়ে এঁর অতিশয় প্রতিষ্ঠা ছিল। মহাকবি ভিক্তর হ্যুগো দুজন লোকের ফরাসী ভাষার প্রশংসা করতেন—তার মধ্যে পেয়র হিয়াসান্থ একজন। চল্লিশ বৎসর বয়ঃক্রমকালে পেয়র হিয়াসান্থ এক আমেরিক নারীর প্রণয়াবদ্ধ হয়ে তাকে করে ফেললেন বে। মহা হুলস্থূল পড়ে গেল। ক্যাথলিক সমাজ তৎক্ষণাৎ তাঁকে ত্যাগ করলে। শুধু পা, আলখাল্লা-পরা তপস্বী-বেশ ফেলে পেয়র হিয়াসান্থ গৃহস্থের হ‍্যাট-কোট-বুট পরে হলেন—মস্যিয় লয়জন। আমি কিন্তু তাঁকে তাঁর পূর্বের নামেই ডাকি। প্রটেস্টান্টরা তাঁকে সমাদরে গ্রহণ করলে, ক্যাথলিকরা ঘৃণা করতে লাগল। পোপ লোকটার গুণাতিশয্যে তাঁকে ত্যাগ করতে না চেয়ে বললেন, 'তুমি গ্রীক ক্যাথলিক পাদ্রী হয়ে থাক (সে শাখার পাদ্রী একবার মাত্র বে করতে পায়, কিন্তু বড় পদ পায় না), কিন্তু রোমান চার্চ ত্যাগ কোরো না।' কিন্তু লয়জন-গেহিনী তাঁকে টেনে-হিঁচড়ে পোপের ঘর থেকে বার করলে। ক্রমে পুত্র-পৌত্র হল। এখন অতি স্থবির লয়জন জেরুসালেমে চলেছেন—ক্রিশ্চান আর মুসলমানের মধ্যে যাতে সদ্ভাব হয়, সেই চেষ্টায়। তাঁর গেহিনী বোধহয় অনেক স্বপ্ন দেখেছিলেন যে, লয়জন বা দ্বিতীয় মার্টিন লুথার হয়, পোপের সিংহাসন উল্টে বা ফেলে দেয় ভূমধ্যসাগরে! সেসব তো কিছুই হল না। কিন্তু মাদাম লয়জনের—সে নানা দিবাস্বপ্ন চলেছে! বৃদ্ধ লয়জন অতি মিষ্টভাষী, নম্র ভক্ত প্রকৃতির লোক। আমার সঙ্গে দেখা হলেই কত কথা—নানা ধর্মের, নানা মতের। তবে ভক্ত মানুষ—অদ্বৈতবাদে একটু ভয় খাওয়া আছে। গিন্নীর ভাবটা বোধহয় আমার উপর কিছু বিরূপ। বৃদ্ধের সঙ্গে যখন আমার ত্যাগ বৈরাগ্য সন্ন্যাসের চর্চা হয়, তাঁর গিন্নীর বোধহয় তখন গা কসকস করে। তার উপর মেয়ে-মদ্দ সমস্ত ফরাসীরা যত দোষ গিন্নীর উপর ফেলে। বলে, 'ও মাগী আমাদের এক মহাতপস্বী সাধুকে নষ্ট করে দিয়েছে!' গিন্নীর কিছু বিপদ বৈকি—আবার বাস হচ্ছে প্যারিসে, ক্যাথলিকের দেশে। বে-করা পাদ্রীকে ওরা দেখলে ঘৃণা করে, মাগ-ছেলে নিয়ে ধর্মপ্রচার এ ক্যাথলিক আদতে সহ্য করবে না। গিন্নীর আবার একটু ঝাঁজ আছে কিনা! একবার লয়জন গিন্নী এক অভিনেত্রীর উপর ঘৃণা প্রকাশ করে বললেন, 'তুমি বিবাহ না করে অমুকের সঙ্গে বাস করছ, তুমি বড় খারাপ।' সে অভিনেত্রী ঝট জবাব দিলে, 'আমি তোমার চেয়ে লক্ষ গুণে ভাল। আমি একজন সাধারণ মানুষের সঙ্গে বাস করি, আইন-মত বে না হয় নাই করেছি। আর তুমি মহাপাপী—এত বড় একটা সাধুর ধর্ম নষ্ট করলে! যদি তোমার প্রেমের ঢেউ এতই উঠেছিল, তা না হয় সাধুর সেবা-দাসী হয়ে থাকতে। তাকে বে করে—গৃহস্থ করে তাকে উৎসন্ন কেন দিলে?' এদের সঙ্গে আমার বিশেষ লাভ এই যে, ঐ এক আমেরিক ছাড়া এরা কেউ ইংরেজী জানে না। ইংরেজী ভাষায় কথা একদম বন্ধ, কাজেই কোনোরকম করে আমায় কইতে হচ্ছে ফরাসী এবং শুনতে হচ্ছে ফরাসী। যাত্রার ঠিক হল—প্যারিস থেকে রেলযোগে ভিয়েনা, তারপর কনস্টান্টিনোপল, তারপর জাহাজে এথেন্স, গ্রীস, তারপর ভূমধ্যসাগরপার ইজিপ্ত, তারপর এশিয়া মাইনর, জেরুসালেম ইত্যাদি। 'ওরিআঁতাল এক্সপ্রেস ট্রেন' প্যারিস হতে স্তাম্বুল পর্যন্ত ছোটে প্রতিদিন। তায় আমেরিকার নকলে শোবার বসবার খাবার স্থান। ঠিক আমেরিকার মতো সুসম্পন্ন না হলেও কতক বটে। সে গাড়ীতে চড়ে ২৪শে অক্টোবর প্যারিস ছাড়তে হচ্ছে।
8779739___https://www.bargunaralo.com/%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%81-%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9F/21152
চিপসসের প্যাকেটের ভেতরে শিশু-খেলনা না ঢোকাতে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে। একইসঙ্গে খেলনাযুক্ত যেসব চিপস বাজারজাত করা হয়েছে তা প্রত্যাহারে চাওয়া হয়েছে নির্দেশনা। এ রিট দায়েরের কথা সোমবার (৪ নভেম্বর) জানিয়েছেন আবেদনকারী আইনজীবী মো. মনিরুজ্জমান। তিনি জানান, বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ আবেদনের ওপর শুনানি হতে পারে। আবেদনে চিপসের প্যাকেটের ভেতরে শিশু-খেলনা না ঢোকাতে শিশুখাদ্য উৎপাদক কোম্পানিদের কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না- এ মর্মে রুল জারির আর্জি জনানো হয়েছে। পাশাপাশি যারা খেলনাসহ চিপস বাজারজাত করেছে সেসব প্যাকেট প্রত্যাহার করতে চাওয়া হয়েছে নির্দেশনা। মো. মনিরুজ্জামান বলেন, অ্যাবসেন্ট মাইন্ডে বাচ্চারা যখন চিপস খায় তখন খেলনাটা তাদের পেটে ঢুকে যায়। এটা খুবই অ্যালার্মিং। প্রতিবেশী দেশে দু'টি বাচ্চা মারা গেছে বলে আমরা প্রতিবেদন পেয়েছি। আমরা আশংকা করছি, আমাদের দেশের কোনো শিশু চিপসের প্যাকেটে যে প্ল্যাস্টিকের খেলনা থাকে সেটা খেয়ে ফেললে হয়তো এরকম পরিস্থিতি হতে পারে। প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিওর। এ কারণে রিট করেছি। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত আমরা ইনগ্রিনের ডরে ডরে চিপসসহ আরও একটি কোম্পানির চিপসের প্যাকেটে মূলত খেলনাগুলো পেয়েছি। হয়তো আরও আছে, যেগুলো আমার অগোচরে। যেন কোনো কোম্পানি চিপসের প্যাকেটে খেলনা দিয়ে মার্কেটিং করতে না পারে সেজন্য এ আবেদন।
8779740___https://chattolarkhabor.com/62437/%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%95-%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0/
গাজীপুরে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ - খবরের সাথে সারাক্ষণ চট্টলার খবর - খবরের সাথে সারাক্ষণ | CHATTOLAR KHABOR ডেস্ক নিউজ : কর্মস্থলে যেতে পরিবহন সংকট ও অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিরুদ্ধে গাজীপুরে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন স্থানীয় পোশাকশ্রমিকরা। সোমবার সকালে শ্রীপুর পৌর এলাকায় ২ নম্বর সিঅ্যান্ডবি বাজারে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে তারা এ বিক্ষোভ করেন। এতে মহাসড়কের ২ কিলোমিটারজুড়ে দীর্ঘ যানজটন সৃষ্টি হয়। শ্রমিক হোসেন আলী নামে আরেক শ্রমিক জানান, কারখানা খুলে দেয়া হলেও যাতায়াতের কোনো সুব্যবস্থা করা হয়নি। এ সুযোগে মহাসড়কে চলাচলকারী সকল লোকাল বাস, সিএনজি ও অটোরিকশা গলাকাটা ভাড়া আদায় করছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভাড়া তিন থেকে চারগুণ বৃদ্ধি করা হয়েছে। যারা মহাসড়কে এ ভাড়া নিয়ন্ত্রণ করে তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি। মাওনা হাইওয়ে থানার ওসি কামাল হোসেন বলেন, রাস্তায় গাড়ি সংকট ও যাতায়াতে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের প্রতিবাদে শ্রমিকরা রাস্তা অবরোধ করে রাখে। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে তাদেরকে বুঝিয়ে রাস্তা থেকে সরিয়ে দিতে সক্ষম হয়।
8779741___https://www.tbsnews.net/bangla/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%A6%E0%A6%A8/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A7%80
এই বায়োপিকের জন্য প্রযোজকের প্রথমে মাথায় এসেছিল পরিণীতি চোপড়ার কথা। 01 April, 2021, 01:35 pm Last modified: 01 April, 2021, 02:12 pm 'আমি যা টাকা দিয়েছি তা অন্যদের সংগৃহীত ত্রাণের চেয়েও বেশি', দাবি অমিতাভের পাইরেসির শিকার 'রাধে': ভক্তদের প্রতি সালমানের ক্ষোভ, আইনি ব্যবস্থার হুমকি এবার 'করোনাকে সামান্য ফ্লু' অভিহীত করা কঙ্গনার পোস্ট মুছে দিল ইনস্টাগ্রাম বলিউডে এখন স্পোর্টস ছবির রমরমা বাজার। এবার টেনিস তারকা সানিয়া মির্জারকে নিয়ে তৈরি হতে চলেছে বায়োপিক। ছবি প্রযোজনায় রনি স্ক্রুওয়ালা। ইতোমধ্যেই সানিয়ার জীবনীর কপিরাইট নিয়েছেন তিনি। সানিয়া মির্জার চরিত্রে কাকে অভিনয় করতে দেখা যাবে? জানতে মুখিয়ে রয়েছেন সিনেপ্রেমীরা। ইন্ডাস্ট্রি সূত্রে খবর, প্রযোজকের প্রথম পছন্দ অভিনেত্রী তাপসী পান্নু। ছবির স্ক্রিপ্ট শুনে প্রাথমিকভাবে পছন্দও করেছেন তাপসী। শেষ পর্যন্ত সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে সানিয়া মির্জার বায়োপিকে ফের একবার খেলোয়ারের ভূমিকায় দেখা মিলবে তাপসীর। এর আগে ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক মিতালি রাজের বায়োপিকে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করছেন তিনি। ছবির নাম 'সাবাশ মিঠু'। এবার ক্রিকেটারের জীবনী থেকে টেনিস তারকার ভূমিকায় তাপসীর দেখা মিলতে পারে! জানা যাচ্ছে, সানিয়ার বায়োপিকের জন্য প্রযোজকের প্রথমে মাথায় এসেছিল পরিণীতি চোপড়ার কথা। তবে সদ্য মুক্তি পেয়েছে তার অভিনীত 'সাইনা'। যেখানে ব্যাডমিন্টন প্লেয়ারের ভূমিকায় দেখা গেছে পরিণীতিকে। তাই ফের একবার টেনিস তারকার চরিত্রে তাকে নিতে রাজি নয় প্রযোজক। আপতত 'সব্বাস মিঠু'র শ্যুটিংয়ে ব্যস্ত তাপসী। এছাড়াও তার হাতে রয়েছে 'লুপ লাপেটা', 'রেশমি রকেট', 'হাসিন দিলরুবা' এবং 'দোবারা' ছবির কাজ।
8779742___http://bangla.thereport24.com/article/222255/
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক: করোনা প্রতিরোধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে সারা বিশ্ব। বিভিন্ন পেশার মানুষেরা যে যার অবস্থান থেকে এটি প্রতিরোধে এগিয়ে এসেছেন। কখনও সামনে আসছে উৎসাহমূলক কাজ। এমনই একটি গানের ভিডিও নির্মিত হচ্ছে। আর এতে অংশ নিয়েছেন সংগীত, নাটক, চলচ্চিত্র, অনলাইন, নিউজ, রাজনীতি, সমাজসেবা ও কর্পোরেটের শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিত্বরা। এ গানের জন্য সংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, ফাহমিদা নবী, বাপ্পা মজুদমার, কণা, এলিটা, মিলা, ঐশী, নওরীন, জেফার, পড়শি, অভিনয়শিল্পী শমী কায়সার, নোবেল, আরিফিন শুভ, মম, নাদিয়া, সাবিলাসহ ৭০ ব্যক্তিত্ব তাদের নিজ বাসা থেকে মোবাইলে ভিডিও ও কণ্ঠ দিয়েছেন। গানের শিরোনাম 'এসো সবাই'। কথা লিখেছেন গীতিকবি আসিফ ইকবাল। সুর, সংগীতায়োজন ও ভিডিও পরিচালনা করেছেন অদিত রহমান। সার্বিক ব্যবস্থাপনায় আছেন গায়ক মাহাদী ফায়সাল। একান্ত ব্যক্তিগত দায়বদ্ধতা থেকে এ ব্যতিক্রমী উদ্যোগ বলে জানালেন আসিফ ইকবাল। এর সঙ্গে আরও যুক্ত আছেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের পরিচালক দিদারুল আলম সানি, ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি এনালাইজেনের চেয়ারম্যান রিসালাত সিদ্দিকী, কনসিটো পিআরের নির্বাহী পরিচালক মাহজাবিন ফেরদৌসী স্বর্ণা, গায়ক মাহাদী ফায়সাল ও সংগীত পরিচালক অদিত রহমান। গানের অন্যতম উদ্যোক্তা আসিফ ইকবাল বলেন, 'করোনা যুদ্ধ ও যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে দেশের আপামর প্রান্তিক মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর উদাত্ত আহ্বান জানানো হয়েছে এই গানের ভিডিওতে। ব্যক্তিগত দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে সম্পূর্ণ জিরো রয়্যালটি কনসেপ্টে গান ও ভিডিওতে সকলে অংশ নিয়েছেন। এটা সত্যিই অসাধারণ ঘটনা। গানটি প্রত্যেকেই তাদের নিজ নিজ সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম ও অ্যাকাউন্ট থেকে আপলোড করবেন।'
8779743___https://m.dainikshiksha.com/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A7%9C%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A7%AA%E0%A7%A8-%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B6/202463/
দেশে দারিদ্র্য বেড়েছে ৪২ শতাংশ : গবেষণার তথ্য - বিবিধ - দৈনিকশিক্ষা শনিবার (২৩ জানুয়ারি) ভার্চুয়াল আলোচনায় সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিংয়ের (সানেম) এ জরিপ তুলে ধরেন প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক সেলিম রায়হান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দের তথ্য অনুযায়ী, দেশে দারিদ্র্যের হার ছিল ২৪ দশামিক ৩০ শতাংশ। "২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে জিইডি সানেমের গবেষণায় দেখা গেছে, দারিদ্র্যের হার ২১ দশমিক ৬০ শতাংশে নেমেছিল। কিন্তু সানেমের ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর-ডিসেম্বরের গবেষণা বলছে, দারিদ্রের হার বেড়ে ৪২ শতাংশ হয়েছে।" এই দারিদ্র্যের হার শহরের তুলনায় গ্রামে বেশি বেড়েছে জানিয়ে সেলিম রায়হান বলেন, ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দের বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, গ্রামে দারিদ্র্যের হার ছিল ২৬ দশমিক ৪০ শতাংশ। ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের সানেমের গবেষণায় এই হার নামে ২৪ দশমিক ৫০ শতাংশে। "কিন্তু সানেমের ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর-ডিসেম্বরের গবেষণা বলছে, বাংলাদেশের গ্রামে দারিদ্র্যের হার বেড়ে হয়েছে ৪৫ দশমিক ৩০ শতাংশ।" একইভাবে শহরে দারিদ্র্যের হার ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দে ১৮ দশমিক ১৯ শতাংশ থেকে বেড়ে যথাক্রমে ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে ১৬ দশমিক ৩০ শতাংশ ও ২০২০ খ্রিষ্টাব্দে তা বেড়ে ৩৫ দশমিক ৪০ শতাংশ হয়েছে বলে জানান তিনি। সানেমের নির্বাহী পরিচালক জানান, বাংলাদেশের অতি দারিদ্রের হার ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে ৯ দশমিক ৪০ শতাংশ থেকে ২০২০ খ্রিষ্টাব্দে বেড়ে হয়েছে ২৮ দশমিক ৫০ শতাংশ। দারিদ্র্যের হারের সঙ্গে আয় বৈষম্যও বেড়েছে জানিয়ে সেলিম রায়হান বলেন, মহামারী শুরুর আগে ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারিতে দেশের দরিদ্রতম ২০ শতাংশ মানুষ দেশের মোট আয়ের ৭ দশমিক ৭২ শতাংশ পেত। আর দেশের মোট আয়ের ১৫ দশমিক ৮২ শতাংশ আয় করত দেশের ধনী ৫ শতাংশ মানুষ। আলোচনায় অংশ নিয়ে অধ্যাপক এম এম আকাশ বলেন, "এই দারিদ্র্যের হার যাতে দীর্ঘমেয়াদী না হয়, সেদিকে সরকারের খেয়াল রাখা দরকার। স্কুলগুলো আবার শুরু করতে হবে। চিকিত্সা খাতে সাবসিডি বাড়ানো দরকার। যারা চাকরি হারিয়েছেন, তাদের চাকরির ব্যবস্থা করতে হবে।" সানেম ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর ও ডিসেম্বরে সারা দেশে ৮ বিভাগের ৬৪টি জেলার ৫ হাজার ৫৭৭টি পরিবারের ওপর গবেষণাটি চালায়। নিজস্ব অর্থায়নে পরিচালিত এই গবেষণায় নেতৃত্ব দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক সায়মা হক বিদিশা। এই গবেষণার সময়কাল ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের মার্চ থেকে নভেম্বর। অর্থাত্ করোনাভাইরাস মহামারীর আগের অবস্থার সাথে পরের অবস্থা তুলনা করা হয়েছে। এই গবেষণায় ফোনের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।
8779744___https://www.ntvbd.com/bangladesh/273215/%E0%A6%85%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%81-%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%97%E0%A6%A0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6
'অবহেলায় প্রসূতির মৃত্যু', তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ | NTV Online ফরিদপুরের ডা. জাহেদ মেমোরিয়াল শিশু হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের পর চিকিৎসকের 'অবহেলায় প্রসূতি মৃত্যু'র ঘটনায় অন্তত তিনজন বিশেষজ্ঞের সমন্বয়ে বিশেষজ্ঞ তদন্ত কমিটি করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। জনস্বার্থে দায়ের করা এক রিট আবেদনের শুনানি শেষে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেশ দেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এম কে রহমান ও ব্যারিস্টার এম মইনুল ইসলাম। পরে এম মইনুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, 'এ কমিটির প্রতিবেদন তিন সপ্তাহের মধ্যে আদালতে দাখিল করতে স্বাস্থ্য সচিব ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া রুলও জারি করেছেন আদালত। রুলে সিজারিয়ানের পর প্রসূতির মৃত্যুর ঘটনায় অবহেলার কারণে কেন তিন বিবাদীকে দায়ী করা হবে না, তা জানতে চেয়েছেন আদালত।' বিবাদীরা হচ্ছেন স্বাস্থ্য সচিব ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, ডা. জাহেদ মেমোরিয়াল শিশু হাসপাতালের সেক্রেটারি জেনারেল সালাউদ্দিন আহমেদ, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক এবং ডা. জাহেদ মেমোরিয়াল শিশু হাসপাতালের অতিথি চিকিৎসক ডা. দিলরুবা জেবা এবং ওই হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা। আদালতে রিট আবেদনটি দায়ের করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. ইশতিয়াক আহমেদ। রিট আবেদনে জাতীয় দৈনিকে ১ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত 'ফরিদপুরে চিকিৎসকের অবহেলায় প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগ' শীর্ষক প্রতিবেদন যুক্ত করা হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, ফরিদপুরের ডা. জাহেদ মেমোরিয়াল শিশু হাসপাতালে চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্টদের অবহেলায় প্রসূতি মৃত্যুর অভিযোগ করেছেন রোগীর পরিবারের সদস্যরা। ৩০ আগস্ট শুক্রবার সকাল ১১টার দিকে প্রসূতি ফরিদপুর হালিমা গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রভাষক খায়রুন্নাহার তানির সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে কন্যাশিশুর জন্ম দেন। ৩১ আগস্ট শনিবার সকাল ৭টায় হাসপাতালে মারা যান তানি। তানির স্বামী হাইকোর্টের আইনজীবী সফওয়ান করিম অভিযোগ করেন, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাইনি ডাক্তার দিলরুবা জেবা নির্ধারিত সময়ের আগেই রোগীকে সিজারিয়ান অপারেশন করায় এই মৃত্যু হয়েছে। তাঁর অভিযোগ, অসুস্থ হওয়ার পর শিশু হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ও নার্সদের ডেকে পাওয়া যায়নি। ডা. জাহেদ মেমোরিয়াল শিশু হাসপাতালের সাধারণ সম্পাদক মো. সালাহউদ্দীন ফরিদ বলেন, 'ডা. জেবা এই শিশু হাসপাতালে অতিথি চিকিৎসক হিসেবে প্রসূতিদের অপারেশন করেন। আমাদের হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এই প্রসূতির চিকিৎসাসেবায় গাফিলতি করেনি।' ডা. দিলরুবা জেবা বলেন, 'রোগী যথেষ্ট জটিলতা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর পূর্বনির্ধারিত সময়েই অপারেশন করে তাঁকে সুস্থ করার চেষ্টা করেছি আমরা। তার প্রেশার বেশি ছিল এবং তিনি প্রি-একলামশিয়ায় ভুগছিলেন। হার্ট ফেইলিওর বা ব্রেইন হেমারেজে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।'
8779745___https://www.dailynayadiganta.com/politics/558505/%E0%A6%AD%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%9B%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%93%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0
ওবায়দুল কাদের মঙ্গলবার সকালে সংসদ ভবন এলাকায় তার সরকারি বাসভবনে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন। জনগণের মাঝে সংশয় তৈরি করে অহেতুক একটা ভালো কাজে বাধা দেয়া ঠিক নয় জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনার সততা এবং প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের প্রতিফলন হওয়ায় জনগণ খুশি। প্রধানমন্ত্রীর ওপর আস্থা রাখুন। অপপ্রচার ও সংশয়বাদীদের প্রত্যাখ্যান করুন। বিএনপিকে রাজনৈতিক দল হিসেবে গঠনমূলক সমালোচনা করার আহ্বান জানিয়ে সেতুমন্ত্রী বলেন, ভ্যাকসিন নিয়ে তাদের মিথ্যাচার জনগণ অতীতের মতো এখনো আমলে নিবে না। কাউকে লাভবান বা ব্যবসায়িক স্বার্থে সরকার করোনা ভ্যাকসিন সংগ্রহ করেনি। ভ্যাকসিন সংগ্রহ করা হয়েছে জনগণের স্বার্থে। ব্যবসায়িক স্বার্থে করোনা ভ্যাকসিন আনা হয়েছে এমন অভিযোগ অমূলক ও ভিত্তিহীন। এদেশে ভোটের নামে প্রহসনের রেকর্ড একমাত্র বিএনপি'র উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ১৫ ফেব্রুয়ারির ভোটারবিহীন প্রহসনের নির্বাচন, মাগুরা ও ঢাকা-১০ আসনের উপনির্বাচন বিএনপি ভুলে গেলেও জনগণ এখনো ভুলেনি। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচন হওয়ার আগেই বিএনপি অহেতুক কারচুপির অভিযোগ করছে, তা কতটুকু সত্য, এমন প্রশ্ন রেখে ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা অবান্তর অভিযোগ এনে নিজেরাই নিজেদের হেরে যাওয়ার কল্পকাহিনী তৈরি করে। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হবে। জনগণ অবাধ ও নিরপেক্ষভাবে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে। সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করবে না।
8779746___https://www.shiksharalo.net/archives/9488
রোজায় চিকিৎসা: যা করলে রোজা ভাঙবে-ভাঙবে না – Shikshar Alo শরীরের উত্থান-পতন, রোগ-ব্যাধি মানুষের নিত্যদিনের সঙ্গী। শুধু রমজান নয়, অসুস্থতা নিয়ে যে কোনো সময় ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হয়। করতে হয় বিভিন্ন ধরনের শারীরিক পরীক্ষা-নীরিক্ষা। যার কোনো কোনটা রোজা ভঙার কারণের মধ্যে গণ্য হলেও কোনো কোনোটায় আবার রোজার ভাঙার কারণ নয়। জরুরি চিকিৎসার জন্য যেসব পরীক্ষায় রোজা ভঙ্গ হয়, তাতে শুধুই কাজাই আদায় করতে হবে, কাফফারা ওয়াজিব হবে না। নিচে এই জিজ্ঞাসাগুলোর মাসায়েল নিয়ে আলোচনা করা হলো। ১. কোভিড-১৯ পরীক্ষা: কোভিড-১৯ বা করোনা ভাইরাস শনাক্তকরণের পরীক্ষায় রোজা নষ্ট হবে না। কারণ এক্ষেত্রে তুলা লাগানো শলাকা নাকের বা গলার মধ্যে প্রবেশ করিয়ে লালা সংগ্রহ করা হয় যাতে কোনো ওষুধ লাগানো থাকে না। ২. ইনজেকশন: ইনজেকশন নিলে রোজা ভাঙবে না। ইনজেকশন রোজা ভাঙার কোনো গ্রহণযোগ্য রাস্তায় নেওয়া হয় না। ৩. এনজিওগ্রাম: হার্ট ব্লক হয়ে গেলে উরুর গোড়ার দিকে কেটে একটা বিশেষ রগের ভেতর দিয়ে হার্ট পর্যন্ত চিকন নল ঢুকিয়ে যে পরীক্ষা করা হয় তাকে বলা হয় এনজিওগ্রাম। এনজিওগ্রাম করলে রোজা ভাঙবে না। ৪. অ্যান্ডোসকপি: এটি পাকস্থলির এক ধরনের পরীক্ষা। একটি সরু পাইপ যার মাথায় ভাল্পযুক্ত থাকে সেটি পাকস্থলিতে প্রবেশ করিয়ে বাইরে থেকে মনিটরের মাধ্যমে পাকস্থলির অবস্থা নিরূপণ করা হয়। ওই পাইপে যদি কোনো ওষুধ লাগানো থাকে তাহলে রোজা নষ্ট হবে, তা না হলে রোজা নষ্ট হবে না। ৫. অক্সিজেন: রোজা রাখা অবস্থায় ওষুধ ব্যবহৃত অক্সিজেন নিলে রোজা ভেঙে যাবে। তবে শুধু বাতাসের অক্সিজেন নিলে রোজা ভাঙবে না। ৬. রক্ত দেওয়া-নেওয়া: রোজা রেখে রক্ত দিলে বা নিলে রোজা নষ্ট হয় না। ৭. সিস্টোসকপি: প্রস্রাবের দ্বার দিয়ে নল ঢুকিয়ে করা এক ধরেনের পরীক্ষার নাম সিস্টোসকপি। এর দ্বারা রোজা ভাঙবে না। ৮. সিরোদকার অপারেশন: অকাল গর্ভপাত নিরোধ কল্পে অপারেশনটি করা হয়। এতে জরায়ুর চারপাশ সেলাই করে সঙ্কুচিত করে দেওয়া হয় যাতে গর্ভপাত না হয়। এতে কোনো ওষুধ বা অন্য কোনো কিছু খাদ্যনালি বা শ্বাসনালি দিয়ে প্রবেশ করেন না। সুতরাং, সিরোদকার অপারেশন করালে রোজা নষ্ট হবে না। ৯. আল্ট্রাসনোগ্রাম: আল্ট্রাসনোগ্রাম করতে যে সব ওষুধ ও যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয় সবই থাকে শরীরের উপরিভাগে। কোনো কিছুই শরীরের ভেররে প্রবেশ করানো হয় না। তাই আল্ট্রাসনোগ্রাম করলে রোজা নষ্ট হবে না। ১০. স্যালাইন: স্যালাইন নেওয়া হয় রগে যা রোজা নষ্ট হওয়ার কোনো গ্রহণযোগ্য রাস্তা নয়। তাই সেলাইন নিলে রোজা নষ্ট হবে না। তবে রোজা রাখার কারণে যে কষ্ট বা দুর্বলতা সেটা দূর করার জন্য সেলাইন নেওয়া মাকরূহ। ১১. টিকা নেওয়া: টিকা রোজা নষ্ট হওয়ার কোনো গ্রহণযোগ্য রাস্তায় ব্যবহার করা হয় না। সুতরাং, টিকা নিলে রোজা ভাঙবে না। ১২. ইনসুলিন ব্যবহার করা: ইনসুলিন নেওয়া হয় ডায়াবেটিকের রোগীর সুগার কামানোর জন্য। আর ইনসুলিন রোজা ভাঙার কোনো গ্রহণযোগ্য রাস্তায় ব্যবহার করা হয় না। সুতরাং ইনসুলিন নিলে রোজা ভাঙবে না। ১৩. রক্ত পরীক্ষা: রোজা রেখে ডায়াবেটিকের সুগার বা অন্য যে কোন ধরনের পরীক্ষার জন্য শরীর থেকে রক্ত বের করলে রোজা নষ্ট হবে না। ১৪. চোখে ওষুধ বা সুরমা ব্যবহার: রোজা রেখে চোখে কোনো ওষুধ বা সুরমা ব্যবহার করলে রোজা নষ্ট হয় না যদিও তার স্বাদ গলায় অনুভূত না হয়। ১৫. কানে ওষুধ প্রয়োগ: রোজা রেখে কানে যদি কোনো ওষুধ বা তেল দেওয়া হয় তাহলে এর দ্বারা রোজা নষ্ট হবে না। ১৬. আলগা দাঁত মুখে রাখা: রোজ রাখা অবস্থায় যদি নকল বা আলগা দাঁত মুখের ভেতর রাখা হয় তাহলে এর দ্বারা রোজা নষ্ট হবে না। ১৮. ইনহেলার: শ্বাসকষ্ট দূর করার জন্য একটি তরল জাতীয় ওষুধ মুখের ভেতর দিয়ে স্প্রে করে গলায় প্রবেশ করানো হয় একে বলা হয় ইনহেলার। ইনহেলার ব্যবহার করলে রোজা ভেঙে যাবে। ১৯. নাইট্রোগ্লিসারিন: এটা হার্টের ব্যথা উপশমকারী এক ধরনের ওষুধ যা এক/দু ফোঁটা জিহ্বার নিচে দিয়ে মুখ বন্ধ করে রাখতে হয়। এ প্রক্রিয়ায় ওষুধটি রক্তের সঙ্গে মিশে যায় এবং ওষুধের কিছু অংশ গলার মধ্যেও প্রবেশ করে। বিধায় নাইট্রোগ্লিসারিন ব্যবহার করলে রোজা ভেঙে যাবে। ২০. প্রক্টোসকপি: পাইলস, ফিস্টুলা, অর্শ্ব, হারিশ বা বুটি রোগের পরীক্ষার নাম প্রক্টোসকপি। একটি নল মলদ্বার দিয়ে প্রবেশ করিয়ে পরীক্ষাটি করা হয়। নলের সঙ্গে রোগী যেন কষ্ট না পায় সে জন্য তরল ওষুধ (গ্লিসারিন সদৃশ) ব্যবহার করা হয়। প্রক্টোসকপি করলে রোজা ভেঙে যাবে। ২১. ঢুস লাগানো: মলদ্বার দিয়ে যে কোনো ঢুস ব্যবহার করলে রোজা ভেঙে যাবে। ২২. নাকে ওষুধ দেওয়া: নাকে ওষুধ দিলে যদি তা খাদ্যনালিতে চলে যায় তাহলে রোজা ভেঙে যাবে। ২৩. দাঁত তোলা: রোজা রেখে জরুরি প্রয়োজন না হলে দাঁত তোলা মাকরুহ। যদি একেবারে নিরূপায় হয়ে দাঁত তোলার সময় যদি ওষুধ গলায় চলে যায় অথবা থুথুর সমপরিমাণ বা তার থেকে বেশি রক্ত গলার ভেতর চলে যায় তাহলে রোজা নষ্ট হয়ে যাবে। ২৪. ডিএন্ডসি: গর্ভবর্তী মায়ের জীবন রক্ষার্থে বিশেষ পদ্ধতিতে ৮-১০ সপ্তাহের মৃত বা জীবিত বাচ্চাকে বের করে আনাকে ডিএন্ডসি বলা হয়। এতে রোজা ভেঙে যাবে এবং কাজা আদায় করতে হবে। আর কারণ ছাড়াই ডিএন্ডসি করলে কাজা ও কাফফারা উভয়ই আদায় করতে হবে।
8779747___https://www.samakal.com/politics/article/200523976/%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A0-%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%87-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%9F%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A4%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, 'মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণেই সুপার সাইক্লোন আম্পানে দেশে ক্ষয়ক্ষতি সীমিত রাখা সম্ভব হয়েছে।' শুক্রবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটির কক্ষে সাংবাদিকদের মাঝে করোনা প্রতিরোধসামগ্রী বিতরণ সভায় তিনি একথা বলেন। তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'যখনই দেশে কোনো দুর্যোগ আসে জননেত্রী শেখ হাসিনা নির্ঘুম রাত কাটান। আম্পানের ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। সারারাত তিনি মনিটরিং করেছেন এবং তার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণেই ক্ষয়ক্ষতি সীমিত রাখা সম্ভব হয়েছে। এর আগেও তিনি যেভাবে সবাইকে নিয়ে দুর্যোগ মোকাবিলা করেছেন, তা পৃথিবীর সামনে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশকে এক অনন্য উদাহরণে পরিণত করেছে।' 'অপরদিকে ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ে বিএনপি'র শুধু সিদ্ধান্তের অভাবে এক ডজন যুদ্ধবিমান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল, যেগুলো ঝড়ের আগে উড়িয়ে ঢাকা বা যশোরে আনলেই রক্ষা পেতো' উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, 'সেইসাথে অনেকগুলো জাহাজ শুধু আরো উজানে নোঙর না করার কারণে নোঙর ছিঁড়ে ডাঙায় উঠে এসেছিল। আর লক্ষ লক্ষ মানুষের মৃত্যুর পর সংসদে দাঁড়িয়ে বেগম খালেদা জিয়া বলেছিলেন- যত মানুষ মারা যাওয়ার কথা, তত প্রাণহানি হয়নি।' দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাসিম, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল, বিএফইউজে'র সাবেক সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি রফিকুল ইসলাম আজাদ সভায় বক্তব্য দেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে করোনায় সংকটে পড়া সাংবাদিকদের এককালীন জনপ্রতি ১০ হাজার টাকা করে দেবার জন্য তথ্য মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের কথা তুলে ধরেন ড. হাছান। এটি ঈদের পর শুরু হবে এবং এসহায়তা কারা পাবেন, সাংবাদিক ইউনিয়নই তা ঠিক করবে, বলেন মন্ত্রী। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাসিম তার বক্তব্যে বলেন, 'অনেক গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান সাংবাদিকদের বেতন দিতে কার্পণ্য করে, এটা ঠিক নয়।' সুজিত রায় নন্দী আওয়ামী লীগকে গণমাধ্যমবান্ধব দল হিসেবে বর্ণনা করেন। মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল বলেন, করোনায় সরকারের পাশাপাশি আওয়ামী লীগ যেভাবে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে, তা অত্যন্ত প্রশংসনীয়।
8779748___https://bangladesherkhela.com/2017/06/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B9/
কনফেডারেশনস কাপের দ্বিতীয় ম্যাচে আজ পর্তুগালের মুখোমুখি হচ্ছে স্বাগতিক রাশিয়া। হাইভোল্টেজ এই ম্যাচে দর্শকদের তুমুল আগ্রহ। বুধবার বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায় ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে। ম্যাচের সব টিকিটও বিক্রি হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে আয়োজকরা।
8779750___http://www.sharenews24.com/article/13203/rss/rss.xml
নিজস্ব প্রতিবেদক: উত্থানে শেষ হয়েছে শেয়ারবাজারের লেনদেন। বৃহস্পতিবার (০৮ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেয়া ৪৭ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি বেড়েছে সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, বুধবার কোম্পানিটির শেয়ার দর ছিল ১৪৭.১০ টাকা। বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে এর শেয়ার দর দাঁড়ায় ১৬১.৮০ টাকায়। অর্থাৎ আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর ১৪.৭০ টাকা বা ৯.৯৯ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে। ডিএসইতে গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রাইম টেক্সটাইলের ৯.৯৭ শতাংশ, এপেক্স ফুডসের ৯.৯৪ শতাংশ, এইচআর টেক্সটাইলের ৯.৯৩ শতাংশ, শেফার্ডের ৯.৯২ শতাংশ, এমএল ডাইংয়ের ৯.৮২ শতাংশ, ফারইস্ট নিটিংয়ের ৯.৫৯ শতাংশ, সাফকো স্পিনিংয়ের ৯.৩০ শতাংশ, স্টাইলক্রাফটের ৭.৫০ শতাংশ এবং ফার্মা এইডসের শেয়ার দর ৭.৩১ শতাংশ বেড়েছে।
8779751___https://www.priyodesh.com/archives/133420
প্রিয়দেশ » আন্তর্জাতিক • শীর্ষ খবর » কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা ও জামাত সদস্য আটক পাবলিক সেফটি অ্যাক্টেরর আওতায় আটক করা হয়েছে কাশ্মীরের পাকিস্তানপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী হুরিয়তের নেতা আশরাফ সেহরাইকে। এরই সঙ্গে জামাত ই ইসলামি গোষ্ঠীর বেশ কয়েকজন সক্রিয় সদস্যকেও আটক করা হয়েছে। রোববার জম্মু কাশ্মীর পুলিশের প্রধান দিলবাগ সিং এ খবর জানান। তেহরিক ই হুরিয়ত গোষ্ঠীর নেতা সেহরাই। এই গোষ্ঠী নানাভাবে পাকিস্তানকে সমর্থন দিয়ে আসছে। কাশ্মীরে উত্তেজনা ছড়ানোর চেষ্টার অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। দীর্ঘদিনের বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা সৈয়দ আলি শাহ গিলানি রাজনীতি থেকে ও হুরিয়ত কনফারেন্স থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার পরেই সক্রিয় হয় পুলিশ। গিলানির পর এই গোষ্ঠীর দায়িত্ব নিয়েছিল সেহরাই। অল পার্টি হুরিয়ত কনফারেন্সের দায়িত্ব নেয় সে। এই পার্টি ২৬টি বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে। সেহরাইয়ের ছেলে জুনেইদ সেহরাই চলতি বছরের মে মাসে সেনাবাহিনীর গুলিতে প্রাণ হারান। হিজবুল মুজাহিদিনের ডিভিশনাল কমান্ডার ছিল এই জুনেইদ। এদিকে, শনিবার জম্মু কাশ্মীরের কুপওয়াড়া জেলায় ফের সেনা জঙ্গি সংঘর্ষ শুরু হয়। এই সংঘর্ষে নিহত হয় দুই লস্কর ই তইবা জঙ্গি। নিয়ন্ত্রণরেখার মাত্র ১০০ মিটার দূরে এই জঙ্গিদের এনকাউন্টার করা হয়। শনিবার মাঝ রাতে টহলদারি চালানোর সময় জঙ্গিদের অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটতে দেখে গুলি চালায় সেনা। এই মৃত ২ জঙ্গির সঙ্গে পাকিস্তানের যোগ ক্রমশ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এদের দুজনের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে এ কে ৪৭ অ্যাসল্ট রাইফেল, শতাধিক বুলেট, চিনের পিস্তল, অস্ট্রিয়ান প্রযুক্তিতে তৈরি চারটি গ্রেনেড, তবে এই গ্রেনেড তৈরি হয়েছে পাকিস্তানের অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরিতে। কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের ১ বছর পূর্তি হতে চলেছে। সেই সময়ে একের পর এক জঙ্গি অনুপ্রবেশ ঘটিয়ে কাশ্মীর অশান্ত করার পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান।
8779752___https://www.bdnewshour24.com/main/newsDetails/65115
মুহা. ইসমাইল খান, নরসিংদী প্রতিনিধিঃ প্রকাশ্যে স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় বখাটে মফিজুল ইসলামকে (১৮) আটক করা হয়েছে। বুধবার দিবাগত মধ্যরাতে মনোহরদী থানার ওসি মো. মনিরুজ্জামানের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার বারতোবা এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়েছে। আটক মফিজুল উপজেলার চন্দনবাড়ী ইউনিয়নের সরাইকান্দী গ্রামের আব্দুর রশিদ মিয়ার ছেলে। ওসি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তিনিসহ থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) বিল্লাল হোসেন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে শ্রীপুর উপজেলার বারতোবা এলাকার আতিকুলের ক্যাবল নেটওয়ার্ক অফিস থেকে তাকে আটক করে থানায় নিয়ে আসেন। অভিযানে মনোহরদী পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ আমিনুর রশিদ সুজন সাথে থেকে সহযোগীতা করেছেন বলে জানান। বখাটে মফিজুলকে আটকের পর অর্জুনচর উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসীর মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে। স্বজনদের অভিযোগ, সরাইকান্দী গ্রামের আব্দুর রশিদ মিয়ার বখাটে ছেলে মফিজুল ইসলাম দীর্ঘদিন ধরে অর্জুনচর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেনীর ছাত্রী এবং নলুয়া গ্রামের তারা মিয়ার মেয়ে তানজিমাকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে আসছিল। তবে তার প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ক্রমাগত হুমকী দিচ্ছিল সে। এরই ধারাবাহিকতায় বুধবার সকালে স্কুলে যাওয়ার সময় সরাইকান্দী গ্রামের নীলু মাঝির কলাবাগান সংলগ্ন এলাকায় পৌঁছলে তানজিমাকে ধারালো দা দিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে ক্ষত-বিক্ষত করে মফিজুল। পরে গুরুতর আহত তানজিমাকে উদ্ধার করে প্রথমে মনোহরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এ ঘটনায় নির্যাতিত শিক্ষার্থীর বাবা তারা মিয়া মফিজুলকে আসামী করে মনোহরদী থানায় মামলা করেন। ওই স্কুলছাত্রীর বাবা ও মামলার বাদী মো. তারা মিয়া বলেন, আমার মেয়ের সঙ্গে মফিজুল যে আচরণ করেছে আর যেন কেউ অন্য কোনো মেয়ের সঙ্গে এমন আচরণ না করে সেজন্য তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। মনোহরদী পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ আমিনুর রশিদ সুজন বলেন, 'প্রকাশ্যে দিবালোকে স্কুলছাত্রীকে এভাবে কুপিয়ে আহত করার ঘটনা খুবই দুঃখজনক। ঘটনার পর বখাটে মফিজুল গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলায় আশ্রয় নেয়ার তথ্য জানতে পেরে পুলিশি অভিযানের সাথে আমি নিজেও ছিলাম। আমি বখাটের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে।'
8779753___https://www.jonopotro.com/archives/161453
জনপত্র ডেস্ক: আরও একটি রক্তাক্ত দিনের সাক্ষী হলো মিয়ানমার। শনিবার দেশটিতে ক্ষমতাসীন জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে চলমান বিক্ষোভে শিশুসহ অন্তত ১১৪ জন নিহত হয়েছেন। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স। মিয়ানমারে অবস্থানকারী গণমাধ্যমকর্মী ও স্থানীয় বরাতে জানা যায়, গত ফেব্রুয়ারিতে শুরু হওয়া বিক্ষোভের পর শনিবার সবচেয়ে বেশি সহিংসতা হয়েছে। দেশটির স্বশস্ত্র বাহিনী দিবসে এমন নৃশংস ঘটনাটি ঘটলো। সবচেয়ে বড় শহর ইয়াঙ্গুন, মান্দালায়সহ বেশ কিছু শহরে এ সহিংস ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ১৩ বছরের এক শিশুসহ অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছে মান্দালায়তে। ইয়াঙ্গুনে নিহত হয়েছে ২৭ জন বলে জানিয়েছে মিয়ানমারের স্থানীয় গণমাধ্যম। দেশটিতে চলমান এই বিক্ষোভে এখন পর্যন্ত ৪৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এক প্রতিবেদনে এএপিপি বলছে, নিহতদের মধ্যে এক-চতুর্থাংশকেই মাথায় গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। হত্যার উদ্দেশেই তাদের গুলি করা হয়েছে বলে সন্দেহ জোরালো হচ্ছে। নিহতদের প্রায় ৯০ শতাংশই পুরুষ। আর ৩৬ শতাংশের বয়স ২৪ বছরের কম। এই মাসের শুরুতে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বিক্ষোভ দমন করতে সেনাবাহিনী গুলি করে হত্যার কৌশল প্রয়োগ করছে বলে সবকিছুতে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।
8779754___https://www.newsdesk24.com/news/12777/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B2-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A6%AA%E0%A6%B9%E0%A7%83%E0%A6%A4-%E0%A7%AD%E0%A7%AE-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%80
নিউজডেস্ক২৪: ক্যামেরুনে অপহরণের শিকার ৭৮ স্কুলশিক্ষার্থী ও অপর তিন ব্যক্তিকে উদ্ধার করা হয়েছে। স্থানীয় কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, স্কুলের অধ্যক্ষ ও একজন শিক্ষক এখনও উদ্ধার হননি। ক্যামেরুনের উত্তর পশ্চিমাঞ্চলীয় অঞ্চলের প্রেসবিতেরিয়ান স্কুলের একটি গির্জা থেকে রবিবার রাতে এই অপহরণের ঘটনা ঘটে। কোয়নে গ্রামের ওই স্কুলটিতে হঠাৎ সশস্ত্র একটি চক্র হামলা চালায়। বামেন্ডার প্রেসবাইটেরিয়ান সেকেন্ডারি স্কুলটি উত্তর-পশ্চিম ক্যামেরুনের সবচেয়ে বড় স্কুলগুলির মধ্যে অন্যতম।
8779756___https://bengali.oneindia.com/news/west-bengal/a-fake-doctor-arrested-from-nadia-018771.html
কোন পরিচয়ে চিকিৎসা, পুলিশের জালে আরও এক | A fake doctor arrested from Nadia - Bengali Oneindia | Published: June 17 2017, 16:11 [IST] এমবিবিএস পরিচয় দিয়ে পাঁচ বছর ধরে চিকিৎসা করছিলেন,অদ্বৈত মণ্ডল। শুক্রবার ধরা পড়ার পর পুলিশি জেরায় দাবি, এমবিবিএস নন, তবে তিনি সাধারণ আরএমপি। অভিযুক্তের সেই দাবিও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। পশ্চিম বর্ধমানের বার্নপুরের বাসিন্দা অদ্বৈত মণ্ডল নদিয়ার চাপড়ায় গিয়ে চেম্বার খোলেন। বসবাসও শুরু করেন চাপড়াতেই। পাঁচ বছরেই এলাকায় ভালই পসার জমিয়ে ফেলেন তিনি। চাপড়ার হাসপাতাল পাড়ার চেম্বারে তিনি স্নায়ুরোগের চিকিৎসা করতেন। কিছুদিন ধরেই রাজ্যে ভুয়ো চিকিৎসকের পর্দা ফাঁস হচ্ছে একের পর এক। গ্রামের হাসপাতাল থেকে শহরের নামি হাসপাতালেও এই জাল ছড়িয়ে রয়েছে। রাজ্যজুড়ে শুরু হয়েছে ধরপাকড়ও। ইতিমধ্যেই গ্রেফতার হয়েছেন বেশ কয়েকজন। নদিয়ারই হাঁসখালি থেকে দিনকয়েক আগে ধরা পড়েন ভুয়ো চিকিৎসক। এবার নদি্য়ারই চাপড়া থেকে গ্রেফতার আরও এক। শুক্রবার ভুল চিকিৎসার অভিযোগে এক রোগীর সঙ্গে বচসা হয় অদ্বৈত মণ্ডলের। গন্ডগোলের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। তখনই পুলিশ জানতে পারে বার্ণপুর থেকে চাপড়ায় গিয়ে চেম্বার খুলেছেন অদ্বৈত। সন্দেহ হতেই শুরু হয় পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদ। তাঁর কাছে এমবিবিএস ডিগ্রির প্রমাণ চাইলে, তিনি তা্ দেখাতে পারেননি। এরপর দীর্ঘ পুলিশ জেরার মুখে অদ্বৈত মণ্ডল দাবি করেন, তিনি এমবিবিএস না হলেও আরএমপি পাস। তবে কেন এতদিন নিজেকে এমবিবিএস বলে পরিচয় দিয়েছেন, তার কোনও উত্তর মেলেনি।
8779757___http://dainikazadi.net/%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%AE%E0%A6%BE/
চিকিৎসকের অনুপস্থিতি, মানসম্পন্ন চিকিৎসাসেবা ও সরকারের নির্দেশনা | দৈনিক আজাদী প্রচ্ছদ আজকের পত্রিকা সম্পাদকীয় চিকিৎসকের অনুপস্থিতি, মানসম্পন্ন চিকিৎসাসেবা ও সরকারের নির্দেশনা দেশের মানুষের স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সরকার বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। দুর্গম এলাকা ও গ্রাম পর্যায়ে বেশিরভাগ চিকিৎসক অবস্থান না করার কারণে সেই এলাকার জনসাধারণ চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। ফলে সরকার বাধ্য হয়ে কতিপয় নির্দেশনা জারি করেছেন। গতকাল ৪ মে দৈনিক আজাদীতে 'বদলি হলেই যোগদান বাধ্যতামূলক, অন্যথায় ব্যবস্থা' শীর্ষক প্রকাশিত সংবাদে জানা যায়, এখন থেকে বদলিকৃত কর্মস্থলে যোগদান করতেই হবে চিকিৎসকদের। বদলিকৃত কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে অহেতুক কালক্ষেপণ এবং যোগদান না করে আদেশ বাতিলের জন্য এখন থেকে সরাসরি স্বাস্থ্য অধিদফতরে আর আবেদন করা যাবে না। এছাড়া বদলির আদেশ বাতিলে তদবির-আবেদনে চাকরি অনিয়মিত হলে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলামূলক ব্যবস্থা নেবে স্বাস্থ্য অধিদফতর। সাম্প্রতিক সময়ে বদলিকৃত কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে বদলি আদেশ বাতিলে চিকিৎসকদের তদবির ও সরাসরি স্বাস্থ্য অধিদফতরে দৌড়ঝাঁপের প্রেক্ষিতে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ বিত্তহীন বা নিম্নবিত্তের মানুষের জন্য সরকারি হাসপাতালই একমাত্র ভরসা। তারা সেখানে ভিড় করেন, নানা বিড়ম্বনার শিকার হওয়া সত্ত্বেও। সেখানে কখনও কখনও নিয়মিত ডাক্তারের উপস্থিতি নেই। রয়েছে ওষুধ-পথ্যের অভাব। নিজের টাকায় ওষুধপত্র কিনে হাসপাতালে চিকিৎসা লাভের আশায় রোগীদের পড়ে থাকতে হয়। কখনও অপরিপক্ব বা ভুয়া চিকিৎসকের কবলে পড়ে রোগীর অকালে প্রাণ হারানোর ঘটনা ঘটে। দেশের শহর ও গ্রামে সর্বত্র হাসপাতাল বা ক্লিনিক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কিছু সরকারি চাকুরে চিকিৎসক যুক্ত থাকেন বলে অভিযোগ রয়েছে। জরুরি প্রয়োজনে অনেক সময় তাদের সরকারি হাসপাতালে খুঁজে পাওয়া যায় না। অফিসকালীন প্রাইভেট চেম্বারে বসে নির্দ্বিধায় রোগী দেখেন কিছু চিকিৎসক। প্রাইভেট প্র্যাকটিসের প্রতি চিকিৎসকদের সীমাহীন আসক্তির কারণে দেশের সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নয়ন হয় না বলে অভিযোগে প্রকাশ। এ কথা সত্যি যে, শহরের জীবনযাপনে অভ্যস্ত চিকিৎসকরা অনেকে গ্রামগঞ্জে পোস্টিং নিয়ে যেতে চান না। অনিচ্ছা সত্ত্বেও যাদের গ্রামের চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোয় পড়ে থাকতে হয় তাদের মাঝে দেখা যায় পেশার প্রতি চরম অনীহা। এসবের ব্যতিক্রম চিকিৎসক যারা রয়েছেন তাদের দিয়ে চলে এসব হাসপাতাল। দেশের সাধারণ দরিদ্র মানুষের কষ্টার্জিত অর্থের বিনিময়ে গড়া এ দেশের সরকারি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলো। স্বাস্থ্য খাতের অর্থায়ন নীতি ও কৌশল নির্ধারণ এবং বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা করে স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিট। স্বাস্থ্য খাত সংস্কার বিষয়ে এই প্রতিষ্ঠানের নথিতে বলা হয়েছে, অবকাঠামো, চিকিৎসা সরঞ্জাম ও জনবলে বিনিয়োগ করার পরও দেশের মানুষের চাহিদা অনুযায়ী মানসম্পন্ন সেবা দেওয়া যাচ্ছে না। স্বাস্থ্য খাতে এটা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ। পত্রিকান্তরে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাসেবার মান নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে অসন্তুষ্টি আছে। সঠিক পরিসংখ্যান পাওয়া না গেলেও এ কথা সত্যি যে প্রতিবছর বহু মানুষ চিকিৎসার জন্য প্রতিবেশী দেশ ভারতে যায়। মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরে চিকিৎসার জন্য যাচ্ছে অবস্থাপন্ন মানুষেরা। অর্থে কুলালে আরও বেশি মানুষ চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেত। দেশে চিকিৎসাসেবার মানের ব্যাপারে সন্দেহ থাকায় মানুষ বিদেশে যাচ্ছে। মানসম্পন্ন সেবার সঙ্গে প্রশিক্ষিত জনবল, ওষুধ ও চিকিৎসা সরঞ্জামের সম্পর্ক আছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, মানসম্পন্ন প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার জন্য প্রতি ১০ হাজার মানুষের জন্য চিকিৎসক, নার্সসহ ২৩ জন স্বাস্থ্যকর্মীর একটি দল থাকা দরকার। ব্রিটিশ চিকিৎসা ও জনস্বাস্থ্য সাময়িকী ২০১৩ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাত নিয়ে বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করেছিল। ওই সংখ্যায় বলা হয়েছিল, বাংলাদেশে ৮ লাখ স্বাস্থ্যকর্মীর ঘাটতি আছে। দেশের প্রতি ১০ হাজার মানুষের জন্য ৩ দশমিক ৩ জন স্বাস্থ্যকর্মী রয়েছেন মাত্র। দেখা যাচ্ছে, সরকারি প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসকের অনুপস্থিতি মানসম্পন্ন সেবার ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত ২১ জানুয়ারি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কর্মকর্তারা দেশের ৮ জেলার ১১টি সরকারি হাসপাতালে অভিযান চালিয়েছিলেন। ওই দিন হাসপাতালগুলোতে ২৩০ জনের উপস্থিত থাকার কথা ছিল। বাস্তবে ছিলেন ১৩৮ জন। অর্থাৎ ৪০ শতাংশ চিকিৎসক অনুপস্থিত। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উপস্থিত স্বল্পসংখ্যক চিকিৎসকের পক্ষে বিপুলসংখ্যক রোগীকে মানসম্পন্ন সেবা দেওয়া সম্ভব নয়। তাঁদের মতে, একজন চিকিৎসক তৈরি করতে রাষ্ট্রের ব্যয় হয় অঢেল অর্থ। তাই রোগীর প্রতি, দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার প্রতি একজন চিকিৎসকের দায়ভার অনেক। আর চিকিৎসাসেবা এক মহান পেশা। এ পেশায় নিয়োজিতদের আত্মত্যাগের মনোভাব থাকা জরুরি। নিবেদিতপ্রাণ চিকিৎসক ছাড়া কখনও মানসম্পন্ন স্বাস্থ্য ব্যবস্থা গড়ে উঠতে পারে না। সরকারি হাসপাতালের কর্তব্যে ফাঁকি দিয়ে চিকিৎসকের প্রাইভেট ক্লিনিক বা হাসপাতালে বাড়তি আয়ের নেশায় মেতে ওঠা অমানবিক। তবে আমরা এজন্য পুরো চিকিৎসক সমাজকে দায়ী করছি না। যাঁদের কারণে এ অপবাদ, তাঁদের ভিতরে পরিশুদ্ধি আসুক, সেটাই আমাদের প্রত্যাশা।
8779759___https://www.protidinersangbad.com/international/305157
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট `ওমিক্রন' `ডেল্টার' চেয়ে ছয়গুণ দ্রুত ছড়ায় বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। দক্ষিণ আফ্রিকায় শনাক্ত হওয়া করোনার নতুন ধরন সম্পর্কে সোমবার (২৯ নভেম্বর) টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, ডেল্টা ধরনের চেয়ে অন্তত ছয়গুণ দ্রুত ছড়ায় ওমিক্রন। মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি থেরাপির মাধ‌্যমেও এটা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নাও হতে পারে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। প্রাথমিক পর্যবেক্ষণে জানা গেছে, করোনার ডেল্টা প্লাসে ভারতে সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি হয়। ওমিক্রন এই ডেল্টা প্লাসের চেয়েও ভয়ঙ্কর অর্থ‌্যাৎ দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। করোনাভাইরাস প্রতিরোধে বিদ্যমান টিকাগুলো থেকে পাওয়া সুরক্ষা ভেদ করতে পারবে এই ওমিক্রন। এ বিষয়ে অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট মেডিক্যাল সায়েন্সের (এআইইএমএস) প্রধান রণদীপ গুলেরিয়া বলেছেন, ওমিক্রন ইতিমধ্যেই স্পাইক প্রোটিন অঞ্চলে ৩০টিরও বেশি মিউটেশন পেয়েছে। এটা স্পাইক প্রোটিনের উপস্থিতি গোস্ট কোষে ভাইরাসের প্রবেশকে সহজ করে দেয়। স্পাইক প্রোটিনের কারণেই এটি দ্রুত ছড়ায়। নতুন এই ধরনের ওপর কোভিড-১৯ এর টিকার কার্যকরিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রণদীপ গুলেরিয়া। স্পাইক প্রোটিন এলাকায় একাধিক মিউটেশনের ফলে করোনার নতুন রূপের ওপর টিকার কার্যকারিতা হ্রাস করতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি। এই অবস্থায় ভারতের ব্যবহৃত টিকাগুলোর কার্যকরিতা মূল্যায়নের প্রয়োজন রয়েছে বলেও তিনি মনে করেন। এদিকে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওমিক্রনকে করোনার উদ্বেগজনক ধরন হিসেবে বর্ণনা করছে।
8779760___https://bijoyer-alo.com/archives/1729
ফ্রান্সের জার্সিতে আর খেলবেন না পগবা! ফ্রান্সের জার্সিতে আর খেলবেন না পগবা! – বিজয়ের-আলো.কম ২০১৮ রাশিয়া বিশ্বকাপে ফুটবল বিশ্ব চিনেছে তাকে। বিশ্বকাপের সে আসরে ফ্রান্সকে শিরোপা জেতাতে যার ভূমিকা ছিল অনবদ্য। তিনি তরুণ ফুটবলার পল পগবা। কাতার বিশ্বকাপ ঘিরেও ফরাসি ফুটবল দল স্বপ্ন বুনছে তাকে নিয়ে। কিন্তু তার আগেই দেখা দিয়েছে সংশয়। হঠাৎ করেই ফ্রান্স জাতীয় দলের হয়ে না খেলার সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছেন তিনি। কারণ একটাই। ফ্রান্স সরকারের ইসলামবিদ্বেষী মন্তব্য। ফ্রান্স সরকারের সাম্প্রতিক ইসলামবিদ্বেষী মনোভাবের কারণেই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পগবা। হযরত মুহাম্মদ (সা.)কে নিয়ে ব্যঙ্গাত্মক কার্টুন প্রকাশের পর তিনি মনঃক্ষুণ্ণ হয়েই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে ধারণা করছে সংবাদমাধ্যমটি। ২০১৩ সালে মাত্র ২০ বছর বয়সে ফরাসি দলে অভিষেক ঘটে পগবার। জাতীয় দলের হয়ে ৭২ ম্যাচে করেছেন ১০ গোল করেছেন। এছাড়া ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে ক্লাব ফুটবলে খেলেন ২৭ বছর বয়সী এই ফুটবলার।
8779761___https://www.nagorikexpress.com/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA/08/
কোয়ারেন্টাইন দিয়েছে সম্পর্ক গাঢ় করার সুযোগ কোয়ারেন্টাইন দিয়েছে সম্পর্ক গাঢ় করার সুযোগ – নাগরিক এক্সপ্রেস > প্রিয়জনকে সময় দিন। তার মনের কথা বুঝতে চেষ্টা করুন, সে কি চায়/কি পছন্দ করে সেগুলোর দিকে নজর দিন। পাশে থাকুন সবসময়, ঝগড়া-বিবাদ না করে।
8779762___https://www.prothomalo.com/bangladesh/district/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%98%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%98%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%BF-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A4
ঈদের আনন্দে গ্রামের ঘরে ঘরে মেহেদির ছোঁয়ায় রাঙানো হচ্ছে হাত। কি নিম্ন, কি মধ্য আয়ের—সব পরিবারে ছেলেমেয়েদের হাতে মেহেদি পরার ধুম পড়েছে। তবে গ্রামের চিরচেনা সেই গাছের মেহেদির প্রচলন আর আগের মতো নেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাজারে যেসব মেহেদি পাওয়া যায়, তাতে বিপুল পরিমাণ ক্ষতিকর রাসায়নিক দেওয়া থাকে। এর ব্যবহারে ত্বকের ক্ষতি হয়। এমনকি ক্যানসারের মতো জটিল সমস্যাও হতে পারে। ঈদ এলেই একসময় গ্রামেগঞ্জে মেহেদি দেওয়ার ধুম পড়ত। মেহেদিগাছ খোঁজার 'অভিযানে' নামত অনেকেই। মেহেদিপাতা এনে রাতভর বাটা হতো। রং বেশি পাওয়ার জন্য পাতার সঙ্গে চুন, খড় আর কাঁঠালগাছের ডালের লাল অংশ ব্যবহার করা হতো। চাঁদরাতে মেহেদি দিয়ে রাত কেটে যেত নির্ঘুম। গ্রামের সেই প্রচলন এখনো আছে। তবে সেই রাতজাগা নেই, নেই গাছের মেহেদি। টাঙ্গাইল জেলার সখীপুর উপজেলার কালিদাস গ্রামের পঞ্চাশোর্ধ্ব শামসুল হকের সঙ্গে মেহেদির আলাপ তুলতেই বললেন, এখন হাতে আর কেউ গাছের মেহেদি দেয় না। গাছের মেহেদি তাঁদের মতো দু-একজন মাথায় দেন। তা ছাড়া সারা বছর মেহেদিপাতা গাছেই থাকে। কেউ ছুঁয়েও দেখে না। আক্ষেপের সুরে বললেন, 'ছেলেপুলেরা রাত জেগে মেহেদি দিত। পাড়ার সমবয়সীরা একসঙ্গে অনেকেই বসত। সেই ঈদ এখন আর নেই।' একই গ্রামের কলতান বিদ্যানিকেতনের প্রধান শিক্ষক আমিনুল ইসলামের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা হয়। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, এখন গ্রামে আর কেউ গাছের মেহেদি দেন না। এখন শিলপাটায় মেহেদি পাতা বেটে হাতে লাগানোর মতো কষ্ট কেউ করতে চান না। সবাই বাজারে গিয়ে মেহেদি কিনে আনেন। হাতে লাগালে অল্প সময়ের মধ্যেই গাঢ় লাল হয়ে যায়। অথচ এগুলো সবই কেমিক্যালে তৈরি। ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। কালিদাস গ্রামেই এ প্রতিবেদকের বাড়ি। সেখানে কয়েকটি বাড়িতে মেহেদিগাছের খোঁজ করা হয়। বেশির ভাগ বাড়িতে আগের সেই মেহেদিগাছ নেই। আজ সোমবার বিকেলে গ্রামের একটি বাড়িতে মেহেদিগাছ পাওয়া যায়। সতেজ গাছের মেহেদিপাতা কেউ ছিঁড়েনি। একটি বাড়ির মেহেদিগাছের মালিক নারী সদস্য বললেন, আজ থেকে ৮-১০ বছর আগে ঈদের সময় এমন গাছে একটি পাতাও থাকত না। গাছের ডাল পর্যন্ত ভেঙে ফেলা হতো। এ নিয়ে ঝগড়া বেধে যেত। আজ সন্ধ্যার পর গ্রামের কয়েকটি বাড়িতে গিয়ে দেখা গেছে, ছোট ছেলেমেয়েরা একে অপরকে মেহেদি লাগিয়ে দিচ্ছে। হাতে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে নানা রকম নকশা। শিশুদের কোমল হাতেও দেওয়া হচ্ছে বাজারের কেনা মেহেদি। সঙ্গে সঙ্গেই 'কালো' মেহেদি লাল হয়ে যাচ্ছে। বাজারের মেহেদির একটি প্যাকেট হাতে নিয়ে দেখা গেছে, একটি কোম্পানির ২৫ গ্রামের মেহেদি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। ওই মেহেদির প্যাকেটে উপাদান হিসেবে লেখা আছে সিনথেটিক কালার ডাইস, এসেনশিয়াল অয়েল, ডিএম ওয়াটার, ইমল্যাসিফাইং পাউডার ও প্রিজারভেটিভ। এগুলো সবই শরীরের জন্য ক্ষতিকর। প্যাকেটের গায়ে অবশ্য যাঁদের ত্বকে অ্যালার্জি সমস্যা আছে, তাঁদের ব্যবহারে সতর্ক করা হয়েছে। এ ছাড়া বলা হয়েছে, পাঁচ মিনিটেই রং হয়। বেশি রঙের জন্য অন্তত ২০ মিনিট লাগিয়ে থাকতে হবে। টাঙ্গাইল জেলার সিভিল সার্জন আবুল ফজল মো. সাহাবুদ্দিন খান প্রথম আলোকে বলেন, বাজারে যেসব মেহেদি পাওয়া যায়, তা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। এটা সবাই জানে। তবু এই মেহেদির প্রচলন ব্যাপক। সবারই প্রাকৃতিক মেহেদি ব্যবহার করা উচিত। এটা স্বাস্থ্যসম্মত।
8779763___https://jabardakhal.in/bengali/%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE-%E0%A6%A8%E0%A7%9F-%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A6%B9/
Home > Editorial Desk > Post-Editorial > গোধরা কান্ড : দাঙ্গা নয়, গণহত্যা 6 Dec 2017 Murcchana PandaLeave a comment এদেশের রাজনীতির পটভূমিতে বর্তমান শাসক দল বিজেপি-র প্রধান পরিচয় হল প্রথমত, নয়া-উদারবাদী অর্থনীতির নগ্ন প্রতিভূ রূপে এবং দ্বিতীয়ত, সাম্প্রদায়িক ঘৃণাবার্তা প্রচারের জন্য তার চূড়ান্ত রাজনৈতিক কর্তৃত্ববাদের প্রতীক হিসাবে, যার মধ্যে নিঃসন্দেহেই ভবিষ্যতের ফ্যাসিবাদী অভ্যুত্থানের বীজ লুকিয়ে আছে। সারা দেশ জুড়ে আজ যখন উগ্র-হিন্দুত্ববাদীরা প্রবল পরাক্রমে গুজরাটের 'রামরাজ্য'-এর মহিমা প্রচারে ব্যস্ত, তখন আজ থেকে ১৬ বছর আগে গুজরাটে বিধানসভা নির্বাচনের কয়েক মাসের মাথায় ঠিক কিভাবে পরিকল্পিত সাম্প্রদায়িক গণহত্যায় নেতৃত্বদাতারা আজকে দেশ ও দশের দণ্ড-মুণ্ডের কর্তা বিধাতা বনে গেলেন তা দেখে নেওয়া দরকার। কারণ বিজেপি ও আর.এস.এস-এর নেতৃত্বে ভারতবর্ষে তৈরী করা সবচেয়ে ভয়াবহ সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাগুলোর একটি যদি হয় ১৯৯২ সালের অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ ধ্বংস করার ঘৃণ্য সাম্প্রদায়িক চক্রান্ত, তবে তাদের বর্বরতার চরম সীমার অপর উদাহরণ হল ২০০২ সালের 'গোধরা গণহত্যা'। ইতিহাসকে আমরা ফিরে দেখা শুরু করব প্রথমেই কতগুলো নাম মারফৎ; ১৬ বছরে নর্মদা দিয়ে বয়ে যাওয়া লক্ষ্য-কোটি স্রোতে অনেকটাই বিস্মৃত হয়ে যাওয়া সেই নামগুলোই গুজরাট দাঙ্গার জীবন্ত জীবাশ্ম : সুলতান: এরাল গ্রাম, জেলা পাঁচ মহল, ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০২-এর জেনোসাইডে গণধর্ষিতা। বিলকিস বানু : রান্ধিকপুর গ্রাম, জেলা দাহোড়, ২রা মার্চ, ২০০২-এ গণধর্ষিতা। কুসুম বিবি : নারোদা পাটিয়া, আমেদাবাদ, ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০২-এর জেনোসাইডে নিজের নাবালিকা মেয়ে সহ গণধর্ষিতা। জন্নত শেখ : নারোদা পাটিয়া, আমেদাবাদ, ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০২-এর জেনোসাইডে গণধর্ষিতা এবং মৃত। বলাই বাহুল্য এদের অপরাধীরা সাজা পায়নি। কারণ তারাই এখন ভারতের মসনদে। ২০০১ সালের অক্টোবর মাসে কেউ ঘুণাক্ষরেও কি টের পেয়েছিল যে জীবনে প্রথমবার ভোটে দাঁড়ানো একটা লোককে মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত করার কয়েক মাসের মধ্যে গুজরাটবাসীকে তার এমন মাসুল চোকাতে হবে? মুখ্যমন্ত্রী পদে আসীন হওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যেই ২০০২ সালের ২৭ শে ফেব্রুয়ারি গোধরা কান্ডের পর এমন সব কীর্তি তিনি করে গেলেন যা তাঁকে শেষমেষ প্রধানমন্ত্রীর পদে এনে বসাল। সেদিনের গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী এবং আজ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যখন গোটা দেশকেই গুজরাট বানিয়ে দেবেন বলছেন, তখন বুঝতেই হবে যে তিনি কোন 'গুজরাট মডেল'-এর কথা বলছেন! তাই সেটা চোখ খুলে দেখে নেওয়া দরকার। সালটা ২০০২। এপ্রিল মাসে গুজরাট সরকার বলল যে মোদীল্যান্ডে সব কিছুই নাকি স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে। কিন্তু বাস্তব চিত্রটা ছিল, শাহ-এ-আলম, জুহাপুরা, চার তোরা কবরস্থান, গোমতিপুর, সুন্দরমনগর, কুতুব-এ-আলম, হালোল সহ একাধিক রিলিফ ক্যাম্পে লক্ষাধিক দাঙ্গাকবলিত মানুষ তখনও রয়ে গেছেন। কি হয়েছিল ফেব্রুয়ারি মাসের ২৮ তারিখে? দিনটা ছিল বৃহস্পতিবার। সকাল সকাল ঘোষণা হল যে "আজ গুজরাট বন্ধ্‌ র‍্যহেগা"। তারপর ওই দিনই বিকেল বিকেল লোকভর্তি গাড়ি পৌঁছল মহল্লায় মহল্লায়। গাড়ির সামনে সারি সারি পুলিশ, কাঁধে লাগানো গুজরাট পুলিশের ব্যাজ। গাড়িভর্তি লোকেদের হাতে ছিল ধারালো অস্ত্র, আর মুখে 'জয় শ্রী রাম' ধ্বনি। আচমকাই শুরু হল নর-সংহার। এর পরের ঘটনা সকলের জানা। হাজারে হাজারে মানুষকে চক্ষের নিমেষে টুকরো টুকরো করে জ্বালিয়ে দিল সঙ্ঘ পরিবারের পশুরা। ধর্ষণ করে পেট্রোল ঢেলে জ্বালিয়ে দেওয়া হল শত-সহস্র মেয়েদের। বাদ পড়েনি ভ্রূনস্থ শিশুও। অপরাধ (!) তাদের একটাই – তারা মুসলমান। এ 'অপরাধ'-এর ক্ষমা নেই রামভক্ত বর্বর হিন্দুত্ববাদী হনুমানদের কাছে। এরপর গুজরাটের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া : "এটা নিছকই একটা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা নয়, এটা ছিল একটা গণ-আন্দোলন"! অর্থাৎ, রাখঢাক না রেখেই মোদি জানিয়ে দিলেন যে, তিনি আক্রমণকারীদের পাশেই ছিলেন, আছেন এবং ভবিষ্যতেও থাকবেন। সঙ্ঘ পরিবার দম্ভ ভরে জানালো : "জনগণ প্রতিশোধ চেয়েছিল এবং পেয়েছে"। কিসের প্রতিশোধ? ঠিক আগের দিন, ২৭ শে ফেব্রুয়ারী বুধবার, সবরমতি এক্সপ্রেস (৯১৬৬ আপ) রাত ২ টো ৫৫-র পরিবর্তে সকাল ৭টা ৪৩-এ এসে পৌঁছায় গোধরা ষ্টেশনের ১ নম্বর প্ল্যাটফর্মে। ওইদিন সন্ধ্যেবেলায় গুজরাট সরকারের প্রেস রিলিজে ওই ট্রেনে বিস্ফোরণে ৫৯ জনের মৃত্যুর খবর জানা যায়। মুখ্যমন্ত্রী মোদি এ বিষয়ে প্রথম উস্কানি-মূলক মন্তব্য করেন যে, এটি একটি 'অ্যাক্ট অফ টেররিজম'! মৃতদের মধ্যে অধিকাংশই ছিল করসেবক, যারা বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সভা থেকে ফিরছিল। সভার বিষয় ছিল অযোধ্যাতে রাম মন্দির নির্মাণের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের অর্ডারের বিরোধিতা করা। অথচ গুজরাট পুলিশ সবরমতি এক্সপ্রেসের পোড়া কামরার (এস-৬) ফরেন্সিক টেস্ট করিয়েছিল পাক্কা দুই মাস পরে। আসলে সবরমতি এক্সপ্রেসের অগ্নিকাণ্ডের কোনো রকম তদন্ত ছাড়াই 'সন্ত্রাসবাদী চক্রান্ত' বলে দেওয়াটা ছিল একেবারেই পরিকল্পিত রাজনৈতিক ইন্ধন, হিন্দুত্ববাদীদের গণহত্যা চালানোর লাইসেন্স। ঘটনার দীর্ঘদিন বাদে পুলিশের সাজানো রিপোর্ট-এর মাধ্যমে বন্দুকের নল ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছিল কেবল বিরোধী এমপি-দের দিকে যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে দেশে সাম্প্রদায়িকতার বীজবপনকারী ওই অযোধ্যা ক্যাম্পেনের বিরোধিতা করছিলেন। গোধরা কান্ডের পোস্টমর্টেম : ঘৃনার রাজনীতি গোধরায় সবরমতি এক্সপ্রেসের কামরা থেকে জন্ম নেয় নি ফরেন্সিক এক্সপার্ট নীতিন কুমার বিশ্বাসের মতে "গুজরাটের গোধরার সবরমতী এক্সপ্রেসের এস-৬ কামরার আগুন ধরার বহর আর মাত্রা দেখে এটা স্পষ্ট যে, পূর্ব দিকের চেয়ে পশ্চিম দিকটাই বেশী পুড়েছে। বাইরে থেকে কোনো তরল বা অ্যাসিড জাতীয় পদার্থ ছুঁড়ে ফেলা হয়নি। কারণ কামরার সব জানালা বন্ধ ছিল, কামরার ছাদ মাটি থেকে ৭ ফুট উঁচু অথচ ভেতরের পশ্চিম দিকে মাটি থেকে ছাদ যেভাবে পুড়েছে তাতে এটা স্পষ্ট। বাইরে থেকে কিছু ফেললে বাইরের দিকটাই বেশী পুড়ত। কিন্তু সেটা হয়নি।" ওই কামরায় কোনো বিস্ফোরক বা আগ্নেয়াস্ত্রের চিহ্ন পাওয়া যায় নি। সবরমতি এক্সপ্রেস কে বা কারা জ্বালালো আর কেনই বা জ্বালালো সে প্রশ্নের উত্তরও খোঁজেনি সেদিন গুজরাট সরকার, কিন্তু গুজরাটের তামাম মুসলমানদের 'সাজা' ঘোষণা করে তা বলবৎ করে দিল পরের দিনই! অন্যদিকে ওই ট্রেনের গার্ড তার ঊর্ধ্বস্তন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছিল যে, এস-৬ কামরায় করসেবকরা দাহ্য পদার্থ নিয়ে যাচ্ছিল। আবার ফজিয়াবাদের জনমোর্চা ঘটনার তিন দিন আগে ২৪ শে ফেব্রুয়ারি ঘোষণা করে যে, করসেবকেরা ট্রেনে যেতে যেতে মুসলমান যাত্রীদের লোহার রড দিয়ে পেটাবে এবং বলপুর্বক 'জয় শ্রী রাম' বলে চিৎকার করতে বাধ্য করবে। ট্রেনের মধ্যেই তারা মুসলিম মহিলাদের শ্লীলতাহানি করবে। অথচ সঙ্ঘ পরিবারের নির্লজ্জ পশুবৎ নেতৃত্বের দাবী যে, গুজরাটের মুসলিমরা হিন্দুদের উপর সবরমতী এক্সপ্রেসে যে 'আঘাত' হানে, তার প্রতিশোধ নিতেই হিন্দুরা পরদিন ২৮শে ফেব্রুয়ারী মুসলিম সংহার করেছে ! সকাল সকাল কার্ফ্যু জারি হল সারা গুজরাটে। সকলেই ঘরে বন্দী। ছুটির দিনে ঘরে ঘরে পরিবারের সাথে খানাপিনার বন্দোবস্ত চলছিল। হঠাৎ বিকেল থেকে পাড়ার মোড়ে মোড়ে জমা হল গেরুয়া বাহিনী। প্ল্যান ফুলপ্রুফ করতে সঙ্গে ছিল পুলিশ বাহিনী। তাদের ওপর দায়িত্ব বর্তেছিল একজন মুসলিমও যেন বাদ না যায়। এক প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ান অনুযায়ী "পুলিশের দল সকালে মাইক ফুঁকে বলে গেল যে কার্ফ্যু জারি, অথচ বিকেলে চেঁচামেচির মধ্যে দেখি সামনে পুলিশ গুলি চালাচ্ছে আর পেছনে পেছনে এগোচ্ছে বজরং দলের জমায়েত। আমি আর আমার সব ভাই বাড়ি থেকে বেরিয়ে পালাতে গেলাম আর আমার ভাইয়ের ছাতিতে সামনে থেকে পুলিশ গুলি করল। পুলিশ আমাদের মেরে তাড়াচ্ছিল আর ওদের সঙ্গে করে নিয়ে আসছিল। আমাদের মারতে আর আমাদের ঘর জ্বালিয়ে দেবার অর্ডার দিচ্ছিল"। এক লহমায় সরকার উধাও, সঙ্ঘ পরিবারই সেদিন সরকারের জায়গা নিয়ে চালাল গনহত্যা। ২৮শে ফেব্রুয়ারি সকালে পরিকল্পনামাফিক কার্ফ্যু জারি করে মানুষকে ঘরবন্দী করে, চতুর্দিক থেকে ঘিরে ফেলে হাজার হাজার মানুষের ওপর হত্যালীলা চালানোর এই ঘটনাকে, সুপ্রিম কোর্ট শেষ পর্যন্ত 'জেনোসাইড' বলে সংজ্ঞায়িত করতে বাধ্য হয়েছে, অথচ তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদি এই গণহত্যার দায়ও স্বীকার করেননি, ক্ষমাও চাননি এবং আজ দেশের মসনদে। জেনোসাইডের প্রথম ৩ দিন গোটা গুজরাটের সর্বত্র হয় পুলিশ নিষ্ক্রিয় ছিল নয়ত কিছু ক্ষেত্রে পুলিশ আক্রমণকারীদের পক্ষে কাজ করেছে। হাইকোর্টে পুলিশ ইন্সপেক্টরের বিরুদ্ধে এমন মামলাও করা হয়েছে যাতে দেখা গেছে যে, একজন ইনস্পেক্টরের সামনে বজরং দলের লোকেরা তান্ডব চালিয়ে, ওই ইনস্পেক্টরেরই গাড়ি থেকে তেল নিয়ে মুসলিমদের গায়ে আগুন ধরিয়ে পুড়িয়ে মারে। একাজে ওই পুলিশ ইন্সপেক্টর সাহায্য করেন। এক ভুক্তভোগী মহঃ আনসারি জানান যে, সঙ্ঘ পরিবারের লোকেরা তার পরিবারের লোকেদের পুড়িয়ে মারার আগে হাতে কাগজ নিয়ে বলেছিল যে গোধরার কান্ডের বদলা নিতেই ওদের মারা হবে। গুজরাট ছেড়ে চলে যেতে হবে নয়ত' বাধা দিলে মরতে হবে। গোধরার কাণ্ড ঘটানোর অপরাধের শাস্তি দিতে সরকার থেকে ওদের মারার হুকুম দেওয়া হয়েছে। ২৮ তারিখ সারাদিন গোটা গুজরাট দাউ দাউ করে পুড়লো, কিন্তু কোথাও ফায়ার ব্রিগেডের দেখা পাওয়া গেল না। সেন্ট জেভিয়ার্স স্যোশ্যাল সার্ভিস সোসাইটির ডিরেক্টর ভিক্টর মোসেস এক সাক্ষাৎকারে বলেন যে, "আমেদাবাদে সর্বত্র আরএসএস-এর শক্তিশালী সংগঠন রয়েছে। এমনকি দলিত আর আদিবাসী গ্রামগুলো পর্যন্ত তারা কব্জা করেছে। ফলে তারা যে কোনো কিছু সহজেই এক্সপেরিমেন্ট করতে পারে। ওদের আটকাবার কেউ থাকে না।" গোধরা কান্ড হবার ২৪ ঘন্টার মধ্যেই হিন্দুত্ববাদী দাঙ্গাবাজরা বন্ধ্‌ ডাকে আর বন্ধ্‌ চলাকালীন আমেদাবাদ শহরের প্রত্যেক মহল্লায় ২০০০-১৫০০০ লোকের পৃথক পৃথক জমায়েত তৈরি করে। এমনটা নয় যে, এক জায়গা থেকে একটাই দল তাণ্ডব চালাতে চালাতে এগিয়েছে, বরং আলাদা আলাদা জায়গাতে লোক জমায়েত করে সেখানে একই সময়ে তান্ডব শুরু করে। গোটা গুজরাটের আরএসএস, বজরং দল, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ এবং বিজেপির গোটা সংগঠনটাই জমা হয়েছিল আমেদাবাদে। নিঃসন্দেহেই, এই গণহত্যার বাস্তব কারিগর তারাই। আজ শুধু গুজরাটেই না, গোটা ভারতবর্ষেই মোদী সরকার এই মডেলই তৈরি করতে চাইছে। মুসলমানদের শত্রু প্রতিপন্ন করে তাদের ডাক — 'সব হিন্দুরা এক হোক'। ভারতবর্ষের হিন্দু ভোটের একত্রীকরণই এদের প্রধান রাজনৈতিক উদ্দেশ্য। গরীব খেটে খাওয়া মানুষদের ধর্ম আর জাত-পাতের চালে ঘুলিয়ে দিতে পারলেই কিস্তিমাৎ। ওরা চায় সকলে ভাবুক 'মুসলমানরাই দেশের শত্রু — তাই ওদের মারো'। দেশের মুসলমান সম্প্রদায়ের মানুষকে দ্বিতীয় শ্রেনীর নাগরিক বানিয়ে রাখাই বিজেপি ও আর.এস.এস-এর মত রাজনৈতিক ভাবধারা। এমনকি মুসলমানদের খাদ্য-বস্ত্র-বাসস্থানেরও অধিকার দেবার দরকার নেই বলেই মনে করে তারা। তাই পশুদের হুঙ্কার : 'এটা আমাদের রাষ্ট্র, হিন্দু রাষ্ট্র'। গুজরাট মডেলের এটাই পলিটিক্যাল অবজেক্টিভ। আসলে এ দাঙ্গার জমিন ওরা সেদিন থেকেই তৈরি করল যেদিন থেকে 'আমরা' আর 'ওরা' — হিন্দু আর মুসলমানকে পৃথক করার জন্য দুটো আলাদা শব্দ হয়ে গেল। বলে দেওয়া হল যে হিন্দুদের দেশ 'হিন্দুস্তান' আর মুসলমানের দেশ 'পাকিস্তান'; হিন্দুদের ওপর মুসলমানদের আক্রমণের ইতিহাস গড়া হল সোমনাথ মন্দির, অযোধ্যা রাম মন্দির নির্মাণ কিংবা গোধরার কান্ড দিয়ে। আর যখন অন্ধত্বের বাজার বসে তখন লাশের ব্যাবসা কেউ আটকাতে পারে না। আমেদাবাদের একটি নামী স্কুল 'বাপুনগর'-এ এরকম হাজার হাজার শিশু দেখতে পাওয়া যাবে যাদের শৈশব বিষিয়ে গেছে মুসলিম-বিদ্বেষে। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা আমাদের মানবিকতা তো কেড়ে নিলই, একটা নিষ্পাপ শিশুর শৈশবকেও ছাড়ল না। এই গুজরাটের নির্মাতারা আজ দেশের শাসক হয়ে বসেছে। লোকসভা নির্বাচনে দেশের ক্ষমতায় আসীন হওয়ার পর থেকে একদিকে যেমন নয়াউদারবাদী অর্থনীতির বাধ্য সন্তান হিসেবে নোটবন্দী এবং জিএসটি-র মত চরম জনবিরোধী অর্থনৈতিক কর্মসূচী গ্রহন করেছে, তেমনই অন্যদিকে সাম্প্রদায়িক হিংসার ভয়াবহ বাতাবরণ তৈরী করেছে কাশ্মীর, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, অসম, কর্ণাটক — সর্বত্র! সেদিনের সেই নরেন্দ্র মোদীকে প্রধানমন্ত্রী করার জন্য ভারতের কর্পোরেটমহল প্রায় ৩৮০০ কোটি টাকা খরচ করেছে। বলাই বাহুল্য যে মোদী এই কর্পোরেটদেরই স্বার্থ পূরণে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তাই মোদী আর কর্পোরেটদের এই অশুভ আঁতাত যে ভারত বানাতে চায়, তা অর্থনৈতিক দিক থেকে যেমন দেশের সমস্ত সাধারণ মানুষকে নয়া-উদারবাদের যাঁতাকলে পিষে মারবে তেমনই অন্যদিকে দেশের মেহনতী জনসমষ্টির মধ্যে সাম্প্রদায়িকতা ও হিন্দু-মুসলমান বিদ্বেষ মারফৎ তাদের সংগঠিত লড়াইকে ধ্বংস করবে পরিকল্পনামাফিক। ভুললে চলবে না গুজরাট দাঙ্গার পরবর্তী সময়ে সে রাজ্যের সমস্ত ট্রেড-ইউনিয়নগুলির কোমর ভেঙ্গে দেওয়া হয়—সংগঠিত শ্রমিক আন্দোলন কার্যত ধ্বংস হয়ে যায়। দেশের তামাম মেহনতী জনতাকে, তাই লড়াই করতে হবে একদিকে তাদের নিজেদের মধ্যেকার সম্প্রদায়গত বিদ্বেষমূলক রাজনীতির বিরুদ্ধে যা আর.এস.এস-বিজেপি-র পরিকল্পনাপ্রসূত, অন্যদিকে তাকে সংগ্রাম করতে হবে এই আর.এস.এস-বিজেপি-র পিছনে থাকা দেশ ও দুনিয়ার তামাম মালিকশ্রেণীর বিরুদ্ধে — তাদের ক্ষমতার স্তম্ভকে মূল থেকে উপড়ে ফেলে মেহনতীরাজ কায়েম করার
8779764___https://rongpencil.xyz/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%87-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%96/
করোনাভাইরাস মহামারিতে ক্ষমতাসীনরাই 'সুখে' আছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ মঙ্গলবার দুপুরে এক অনুষ্ঠানে তিনি এই মন্তব্য করেন। নয়া পল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) উদ্যোগে সংগঠনের শিল্পীদের ঈদ শুভেচ্ছা প্রদান উপলক্ষে এই অনুষ্ঠান হয়। পরে রিজভী শিল্পী-কলাকুশলীদের ঈদ শুভেচ্ছা প্রদান করেন। রিজভী বলেন, 'তারা (ক্ষমতাসীনরা) চলে যাচ্ছে দেশের বাইরে ভালো থাকার জন্য। শুনেছি তাদের অনেকেরই হচ্ছে বেগম পল্লীতে বাড়ি আছে কানাডায়, কারও নাকি সেকেন্ড হোম আছে মালয়েশিয়ায়। এর মধ্যে দিয়ে তারা অত্যন্ত সুখে আছেন। তারা অনেক টাকা করেছেন, অনেকে টাকা দেশের বাইরে নিয়ে চলে গেছে। সেগুলো তো সুখে-শান্তিতে থাকার জন্য তারা ব্যবস্থা করেছে। বিএনপির অবস্থা তুলে ধরে রিজভী বলেন, 'বিএনপি হলে তো কষ্টের সীমা পরিসীমা নেই। তার চাকরি থাকবে না, তার ব্যবস্থা থাকবে না, তার জীবন-যাপন থাকবে না তার কিছুই থাকবে না। সে বাড়িতে থাকতে পারবে না, এলাকায় থাকতে পারবে না, সে তার বাড়িতে থাকতে পারবে না, তার পরিবারের সাথে থাকতে পারবে না, ঈদের মধ্যেও বাড়িতে যেতে পারবে না। তাকে অসংখ্য মামলা দিয়ে এলাকা ছাড়া, গ্রাম ছাড়া করা হচ্ছে।' 'আজকে স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিউল বারী বাবু মারা গেলেন। কত সংগ্রাম, চরাই-উতরাই, স্বৈরাচারের কত উৎপীড়ন সহ্য করেছে সে। সেই নেতৃত্বেকে আমরা বাঁচাতে পারিনি। এই যে মৃত্যু, এই যে লাশ, এই যে দাফন এর মধ্য দিয়ে আমাদের জীবন কাটছে', বলেন রিজভী। বিএনপির জ্যেষ্ঠ এই নেতা বলেন, 'সুষ্ঠু নির্বাচন হলেই আওয়ামী লীগের পাত্তা থাকবে না। সুষ্ঠু নির্বাচনকে তারা জাদুঘরে পাঠিয়ে দিয়েছে। আওয়ামী মার্কা নির্বাচন, হাসিনা মার্কা নির্বাচন সেই নির্বাচনে ভোটার দরকার পড়েনি, সেই নির্বাচনকে তারা প্রতিষ্ঠিত করেছে। সুতরাং, এখানে নাগরিক স্বাধীনতা, মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকবে কেন? মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকলে তো কথা বলতে হবে।' বিএনপির সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব বরেন, 'এই যে অন্যায়, অনাচার, এই যে জিকেজি, রিজেন্ট হাসপাতাল, এই যে করোনার জাল সার্টিফিকেট এগুলোর বিরুদ্ধে মানুষ সোচ্চার, মানুষ রাস্তায় নামে। সেই কারণে গণতান্ত্রিক অধিকার যে অধিকারের জন্য ছাত্র-জনতা এতো রক্ত দিয়েছে তারা ক্ষমতায় এসে প্রথমেই টার্গেট করে গণতন্ত্র। '৭২ সালেও তারা গণতন্ত্রকে টার্গেট করেছিল। আজকেও ক্ষমতাকে কবজা করে একদলীয় শাসনে দেশ চালাচ্ছে তারা।' যুক্তরাষ্ট্র থেকে মোবাইল টেলিফোনে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হেলাল খান অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন। জাসাসের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন রোকনের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে আরও ছিলেন—ইথন বাবু, রফিকুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর আলম রিপন, মীর সানাউল হক, হাসান চৌধুরী, আরিফুর রহমান মোল্লা, আবদুল হান্নান মাসুম, রফিকুল ইসলাম স্বপন, চৌধুরী আজহার আলী শিবাসানু, মিজানুর রহমান প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
8779765___https://chandpur24.net/2020/12/24/
হাইমচর প্রতিনিধিঃ চাঁদপুর হাইমচরে মেঘনা একতা যুব সমাজ কল্যাণ সংস্থার প্রধান উপদেষ্টা বিশিষ্ট সমাজসেবক স্পেন প্রবাসী হোসাইন মিয়া (ভুট্টু) সাহেবের সুস্থতা কামনা করে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৪ আরো পড়ুন মো. নাছির উদ্দীন : গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে নভেল করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) আরো ১ হাজার ২৩৪ জন আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন। এর ফলে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৬ হাজার আরো পড়ুন হাজীগঞ্জ প্রতিনিধিঃ হাজীগঞ্জে মজনু হোসেন (২৮) ওরফে মজনু ড্রাইভারকে হত্যার ঘটনায় ভাই ভাবিস পরিবারের ৪ সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ। আটকরা হলো- হত্যাকাণ্ডের শিকার মজনুর বড় ভাই মন্টু (৩৫) ও তার আরো পড়ুন নিজস্ব প্রতিবেদকঃ কুমিল্লার হোমনায় সম্মেলন থেকে ফেরার পথে কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলের গাড়িবহরে হামলা করেছে সন্ত্রাসীরা। এ সময় কয়েকটি গাড়ি ভাংচুর করা হয়েছে। এতে হোমনা যুবলীগের আরো পড়ুন
8779766___https://www.ayurvedic-care.com/2019/09/curd-benefits-in-bengali-ayurvedic-care.html
আপনি যদি দই খান, তাহলে দই খেলে শরীরের কি লাভ হয় ও কি ক্ষতি হয় জেনে নিন / Curd benefits in Bengali | Ayurvedic-Care | - ayurvedic-care Home / সাধারণ স্বাস্থ্যের টুকিটাকি / আপনি যদি দই খান, তাহলে দই খেলে শরীরের কি লাভ হয় ও কি ক্ষতি হয় জেনে নিন / Curd benefits in Bengali | Ayurvedic-Care | আপনি যদি দই খান, তাহলে দই খেলে শরীরের কি লাভ হয় ও কি ক্ষতি হয় জেনে নিন / Curd benefits in Bengali : দই আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই লাভ দায়ক। প্রতিদিন দই সেবন করলে পাচন শক্তি বৃদ্ধি পায়। দইতে প্রচুর ক্যালসিয়াম প্রোটিন ভিটামিন পাওয়া যায়। আমাদের ভারতীয় সংস্কৃতিতে প্রাচীনকাল থেকেই দই এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার দৃষ্টান্ত পাওয়া যায়। যে কোন শুভ অনুষ্ঠান পূজা-পার্বণ বিবাহ ইত্যাদি ক্ষেত্রে দইয়ের ব্যবহার করা হয়। আজকে আমরা জেনে নেব যে দই খেলে আমাদের শরীরে কি কি লাভ হয় কি কি ধরনের রোগ প্রতিরোধ করা যায়। শরীরের স্থূলতা / ওজন কম করার জন্য দই সেবন করুন- Curd benefits for obesity : আমরা সবাই জানি যে শরীরের অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা শরীরে অনেক রকমের রোগ সৃষ্টি করে। অর্থাৎ যদি শরীরের ওজন বা স্থূলতা আমরা কমাতে পারি তাহলে অনেক ধরনের রোগ অসুখ বিসুখ থেকে বাঁচা যায়। দই আমাদের শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে, যার ফলে রক্তপ্রবাহের উন্নতি ঘটে এবং শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমতে পারে না। এছাড়াও দই এর ব্যবহার করলে ব্লাড প্রেশারের মত সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। হার্টের রোগের জন্য দই খুবই লাভকারী / Curd benefits for heart disease : দই খাওয়ার ফলে কোলেস্টেরল এর মাত্রা বৃদ্ধি প্রাপ্ত হয় না এবং হার্টবিট সঠিকভাবে চলতে থাকে। দইয়ের ব্যবহার করলে হার্টের রোগ উচ্চ রক্তচাপ এবং কিডনির অসুখ থেকে দূরে থাকা সম্ভব। পেট গরম হলে দই এর ব্যবহার করুন / Curt keeps cool your body : পেটের কিছু সমস্যার সমাধানের জন্য দই অমৃত বলে গণ্য করা হয়। পেটে গরম বা জ্বালা হলে দই থেকে তৈরি লস্যি পান করলে আরাম পাওয়া যায়। এছাড়াও যদি কোন ব্যক্তির পাতলা পায়খানা হয় তাহলে ভাতের সাথে দই সেবন করলে উপকার পাওয়া যায়। চুল ভালো রাখতে দই সেবন করুন / Curd benefits for hair : যদি দই এবং মুলতানী মাটি একসাথে মিলিয়ে মাথায় লাগানো যায় তাহলে চুল খুবই মোলায়েম হয়ে ওঠে। এর সাথে সাথে চুল ঝরে পড়ার সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। দইয়ের ব্যবহার করলে চুলের রুক্ষতা ও শুষ্কতাতা দূর হয় এবং চুল আর্দ্র হয়ে ওঠে। এর জন্য আপনি স্নান করার সময় মাথায় ও চুলে দই মালিশ করতে পারেন। ত্বক ভালো রাখতে নিয়মিত দই সেবন করুন / Curd benefits for skin : ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনার জন্য দই ব্যবহার করা যেতে পারে। দই তে উপস্থিত ভিটামিন এ ফসফরাস এবং জিংক ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। দই এবং সামান্য পরিমাণ বেসন একসাথে মিলিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। 10 মিনিটের জন্য মুখের উপর লাগিয়ে রাখুন। তারপর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এর ফলে আপনার মুখ পরিষ্কার হয়ে উঠবে, মুখের ওপর থেকে ডেট সেলস দূর হবে, আপনার মুখের ত্বক তরতাজা হয়ে উঠবে। এছাড়া যাদের তৈলাক্ত ত্বক তারা যদি দই এবং মধু মিশিয়ে মুখে লাগান তাহলেও তৈলাক্ত ত্বকের হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়। দইতে প্রোটিন প্রচুর মাত্রা পাওয়া যায়। 200 গ্রাম দইতে প্রায় 12 গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়। প্রোটিন সারাদিন আপনাকে এনার্জি প্রদান করবে। আপনার শরীর থেকে যত ক্যালরি বার্ন হবে ততটাই এনার্জি পূরণ হবে। এছাড়া খিদে নিয়ন্ত্রিত করার জন্য প্রোটিন পর্যাপ্ত মাত্রায় সেবন করা উচিত। এই প্রোটিনের জন্য দই খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রোটিনের ব্যবহার করলে আপনার শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। হজম শক্তি বাড়াতে দই সেবন করুন / Curd benefits for digestive system : কিছু প্রকার দইতে লাইফ ব্যাকটেরিয়া অথবা প্রোবায়োটিক পাওয়া যায় যা সেবন করলে পাচনতন্ত্রের স্বাস্থ্য ঠিক থাকে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত কিছু দই পেস্টরাইজ্ড। দইতে পাওয়া যায় এমন প্রোবায়োটিক যেমন বিফিডোব্যাক্টেরিয়া এবং ল্যাকটোব্যাসিলাস ইরিটেবল বাউয়েল সিনড্রম-এর লক্ষণ কম করতে সাহায্য করে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম এর রোগী যদি ফারমেন্টেড দুধ বা দই পান করে তাহলে তার সমস্যা থেকে মুক্তি পায়। অন্য একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে বিফিডোব্যাকটেরিয়া যুক্ত দই সেবন করলে পাচনতন্ত্রের সমস্যা বহুলাংশে কম করা যায়। দই সেবন করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় / Curd benefits for immunity power : দুই সেবন করলে ইমিউনিটি র পক্ষে যথেষ্ট লাভ পাওয়া যায়। বিশেষ করে যদি এতে প্রোবায়োটিক থাকে। এই জন্য নিয়মিত ভাবে দই আপনার প্রতিরক্ষা প্রণালী কে মজবুত করে। এর ফলে আপনি বারবার রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা অনেক অনেক কমে যায়। প্রোবায়োটিক মেডিসিন প্রদাহ কম করার জন্য গণ্য করা হয়, যেটা ভাইরাল ইনফেকশন থেকে শুরু করে অন্ত্রের সমস্যা সমাধান করতে ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও দইতে ম্যাগনেসিয়াম সেলেনিয়াম এবং জিংক প্রচুর মাত্রায় পাওয়া যায়। যা ইমিউনিটি মজবুত করতে সাহায্য করে। দই নিয়মিত সেবন করলে পেটের রোগ এবং অন্ত্রের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। দইতে উপস্থিত ক্যালসিয়াম হাড় দাঁত এবং নখ মজবুত করে। আমাদের খিদে বাড়াতে সাহায্য করে। পাতলা পায়খানা সারাতে সাহায্য করে। এছাড়া মুখে ব্রণ এবং ফুসকুড়ি সারাতে দই সাহায্য করে। এমন অনেক মানুষ আছেন যাদের বদহজমের সমস্যা হয়। এই অবস্থায় তারা আহারের সাথে যদি দই সেবন করেন তাহলে তার হজমশক্তির ধীরে ধীরে উন্নতি ঘটবে। যেসব মানুষদের ঘুম না হওয়ার সমস্যা হয়, দই সেবন করলে তাদের ঘুমের সমস্যা দূর হয়। যাদের শরীরে অতিরিক্ত ঘাম এবং ঘামের দুর্গন্ধ জনিত সমস্যা হয় তারা দইয়ের শরবত পান করলে উপকার পাবেন। 1) ল্যাকটোজ অসহিষ্ণুতা তখন হয় যখন শরীরে ল্যাক্টোজ এর ঘাটতি থাকে এনজাইম ল্যাকটোজ কে হজম করতে সাহায্য করে। ল্যাকটোজ এক প্রকার চিনি যেটা দুধে পাওয়া যায়। কিছু মানুষের দুধ বা দুগ্ধজাত দ্রব্য সেবন করার ফলে পেটে ব্যথা এবং পাতলা পায়খানার মত পাচনতন্ত্রের সমস্যা সৃষ্টি হয়। 2) দুধ এবং দুগ্ধজাত দ্রব্যে কেসিন পাওয়া যায়, যা একপ্রকার প্রোটিন। যেটা সেবন করলে কিছু মানুষের অ্যালার্জির সমস্যা হতে পারে, যার কারণে আপনার শরীরে প্রদাহ বা চুলকানির মত সমস্যা হতে পারে। এইজন্য যদি আপনার দুধ থেকে অ্যালার্জি হয় তাহলে আপনার দই সেবন করা থেকে বিরত থাকা ভালো।Compose email আপনি যদি দই খান, তাহলে দই খেলে শরীরের কি লাভ হয় ও কি ক্ষতি হয় জেনে নিন / Curd benefits in Bengali | Ayurvedic-Care | Reviewed by Ayurvedic-Care on September 27, 2019 Rating: 5
8779768___https://prothomkolkata.com/153819/india-are-at-the-bottom-of-the-list-of-test-championship-points-a-series-rate-for-the-proteas/
প্রোটীয়দের কাছে সিরিজ হার, টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ পয়েন্ট তালিকায় নিচে নামল ভারত - Prothom Kolkata প্রোটীয়দের কাছে সিরিজ হার, টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ পয়েন্ট তালিকায় নিচে নামল ভারত দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে প্রথম টেস্ট সিরিজ জয়ের লক্ষ্য নিয়েই জো'বার্গের বিমানে উঠেছিল বিরাট বাহিনী। সেঞ্চুরিয়নে প্রোটীয় দুর্গের পতন সেই প্রত্যাশা বহুগুণে বাড়িয়ে দেয়। তবে ফাইনাল ফ্রন্টিয়ার বিজয় অধরাই রয়ে গেল। আনকোরা, ভাঙাচোরা দল নিয়েই অবিশ্বাস্য প্রত্যাবর্তনের রুপকথা লিখেছেন ডিন এলগাররা। বিশ্বের এক নম্বর টেস্ট দলের বিরুদ্ধে দুরন্ত সিরিজ জয় রুপান্তরের মধ্যে দিয়ে যাওয়া প্রোটীয় ক্রিকেটকে নয়া উদ্যম জোগাবে। অন্যদিকে, এই সিরিজ হার বিরাট কোহলির টেস্ট অধিনায়কের মুকুটটা একটু ভারী করে তুলল। পর পর দুটি টেস্ট হেরে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়শিপ পয়েন্ট টেবলেও পিছু হটেছে ভারত। নয় ম্যাচে ৫৩ সংগ্রহ করে পঞ্চম স্থানে নেমেছেন বিরাটরা। বহু প্রতীক্ষিত দ্বিপাক্ষিক সিরিজের প্রথম টেস্টে বড় ব্যবধানে পরাজয়ের পরও হাল ছাড়ার কথা ভাবেননি ডিন এলগার। অধিনায়কের হার না মানা লড়াইয়ের দৌলতেই জো'বার্গ টেস্ট জিতে সমতা ফেরায় প্রোটীয়রা। এরপর স্বাগতিকরা আর ফিরে তাকায়নি। মাত্র ২১ বছর বয়সেই ভারতীয় ব্যাটিং লাইন আপের ঘুম কেড়ে ক্রিকেট দুনিয়াকে নিজের প্রতিভা চিনিয়েছেন মার্কো জানসেন। সিরিজ সেরা কিগান পিটারসেনের কথাই ধরুন – বুমরাহ, শামিদের বিশ্বত্রাস বোলিং আক্রমণের সামনে দুরন্ত ব্যাটিং। সদ্য আন্তর্জাতিক টেস্ট আঙিনায় পা রাখা প্রোটীয় ব্যাটারের পরিণত, সৃষ্টিশীল ব্যাটিংয়ে মুগ্ধ হননি এমন ক্রিকেট রসিক কেউ আছেন? মনে হয়না। পর পর দুটি টেস্টের শেষ ইনিংসে রান তাড়া করে জয় পেয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। জো'বার্গ টেস্টে অবিশ্বাস্য লড়াই করে দলের মধ্যে অদ্ভুত এক আত্মবিশ্বাস চারিয়ে দিয়েছিলেন এলগার। উজ্জীবিত স্বাগতিকদের সামনে নিজেদের সেরাটা দেওয়া ছাড়া পথ ছিল না। গোটা সিরিজ জুড়ে যে কাজে ব্যর্থ বিরাটদের মিডল অর্ডার। একা কুম্ভ পন্থেও রক্ষা হয়নি। ১-২ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজ হারের গ্লানি নিয়েই ওয়ানডে সিরিজ খেলবে ভারতীয় দল। দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে পর পর দুই টেস্ট হেরে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ পয়েন্ট তালিকায় নীচে নেমেছে ভারত। তিন টেস্টের মধ্যে দুটি জয় পাওয়া দক্ষিণ আফ্রিকার সংগ্রহ ২৪ পয়েন্ট। ভারতকে টপকে চতুর্থ স্থানে উঠে এসেছেন এলগাররা। বর্তমান চক্রে নয়টি টেস্টে চারটি জয়, তিনটি হার ও দুটি ড্র নিয়ে বিরাটদের সংগ্রহ ৫৩ পয়েন্ট। ভারত রয়েছে পঞ্চম স্থানে। দুটি টেস্টে দুটি জয় নিয়ে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে শ্রীলঙ্কা। অ্যাসেজে ৩-০ এগিয়ে থাকা অষ্ট্রেলিয়া রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে। তৃতীয় স্থানে রয়েছে ৪ ম্যাচে ৩৬ পয়েন্ট সংগ্রহ করা পাকিস্তান।